নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে বেশি বিপাকে পড়েছে শিশু ও বয়স্করা। গরমে শিশু ও বয়স্কদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয় সম্পর্কে জানিয়েছেন বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম।
আজ রোববার দুপুরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই গরমে শিশু ও বয়স্কদের স্বাস্থ্য সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। এ ক্ষেত্রে একটু সতর্ক থাকলেই স্বাস্থ্য জটিলতা প্রতিরোধ করা সম্ভব।
শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলমের ৯টি পরামর্শ আজকের পত্রিকার পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো—
১. বাচ্চা ও বয়োবৃদ্ধদের যথাসম্ভব বাসায় ঠান্ডা স্থানে রাখতে হবে। প্রয়োজন ছাড়া বাইরের প্রচণ্ড রোদে বের হওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
২. যদি একান্ত প্রয়োজনে বাইরে বের হতে হয়, সে ক্ষেত্রে ছাতা, পানির বোতল, নরম সুতি কাপড়, চশমা, মাস্ক পরিধান করতে হবে। কিছুক্ষণ পরপর পানিসহ অন্যান্য তরল পান করতে হবে। খুব বেশি ঘাম হলে ডাবের পানি, পরিমাণমতো স্যালাইন পান করা, লেবুর শরবত একটু লবণ দিয়ে ঘন ঘন খেতে হবে।
৩. ছোট বাচ্চাসহ স্কুলগামী বাচ্চাদেরও প্রচুর ঘাম হয়। এতে তাদের শরীর থেকে পানিসহ লবণ বের হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে রুমাল বা নরম সুতি কাপড় দিয়ে বারবার ঘাম মুছে দিতে হবে।
৪. একদম ছোট বাচ্চাদের বুকের দুধ বারবার খাওয়াতে হবে। প্রতিদিন নরমাল পানিতে এক থেকে দুবার গোসল করাতে হবে।
৫. বাইরে থেকে এসে সঙ্গে সঙ্গে ফ্রিজের পানি না খেয়ে কিছুক্ষণ রেস্ট নিয়ে শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক হলে নরমাল পানি খাওয়াতে হবে।
৬. মৌসুমি ফলমূল প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ফলের রসও উপকারী।
৭. ঘুমের সময় পর্যাপ্ত বাতাস ও ঠান্ডা স্থানের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
৮. পথশিশু ও গ্রামের বাচ্চাদেরও প্রচুর পানি, ডাব, ফলমূলের রস পান করতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব ছায়া কিংবা ঠান্ডা জায়গায় যেতে হবে। প্রয়োজনে টিউবওয়েল বা পুকুরে বারবার গোসল করা যেতে পারে।
৯. যেকোনো শারীরিক অসুবিধা, যেমন—বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা, প্রস্রাব কমে যাওয়া, মাংসপেশিতে প্রচণ্ড ব্যথা, শরীরের তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রির বেশি হলে, এমনকি অজ্ঞান হলে অতিসত্বর বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কিংবা নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে বেশি বিপাকে পড়েছে শিশু ও বয়স্করা। গরমে শিশু ও বয়স্কদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয় সম্পর্কে জানিয়েছেন বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম।
আজ রোববার দুপুরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই গরমে শিশু ও বয়স্কদের স্বাস্থ্য সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। এ ক্ষেত্রে একটু সতর্ক থাকলেই স্বাস্থ্য জটিলতা প্রতিরোধ করা সম্ভব।
শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলমের ৯টি পরামর্শ আজকের পত্রিকার পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো—
১. বাচ্চা ও বয়োবৃদ্ধদের যথাসম্ভব বাসায় ঠান্ডা স্থানে রাখতে হবে। প্রয়োজন ছাড়া বাইরের প্রচণ্ড রোদে বের হওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
২. যদি একান্ত প্রয়োজনে বাইরে বের হতে হয়, সে ক্ষেত্রে ছাতা, পানির বোতল, নরম সুতি কাপড়, চশমা, মাস্ক পরিধান করতে হবে। কিছুক্ষণ পরপর পানিসহ অন্যান্য তরল পান করতে হবে। খুব বেশি ঘাম হলে ডাবের পানি, পরিমাণমতো স্যালাইন পান করা, লেবুর শরবত একটু লবণ দিয়ে ঘন ঘন খেতে হবে।
৩. ছোট বাচ্চাসহ স্কুলগামী বাচ্চাদেরও প্রচুর ঘাম হয়। এতে তাদের শরীর থেকে পানিসহ লবণ বের হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে রুমাল বা নরম সুতি কাপড় দিয়ে বারবার ঘাম মুছে দিতে হবে।
৪. একদম ছোট বাচ্চাদের বুকের দুধ বারবার খাওয়াতে হবে। প্রতিদিন নরমাল পানিতে এক থেকে দুবার গোসল করাতে হবে।
৫. বাইরে থেকে এসে সঙ্গে সঙ্গে ফ্রিজের পানি না খেয়ে কিছুক্ষণ রেস্ট নিয়ে শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক হলে নরমাল পানি খাওয়াতে হবে।
৬. মৌসুমি ফলমূল প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ফলের রসও উপকারী।
৭. ঘুমের সময় পর্যাপ্ত বাতাস ও ঠান্ডা স্থানের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
৮. পথশিশু ও গ্রামের বাচ্চাদেরও প্রচুর পানি, ডাব, ফলমূলের রস পান করতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব ছায়া কিংবা ঠান্ডা জায়গায় যেতে হবে। প্রয়োজনে টিউবওয়েল বা পুকুরে বারবার গোসল করা যেতে পারে।
৯. যেকোনো শারীরিক অসুবিধা, যেমন—বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা, প্রস্রাব কমে যাওয়া, মাংসপেশিতে প্রচণ্ড ব্যথা, শরীরের তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রির বেশি হলে, এমনকি অজ্ঞান হলে অতিসত্বর বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কিংবা নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে ওই রোগী খাদ্যাভ্যাসের ব্যাপারে সচেতন ছিলেন না। তাঁর নিয়মিত খাদ্যতালিকায় প্রধানত ছিল প্রক্রিয়াজাত খাবার। সবজি বা ফলে তেমন খেতেন না। কখনো কখনো সঠিক সময়ে খাবার গ্রহণ করতেন না। তিনি গ্যাস্ট্রিক বাইপাস সার্জারির পর নির্ধারিত ভিটামিন এবং খনিজের সাপ্লিমেন্টও গ্রহণ করা বন্ধ করে দিয়ে
২ দিন আগেদেশের প্রায় ৫০ লাখ শিশু বিভিন্ন পর্যায়ের কিডনি রোগে ভুগছে। এসব রোগীর মধ্যে আড়াই লাখ দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগে ভুগছে। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালের বহির্বিভাগের আগত শিশু রোগীদের প্রায় ৫ শতাংশ কিডনির সমস্যা নিয়ে আসে। শিশুর কিডনি বিকল রোগে পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা ব
৪ দিন আগেরক্তচাপ কমাতে দৈনিক একটি বিশেষ ‘সুপারফুড’–এর ডোজ গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। প্রতিদিন ২৫০ মিলি বিটরুট জুস রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে বলে দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা।
৪ দিন আগেনারী, গর্ভপাত, স্বাস্থ্য, পরিসংখ্যান, কন্যাশিশু, ভ্রূণ, পরিসংখ্যা ব্যুরো
৫ দিন আগে