মাসুদুর রহমান মাসুদ, ঝিকরগাছা
ফুলের রাজধানীখ্যাত ঝিকরগাছার গদখালীর অদূরে ফুল কানন পানিসারা-হাড়িয়া মোড় পর্যন্ত পর্যটন এলাকায় পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন এ এলাকার ফুলখেত দেখতে হাজারো মানুষ ঘুরতে আসেন। এখানে গড়ে উঠেছে আধুনিক রেস্তোরাঁ ও বিনোদন কেন্দ্র। তাই জমির দাম বেড়ে গেছে ৭-৮ গুণ পর্যন্ত।
এমনকি বিশেষ দিবসগুলোতে ফুলচাষিরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং বাড়তি আয়ের জন্য টিকিটেরও ব্যবস্থা করছেন। শুধু তাই নয়, পানিসারা-হাড়িয়া মোড়ে ভিড় সামলাতে পুলিশ রাখতে হয়। বিশেষ করে ছুটির দিনে দর্শনার্থীদের আগমন এত বেশি বেড়ে যায় তা সামাল দিতে পুলিশকে বেগ পেতে হয়।
২০০৮ সালে ফুল কানন পানিসারা-হাড়িয়া মোড়ে প্রথম ফুল বিক্রি করা শুরু করেছিলেন লিটন হোসেন। ছোট একটি কাঠের টং দোকানে ফুল বিক্রি করা সেই মোড়ে এখন প্রায় দেড় শ ফুলের দোকান হয়েছে। এসব দোকানের অধিকাংশ আধা পাকা ও দৃষ্টি নন্দন করে সাজানো হয়েছে।
লিটন হোসেন বলেন, ‘প্রথম যখন ফুল বিক্রি করতে দোকান বসিয়েছিলাম তখন সারা দিনে দেড়-দুই শ টাকা বেচা-কেনা হতো। আর এখন এত দোকান তারপরও প্রতিদিন ২০-২৫ হাজার টাকার ফুল বিক্রি করতে পারি। আর কোনো বিয়ে বা অনুষ্ঠানে ফুল সরবরাহের অর্ডার পেলে ৫০-৬০ হাজার টাকাও বেচা-কেনা হয় এক দিনে।’
গত রোববার গোলাপ ফুলের বাগানে দেখা হয় খুলনা থেকে আসা তনুশ্রী ঘোষ নামের এক দর্শনার্থীর সঙ্গে। তিনি পরিবারের সবার সঙ্গে ফুল খেত দেখতে এসেছেন। তনুশ্রী বলেন, ‘ফুলখেত দেখতে প্রথমবার এসেছি। এখানে নানা ধরনের ফুলখেত রয়েছে। অনেক আনন্দ করেছি পরিবারের সঙ্গে।’
জারবেরা খেতে ঘুরতে দেখা যায় নাজমুল হাসান বাপ্পি নামে একজনকে। তিনি বরিশাল থেকে এসেছেন ফুলের রাজধানী গদখালী ঘুরে দেখতে। বাপ্পি বলেন, ‘গদখালীর ফুলবাগান নিয়ে পত্রিকায় অনেক খবর পড়েছি, টিভিতে দেখেছি। তাই সরাসরি ফুলখেত দেখতে এসেছি। ফুলখেত দেখে ভালো লেগেছে।’
নুরনবী বলে, ‘প্রতিদিন ৬-৭ হাজার টাকার বেচা-কেনা হয়। তবে বন্ধের দিন ১০-১২ হাজার টাকা বিক্রি করতে পারি।’
পানিসারা-হাড়িয়া মাঠে ফুলের খেতে দর্শনার্থীদের প্রবেশ করতে টাকা নেওয়া হয়। এতেই অনেক টাকা আয় হচ্ছে খেত মালিকদের। হাড়িয়া গ্রামের নূর জাহান বলেন, ‘আমার এক বিঘা জমির গোলাপ খেতে ঢুকতে ভালোবাসা দিবসে ১০ টাকা করে নিয়ে ১৭ হাজার টাকা আয় হয়েছিল।’
পানিসারা-হাড়িয়া মোড়ে ২৬ শতকের একখণ্ড জমির মালিক পানিসারা গ্রামের আরশাদ আলী। আড়াই বছর আগে কেনা জমিটির দাম এখন ৭-৮ গুণ বেড়ে গেছে।
জমির মালিক আরশাদ আলী বলেন, ‘জমিটি আড়াই বছর আগে ২০ লাখ টাকায় কিনে ছিলাম। বর্তমানে সেই জমির দাম দেড় কোটি টাকা উঠেছে।’
ঝিকরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন ভক্ত বলেন, ‘পানিসারা-হাড়িয়া মোড়ে ভিড় সামলাতে পুলিশ রাখতে হয়।’
