অনলাইন ডেস্ক
দিল্লি পুলিশ অবৈধভাবে বসবাসরত ১৭৫ বাংলাদেশিকে শনাক্ত করেছে। আজ রোববার দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, অবৈধভাবে বসবাসের অভিযোগে শনাক্তকরণ প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে রাজধানীতে প্রায় ১৭৫ জনকে শনাক্ত করেছে। পুলিশ বলেছেন, এসব বাংলাদেশি যথাযথ নথিপত্র ছাড়াই বসবাস করছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দিল্লি পুলিশ আরও জানিয়েছে, বেআইনি বাংলাদেশি অভিবাসী সমস্যা সমাধানে এই অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। অভিযানে তাদের পরিচয় যাচাই করা এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশ আরও জানিয়েছে, দিল্লির আউটার ডিস্ট্রিক্ট পুলিশের আওতাধীন এলাকায় ১৭৫ জন সন্দেহভাজন বাসিন্দার খোঁজ পাওয়া গেছে।
দিল্লি পুলিশ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘দেশে বৈধ ভারতীয় নথি ছাড়া বসবাসরত বাংলাদেশি অভিবাসীদের বেআইনি অবস্থান নিয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের প্রতিক্রিয়ায়, আউটার ডিস্ট্রিক্ট পুলিশ দিল্লিতে বৈধ নথি ছাড়া বসবাসরত ব্যক্তিদের শনাক্ত, আটক এবং ফেরত পাঠানোর কাজ শুরু করেছে। সম্প্রতি আউটার ডিস্ট্রিক্টের আওতাধীন এলাকায় একাধিক অভিযান/যৌথ তল্লাশি পরিচালিত হয়েছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘এই অভিযান/যৌথ তল্লাশির সময় বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি চালানো হয়েছে। আউটার ডিস্ট্রিক্টের আওতাধীন এলাকায় ১৭৫ জন সন্দেহভাজন বাসিন্দার খোঁজ পাওয়া গেছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে এবং তাদের নথি সতর্কতার সঙ্গে পরীক্ষা ও যাচাই করা হয়েছে।’ বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয় যে, সন্দেহভাজনদের পরিচয় স্থানীয় পুলিশ যাচাই করার জন্য তাদের নিজ নিজ এলাকায় দল পাঠিয়েছে এবং তাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, এই অভিযান বিভিন্ন থানা থেকে গঠিত বিশেষ দল পরিচালনা করছে। এই পরিচয় শনাক্তকরণ অভিযান দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিনয় কুমার সাক্সেনার নির্দেশে পরিচালিত হচ্ছে।
এর আগে, গতকাল শনিবার দিল্লির আউটার জেলার পুলিশ বৈধ নথি ছাড়া বসবাসকারী অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের শনাক্ত, আটক এবং তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করে। দেশে বৈধ ভারতীয় নথি ছাড়া বসবাসকারী বাংলাদেশি অভিবাসীদের সংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগের পরিপ্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নেয় দিল্লি কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, ‘অবৈধ বাংলাদেশি’দের জন্য ভারতে ডিটেনশন সেন্টার বা বন্দিশালা তৈরির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে মহারাষ্ট্রে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস এ ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, অবৈধ বাংলাদেশিদের জন্য মুম্বাইয়ে ভালো ডিটেনশন সেন্টার তৈরি করা হবে।
মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস বলেছেন, অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের আটক রাখার জন্য মুম্বাইয়ে একটি ভালো ডিটেনশন সেন্টার বা বন্দিশালা তৈরি করা হবে, কারণ তাদের সরাসরি কারাগারে রাখা যাবে না।
