ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
এ পি জে আবদুল কালাম, ভারতীয় পরমাণুবিজ্ঞানী ও দেশটির একাদশতম রাষ্ট্রপতি। সম্প্রতি গাছের গুঁড়িতে তাঁর একটি চিত্রকর্মের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ‘বিশ্বকবি ও জাতীয় কবি সাহিত্য সমগ্র’ নামের প্রায় ৩ লাখ সদস্যের ফেসবুক গ্রুপে ৩ মে চিত্রকর্মের ছবিটি পোস্ট করা হয়। ‘Misty Prithu’ নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ছবিটি পোস্ট করে দাবি করা হয়, জনৈক শিল্পী ২ মাস সময় নিয়ে গাছের গুঁড়ি (কাঠ) কেটে এ পি জে আবদুল কালামের আবক্ষ এ চিত্রকর্ম তৈরি করেছেন। এই অ্যাকাউন্ট থেকে ছবিটি শেয়ার হয়েছে ২ হাজারের বেশি এবং রিয়েকশন পড়েছে ৪৭ হাজারের বেশি।
পোস্টটির কমেন্ট বক্সে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের এ চিত্রকর্ম তৈরি করা শিল্পীর প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন, তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করেছেন।
তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, এ পি জে আবদুল কালামের ভাইরাল এ চিত্রকর্ম আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি। ছবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ভালোভাবে লক্ষ করলে এতে বেশ কিছু অসামঞ্জস্য চোখে পড়ে। ছবিতে থাকা শিল্পীর বা হাতটি অস্বাভাবিকভাবে বেঁকে গিয়েছে এবং ওই হাতে কোনো তালু ও আঙুল নেই। শিল্পীর ডান হাতের আঙুলগুলোও অস্বাভাবিক।
কথিত শিল্পীর পায়ের আঙুলেও রয়েছে অসামঞ্জস্য। ডান পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলির সঙ্গে জুতার ফিতা মিলে গেছে। আবার এ পি জে আবদুল কালামের চিত্রকর্মটির পাশেই আরেকটি অস্বাভাবিক চিত্রকর্ম দেখা যাচ্ছে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি ছবিতে সাধারণত এ ধরনের অসামঞ্জস্যগুলো দেখা যায়। এসব অসামঞ্জস্যের কারণে ছবিটি সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হতে এআই নির্মিত ছবি শনাক্তকারী একাধিক ওয়েবসাইট দিয়ে এটি যাচাই করে দেখা হয়।
এআই নির্মিত ছবি শনাক্তকারী ওয়েবসাইট হাইভের বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ পি জে আবদুল কালামের ভাইরাল ছবিটি শতভাগ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি। এআই নির্মিত ছবি শনাক্তকারী আরেকটি ওয়েবসাইট ইজ ইট এআইয়ের বিশ্লেষণে ছবিটি এআই দিয়ে তৈরির সম্ভাবনা সর্বোচ্চ। একই ফল দিয়েছে এআই নির্মিত ছবি শনাক্তকারী ওয়েবসাইট এআই অর নট।
এ ছাড়া ‘বিশ্বকবি ও জাতীয় কবি সাহিত্য সমগ্র’ গ্রুপটিতে ‘Misty Prithu’র আরও একাধিক পোস্ট পাওয়া যায়। এসব পোস্টে ব্যবহৃত ছবিগুলোও এআই দিয়ে তৈরি।
এসব বিশ্লেষণে এটি স্পষ্ট, এ পি জে আবদুল কালামের ভাইরাল ছবিটি বাস্তব কোনো শিল্পীর করা চিত্রকর্ম নয়; বরং এটি এআই প্রযুক্তি দিয়ে নির্মিত ছবি।
এ পি জে আবদুল কালাম, ভারতীয় পরমাণুবিজ্ঞানী ও দেশটির একাদশতম রাষ্ট্রপতি। সম্প্রতি গাছের গুঁড়িতে তাঁর একটি চিত্রকর্মের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ‘বিশ্বকবি ও জাতীয় কবি সাহিত্য সমগ্র’ নামের প্রায় ৩ লাখ সদস্যের ফেসবুক গ্রুপে ৩ মে চিত্রকর্মের ছবিটি পোস্ট করা হয়। ‘Misty Prithu’ নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ছবিটি পোস্ট করে দাবি করা হয়, জনৈক শিল্পী ২ মাস সময় নিয়ে গাছের গুঁড়ি (কাঠ) কেটে এ পি জে আবদুল কালামের আবক্ষ এ চিত্রকর্ম তৈরি করেছেন। এই অ্যাকাউন্ট থেকে ছবিটি শেয়ার হয়েছে ২ হাজারের বেশি এবং রিয়েকশন পড়েছে ৪৭ হাজারের বেশি।