ফুলের রাজধানীখ্যাত ঝিকরগাছার গদখালীর অদূরে ফুল কানন পানিসারা-হাড়িয়া মোড় পর্যন্ত পর্যটন এলাকায় পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন এ এলাকার ফুলখেত দেখতে হাজারো মানুষ ঘুরতে আসেন। এখানে গড়ে উঠেছে আধুনিক রেস্তোরাঁ ও বিনোদন কেন্দ্র। তাই জমির দাম বেড়ে গেছে ৭-৮ গুণ পর্যন্ত।
এমনকি বিশেষ দিবসগুলোতে ফুলচাষিরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং বাড়তি আয়ের জন্য টিকিটেরও ব্যবস্থা করছেন। শুধু তাই নয়, পানিসারা-হাড়িয়া মোড়ে ভিড় সামলাতে পুলিশ রাখতে হয়। বিশেষ করে ছুটির দিনে দর্শনার্থীদের আগমন এত বেশি বেড়ে যায় তা সামাল দিতে পুলিশকে বেগ পেতে হয়।
২০০৮ সালে ফুল কানন পানিসারা-হাড়িয়া মোড়ে প্রথম ফুল বিক্রি করা শুরু করেছিলেন লিটন হোসেন। ছোট একটি কাঠের টং দোকানে ফুল বিক্রি করা সেই মোড়ে এখন প্রায় দেড় শ ফুলের দোকান হয়েছে। এসব দোকানের অধিকাংশ আধা পাকা ও দৃষ্টি নন্দন করে সাজানো হয়েছে।
লিটন হোসেন বলেন, ‘প্রথম যখন ফুল বিক্রি করতে দোকান বসিয়েছিলাম তখন সারা দিনে দেড়-দুই শ টাকা বেচা-কেনা হতো। আর এখন এত দোকান তারপরও প্রতিদিন ২০-২৫ হাজার টাকার ফুল বিক্রি করতে পারি। আর কোনো বিয়ে বা অনুষ্ঠানে ফুল সরবরাহের অর্ডার পেলে ৫০-৬০ হাজার টাকাও বেচা-কেনা হয় এক দিনে।’
গত রোববার গোলাপ ফুলের বাগানে দেখা হয় খুলনা থেকে আসা তনুশ্রী ঘোষ নামের এক দর্শনার্থীর সঙ্গে। তিনি পরিবারের সবার সঙ্গে ফুল খেত দেখতে এসেছেন। তনুশ্রী বলেন, ‘ফুলখেত দেখতে প্রথমবার এসেছি। এখানে নানা ধরনের ফুলখেত রয়েছে। অনেক আনন্দ করেছি পরিবারের সঙ্গে।’
জারবেরা খেতে ঘুরতে দেখা যায় নাজমুল হাসান বাপ্পি নামে একজনকে। তিনি বরিশাল থেকে এসেছেন ফুলের রাজধানী গদখালী ঘুরে দেখতে। বাপ্পি বলেন, ‘গদখালীর ফুলবাগান নিয়ে পত্রিকায় অনেক খবর পড়েছি, টিভিতে দেখেছি। তাই সরাসরি ফুলখেত দেখতে এসেছি। ফুলখেত দেখে ভালো লেগেছে।’
নুরনবী বলে, ‘প্রতিদিন ৬-৭ হাজার টাকার বেচা-কেনা হয়। তবে বন্ধের দিন ১০-১২ হাজার টাকা বিক্রি করতে পারি।’
পানিসারা-হাড়িয়া মাঠে ফুলের খেতে দর্শনার্থীদের প্রবেশ করতে টাকা নেওয়া হয়। এতেই অনেক টাকা আয় হচ্ছে খেত মালিকদের। হাড়িয়া গ্রামের নূর জাহান বলেন, ‘আমার এক বিঘা জমির গোলাপ খেতে ঢুকতে ভালোবাসা দিবসে ১০ টাকা করে নিয়ে ১৭ হাজার টাকা আয় হয়েছিল।’
পানিসারা-হাড়িয়া মোড়ে ২৬ শতকের একখণ্ড জমির মালিক পানিসারা গ্রামের আরশাদ আলী। আড়াই বছর আগে কেনা জমিটির দাম এখন ৭-৮ গুণ বেড়ে গেছে।
জমির মালিক আরশাদ আলী বলেন, ‘জমিটি আড়াই বছর আগে ২০ লাখ টাকায় কিনে ছিলাম। বর্তমানে সেই জমির দাম দেড় কোটি টাকা উঠেছে।’
ঝিকরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন ভক্ত বলেন, ‘পানিসারা-হাড়িয়া মোড়ে ভিড় সামলাতে পুলিশ রাখতে হয়।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে