অনলাইন ডেস্ক
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি দাবি এবং জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) কার্যক্রমের প্রতি সমর্থন জানিয়ে সর্বসম্মতিক্রমে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে দুটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। এই প্রস্তাবে গাজার জিম্মিদের তাৎক্ষণিক মুক্তির দাবিও করা হয়েছে।
গাজায় এখন পর্যন্ত ৪৪ হাজার ৮০৫ জন নিহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশই ফিলিস্তিনি নারী ও শিশু। আহত অবস্থায় আছে ১ লাখ ৬ হাজার ২৫৭ জন। এমন তালিকা সামনে রেখে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের মধ্যে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানায় জাতিসংঘ।
আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানা যায়, গতকাল বুধবার সাধারণ পরিষদে ১৯৩ সদস্য দেশের মধ্যে ১৫৮টি দেশ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। প্রস্তাবের বিপক্ষে ছিল ৯টি দেশ। আর ভোটদানে বিরত থেকেছে ১৩টি দেশ।
গাজায় অবিলম্বে নিঃশর্ত এবং স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বানের প্রস্তাব ছাড়াও ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের ত্রাণ ও শরণার্থী সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) কার্যক্রমের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আরেকটি প্রস্তাব পাস হয়। এই প্রস্তাবে ইসরায়েলে জাতিসংঘের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে নতুন জারি করা আইনের নিন্দা জানানো হয়। এই প্রস্তাবের পক্ষে ১৫৯টি ভোট এবং বিপক্ষে ৯টি ভোট পড়ে। আর ১১টি দেশ ভোটদানে বিরত ছিল।
এই প্রস্তাবে ইসরায়েল সরকারকে ইউএনআরডব্লিউএর কার্যক্রমকে সম্মান জানাতে এবং আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়। সেই সঙ্গে গাজা উপত্যকায় পূর্ণ, দ্রুত, নিরাপদ ও বাধাহীন মানবিক সহায়তা প্রদান এবং এর সুবিধা নিশ্চিত করার আহ্বানও জানানো হয়।
এই দুই প্রস্তাব গৃহীত হওয়ার আগে দুই দিন ধরে জাতিসংঘে বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে ১৪ মাস ধরে চলা ইসরায়েলের যুদ্ধে ইতি টানার আহ্বান জানান বক্তারা।
সাধারণ পরিষদের বৈঠকে জাতিসংঘে স্লোভেনিয়ার রাষ্ট্রদূত স্যামুয়েল জ্বোগার বলেন, ‘গাজার আর কোনো অস্তিত্ব নেই। এটি ধ্বংস হয়ে গেছে। বেসামরিক নাগরিকেরা ক্ষুধা, হতাশা ও মৃত্যুর সম্মুখীন হচ্ছে। এ যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো কারণ দেখছি না। আমাদের এখনই যুদ্ধবিরতি প্রয়োজন। এখনই বন্দীদের বাড়ি ফিরিয়ে আনতে হবে।’
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে বিশ্বের ব্যর্থতা তুলে ধরে জাতিসংঘে আলজেরিয়ার উপরাষ্ট্রদূত নাসিম গাওয়াউই বলেন, ‘ফিলিস্তিনের ট্র্যাজেডির মুখে নীরবতা ও ব্যর্থতার মূল্য অনেক ভারী। এটি ভবিষ্যতে আরও ভারী হবে।’
নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তর থেকে আল জাজিরার প্রতিবেদক গ্যাব্রিয়েল এলিজোন্ডো বলেন, ‘প্রস্তাব দুটির বার্তা স্পষ্ট। প্রথমত, ইউএনআরডব্লিউএকে সুরক্ষিত করতে হবে এবং তাদের নির্দেশনা সুরক্ষিত ও জোরদার করতে হবে। ইউএনআরডব্লিউএকে ধ্বংস করার চেষ্টায় আছে ইসরায়েল। এটা অনেক সময় ধরেই পরিষ্কারভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছে তারা। দ্বিতীয় বার্তা হলো—বিশ্বের বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ আবারও গাজার জন্য অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে।
প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছে ইসরায়েল এবং তাদের ঘনিষ্ঠ মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ অল্প কিছু দেশ। ভোট শুরুর আগে গাজা যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের প্রতি ওয়াশিংটনের বিরোধিতা পুনর্ব্যক্ত করেন জাতিসংঘের মার্কিন উপ-রাষ্ট্রদূত রবার্ট উড। ফিলিস্তিনিদের সমালোচনা করে তিনি বলেন, তারা আবারও ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলা কথা এড়িয়ে গেছে। এই হামলায় আনুমানিক ১ হাজার ১৩৯ জন নিহত হয়। ২০০ জনের বেশি ইসরায়েলি হামাসের হাতে বন্দী হয়।
