ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন ঘটে দেড় দশকেরও বেশি সময় ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পাড়ি জমান শেখ হাসিনা। দেশ জুড়ে গা ঢাকা দেয় আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা। এমন অবস্থায় ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকায় শোক ও শ্রদ্ধা জানানোর কর্মসূচি দিয়েছে আওয়ামী লীগ।
এ কর্মসূচি পালনে এক দিন আগেই লক্ষাধিক আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মী ঢাকায় উপস্থিত হয়েছেন দাবিতে ফেসবুকে একটি ছবি প্রচার করা হচ্ছে। দাবি করা হচ্ছে, ১৫ আগস্ট ধানমন্ডি ৩২–এ শোক ও শ্রদ্ধা জানানোর কর্মসূচি পালনে ঢাকায় চলে এসেছে লক্ষাধিক নেতা–কর্মী। ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’ নামের প্রায় ৯ লাখ সদস্যের একটি ফেসবুক গ্রুপে আজ বুধবার বিকেল পৌনে ৪টায় সাইফুল ইসলাম স্বাধীন নামের অ্যাকাউন্ট থেকে এমন ছবি পোস্ট করা হয়। পোস্টটিতে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত আড়াই হাজারের বেশি রিয়েকশন পড়েছে। পোস্টটি শেয়ার হয়েছে প্রায় ২০০ বার।
ভাইরাল ছবিটি নিয়ে অনুসন্ধানে দেখা যায়, এটি সাম্প্রতিক সময়ের নয়। রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারে ছবিটি পাওয়া যায়। ২০২৩ সালের ১২ জুলাই আওয়ামী লীগের ‘শান্তি সমাবেশে’ ২ পক্ষের চেয়ার ছোড়াছুড়ি— শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, এটি রাজধানীর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের ‘শান্তি সমাবেশ’ থেকে তোলা। ছবিটি তোলেন পত্রিকাটির চিত্রগ্রাহক রাশেদ সুমন।
প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবার রাতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে শেখ হাসিনার একটি চিঠি পোস্ট করেন। চিঠিটিতে অন্যান্য বক্তব্যের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের ১৫ আগস্টে কর্মসূচি পালনের নির্দেশনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনাদের কাছে আবেদন জানাই, যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে ভাবগম্ভীর পরিবেশে জাতীয় শোক দিবস ১৫ আগস্ট পালন করুন। বঙ্গবন্ধু ভবনে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও দোয়া মোনাজাত করে সবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করুন। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল করুন। খোদা হাফেজ।’
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীর বৈঠকে ১৫ আগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিল করা হয়। ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা করে সাধারণ ছুটি দেওয়া হয়। মাঝে ২০০১ চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০২ সালে জাতীয় শোক দিবস পালনের সিদ্ধান্ত বাতিল করে। এর ছয় বছর পর হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালে ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পুনর্বহাল করা হয়। এরপর থেকে ১৫ আগস্ট দিনটি জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছিল।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন ঘটে দেড় দশকেরও বেশি সময় ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পাড়ি জমান শেখ হাসিনা। দেশ জুড়ে গা ঢাকা দেয় আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা। এমন অবস্থায় ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকায় শোক ও শ্রদ্ধা জানানোর কর্মসূচি দিয়েছে আওয়ামী লীগ।
এ কর্মসূচি পালনে এক দিন আগেই লক্ষাধিক আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মী ঢাকায় উপস্থিত হয়েছেন দাবিতে ফেসবুকে একটি ছবি প্রচার করা হচ্ছে। দাবি করা হচ্ছে, ১৫ আগস্ট ধানমন্ডি ৩২–এ শোক ও শ্রদ্ধা জানানোর কর্মসূচি পালনে ঢাকায় চলে এসেছে লক্ষাধিক নেতা–কর্মী। ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’ নামের প্রায় ৯ লাখ সদস্যের একটি ফেসবুক গ্রুপে আজ বুধবার বিকেল পৌনে ৪টায় সাইফুল ইসলাম স্বাধীন নামের অ্যাকাউন্ট থেকে এমন ছবি পোস্ট করা হয়। পোস্টটিতে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত আড়াই হাজারের বেশি রিয়েকশন পড়েছে। পোস্টটি শেয়ার হয়েছে প্রায় ২০০ বার।
ভাইরাল ছবিটি নিয়ে অনুসন্ধানে দেখা যায়, এটি সাম্প্রতিক সময়ের নয়। রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারে ছবিটি পাওয়া যায়। ২০২৩ সালের ১২ জুলাই আওয়ামী লীগের ‘শান্তি সমাবেশে’ ২ পক্ষের চেয়ার ছোড়াছুড়ি— শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি থেকে জানা যায়, এটি রাজধানীর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের ‘শান্তি সমাবেশ’ থেকে তোলা। ছবিটি তোলেন পত্রিকাটির চিত্রগ্রাহক রাশেদ সুমন।
প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবার রাতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে শেখ হাসিনার একটি চিঠি পোস্ট করেন। চিঠিটিতে অন্যান্য বক্তব্যের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের ১৫ আগস্টে কর্মসূচি পালনের নির্দেশনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনাদের কাছে আবেদন জানাই, যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে ভাবগম্ভীর পরিবেশে জাতীয় শোক দিবস ১৫ আগস্ট পালন করুন। বঙ্গবন্ধু ভবনে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও দোয়া মোনাজাত করে সবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করুন। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল করুন। খোদা হাফেজ।’
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীর বৈঠকে ১৫ আগস্টের সাধারণ ছুটি বাতিল করা হয়। ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা করে সাধারণ ছুটি দেওয়া হয়। মাঝে ২০০১ চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০২ সালে জাতীয় শোক দিবস পালনের সিদ্ধান্ত বাতিল করে। এর ছয় বছর পর হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালে ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পুনর্বহাল করা হয়। এরপর থেকে ১৫ আগস্ট দিনটি জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছিল।
শেখ হাসিনার পক্ষে শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিচ্ছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘ইউনুস তুই তওবা কর, শেখ হাসিনার পায়ে ধর. . শেখ হাসিনা বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’।
৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি শেখ হাসিনার ফাঁস হওয়া একটি অডিও কল নিয়ে একাধিক গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে আজ শনিবার আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতাল পালন করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে প্রত্যেক এলাকায় মিছিল-মিটিংয়ের আয়োজনের কথা বলতে শোনা যায়। তবে শেখ হাসিনার পরিবার কিংবা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতালের বিষয়ে এখনও কিছু
১২ ঘণ্টা আগেএকটি কার্ডে ‘সেইফ এক্সিট চেয়ে দেশ ছাড়তে চান ড. ইউনুস, পাইলস জনিত রোগ তীব্র আকার ধারন’ এবং আরেকটিতে ‘পাইলস জনিত রোগে উন্নত চিকিৎসায় আগামী সপ্তাহে ফ্রান্সে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা’—এমন লেখা রয়েছে। পরের কার্ডে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের বরাত দেওয়া হয়েছে।
২ দিন আগেশেখ হাসিনা ভারতে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে এসেছেন, এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা আছে, ‘ভারতে প্রথমবার প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।’
৩ দিন আগে