অনলাইন ডেস্ক
অতীতে টুইটার নামে পরিচিতি পেলেও ইলন মাস্ক কিনে নেওয়ার পর এই মাধ্যমটির নতুন নাম হয়েছে এক্স। সম্প্রতি এই প্ল্যাটফর্মে হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের সমালোচনা করেছেন মাস্ক। তিনি একে ‘অপ্রয়োজনীয় এবং কুৎসিত’ বলে উল্লেখ করেছেন।
মাস্কের মন্তব্যটি এসেছে হ্যাশট্যাগ নিয়ে এক্সের এআই টুল গর্ক-এর মতের আলোকে। গর্ক-এর এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘হ্যাশট্যাগ একটি সাবমেরিনের দরজার মতো। যা কোনো কাজে আসে না এবং এটি অন্য কোথাও নিয়ে যায় না।’
পোস্টে আরও বলা হয়, ‘একটি পোস্টে অনেকগুলো হ্যাশট্যাগ যুক্ত করা মানে ইন্টারনেটের বিশাল ভিড়ে আপনার কনটেন্ট হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ানো।’
হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে পোস্ট করাকে সময়ের অপচয় বলেও উল্লেখ করা হয় ওই পোস্টে।
এ প্রসঙ্গে ইলন মাস্ক মন্তব্য করেন, ‘দয়া করে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা বন্ধ করুন। সিস্টেম এখন আর এগুলোর প্রয়োজন মনে করে না এবং এগুলো দেখতে কুৎসিত লাগে।’
হ্যাশট্যাগ নিয়ে ইলন মাস্কের এই মন্তব্যে নানা রকম প্রতিক্রিয়ার সূত্রপাত হয়। কেউ কেউ তাঁর অবস্থানের পক্ষে সমর্থন জানান, আবার অনেকেই হ্যাশট্যাগের কার্যকারিতা নিয়ে তাঁকে চ্যালেঞ্জ করেন।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আমার পেশা সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট। আমি ব্র্যান্ডগুলোকে প্রথমেই বুঝিয়ে দিই, আমি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করি না। কারণ এগুলো দেখতে কুৎসিত লাগে এবং প্রোফাইলকে স্প্যামি করে তোলে। আমি জিআইএফ ব্যবহার না করার পরামর্শও দিই।’
তবে মাস্কের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে একজন লিখেছেন, ‘হ্যাশট্যাগ একটি টপিক নিয়ে পোস্ট সংযুক্ত করার জন্য কার্যকর। এটি ট্রেন্ডিং বিষয়গুলো শনাক্ত করতেও সাহায্য করে।’
আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘হ্যাশট্যাগের সুবিধা হলো, আপনি সহজেই ক্লিক করে একই হ্যাশট্যাগের অন্যান্য পোস্ট দেখতে পারেন। নির্দিষ্ট টপিকের জন্য এখনো হ্যাশট্যাগের কোনো বিকল্প নেই।’
মাস্কের মন্তব্যের বিরোধিতা লোকেরা এমনও বলেছেন—ইলন মাস্কের মতো যাদের লাখ লাখ ফলোয়ার আছে, তাঁদের জন্য হয়তো হ্যাশট্যাগের প্রয়োজন নেই। কিন্তু ছোট অ্যাকাউন্টের জন্য হ্যাশট্যাগ এখনো কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
একজন লিখেছেন, ‘অ্যালগরিদমে হ্যাশট্যাগের প্রয়োজন না থাকায় আমরা সেই কনটেন্টই দেখতে পাচ্ছি, যা অ্যাপ আমাদের দেখাতে চায়। এমনকি আমরা সেই অ্যাকাউন্টগুলো ফলো না করলেও। এটা ঠিক নয়। আমাদের এমন অপশন থাকা উচিত যেখানে আমরা কেবল আমাদের ফলো করা অ্যাকাউন্টের পোস্ট দেখতে পারি এবং প্রয়োজনে হ্যাশট্যাগ দিয়ে সার্চ করতে পারি।’
মাস্কের প্রতি প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে একজন লিখেছেন, ‘আপনার বিবেচনায় হ্যাশট্যাগ হয়তো অপ্রয়োজনীয়। তবে ব্যবহারকারীর দৃষ্টিকোণ থেকে এটি এখনো সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। একটি ক্লিকেই আপনি সম্পর্কিত পোস্ট পেতে পারেন। যদি হ্যাশট্যাগ না থাকে, তাহলে এর বিকল্প কী হতে পারে?’