রবার্ট উড বলেন, ‘লেবাননে যুদ্ধবিরতির কারণে হামাস যখন বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে, তখন গাজায় যুদ্ধবিরতি চেয়ে খসড়া প্রস্তাব হামাসকে বিপজ্জনক বার্তা পাঠানোর ঝুঁকি ছাড়া আর কিছু না। এ নিয়ে আলোচনা করা বা বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার প্রয়োজন নেই।’
ভোটের আগে জাতিসংঘে ইসরায়েলের জাতিসংঘ রাষ্ট্রদূত ড্যানি দানন প্রস্তাবগুলোর সমর্থকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন। তিনি বলেন, তারা হামাসকে সহযোগিতা করছে। যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে এই পরিষদ আবার তাদের পাশে দাঁড়াবে, যারা মানবিক বিপর্যয়কে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে।
গত ২০ নভেম্বর গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে আনীত প্রস্তাবের ওপর ভেটো দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এরপর ফিলিস্তিন ও তাদের সমর্থকেরা সাধারণ পরিষদে যায়।
গত সপ্তাহে এ প্রসঙ্গে সাধারণ পরিষদের বিশেষ অধিবেশনের প্রথম দিনে ফিলিস্তিনের জাতিসংঘ রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মানসুর বলেন, ‘ফিলিস্তিনের রক্তাক্ত হৃদয় গাজা। আমাদের শিশুদের পেটে কোনো খাবার নেই, মনে কোনো আশা নেই এবং ভবিষ্যতের কোনো দিশা নেই। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে তাদের যন্ত্রণা ও ক্ষতি সহ্য করার দৃশ্যগুলো বিশ্বের বিবেককে নাড়া দেওয়া উচিত এবং এই দুঃস্বপ্নের অবসান ঘটাতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি দাবি এবং জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) কার্যক্রমের প্রতি সমর্থন জানিয়ে সর্বসম্মতিক্রমে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে দুটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। এই প্রস্তাবে গাজার জিম্মিদের তাৎক্ষণিক মুক্তির দাবিও করা হয়েছে।
গাজায় এখন পর্যন্ত ৪৪ হাজার ৮০৫ জন নিহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশই ফিলিস্তিনি নারী ও শিশু। আহত অবস্থায় আছে ১ লাখ ৬ হাজার ২৫৭ জন। এমন তালিকা সামনে রেখে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের মধ্যে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানায় জাতিসংঘ।
আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানা যায়, গতকাল বুধবার সাধারণ পরিষদে ১৯৩ সদস্য দেশের মধ্যে ১৫৮টি দেশ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। প্রস্তাবের বিপক্ষে ছিল ৯টি দেশ। আর ভোটদানে বিরত থেকেছে ১৩টি দেশ।
গাজায় অবিলম্বে নিঃশর্ত এবং স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বানের প্রস্তাব ছাড়াও ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের ত্রাণ ও শরণার্থী সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) কার্যক্রমের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আরেকটি প্রস্তাব পাস হয়। এই প্রস্তাবে ইসরায়েলে জাতিসংঘের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে নতুন জারি করা আইনের নিন্দা জানানো হয়। এই প্রস্তাবের পক্ষে ১৫৯টি ভোট এবং বিপক্ষে ৯টি ভোট পড়ে। আর ১১টি দেশ ভোটদানে বিরত ছিল।
এই প্রস্তাবে ইসরায়েল সরকারকে ইউএনআরডব্লিউএর কার্যক্রমকে সম্মান জানাতে এবং আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়। সেই সঙ্গে গাজা উপত্যকায় পূর্ণ, দ্রুত, নিরাপদ ও বাধাহীন মানবিক সহায়তা প্রদান এবং এর সুবিধা নিশ্চিত করার আহ্বানও জানানো হয়।
এই দুই প্রস্তাব গৃহীত হওয়ার আগে দুই দিন ধরে জাতিসংঘে বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে ১৪ মাস ধরে চলা ইসরায়েলের যুদ্ধে ইতি টানার আহ্বান জানান বক্তারা।
সাধারণ পরিষদের বৈঠকে জাতিসংঘে স্লোভেনিয়ার রাষ্ট্রদূত স্যামুয়েল জ্বোগার বলেন, ‘গাজার আর কোনো অস্তিত্ব নেই। এটি ধ্বংস হয়ে গেছে। বেসামরিক নাগরিকেরা ক্ষুধা, হতাশা ও মৃত্যুর সম্মুখীন হচ্ছে। এ যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার কোনো কারণ দেখছি না। আমাদের এখনই যুদ্ধবিরতি প্রয়োজন। এখনই বন্দীদের বাড়ি ফিরিয়ে আনতে হবে।’
