অফিসে বা কাজে যাওয়ার তাড়া, তাই গোসল সেরেই ভেজা চুলে বের হয়ে যাচ্ছেন বাসা থেকে—এমন সময় আপনার মা বলে উঠলেন, চুল শুকিয়ে বা মাথা ভালো মতো মুছে যেতে; নয়তো সর্দি লেগে অসুস্থ হয়ে যাবেন। কিন্তু আসলেই কি ভেজা চুল থেকে আপনার সর্দি-কাশি হতে পারে বা আপনি অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন?
যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক একাডেমিক চিকিৎসাকেন্দ্র মায়ো ক্লিনিকের মালিকানাধীন মায়ো ক্লিনিক হেলথ সিস্টেম এর উত্তরে জানায়, ভেজা চুলের কারণে ঠান্ডা ভাব বা অস্বস্তি লাগতে পারে। কিন্তু এর সঙ্গে সর্দির সম্পর্ক নেই। সর্দি, ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো অসুস্থতার জন্য মূলত ভাইরাস সংক্রমণ দায়ী। তাই কেউ ভাইরাসের সংক্রমণে না এলে এসব অসুস্থতায় আক্রান্ত হবে না। অসুস্থ ব্যক্তির হাঁচি-কাশির মাধ্যমে এসব ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটে।
ভেজা চুলের কারণে সাধারণত কেউ অসুস্থ হয় না, উল্লেখ করে স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিন মেডিকেল নিউজ টুডে জানায়, গবেষণা বলছে ভেজা চুলের সঙ্গে অসুস্থ হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) বরাত দিয়ে ম্যাগাজিনটি জানায়, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি দু-তিনবার সর্দিতে আক্রান্ত হয়। সর্দির কারণ হলো ভাইরাস। ভাইরাসের কারণেই সর্দি হয় এবং সর্দি হওয়ার একমাত্র কারণ সর্দিজনিত ভাইরাসের সংস্পর্শে আসা।
একই সঙ্গে ম্যাগাজিনটি ঠান্ডা বা শীতের মধ্যে ভেজা চুলে বাইরে গেলে ঠান্ডা লাগে কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে জানায়, অভিভাবকেরা সর্দি প্রতিরোধে এমন কথা বলে থাকে যে ঠান্ডা পরিবেশে ভেজা চুলে বাইরে গেলে সর্দি লেগে যাবে। তবে ভেজা চুলে বাসায় থাকা বা বাইরে যাওয়া সর্দির কোনো ঝুঁকি তৈরি করে না। ২০১৬ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, টানা তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা কমে যাওয়া মানুষের মধ্যে সর্দি সৃষ্টিকারী রাইনোভাইরাসে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
সিডিসি জানায়, সর্দির কারণ মূলত ২০০ ধরনের ভাইরাস। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ ভাইরাস হলো রাইনোভাইরাস। সর্দি সৃষ্টিকারী ভাইরাসগুলো মানুষের মধ্যে সাধারণত বাতাস ও সংস্পর্শের মাধ্যমে ছড়ায়। যে বিষয়গুলো একজন ব্যক্তির সর্দিতে আক্রান্তের ঝুঁকি বাড়িয়ে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে:
১. সর্দি আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ।
২. মৌসুম (সাধারণত শীত ও শরৎকালে সর্দির সমস্যা বেশি দেখা যায়। তবে বছরের যেকোনো সময়েই যে কেউ সর্দিতে আক্রান্ত হতে পারে)।
৩. বয়স (বয়স্ক ব্যক্তিদের চেয়ে শিশু এবং কিশোরেরা সর্দিতে আক্রান্ত হয়)।
অর্থাৎ সিডিসি ভেজা চুলকে সর্দি লাগার ঝুঁকি হিসেবে উল্লেখ করেনি।
অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্ল্যাটফর্ম পুশ হেলথের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সার্টিফায়েড ইমার্জেন্সি চিকিৎসক চেরাগ শাহের বরাত দিয়ে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ লাইন বলে, ভেজা চুল ও সর্দির মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা আছে। সর্দি লাগার সঙ্গে ভেজা চুলে ঘুমাতে যাওয়ার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। কেউ যখন সর্দি আক্রান্ত হয়, সেটি মূলত ভাইরাস সংক্রমণের কারণে।
ওয়েবসাইটটি জানায়, রাইনোভাইরাসসহ ২০০-এর বেশি সর্দি সৃষ্টিকারী ভাইরাসের কারণে সর্দি আক্রান্তের ঘটনা ঘটে। এর সঙ্গে চুল ভেজা থাকার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাইরাস নাক, মুখ ও চোখের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। ভাইরাস সংক্রমিত ব্যক্তির হাঁচি, কাশি বা কথা বলার সময় বাতাসে ছড়িয়ে পড়া কণার মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ায়। আবার আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে বা দূষিত স্থান স্পর্শ করার মাধ্যমেও এসব ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি আছে।
বিশেষজ্ঞদের এসব মতামত থেকে স্পষ্ট যে ভেজা চুলে ঘুমানো বা ঠান্ডার মধ্যে ভেজা চুলে বাইরে যাওয়ার সঙ্গে সর্দি লাগার কোনো সম্পর্ক নেই। সর্দি মূলত ভাইরাসের সংক্রমণে হয়ে থাকে।
তবে ভেজা চুলে ঘুমানোর কিছু অপকারিতা আছে। ফিলিপাইনের চিকিৎসকদের সংগঠন হ্যালো ডক্টর জানায়, সর্দি লাগার সঙ্গে ভেজা চুলের সম্পর্ক না থাকলেও কিছু কিছু কারণে ভেজা চুলে থাকাকে নিরুৎসাহিত করা হয়।
এর মধ্যে আছে ভেজা চুল ছত্রাক সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। মাথার ত্বকে ম্যালাসেজিয়া ছত্রাক নামে একধরনের ছত্রাক প্রাকৃতিকভাবে থাকে। ভেজা চুলে ঘুমাতে গেলে তা বালিশ ও বালিশের পর্দাকেও স্যাঁতসেঁতে করে তুলে, যা ম্যালাসেজিয়া ছত্রাকের প্রজননক্ষেত্র হিসেবে কাজ করে। এই ছত্রাক সেবোরিক ডার্মাটাইটিসসহ (মাথার ত্বকের সমস্যা) শরীরের অন্যান্য ত্বকে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। বালিশেও অসংখ্য প্রজাতির ছত্রাক থাকতে পারে এবং এরাও ভেজা চুলের কারণে সংক্রমণ ঘটাতে পারে।
এ ছাড়া ভেজা চুলে ঘুমানোর কারণে চুল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, ঘুমে অস্বস্তির মতো ব্যাপার ঘটতে পারে। ২০১৫ সালের একটি গবেষণার বরাত দিয়ে হ্যালো ডক্টরস জানায়, নিম্ন তাপমাত্রার সংস্পর্শে এলে মানুষের মাথা বেশি তাপ হারায়, যা চুল ভেজা হলে ঘটতে পারে। ফলস্বরূপ, ভেজা চুলে ঘুমানোর ব্যক্তির ঘুম স্বস্তিকর না-ও হতে পারে।
অফিসে বা কাজে যাওয়ার তাড়া, তাই গোসল সেরেই ভেজা চুলে বের হয়ে যাচ্ছেন বাসা থেকে—এমন সময় আপনার মা বলে উঠলেন, চুল শুকিয়ে বা মাথা ভালো মতো মুছে যেতে; নয়তো সর্দি লেগে অসুস্থ হয়ে যাবেন। কিন্তু আসলেই কি ভেজা চুল থেকে আপনার সর্দি-কাশি হতে পারে বা আপনি অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন?
যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক একাডেমিক চিকিৎসাকেন্দ্র মায়ো ক্লিনিকের মালিকানাধীন মায়ো ক্লিনিক হেলথ সিস্টেম এর উত্তরে জানায়, ভেজা চুলের কারণে ঠান্ডা ভাব বা অস্বস্তি লাগতে পারে। কিন্তু এর সঙ্গে সর্দির সম্পর্ক নেই। সর্দি, ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো অসুস্থতার জন্য মূলত ভাইরাস সংক্রমণ দায়ী। তাই কেউ ভাইরাসের সংক্রমণে না এলে এসব অসুস্থতায় আক্রান্ত হবে না। অসুস্থ ব্যক্তির হাঁচি-কাশির মাধ্যমে এসব ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটে।
ভেজা চুলের কারণে সাধারণত কেউ অসুস্থ হয় না, উল্লেখ করে স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিন মেডিকেল নিউজ টুডে জানায়, গবেষণা বলছে ভেজা চুলের সঙ্গে অসুস্থ হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) বরাত দিয়ে ম্যাগাজিনটি জানায়, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি দু-তিনবার সর্দিতে আক্রান্ত হয়। সর্দির কারণ হলো ভাইরাস। ভাইরাসের কারণেই সর্দি হয় এবং সর্দি হওয়ার একমাত্র কারণ সর্দিজনিত ভাইরাসের সংস্পর্শে আসা।
একই সঙ্গে ম্যাগাজিনটি ঠান্ডা বা শীতের মধ্যে ভেজা চুলে বাইরে গেলে ঠান্ডা লাগে কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে জানায়, অভিভাবকেরা সর্দি প্রতিরোধে এমন কথা বলে থাকে যে ঠান্ডা পরিবেশে ভেজা চুলে বাইরে গেলে সর্দি লেগে যাবে। তবে ভেজা চুলে বাসায় থাকা বা বাইরে যাওয়া সর্দির কোনো ঝুঁকি তৈরি করে না। ২০১৬ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, টানা তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা কমে যাওয়া মানুষের মধ্যে সর্দি সৃষ্টিকারী রাইনোভাইরাসে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
সিডিসি জানায়, সর্দির কারণ মূলত ২০০ ধরনের ভাইরাস। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ ভাইরাস হলো রাইনোভাইরাস। সর্দি সৃষ্টিকারী ভাইরাসগুলো মানুষের মধ্যে সাধারণত বাতাস ও সংস্পর্শের মাধ্যমে ছড়ায়। যে বিষয়গুলো একজন ব্যক্তির সর্দিতে আক্রান্তের ঝুঁকি বাড়িয়ে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে:
১. সর্দি আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ।
২. মৌসুম (সাধারণত শীত ও শরৎকালে সর্দির সমস্যা বেশি দেখা যায়। তবে বছরের যেকোনো সময়েই যে কেউ সর্দিতে আক্রান্ত হতে পারে)।
৩. বয়স (বয়স্ক ব্যক্তিদের চেয়ে শিশু এবং কিশোরেরা সর্দিতে আক্রান্ত হয়)।
অর্থাৎ সিডিসি ভেজা চুলকে সর্দি লাগার ঝুঁকি হিসেবে উল্লেখ করেনি।
অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্ল্যাটফর্ম পুশ হেলথের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সার্টিফায়েড ইমার্জেন্সি চিকিৎসক চেরাগ শাহের বরাত দিয়ে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ লাইন বলে, ভেজা চুল ও সর্দির মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে মানুষের মধ্যে ভুল ধারণা আছে। সর্দি লাগার সঙ্গে ভেজা চুলে ঘুমাতে যাওয়ার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। কেউ যখন সর্দি আক্রান্ত হয়, সেটি মূলত ভাইরাস সংক্রমণের কারণে।
