ফিচার ডেস্ক
নতুন বছরের শুরু মানে নতুন উদ্যম। তাই বছরের শুরুতে জীবনযাপনের ধরনের দিকে নজর দিতে হবে। এর জন্য খুব বেশি পরিবর্তন বা কঠোর নিয়ম অনুসরণের দরকার নেই। কিছু অভ্যাস পরিবর্তনে স্বাস্থ্যে আসতে পারে বড় ইতিবাচক প্রভাব।
এক গ্লাস গরম পানি পান করুন
প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করা শরীরের জন্য উপকারী। এটি পাচনতন্ত্র থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে। গরম পানি শরীর আর্দ্র রাখে। ফলে অন্যান্য অঙ্গের কার্যকারিতা বাড়ে, ত্বক উজ্জ্বল হয় এবং শারীরিক শক্তি ঠিক থাকে। এর সঙ্গে ভিটামিন ‘সি’ যোগ করতে লেবু মেশাতে পারেন।
প্রতি ঘণ্টায় ১০ মিনিট মুভমেন্ট ব্রেক নিন
দীর্ঘ সময় বসে কাজ করতে হলে প্রতি ঘণ্টায় ১০ মিনিটের জন্য উঠে দাঁড়িয়ে একটু হাঁটুন বা শরীরের কিছু সাধারণ ব্যায়াম করুন। এতে রক্তসঞ্চালন বাড়বে। এ ছাড়া নিয়মিত এই অভ্যাসে হৃৎপিণ্ড ভালো থাকবে।
চিনির স্বাস্থ্যকর বিকল্প বেছে নিন
মিষ্টি খাবারের প্রতি আকর্ষণ স্বাস্থ্য খারাপের অন্যতম কারণ। তাই এর বদলে বাদাম, ফল বা বীজ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। আখরোটে প্রোটিন ও ভালো চর্বি থাকে। ডালিম বা আঙুর মিষ্টির চাহিদা মেটায় রক্তে চিনির মাত্রা না বাড়িয়ে। এসব পরিবর্তন শক্তি স্থিতিশীল রেখে ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে।
দৈনিক ধ্যান ও শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন
মানসিক চাপ শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। তাই প্রতিদিন ৫-১০ মিনিটের ধ্যান কিংবা শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নাক দিয়ে ৪ সেকেন্ড শ্বাস নিন, ৪ সেকেন্ড ধারণ করুন এবং ৬ সেকেন্ডে মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। নিয়মিত এই অভ্যাস আপনাকে শান্ত রাখতে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে মনোযোগী থাকার জন্য সাহায্য করবে।
প্রতিদিন সূর্যের আলোয় থাকুন
শরীরে ভিটামিন ‘ডি’-এর স্তর উন্নত করতে প্রতিদিন কয়েক মিনিট সূর্যের আলোয় থাকতে হবে। সকালে সূর্য ওঠার পর যে সময় পর্যন্ত সূর্যের তাপ কম থাকে, তখন বাইরে কিছু সময় কাটানোর চেষ্টা করুন। এই অভ্যাস শরীর ও মনের শক্তি বাড়াতে সহায়ক।
স্বাস্থ্যকর খাবার খান
শরীর ঠিক রাখার প্রথম পদক্ষেপ স্বাস্থ্যকর খাবার; যেমন তাজা ও অপ্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া। সুষম ও পুষ্টিকর খাবার শরীর সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ।
ভালো ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলুন
ঘুম শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য জরুরি। ঘুমের সময় শরীর বিশ্রাম নেয় এবং পুনরুজ্জীবিত হয়। প্রতি রাতে ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
মানসিক স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দিন
সুস্থ মন শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিছু সহজ পরিবর্তন; যেমন মননশীল কাজের অভ্যাস, পছন্দের কাজে সময় কাটানো এবং প্রয়োজনে বন্ধুদের সহায়তা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া লেখালেখির অভ্যাস থাকলে সেটিরও চর্চা করা যেতে পারে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
নতুন বছরের শুরু মানে নতুন উদ্যম। তাই বছরের শুরুতে জীবনযাপনের ধরনের দিকে নজর দিতে হবে। এর জন্য খুব বেশি পরিবর্তন বা কঠোর নিয়ম অনুসরণের দরকার নেই। কিছু অভ্যাস পরিবর্তনে স্বাস্থ্যে আসতে পারে বড় ইতিবাচক প্রভাব।
এক গ্লাস গরম পানি পান করুন
প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করা শরীরের জন্য উপকারী। এটি পাচনতন্ত্র থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে। গরম পানি শরীর আর্দ্র রাখে। ফলে অন্যান্য অঙ্গের কার্যকারিতা বাড়ে, ত্বক উজ্জ্বল হয় এবং শারীরিক শক্তি ঠিক থাকে। এর সঙ্গে ভিটামিন ‘সি’ যোগ করতে লেবু মেশাতে পারেন।
প্রতি ঘণ্টায় ১০ মিনিট মুভমেন্ট ব্রেক নিন