পোস্টটির কমেন্ট বক্সে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের এ চিত্রকর্ম তৈরি করা শিল্পীর প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন, তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করেছেন।
তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, এ পি জে আবদুল কালামের ভাইরাল এ চিত্রকর্ম আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি। ছবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ভালোভাবে লক্ষ করলে এতে বেশ কিছু অসামঞ্জস্য চোখে পড়ে। ছবিতে থাকা শিল্পীর বা হাতটি অস্বাভাবিকভাবে বেঁকে গিয়েছে এবং ওই হাতে কোনো তালু ও আঙুল নেই। শিল্পীর ডান হাতের আঙুলগুলোও অস্বাভাবিক।
কথিত শিল্পীর পায়ের আঙুলেও রয়েছে অসামঞ্জস্য। ডান পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলির সঙ্গে জুতার ফিতা মিলে গেছে। আবার এ পি জে আবদুল কালামের চিত্রকর্মটির পাশেই আরেকটি অস্বাভাবিক চিত্রকর্ম দেখা যাচ্ছে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি ছবিতে সাধারণত এ ধরনের অসামঞ্জস্যগুলো দেখা যায়। এসব অসামঞ্জস্যের কারণে ছবিটি সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হতে এআই নির্মিত ছবি শনাক্তকারী একাধিক ওয়েবসাইট দিয়ে এটি যাচাই করে দেখা হয়।
এআই নির্মিত ছবি শনাক্তকারী ওয়েবসাইট হাইভের বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ পি জে আবদুল কালামের ভাইরাল ছবিটি শতভাগ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি। এআই নির্মিত ছবি শনাক্তকারী আরেকটি ওয়েবসাইট ইজ ইট এআইয়ের বিশ্লেষণে ছবিটি এআই দিয়ে তৈরির সম্ভাবনা সর্বোচ্চ। একই ফল দিয়েছে এআই নির্মিত ছবি শনাক্তকারী ওয়েবসাইট এআই অর নট।
এ ছাড়া ‘বিশ্বকবি ও জাতীয় কবি সাহিত্য সমগ্র’ গ্রুপটিতে ‘Misty Prithu’র আরও একাধিক পোস্ট পাওয়া যায়। এসব পোস্টে ব্যবহৃত ছবিগুলোও এআই দিয়ে তৈরি।
এসব বিশ্লেষণে এটি স্পষ্ট, এ পি জে আবদুল কালামের ভাইরাল ছবিটি বাস্তব কোনো শিল্পীর করা চিত্রকর্ম নয়; বরং এটি এআই প্রযুক্তি দিয়ে নির্মিত ছবি।
পরীক্ষার আগে অভিভাবকেরা সাধারণত ডিম খেতে নিষেধ করেন। এটি বহু দিন ধরে প্রচলিত একটি ধারণা। ধারণা করা হয়, পরীক্ষার আগে ডিম খেলে মাথা গুলিয়ে যাবে, কেউ কেউ আবার ডিমের আকারের সঙ্গে পরীক্ষার নম্বরের সম্পর্ক আছে মনে করেন! এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও বিভিন্ন সময় পোস্ট হতে দেখা গেছে।
২১ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনার পক্ষে শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিচ্ছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘ইউনুস তুই তওবা কর, শেখ হাসিনার পায়ে ধর. . শেখ হাসিনা বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’।
১ দিন আগেসম্প্রতি শেখ হাসিনার ফাঁস হওয়া একটি অডিও কল নিয়ে একাধিক গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে আজ শনিবার আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতাল পালন করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে প্রত্যেক এলাকায় মিছিল-মিটিংয়ের আয়োজনের কথা বলতে শোনা যায়। তবে শেখ হাসিনার পরিবার কিংবা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে হরতালের বিষয়ে এখনও কিছু
১ দিন আগেএকটি কার্ডে ‘সেইফ এক্সিট চেয়ে দেশ ছাড়তে চান ড. ইউনুস, পাইলস জনিত রোগ তীব্র আকার ধারন’ এবং আরেকটিতে ‘পাইলস জনিত রোগে উন্নত চিকিৎসায় আগামী সপ্তাহে ফ্রান্সে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা’—এমন লেখা রয়েছে। পরের কার্ডে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের বরাত দেওয়া হয়েছে।
৩ দিন আগে