ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
একটি গাড়ির সামনে দেখা যাচ্ছে ব্রাজিল ফুটবল তারকা নেইমারকে। ছবি দেখেই ধারণা করা যাচ্ছে, তিনি হেঁটে যাচ্ছেন, অনেকটা ফ্যাশান শোর র্যাম্পে হাঁটার মতো করে। এমন একটি ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখা হচ্ছে, মেসিকে নেইমার গাড়ি উপহার দিয়েছেন।
পোস্টগুলোয় লেখা হচ্ছে, ‘সম্প্রতি মেসির খুশির জন্য নিজের গাড়ি মেসিকে দিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলো নেইমার। নেইমার জানিয়েছে তারা হেরেছে বলে তাদের মন এতটাও শক্ত নয় যে আর্জেন্টাইনদের এই জিত তারা সেলিব্রেশন করবে না। নিজের সখের গাড়ি মেসিকে দিয়ে দেওয়ার মাধ্যমেই মেসির খুশিতে নিজের খুশি খুঁজে পেয়েছেন নেইমার।’
গতকাল কোপা আমেরিকার ফাইনালে ব্রাজিলের হারের পর থেকেই ফেসবুকে এই ছবি ঘুরে বেড়াচ্ছে।
ফ্যাক্টচেক
নেইমারের পেছনে যে গাড়িটি দেখা যাচ্ছে, সেটি মরক্কোর লারাকি এপিটোম কোম্পানির। রিভার্স সার্চ টুলসে অনুসন্ধান করে ৫৮টি ওয়েবসাইটে ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়, যার কোনোটিতেই গাড়িটির সঙ্গে নেইমারের ওই ছবি নেই। সার্চ কমান্ডে ওল্ডেস্ট ক্যাটাগরি নির্ধারণ করলে জানা যায়, ২০১৩ সালে ম্যাড ফর হুইলস নামের ওয়েবসাইটে ছবিটি প্রথম প্রকাশিত হয়। ২০১৪ সালেও অনেকগুলো ওয়েবসাইটে ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়।
গাড়ির সঙ্গে নেইমারের ছবিটি আলাদা করে রিভার্স সার্চ করলে দেখা যায়, ছবিটি ২০১৮ সালে প্যারিসে অনুষ্ঠিত একটি ফ্যাশান শোতে তোলা।
২০১৯ সালে হক্সন নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলে নেইমার কার কালেকশন শিরোনামের একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়, যার থাম্বনেইলের ছবিটি তৈরি করা হয় ওই গাড়ির ছবির সঙ্গে নেইমারের ছবি জুড়ে।
অর্থাৎ, নেইমারের ছবির সঙ্গে গাড়ির ছবি সম্পাদনা করে ছবিটি বানানো হয়েছে।
গতকাল খেলার পর এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মেসিকে নেইমারের গাড়ি উপহার দেওয়ার তথ্য কোনো সংবাদমাধ্যমে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
সিদ্ধান্ত
মেসিকে নেইমার ছবির ওই গাড়িটি উপহার দিয়েছেন, তথ্যটি বিভ্রান্তিকর। ছবিটি সম্পাদনার মাধ্যমে তৈরি করা।
একটি গাড়ির সামনে দেখা যাচ্ছে ব্রাজিল ফুটবল তারকা নেইমারকে। ছবি দেখেই ধারণা করা যাচ্ছে, তিনি হেঁটে যাচ্ছেন, অনেকটা ফ্যাশান শোর র্যাম্পে হাঁটার মতো করে। এমন একটি ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখা হচ্ছে, মেসিকে নেইমার গাড়ি উপহার দিয়েছেন।
পোস্টগুলোয় লেখা হচ্ছে, ‘সম্প্রতি মেসির খুশির জন্য নিজের গাড়ি মেসিকে দিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলো নেইমার। নেইমার জানিয়েছে তারা হেরেছে বলে তাদের মন এতটাও শক্ত নয় যে আর্জেন্টাইনদের এই জিত তারা সেলিব্রেশন করবে না। নিজের সখের গাড়ি মেসিকে দিয়ে দেওয়ার মাধ্যমেই মেসির খুশিতে নিজের খুশি খুঁজে পেয়েছেন নেইমার।’
গতকাল কোপা আমেরিকার ফাইনালে ব্রাজিলের হারের পর থেকেই ফেসবুকে এই ছবি ঘুরে বেড়াচ্ছে।
ফ্যাক্টচেক
নেইমারের পেছনে যে গাড়িটি দেখা যাচ্ছে, সেটি মরক্কোর লারাকি এপিটোম কোম্পানির। রিভার্স সার্চ টুলসে অনুসন্ধান করে ৫৮টি ওয়েবসাইটে ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়, যার কোনোটিতেই গাড়িটির সঙ্গে নেইমারের ওই ছবি নেই। সার্চ কমান্ডে ওল্ডেস্ট ক্যাটাগরি নির্ধারণ করলে জানা যায়, ২০১৩ সালে ম্যাড ফর হুইলস নামের ওয়েবসাইটে ছবিটি প্রথম প্রকাশিত হয়। ২০১৪ সালেও অনেকগুলো ওয়েবসাইটে ছবিটি খুঁজে পাওয়া যায়।
গাড়ির সঙ্গে নেইমারের ছবিটি আলাদা করে রিভার্স সার্চ করলে দেখা যায়, ছবিটি ২০১৮ সালে প্যারিসে অনুষ্ঠিত একটি ফ্যাশান শোতে তোলা।
২০১৯ সালে হক্সন নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলে নেইমার কার কালেকশন শিরোনামের একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়, যার থাম্বনেইলের ছবিটি তৈরি করা হয় ওই গাড়ির ছবির সঙ্গে নেইমারের ছবি জুড়ে।
অর্থাৎ, নেইমারের ছবির সঙ্গে গাড়ির ছবি সম্পাদনা করে ছবিটি বানানো হয়েছে।
গতকাল খেলার পর এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মেসিকে নেইমারের গাড়ি উপহার দেওয়ার তথ্য কোনো সংবাদমাধ্যমে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
সিদ্ধান্ত
মেসিকে নেইমার ছবির ওই গাড়িটি উপহার দিয়েছেন, তথ্যটি বিভ্রান্তিকর। ছবিটি সম্পাদনার মাধ্যমে তৈরি করা।
মনোজ কুমার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমস অফিসার হিসেবে যোগ দিয়েছেন— এমন একটি তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা, ‘অভিনেতার পাশাপাশি তিনি এখন একজন কাস্টমস অফিসার! বর্তমানে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা তে কর্মরত আছেন!’
১২ ঘণ্টা আগেমাইক্রোস্কোপ ব্যবহার করে একটি ধানের ওপর ধান লাগানো থেকে শুরু করে ঘরে তোলা পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়ার নকশা করা হয়েছে— এই দাবিতে একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, ‘এটা একটা ধান যার উপরে মাইক্রোস্কোপ ব্যবহার করে, ধান লাগানো থেকে শুরু করে ঘরে তোলা পর্যন্ত সকল প্রসেস নকশা করা হয়েছ
১৬ ঘণ্টা আগেদেশে মোটরসাইকেলের সিসি লিমিট ৬০০ পর্যন্ত করা হয়েছে— এমন দাবিতে একটি তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, ‘কংগ্রাচুলেশনস বাংলাদেশ। ৬০০ সিসি কনফার্মড! ৩৭৫–৫৯৯ সিসি পর্যন্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। খুব শিঘ্রই গেজেট প্রকাশ করা হবে।’
১ দিন আগেপরীক্ষার আগে অভিভাবকেরা সাধারণত ডিম খেতে নিষেধ করেন। এটি বহু দিন ধরে প্রচলিত একটি ধারণা। ধারণা করা হয়, পরীক্ষার আগে ডিম খেলে মাথা গুলিয়ে যাবে, কেউ কেউ আবার ডিমের আকারের সঙ্গে পরীক্ষার নম্বরের সম্পর্ক আছে মনে করেন! এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও বিভিন্ন সময় পোস্ট হতে দেখা গেছে।
২ দিন আগে