ইলন মাস্কের বক্তব্যে একটি বিষয় স্পষ্ট—এক্স প্ল্যাটফর্মের অ্যালগরিদম এখন এমনভাবে কাজ করছে যে, হ্যাশট্যাগ ছাড়াই ট্রেন্ড এবং কনটেন্ট সহজে শনাক্ত করা সম্ভব। তবে অনেক ব্যবহারকারী মনে করেন, হ্যাশট্যাগ না থাকলে কনটেন্ট অর্গানাইজেশন এবং সার্চিং আরও কঠিন হয়ে পড়বে।
এই বিতর্ক থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট এবং দৃশ্যমানতার বিষয়টি এখনো একটি বহুমুখী আলোচনার বিষয়।
অতীতে টুইটার নামে পরিচিতি পেলেও ইলন মাস্ক কিনে নেওয়ার পর এই মাধ্যমটির নতুন নাম হয়েছে এক্স। সম্প্রতি এই প্ল্যাটফর্মে হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের সমালোচনা করেছেন মাস্ক। তিনি একে ‘অপ্রয়োজনীয় এবং কুৎসিত’ বলে উল্লেখ করেছেন।
মাস্কের মন্তব্যটি এসেছে হ্যাশট্যাগ নিয়ে এক্সের এআই টুল গর্ক-এর মতের আলোকে। গর্ক-এর এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘হ্যাশট্যাগ একটি সাবমেরিনের দরজার মতো। যা কোনো কাজে আসে না এবং এটি অন্য কোথাও নিয়ে যায় না।’
পোস্টে আরও বলা হয়, ‘একটি পোস্টে অনেকগুলো হ্যাশট্যাগ যুক্ত করা মানে ইন্টারনেটের বিশাল ভিড়ে আপনার কনটেন্ট হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ানো।’
হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে পোস্ট করাকে সময়ের অপচয় বলেও উল্লেখ করা হয় ওই পোস্টে।
এ প্রসঙ্গে ইলন মাস্ক মন্তব্য করেন, ‘দয়া করে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা বন্ধ করুন। সিস্টেম এখন আর এগুলোর প্রয়োজন মনে করে না এবং এগুলো দেখতে কুৎসিত লাগে।’
হ্যাশট্যাগ নিয়ে ইলন মাস্কের এই মন্তব্যে নানা রকম প্রতিক্রিয়ার সূত্রপাত হয়। কেউ কেউ তাঁর অবস্থানের পক্ষে সমর্থন জানান, আবার অনেকেই হ্যাশট্যাগের কার্যকারিতা নিয়ে তাঁকে চ্যালেঞ্জ করেন।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আমার পেশা সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট। আমি ব্র্যান্ডগুলোকে প্রথমেই বুঝিয়ে দিই, আমি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করি না। কারণ এগুলো দেখতে কুৎসিত লাগে এবং প্রোফাইলকে স্প্যামি করে তোলে। আমি জিআইএফ ব্যবহার না করার পরামর্শও দিই।’
তবে মাস্কের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে একজন লিখেছেন, ‘হ্যাশট্যাগ একটি টপিক নিয়ে পোস্ট সংযুক্ত করার জন্য কার্যকর। এটি ট্রেন্ডিং বিষয়গুলো শনাক্ত করতেও সাহায্য করে।’
আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘হ্যাশট্যাগের সুবিধা হলো, আপনি সহজেই ক্লিক করে একই হ্যাশট্যাগের অন্যান্য পোস্ট দেখতে পারেন। নির্দিষ্ট টপিকের জন্য এখনো হ্যাশট্যাগের কোনো বিকল্প নেই।’
