অনলাইন ডেস্ক
ভাগাভাগি করে একসঙ্গে জুস পান করা কিংবা দোলনায় কাউকে ঠেলে দিলেই বন্ধু হওয়া যায় না। নতুন গবেষণা বলছে, আজকাল শিশুরা আসলে নতুন বন্ধু তৈরির জন্য রীতিমতো সংগ্রাম করছে। বাবা-মায়েরা অবশ্য এই পরিস্থিতির জন্য সামাজিক কিছু বাধাকে দায়ী করেছেন।
বুধবার নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ৬ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুর বাবা-মা এমন ১ হাজার ৩১ জন অভিভাবকের ওপর একটি জরিপ চালিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের সিএস মট চিলড্রেনস হসপিটাল। জরিপে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন বাবা দাবি করেছেন, তাঁর সন্তানের কোনো বন্ধু নেই বা পর্যাপ্ত বন্ধু নেই। আর অংশগ্রহণকারীদের ৯০ শতাংশই জানিয়েছেন, তাঁদের সন্তানেরা আরও বন্ধু চায়।
জরিপ সংস্থাটির সহ-পরিচালক সারাহ ক্লার্ক এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘বন্ধুত্ব শিশুদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ও বিকাশ, মানসিক সুস্থতা, আত্মসম্মান এবং সামাজিক দক্ষতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু কিছু বাবা-মা বলেন, তাদের সন্তানেরা বন্ধুত্ব করতে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে।’
জরিপ অনুযায়ী, অংশগ্রহণকারী অভিভাবকদের ২১ শতাংশ বলেছেন নতুন বন্ধুত্ব করার ক্ষেত্রে তাঁদের সন্তানেরা লাজুক কিংবা কিছুটা অসামাজিক। ১৮ শতাংশ বলেছেন, তাঁদের সন্তানের কোনো বন্ধু নেই, কারণ তার কোনো সময়ই নেই। ১৬ শতাংশ মনে করেন, একসঙ্গে আড্ডা দেওয়ার জন্য শিশুদের পর্যাপ্ত জায়গা নেই। ১৭ শতাংশ জানিয়েছেন, তাঁর সন্তান কারও বন্ধু হতে পারছে না, কারণ অন্য শিশুরা ইতিমধ্যে তাদের নিজস্ব বন্ধু সার্কেল গড়ে তুলেছে। এসব ছাড়াও বন্ধুত্ব তৈরি করার ক্ষেত্রে সন্দেহ, ভয়ভীতি এবং শারীরিক অক্ষমতা ও চিকিৎসা পরিস্থিতির কথাও উল্লেখ করেছেন অংশগ্রহণকারীরা।
জরিপের সবচেয়ে ইতিবাচক ফলাফলটি হলো—৭১ শতাংশ অভিভাবকই তাঁদের সন্তানদের নতুন বন্ধুত্ব গড়ে তুলতে সাহায্য করার জন্য পদক্ষেপ নিচ্ছেন। এসব পদক্ষেপের মধ্যে অভিভাবকেরা অনেক সময় সন্তানদের খেলার তারিখগুলো মনে করিয়ে দিচ্ছেন, কেউ কেউ বাচ্চাদের পাঠ্যক্রম বহির্ভূত ক্রিয়াকলাপে অংশগ্রহণ করিয়ে কিংবা পরামর্শ দিয়ে সন্তানদের নতুন বন্ধু পেতে সাহায্য করছেন। যাদের নিজের বয়সী বাচ্চা আছে তাঁদের সঙ্গেও বন্ধুত্ব করছেন কোনো কোনো অভিভাবক। আবার নতুন বন্ধু তৈরি করতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সন্তানদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন কেউ কেউ। অনেকে তাঁর সন্তানকে খেলাধুলার সরঞ্জাম কিনে দিচ্ছেন।
ভাগাভাগি করে একসঙ্গে জুস পান করা কিংবা দোলনায় কাউকে ঠেলে দিলেই বন্ধু হওয়া যায় না। নতুন গবেষণা বলছে, আজকাল শিশুরা আসলে নতুন বন্ধু তৈরির জন্য রীতিমতো সংগ্রাম করছে। বাবা-মায়েরা অবশ্য এই পরিস্থিতির জন্য সামাজিক কিছু বাধাকে দায়ী করেছেন।
বুধবার নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ৬ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুর বাবা-মা এমন ১ হাজার ৩১ জন অভিভাবকের ওপর একটি জরিপ চালিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের সিএস মট চিলড্রেনস হসপিটাল। জরিপে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন বাবা দাবি করেছেন, তাঁর সন্তানের কোনো বন্ধু নেই বা পর্যাপ্ত বন্ধু নেই। আর অংশগ্রহণকারীদের ৯০ শতাংশই জানিয়েছেন, তাঁদের সন্তানেরা আরও বন্ধু চায়।
জরিপ সংস্থাটির সহ-পরিচালক সারাহ ক্লার্ক এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘বন্ধুত্ব শিশুদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ও বিকাশ, মানসিক সুস্থতা, আত্মসম্মান এবং সামাজিক দক্ষতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু কিছু বাবা-মা বলেন, তাদের সন্তানেরা বন্ধুত্ব করতে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে।’
জরিপ অনুযায়ী, অংশগ্রহণকারী অভিভাবকদের ২১ শতাংশ বলেছেন নতুন বন্ধুত্ব করার ক্ষেত্রে তাঁদের সন্তানেরা লাজুক কিংবা কিছুটা অসামাজিক। ১৮ শতাংশ বলেছেন, তাঁদের সন্তানের কোনো বন্ধু নেই, কারণ তার কোনো সময়ই নেই। ১৬ শতাংশ মনে করেন, একসঙ্গে আড্ডা দেওয়ার জন্য শিশুদের পর্যাপ্ত জায়গা নেই। ১৭ শতাংশ জানিয়েছেন, তাঁর সন্তান কারও বন্ধু হতে পারছে না, কারণ অন্য শিশুরা ইতিমধ্যে তাদের নিজস্ব বন্ধু সার্কেল গড়ে তুলেছে। এসব ছাড়াও বন্ধুত্ব তৈরি করার ক্ষেত্রে সন্দেহ, ভয়ভীতি এবং শারীরিক অক্ষমতা ও চিকিৎসা পরিস্থিতির কথাও উল্লেখ করেছেন অংশগ্রহণকারীরা।
জরিপের সবচেয়ে ইতিবাচক ফলাফলটি হলো—৭১ শতাংশ অভিভাবকই তাঁদের সন্তানদের নতুন বন্ধুত্ব গড়ে তুলতে সাহায্য করার জন্য পদক্ষেপ নিচ্ছেন। এসব পদক্ষেপের মধ্যে অভিভাবকেরা অনেক সময় সন্তানদের খেলার তারিখগুলো মনে করিয়ে দিচ্ছেন, কেউ কেউ বাচ্চাদের পাঠ্যক্রম বহির্ভূত ক্রিয়াকলাপে অংশগ্রহণ করিয়ে কিংবা পরামর্শ দিয়ে সন্তানদের নতুন বন্ধু পেতে সাহায্য করছেন। যাদের নিজের বয়সী বাচ্চা আছে তাঁদের সঙ্গেও বন্ধুত্ব করছেন কোনো কোনো অভিভাবক। আবার নতুন বন্ধু তৈরি করতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সন্তানদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন কেউ কেউ। অনেকে তাঁর সন্তানকে খেলাধুলার সরঞ্জাম কিনে দিচ্ছেন।
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
৩ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৪ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৪ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৬ দিন আগে