ওয়েবসাইটটি জানায়, রাইনোভাইরাসসহ ২০০-এর বেশি সর্দি সৃষ্টিকারী ভাইরাসের কারণে সর্দি আক্রান্তের ঘটনা ঘটে। এর সঙ্গে চুল ভেজা থাকার কোনো সম্পর্ক নেই। এই ভাইরাস নাক, মুখ ও চোখের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। ভাইরাস সংক্রমিত ব্যক্তির হাঁচি, কাশি বা কথা বলার সময় বাতাসে ছড়িয়ে পড়া কণার মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ায়। আবার আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে বা দূষিত স্থান স্পর্শ করার মাধ্যমেও এসব ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি আছে।
বিশেষজ্ঞদের এসব মতামত থেকে স্পষ্ট যে ভেজা চুলে ঘুমানো বা ঠান্ডার মধ্যে ভেজা চুলে বাইরে যাওয়ার সঙ্গে সর্দি লাগার কোনো সম্পর্ক নেই। সর্দি মূলত ভাইরাসের সংক্রমণে হয়ে থাকে।
তবে ভেজা চুলে ঘুমানোর কিছু অপকারিতা আছে। ফিলিপাইনের চিকিৎসকদের সংগঠন হ্যালো ডক্টর জানায়, সর্দি লাগার সঙ্গে ভেজা চুলের সম্পর্ক না থাকলেও কিছু কিছু কারণে ভেজা চুলে থাকাকে নিরুৎসাহিত করা হয়।
এর মধ্যে আছে ভেজা চুল ছত্রাক সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। মাথার ত্বকে ম্যালাসেজিয়া ছত্রাক নামে একধরনের ছত্রাক প্রাকৃতিকভাবে থাকে। ভেজা চুলে ঘুমাতে গেলে তা বালিশ ও বালিশের পর্দাকেও স্যাঁতসেঁতে করে তুলে, যা ম্যালাসেজিয়া ছত্রাকের প্রজননক্ষেত্র হিসেবে কাজ করে। এই ছত্রাক সেবোরিক ডার্মাটাইটিসসহ (মাথার ত্বকের সমস্যা) শরীরের অন্যান্য ত্বকে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। বালিশেও অসংখ্য প্রজাতির ছত্রাক থাকতে পারে এবং এরাও ভেজা চুলের কারণে সংক্রমণ ঘটাতে পারে।
এ ছাড়া ভেজা চুলে ঘুমানোর কারণে চুল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, ঘুমে অস্বস্তির মতো ব্যাপার ঘটতে পারে। ২০১৫ সালের একটি গবেষণার বরাত দিয়ে হ্যালো ডক্টরস জানায়, নিম্ন তাপমাত্রার সংস্পর্শে এলে মানুষের মাথা বেশি তাপ হারায়, যা চুল ভেজা হলে ঘটতে পারে। ফলস্বরূপ, ভেজা চুলে ঘুমানোর ব্যক্তির ঘুম স্বস্তিকর না-ও হতে পারে।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারকে ঘিরে গড়ে ওঠা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নাম বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) শিক্ষার্থী মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরার আজমপুরে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল...
১৬ ঘণ্টা আগেছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর তিনদিন পর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয় ৮ আগস্ট। এরপর ১০০ দিন পার করেছে এই সরকার...
২১ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দিল্লিতেই অবস্থান করছেন হাসিনা। ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুতির পর তিনি আর প্রকাশ্যে আসেননি। সম্প্রতি ফেসবুকে তাঁর ১৩ সেকেন্ডের একটি ভিডিও শেয়ার করে দাবি করা হচ্ছে, ভারতে তাঁর সাক্ষাৎকার নেওয়া হচ্ছে।
৩ দিন আগেসম্প্রতি ভাইরাল হওয়া এমন একটি কল রেকর্ডে শেখ হাসিনার কণ্ঠে দাবি করা হয়, ‘চাকরির বয়স নিয়ে আন্দোলন করতে যমুনার সামনে গেল, সাথে সাথে গুলি করল। সেখানে একজন মারা গেল এবং পিটিয়ে উঠিয়ে দিল।’
৩ দিন আগে