মাস্কের মন্তব্যের বিরোধিতা লোকেরা এমনও বলেছেন—ইলন মাস্কের মতো যাদের লাখ লাখ ফলোয়ার আছে, তাঁদের জন্য হয়তো হ্যাশট্যাগের প্রয়োজন নেই। কিন্তু ছোট অ্যাকাউন্টের জন্য হ্যাশট্যাগ এখনো কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
একজন লিখেছেন, ‘অ্যালগরিদমে হ্যাশট্যাগের প্রয়োজন না থাকায় আমরা সেই কনটেন্টই দেখতে পাচ্ছি, যা অ্যাপ আমাদের দেখাতে চায়। এমনকি আমরা সেই অ্যাকাউন্টগুলো ফলো না করলেও। এটা ঠিক নয়। আমাদের এমন অপশন থাকা উচিত যেখানে আমরা কেবল আমাদের ফলো করা অ্যাকাউন্টের পোস্ট দেখতে পারি এবং প্রয়োজনে হ্যাশট্যাগ দিয়ে সার্চ করতে পারি।’
মাস্কের প্রতি প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে একজন লিখেছেন, ‘আপনার বিবেচনায় হ্যাশট্যাগ হয়তো অপ্রয়োজনীয়। তবে ব্যবহারকারীর দৃষ্টিকোণ থেকে এটি এখনো সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। একটি ক্লিকেই আপনি সম্পর্কিত পোস্ট পেতে পারেন। যদি হ্যাশট্যাগ না থাকে, তাহলে এর বিকল্প কী হতে পারে?’
ইলন মাস্কের বক্তব্যে একটি বিষয় স্পষ্ট—এক্স প্ল্যাটফর্মের অ্যালগরিদম এখন এমনভাবে কাজ করছে যে, হ্যাশট্যাগ ছাড়াই ট্রেন্ড এবং কনটেন্ট সহজে শনাক্ত করা সম্ভব। তবে অনেক ব্যবহারকারী মনে করেন, হ্যাশট্যাগ না থাকলে কনটেন্ট অর্গানাইজেশন এবং সার্চিং আরও কঠিন হয়ে পড়বে।
এই বিতর্ক থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট এবং দৃশ্যমানতার বিষয়টি এখনো একটি বহুমুখী আলোচনার বিষয়।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি আদালত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তরুণী আরনিমা হায়াতকে হত্যার দায়ে তাঁর স্বামী মিরাজ জাফরকে ২১ বছর ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন। তবে ন্যূনতম ১৬ বছর কারাভোগের পর তিনি প্যারোলে মুক্তির আবেদন করতে পারবেন।
২২ মিনিট আগেবাংলাদেশে সরকারিভাবে মৌলবাদকে মাথাচাড়া দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ জেলাগুলোতেও। এটি এখনই বন্ধ না করা গেলে আগামী দিনে পশ্চিমবঙ্গ নিয়েও টানাটানি শুরু হয়ে যেতে পারে।
২৭ মিনিট আগেহংকংয়ের ক্যাথে ড্রাগন এয়ারলাইনসে ১৪ বছর ধরে পাইলট হিসেবে কাজ করছিলেন লিসা রোজারিওর স্বামী জেরোন। ২০২০ সালের অক্টোবরে জেরোন চাকরি হারান। এই ঘটনাটি তাঁদের জীবনে একটি বড় ধাক্কা হয়ে এসেছিল।
১ ঘণ্টা আগেভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কর্ণাটকে অবৈধভাবে অবস্থানের অভিযোগে ১৫৯ বাংলাদেশিকে আটক করা হয়েছে। বিগত ১৮ মাস সময়সীমার মধ্যে তাদের আটক করা হয়েছে। কর্ণাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জি. পরমেশ্বর গতকাল বৃহস্পতিবার রাজ্য বিধানসভায় এই তথ্য জানিয়েছেন। এ সময় তিনি আরও জানান, আরও অন্তত ১১৫ জন বাংলাদেশি এখনো কর্ণাটকে
১ ঘণ্টা আগে