ডা. এম ইয়াছিন আলী
বার্ধক্যজনিত রোগের মধ্যে অস্থি ও অস্থিসন্ধির সমস্যা অন্যতম। এর মধ্যে আবার অস্ট্রিওআর্থ্রাইটিস, গাউট, আর্থ্রাইটিস, সার্ভাইক্যাল ও লাম্বার স্পনডাইলোসিস, ইন্টারভাট্রিবাল ডিক্স প্রোল্যাপ্স, অস্ট্রিওপোরোসিস, প্যাথলজিক্যাল ফ্রাকচার অন্যতম।
কারণ
এ ধরনের রোগ সাধারণত নারীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। বার্ধক্যজনিত অস্থি ও সন্ধির ব্যথার মূল কারণগুলো হলো:
এ ছাড়া পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ আঘাত এবং প্রদাহজনিত কারণেও এ সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
বার্ধক্যজনিত অস্থি ও সন্ধির সমস্যা থেকে কখনো সম্পূর্ণ নিরাময় বা আরোগ্য লাভ করা যায় না। নিয়ম পালন ও নিয়মিত ওষুধ সেবনের মাধ্যমে এ সমস্যাগুলোর কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। তবে ঘরোয়া কিছু উপায়ে এ ব্যথা থেকে আরাম পাওয়া সম্ভব।
এপসম সল্ট
এপসম সল্টের উচ্চ ম্যাগনেসিয়াম অস্থিসন্ধির ব্যথা কমিয়ে থাকে। এক বালতি কুসুম গরম পানিতে আধা কাপ এপসম সল্ট মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণে অস্থিসন্ধি ভিজিয়ে রাখুন। এ ছাড়া এপসম সল্ট ভেজানো পানি দিয়ে গোসল করলেও উপকার মেলে।
হলুদ ও আদা চা
হলুদের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরের এনজাইম নিয়ন্ত্রণ এবং পা ফোলা রোধ করে। আদা ও হলুদের অ্যান্টিইনফ্লামেটরি উপাদান অস্থিসন্ধির ব্যথা কমায়। ২ কাপ গরম পানিতে আধা চা-চামচ আদাকুচি এবং আধা চা-চামচ হলুদ দিয়ে অল্প আঁচে ১০ থেকে ১৫ মিনিট জ্বাল দিন। এর সঙ্গে মধু মেশাতে পারেন। এটি দিনে দুবার পান করুন। ডায়াবেটিসের রোগী হয়ে থাকলে মধু খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
পেঁয়াজ
কিছুটা অদ্ভুত শোনালেও পেঁয়াজ অস্থিসন্ধির ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে। পেঁয়াজের সালফারে অ্যান্টিইনফ্লামেটরি উপাদান আছে। গবেষণায় দেখা গেছে, পেঁয়াজের মরফিন উপাদান অস্থিমজ্জার ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
মেথি
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফ্লামেটরি উপাদানসমৃদ্ধ মেথি বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। ১ চা-চামচ মেথিগুঁড়া এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে নিন। এটি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পান করুন। এ ছাড়া মেথি সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন সকালে খালি পেটে সেই পানি পান করুন।
গাজর
চায়নিজ ব্যথানাশক ওষুধে গাজর ব্যবহার করা হয়। একটি পাত্রে গাজর কুচি করে তার সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এটি সেদ্ধ করে অথবা কাঁচা অবস্থায় খেতে পারেন। নিয়মিত এই পানীয় পান করলে অস্থিসন্ধির ব্যথায় আরাম পাবেন।
ডা. এম ইয়াছিন আলী, চেয়ারম্যান ও চিফ কনসালট্যান্ট, ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল
বার্ধক্যজনিত রোগের মধ্যে অস্থি ও অস্থিসন্ধির সমস্যা অন্যতম। এর মধ্যে আবার অস্ট্রিওআর্থ্রাইটিস, গাউট, আর্থ্রাইটিস, সার্ভাইক্যাল ও লাম্বার স্পনডাইলোসিস, ইন্টারভাট্রিবাল ডিক্স প্রোল্যাপ্স, অস্ট্রিওপোরোসিস, প্যাথলজিক্যাল ফ্রাকচার অন্যতম।
কারণ
এ ধরনের রোগ সাধারণত নারীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। বার্ধক্যজনিত অস্থি ও সন্ধির ব্যথার মূল কারণগুলো হলো:
এ ছাড়া পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ আঘাত এবং প্রদাহজনিত কারণেও এ সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
বার্ধক্যজনিত অস্থি ও সন্ধির সমস্যা থেকে কখনো সম্পূর্ণ নিরাময় বা আরোগ্য লাভ করা যায় না। নিয়ম পালন ও নিয়মিত ওষুধ সেবনের মাধ্যমে এ সমস্যাগুলোর কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। তবে ঘরোয়া কিছু উপায়ে এ ব্যথা থেকে আরাম পাওয়া সম্ভব।
এপসম সল্ট
এপসম সল্টের উচ্চ ম্যাগনেসিয়াম অস্থিসন্ধির ব্যথা কমিয়ে থাকে। এক বালতি কুসুম গরম পানিতে আধা কাপ এপসম সল্ট মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণে অস্থিসন্ধি ভিজিয়ে রাখুন। এ ছাড়া এপসম সল্ট ভেজানো পানি দিয়ে গোসল করলেও উপকার মেলে।
হলুদ ও আদা চা
হলুদের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরের এনজাইম নিয়ন্ত্রণ এবং পা ফোলা রোধ করে। আদা ও হলুদের অ্যান্টিইনফ্লামেটরি উপাদান অস্থিসন্ধির ব্যথা কমায়। ২ কাপ গরম পানিতে আধা চা-চামচ আদাকুচি এবং আধা চা-চামচ হলুদ দিয়ে অল্প আঁচে ১০ থেকে ১৫ মিনিট জ্বাল দিন। এর সঙ্গে মধু মেশাতে পারেন। এটি দিনে দুবার পান করুন। ডায়াবেটিসের রোগী হয়ে থাকলে মধু খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
পেঁয়াজ
কিছুটা অদ্ভুত শোনালেও পেঁয়াজ অস্থিসন্ধির ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে। পেঁয়াজের সালফারে অ্যান্টিইনফ্লামেটরি উপাদান আছে। গবেষণায় দেখা গেছে, পেঁয়াজের মরফিন উপাদান অস্থিমজ্জার ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
মেথি
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফ্লামেটরি উপাদানসমৃদ্ধ মেথি বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। ১ চা-চামচ মেথিগুঁড়া এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে নিন। এটি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পান করুন। এ ছাড়া মেথি সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন সকালে খালি পেটে সেই পানি পান করুন।
গাজর
চায়নিজ ব্যথানাশক ওষুধে গাজর ব্যবহার করা হয়। একটি পাত্রে গাজর কুচি করে তার সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এটি সেদ্ধ করে অথবা কাঁচা অবস্থায় খেতে পারেন। নিয়মিত এই পানীয় পান করলে অস্থিসন্ধির ব্যথায় আরাম পাবেন।
ডা. এম ইয়াছিন আলী, চেয়ারম্যান ও চিফ কনসালট্যান্ট, ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল
রোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
১৫ ঘণ্টা আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
১ দিন আগেত্বক অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সংক্রমণ এবং যেকোনো ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই এর যত্নে বিশেষ মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হলে দুশ্চিন্তা করবেন না। চুলকানি হলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক তেল কমিয়ে দেয়।
১ দিন আগে