জ্বর, শরীরে ব্যথা এবং ক্লান্তি ফ্লুর সাধারণ লক্ষণ। এগুলো হলে বুঝতে হবে, আপনি ফ্লুতে আক্রান্ত। সাধারণত ফ্লু প্রাণঘাতী নয়। তবে কখনো কখনো বিশেষ কোনো কারণে এটি বেশি হয়ে গেলে হাসপাতালে যেতে হতে পারে। ফ্লুর সংক্রমণের সঙ্গে নিউমোনিয়া হলে সেটি আর সাধারণ থাকে না। তখন হাসপাতালে যেতে হয়।
পূর্বাঞ্চলের বন্যার পানি কমতে থাকার পর আক্রান্ত জেলাগুলোয় বাড়ছে ডায়রিয়া, জ্বর, সর্দি, চর্মরোগসহ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগের প্রকোপ। হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর চাপ। কোনো কোনো হাসপাতালে শয্যাসংকটের কারণে মেঝেতে বিছানা পেতে দেওয়া হচ্ছে চিকিৎসা। পরিস্থিতি সামাল দিতে ফিল্ড হাসপাতালের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। এমন চিত্
বন্যার কবলে লক্ষ্মীপুরের ৫ উপজেলার বাসিন্দারা। দীর্ঘদিন ধরে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকায় পানিবন্দী বাসিন্দাদের মাঝে দেখা দিচ্ছে ডায়রিয়া, জ্বর, সর্দি ও চর্মরোগসহ বিভিন্ন পানি বাহিত রোগের প্রকোপ। এতে হাসপাতালগুলোয় বেড়েছে রোগীর চাপ। শয্যা সংকটে মেঝেতে চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন অনেক রোগী। আক্রান্তদের মধ্য
১০১ থেকে ১০৪ ডিগ্রি তাপমাত্রার জ্বর, শরীরে ব্যথা, মাথার তীব্র যন্ত্রণা, চোখব্যথা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, ক্ষুধামান্দ্য, বমি বমি ভাব, বমি করা, গলাব্যথা, কাশি ইত্যাদি। শরীরে র্যাশ দেখা দেওয়া।
বিশ্বের ৫০০ মিলিয়ন সংক্রমণ এবং ১ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যুর কারণ মশা। অথচ মশা একটি সাধারণ পতঙ্গ। ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু জ্বর, হলুদ জ্বর, চিকুনগুনিয়া এবং অন্যান্য রোগ হয় মশার কামড়ে।
দিনের বড় সময় অফিসে কাটাতে হয় একজন কর্মজীবীকে। নয়টা-পাঁচটা, শুধুই কি অফিস কর্ম? খাওয়া থেকে টয়লেট ব্যবহার পর্যন্ত ব্যক্তিগত জরুরি প্রয়োজন অফিসেই মেটাতে হয়। এসব জরুরি প্রয়োজন মেটানোর সঙ্গে জড়িত স্বাস্থ্যবিধি, পরিচ্ছন্নতাসহ নানা শিষ্টাচার। কিন্তু এসব শিষ্টাচার কি আমরা মেনে চলি?
সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান প্রচণ্ড জ্বর এবং শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টের ব্যথায় ভুগছেন। এর ফলে এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আজ রোববার এই খবর জানিয়েছে সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলো।
মানুষের কাশি শুনে ছোটখাটো বিভিন্ন ধরনের রোগ শনাক্ত করার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই আনতে যাচ্ছে গুগল। মূলত মানুষের কাশি বা শ্বাস-প্রশ্বাসের আওয়াজ থেকেই সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ধরনের রোগের বিষয়টি বলে দেবে গুগলের সেই এআই। এ বিষয়ে একটি মেশিন লার্নিং টুলও তৈরি করেছে প্রতিষ্ঠানটি
বাতজ্বর শিশুদের অন্যতম একটি রোগ। তাই গিরা ফুলে গিয়ে জ্বর এলেই শিশুটি বাতজ্বরে আক্রান্ত হয়েছে ভেবে অভিভাবকেরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। আসলে সেটি বাতজ্বর নয়, বাত রোগ। এমন বিভ্রান্তি প্রায়ই হয়। বাতজ্বর নিয়ে অতিরিক্ত সচেতনতার কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়।
ভেজা চুলের কারণে ঠান্ডা ভাব বা অস্বস্তি লাগতে পারে। কিন্তু এর সঙ্গে সর্দি ও ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো অসুস্থতার কি সম্পর্ক আছে?
সাদা পোশাক পরা কাউকে দেখলেই চিৎকার করে কেঁদে উঠছে ১৮ মাসের শিশু আফিয়া নূর। ডায়রিয়া নিয়ে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ভর্তি সে। আফিয়ার মা সাদিয়া ইসলাম জানান
উত্তরাঞ্চলসহ দেশের অনেক জায়গায় কয়েক দিন ধরে দেখা মিলছে না সূর্যের। শীতের তীব্রতার সঙ্গে হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত সমস্যা নিয়ে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা। নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবরও পাওয়া গেছে। রোগী বাড়ায় পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে
টনসিল প্রদাহের মূল কারণ ব্যাকটেরিয়া। এ ছাড়া ভাইরাস, অ্যালার্জি ও মুখগহ্বর সঠিকভাবে পরিষ্কার না করার জন্যও এটি হয়ে থাকে। ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণের জন্য তীব্র ব্যথাসহ টনসিল ফুলে গিয়ে অ্যাকিউট টনসিলাইটিস হয়। এর সঙ্গে জ্বর, কানে ব্যথা থাকতে পারে এবং গলার বিভিন্ন লাসিকা নালি ফুলে যেতে পারে। ব্যাকটেরিয়ার আক্র
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বর এখন মৌসুমি রোগ থেকে বছরব্যাপী রোগে পরিণত হয়েছে। চলতি বছরের ১২ মাসের ১১ মাসেই রোগটিতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে ৩ লাখ ২০ হাজার ৪৬০ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৬৯৭ জনের।
এবারে সুদানে দেখা দিয়েছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব। দুই সপ্তাহের মধ্যে দেশটির উত্তর দারফুর প্রদেশে ৪৮৮ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। গত সপ্তাহে প্রদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ তথ্য দেয় বলে সংবাদমাধ্যম রেডিও তামাজুজে উল্লেখ করা হয়েছে।
দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছেই। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা) ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন রেকর্ড ৮ জন। এটি ডেঙ্গুতে এই মৌসুমে সর্বোচ্চ মৃত্যু। এ সময়ে ১ হাজার ৫৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮৪৭ জন, আর ঢাকার বাইর
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজন কার্যকর আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টিন (সঙ্গনিরোধ) ব্যবস্থা। কারণ, একটি এডিস মশা দিনে ১২ থেকে ১৮ জনকে কামড়াতে পারে। অর্থাৎ একটি এডিস মশা থেকেই দিনে প্রায় ১৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হতে পারে। এ কারণে ডেঙ্গুর বিস্তার নিয়ন্ত্রণে আক্রান্ত রোগীকে পৃথক রাখা জরুরি। এই প্র