ফড়নবিস বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে আমরা দেখেছি, অনেকে মাদকের মামলায়, অনেকে অবৈধ প্রবেশের মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পাশাপাশি অবৈধ বাংলাদেশিরাও গ্রেপ্তার হচ্ছেন। তাঁরা সবাই বিদেশি নাগরিক এবং তাঁদের সরাসরি আমাদের জেলে রাখা যায় না। তাঁদের ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখতে হয়, তাই বৃহন্মুম্বাই মিউনিসিপ্যাল করপোরেশন (বিএমসি) আমাদের ডিটেনশন ক্যাম্প তৈরির জন্য জমি দিয়েছে। কিন্তু সেই জমি ডিটেনশন ক্যাম্পের নিয়ম মেনে চলে না। তাই আমরা বিএমসির কাছে অন্য জমি চেয়েছি। যেন মুম্বাইয়ে একটি ভালো ডিটেনশন সেন্টার তৈরি করা যায়।’
এর আগে থানে পুলিশের মানবপাচারবিরোধী সেল রাজ্যটির কল্যাণে অবৈধভাবে বসবাসকারী এক বাংলাদেশি দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে বলে কর্মকর্তারা জানান। থানে পুলিশ জানিয়েছে, সবুজ সানোয়ার শেখ এবং বিশতি সবুজ শেখ নামে এই দম্পতি অবৈধভাবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত অতিক্রম করেছিলেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়। পুলিশ আরও জানিয়েছে, এই দম্পতির বিরুদ্ধে পাসপোর্ট আইন এবং ফরেনার্স অ্যাক্টের বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করেছে থানে পুলিশের অপরাধ শাখা।
দিল্লি পুলিশ অবৈধভাবে বসবাসরত ১৭৫ বাংলাদেশিকে শনাক্ত করেছে। আজ রোববার দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, অবৈধভাবে বসবাসের অভিযোগে শনাক্তকরণ প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে রাজধানীতে প্রায় ১৭৫ জনকে শনাক্ত করেছে। পুলিশ বলেছেন, এসব বাংলাদেশি যথাযথ নথিপত্র ছাড়াই বসবাস করছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দিল্লি পুলিশ আরও জানিয়েছে, বেআইনি বাংলাদেশি অভিবাসী সমস্যা সমাধানে এই অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। অভিযানে তাদের পরিচয় যাচাই করা এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশ আরও জানিয়েছে, দিল্লির আউটার ডিস্ট্রিক্ট পুলিশের আওতাধীন এলাকায় ১৭৫ জন সন্দেহভাজন বাসিন্দার খোঁজ পাওয়া গেছে।
দিল্লি পুলিশ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘দেশে বৈধ ভারতীয় নথি ছাড়া বসবাসরত বাংলাদেশি অভিবাসীদের বেআইনি অবস্থান নিয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের প্রতিক্রিয়ায়, আউটার ডিস্ট্রিক্ট পুলিশ দিল্লিতে বৈধ নথি ছাড়া বসবাসরত ব্যক্তিদের শনাক্ত, আটক এবং ফেরত পাঠানোর কাজ শুরু করেছে। সম্প্রতি আউটার ডিস্ট্রিক্টের আওতাধীন এলাকায় একাধিক অভিযান/যৌথ তল্লাশি পরিচালিত হয়েছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘এই অভিযান/যৌথ তল্লাশির সময় বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি চালানো হয়েছে। আউটার ডিস্ট্রিক্টের আওতাধীন এলাকায় ১৭৫ জন সন্দেহভাজন বাসিন্দার খোঁজ পাওয়া গেছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে এবং তাদের নথি সতর্কতার সঙ্গে পরীক্ষা ও যাচাই করা হয়েছে।’ বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয় যে, সন্দেহভাজনদের পরিচয় স্থানীয় পুলিশ যাচাই করার জন্য তাদের নিজ নিজ এলাকায় দল পাঠিয়েছে এবং তাদের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, এই অভিযান বিভিন্ন থানা থেকে গঠিত বিশেষ দল পরিচালনা করছে। এই পরিচয় শনাক্তকরণ অভিযান দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিনয় কুমার সাক্সেনার নির্দেশে পরিচালিত হচ্ছে।
এর আগে, গতকাল শনিবার দিল্লির আউটার জেলার পুলিশ বৈধ নথি ছাড়া বসবাসকারী অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের শনাক্ত, আটক এবং তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করে। দেশে বৈধ ভারতীয় নথি ছাড়া বসবাসকারী বাংলাদেশি অভিবাসীদের সংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগের পরিপ্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নেয় দিল্লি কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, ‘অবৈধ বাংলাদেশি’দের জন্য ভারতে ডিটেনশন সেন্টার বা বন্দিশালা তৈরির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে মহারাষ্ট্রে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস এ ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, অবৈধ বাংলাদেশিদের জন্য মুম্বাইয়ে ভালো ডিটেনশন সেন্টার তৈরি করা হবে।
মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস বলেছেন, অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের আটক রাখার জন্য মুম্বাইয়ে একটি ভালো ডিটেনশন সেন্টার বা বন্দিশালা তৈরি করা হবে, কারণ তাদের সরাসরি কারাগারে রাখা যাবে না।
ফড়নবিস বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে আমরা দেখেছি, অনেকে মাদকের মামলায়, অনেকে অবৈধ প্রবেশের মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পাশাপাশি অবৈধ বাংলাদেশিরাও গ্রেপ্তার হচ্ছেন। তাঁরা সবাই বিদেশি নাগরিক এবং তাঁদের সরাসরি আমাদের জেলে রাখা যায় না। তাঁদের ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখতে হয়, তাই বৃহন্মুম্বাই মিউনিসিপ্যাল করপোরেশন (বিএমসি) আমাদের ডিটেনশন ক্যাম্প তৈরির জন্য জমি দিয়েছে। কিন্তু সেই জমি ডিটেনশন ক্যাম্পের নিয়ম মেনে চলে না। তাই আমরা বিএমসির কাছে অন্য জমি চেয়েছি। যেন মুম্বাইয়ে একটি ভালো ডিটেনশন সেন্টার তৈরি করা যায়।’
এর আগে থানে পুলিশের মানবপাচারবিরোধী সেল রাজ্যটির কল্যাণে অবৈধভাবে বসবাসকারী এক বাংলাদেশি দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে বলে কর্মকর্তারা জানান। থানে পুলিশ জানিয়েছে, সবুজ সানোয়ার শেখ এবং বিশতি সবুজ শেখ নামে এই দম্পতি অবৈধভাবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত অতিক্রম করেছিলেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়। পুলিশ আরও জানিয়েছে, এই দম্পতির বিরুদ্ধে পাসপোর্ট আইন এবং ফরেনার্স অ্যাক্টের বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করেছে থানে পুলিশের অপরাধ শাখা।
আগামী ১৭ জানুয়ারি পালিত হবে পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও সিপিএম নেতা জ্যোতি বসুর প্রয়াণ দিবস। দলের পক্ষ থেকে এদিন কলকাতায় তাঁর নামে একটি গবেষণাকেন্দ্র উদ্বোধন করা হবে। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দলটির জাতীয় পলিটব্যুরোর সমন্বয়ক প্রকাশ করাত।
১ ঘণ্টা আগেফেব্রুয়ারি ৭ থেকে ১১ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠেয় এই মহড়ায় অংশ নেবে সৌদি আরবসহ বিশ্বের বহু দেশের নৌবাহিনী। এ আয়োজনের লক্ষ্য হলো আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা, সন্ত্রাসবাদ ও সামুদ্রিক অপরাধের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলা এবং অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করা।
৩ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা শুক্রবার তাঁর সম্পদের ঘোষণা দিয়েছেন। ঘোষণা অনুযায়ী, যেখানে পেতংতার্নের সম্পত্তির মূল্য ৪০ কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে (প্রায় ৪ হাজার ৮৮৯ কোটি টাকা)। এসব সম্পত্তির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ২০০টিরও বেশি বিলাসবহুল ব্র্যান্ডের ব্যাগ এবং কমপক্ষে ৭৫টি দামি ঘড়ি।
৩ ঘণ্টা আগেআফ্রিকার দেশ জিম্বাবুয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিল করেছে। জিম্বাবুয়ের প্রেসিডেন্ট এমারসন মনানগাগওয়া মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিল করে আইনের অনুমোদন দিয়েছেন। এর ফলে মৃত্যুদণ্ডে থাকা প্রায় ৬০ জন বন্দির সাজা পরিবর্তন করা হচ্ছে। দেশটিতে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসনামলে মৃত্যুদণ্ডের বিধান চালু ছিল।
১১ ঘণ্টা আগে