দীর্ঘ সময় বসে কাজ করতে হলে প্রতি ঘণ্টায় ১০ মিনিটের জন্য উঠে দাঁড়িয়ে একটু হাঁটুন বা শরীরের কিছু সাধারণ ব্যায়াম করুন। এতে রক্তসঞ্চালন বাড়বে। এ ছাড়া নিয়মিত এই অভ্যাসে হৃৎপিণ্ড ভালো থাকবে।
চিনির স্বাস্থ্যকর বিকল্প বেছে নিন
মিষ্টি খাবারের প্রতি আকর্ষণ স্বাস্থ্য খারাপের অন্যতম কারণ। তাই এর বদলে বাদাম, ফল বা বীজ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। আখরোটে প্রোটিন ও ভালো চর্বি থাকে। ডালিম বা আঙুর মিষ্টির চাহিদা মেটায় রক্তে চিনির মাত্রা না বাড়িয়ে। এসব পরিবর্তন শক্তি স্থিতিশীল রেখে ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে।
দৈনিক ধ্যান ও শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন
মানসিক চাপ শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। তাই প্রতিদিন ৫-১০ মিনিটের ধ্যান কিংবা শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নাক দিয়ে ৪ সেকেন্ড শ্বাস নিন, ৪ সেকেন্ড ধারণ করুন এবং ৬ সেকেন্ডে মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। নিয়মিত এই অভ্যাস আপনাকে শান্ত রাখতে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে মনোযোগী থাকার জন্য সাহায্য করবে।
প্রতিদিন সূর্যের আলোয় থাকুন
শরীরে ভিটামিন ‘ডি’-এর স্তর উন্নত করতে প্রতিদিন কয়েক মিনিট সূর্যের আলোয় থাকতে হবে। সকালে সূর্য ওঠার পর যে সময় পর্যন্ত সূর্যের তাপ কম থাকে, তখন বাইরে কিছু সময় কাটানোর চেষ্টা করুন। এই অভ্যাস শরীর ও মনের শক্তি বাড়াতে সহায়ক।
স্বাস্থ্যকর খাবার খান
শরীর ঠিক রাখার প্রথম পদক্ষেপ স্বাস্থ্যকর খাবার; যেমন তাজা ও অপ্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া। সুষম ও পুষ্টিকর খাবার শরীর সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ।
ভালো ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলুন
ঘুম শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য জরুরি। ঘুমের সময় শরীর বিশ্রাম নেয় এবং পুনরুজ্জীবিত হয়। প্রতি রাতে ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
মানসিক স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দিন
সুস্থ মন শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিছু সহজ পরিবর্তন; যেমন মননশীল কাজের অভ্যাস, পছন্দের কাজে সময় কাটানো এবং প্রয়োজনে বন্ধুদের সহায়তা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া লেখালেখির অভ্যাস থাকলে সেটিরও চর্চা করা যেতে পারে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
হার্ট অ্যাটাক বা মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে হৃৎপিণ্ডের কোনো অংশে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এটি মারাত্মক হতে পারে, তবে কিছু সতর্কতা অনুসরণ করলে ঝুঁকি কমানো সম্ভব।
১ দিন আগেআমাদের দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ ডায়াবেটিস রোগী রোজা রাখেন। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে যাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া রোজা রাখেন, তাঁরা কিছু জটিলতার সম্মুখীন হন; বিশেষ করে রক্তে সুগারের স্বল্পতা বা আধিক্য, ডায়াবেটিক কিটো অ্যাসিডোসিস, পানিশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশনে ভোগেন এই রোগে আক্রান্ত মানুষ।
১ দিন আগেপুরো রমজান মাস আমাদের ঐতিহ্য অনুযায়ী বেশ কিছু অস্বাস্থ্যকর খাবার আমরা খেয়ে থাকি। তাই এ সময় আমাদের পরিপাকতন্ত্র বেশ নাজুক থাকে। বিশেষ করে যাদের হৃৎপিণ্ডের অসুখ আছে, তাদের জন্য ঈদের দিনগুলোতে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
১ দিন আগেঈদের দিন সূর্য ওঠার আগেই বাড়ির উঠান ভরে যায় সেমাইয়ের মিষ্টি গন্ধে। মা ব্যস্ত হাতে নাড়ছেন গরম দুধে ভেজানো চিনি আর ঘন হয়ে আসা সেমাই। রান্নাঘরের কোণে চুলার ওপর ফোঁটা ফোঁটা ঘি গলে মিশে যাচ্ছে গরম পোলাওয়ে, যেন ঈদের আনন্দের প্রথম পাঠ শুরু হয়ে গেছে।
১ দিন আগে