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে বিশ্বের ব্যর্থতা তুলে ধরে জাতিসংঘে আলজেরিয়ার উপরাষ্ট্রদূত নাসিম গাওয়াউই বলেন, ‘ফিলিস্তিনের ট্র্যাজেডির মুখে নীরবতা ও ব্যর্থতার মূল্য অনেক ভারী। এটি ভবিষ্যতে আরও ভারী হবে।’
নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তর থেকে আল জাজিরার প্রতিবেদক গ্যাব্রিয়েল এলিজোন্ডো বলেন, ‘প্রস্তাব দুটির বার্তা স্পষ্ট। প্রথমত, ইউএনআরডব্লিউএকে সুরক্ষিত করতে হবে এবং তাদের নির্দেশনা সুরক্ষিত ও জোরদার করতে হবে। ইউএনআরডব্লিউএকে ধ্বংস করার চেষ্টায় আছে ইসরায়েল। এটা অনেক সময় ধরেই পরিষ্কারভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছে তারা। দ্বিতীয় বার্তা হলো—বিশ্বের বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ আবারও গাজার জন্য অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে।
প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছে ইসরায়েল এবং তাদের ঘনিষ্ঠ মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ অল্প কিছু দেশ। ভোট শুরুর আগে গাজা যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের প্রতি ওয়াশিংটনের বিরোধিতা পুনর্ব্যক্ত করেন জাতিসংঘের মার্কিন উপ-রাষ্ট্রদূত রবার্ট উড। ফিলিস্তিনিদের সমালোচনা করে তিনি বলেন, তারা আবারও ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলা কথা এড়িয়ে গেছে। এই হামলায় আনুমানিক ১ হাজার ১৩৯ জন নিহত হয়। ২০০ জনের বেশি ইসরায়েলি হামাসের হাতে বন্দী হয়।
রবার্ট উড বলেন, ‘লেবাননে যুদ্ধবিরতির কারণে হামাস যখন বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে, তখন গাজায় যুদ্ধবিরতি চেয়ে খসড়া প্রস্তাব হামাসকে বিপজ্জনক বার্তা পাঠানোর ঝুঁকি ছাড়া আর কিছু না। এ নিয়ে আলোচনা করা বা বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার প্রয়োজন নেই।’
ভোটের আগে জাতিসংঘে ইসরায়েলের জাতিসংঘ রাষ্ট্রদূত ড্যানি দানন প্রস্তাবগুলোর সমর্থকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন। তিনি বলেন, তারা হামাসকে সহযোগিতা করছে। যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে এই পরিষদ আবার তাদের পাশে দাঁড়াবে, যারা মানবিক বিপর্যয়কে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে।
গত ২০ নভেম্বর গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে আনীত প্রস্তাবের ওপর ভেটো দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এরপর ফিলিস্তিন ও তাদের সমর্থকেরা সাধারণ পরিষদে যায়।
গত সপ্তাহে এ প্রসঙ্গে সাধারণ পরিষদের বিশেষ অধিবেশনের প্রথম দিনে ফিলিস্তিনের জাতিসংঘ রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মানসুর বলেন, ‘ফিলিস্তিনের রক্তাক্ত হৃদয় গাজা। আমাদের শিশুদের পেটে কোনো খাবার নেই, মনে কোনো আশা নেই এবং ভবিষ্যতের কোনো দিশা নেই। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে তাদের যন্ত্রণা ও ক্ষতি সহ্য করার দৃশ্যগুলো বিশ্বের বিবেককে নাড়া দেওয়া উচিত এবং এই দুঃস্বপ্নের অবসান ঘটাতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় ১৬ ডিসেম্বর ‘বিজয় দিবস’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ বাহিনীর জয় স্মরণে এই অনুষ্ঠান আয়োজিত হবে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্ষমতা ছাড়ার আগে এক দিনে ৩৯ জন আমেরিকানকে নির্বাহী আদেশে ক্ষমা করেছেন এবং প্রায় ১ হাজার ৫০০ জনের সাজা কমিয়েছেন। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, এটি এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এক দিনে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক ‘প্রেসিডেন্সিয়াল ক্ষমা’র সিদ্ধান্ত।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন নাগরিক ট্র্যাভিস টিমারম্যান পায়ে হেঁটে সিরিয়ায় প্রবেশ করেছিলেন। পরে তাঁকে আটক করে কারাগারে পাঠায় সরকারি বাহিনী। দেশটির প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পতন হলে কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য সৌদি আরব নতুন ১১টি স্টেডিয়াম নির্মাণ করবে। এর মধ্যে রয়েছে ৯২ হাজার আসন বিশিষ্ট কিং সালমান স্টেডিয়াম। এটির অবস্থান হবে রিয়াদে। উদ্বোধনী ম্যাচ ও ফাইনাল ম্যাচের কেন্দ্রবিন্দু হবে হবে এই মাঠ।
৩ ঘণ্টা আগে