অনলাইন ডেস্ক
‘বল্ড ইগল’ এখন আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় পাখি। স্থানীয় সময় বুধবার ক্রিসমাস ইভে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি আইনে স্বাক্ষর করে সাদা মাথা ও হলুদ ঠোঁটযুক্ত শিকারি এই পাখিকে জাতীয় সম্মান দিয়েছেন।
বুধবার বিবিসি জানিয়েছে, বছরের পর বছর ধরে এই পাখিটি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় প্রতীক হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৭৮২ সাল থেকে এটি যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি নথিপত্রে বহুল ব্যবহৃত ‘গ্রেট সিলেও’ স্থান পেয়েছে।
তবে বুধবার ক্রিসমাসের সন্ধ্যায় বাইডেনের স্বাক্ষরের আগ পর্যন্ত এই পাখিকে জাতীয় পাখি হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি যুক্তরাষ্ট্রে। জাতীয় পাখি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাবটি গত সপ্তাহেই মার্কিন কংগ্রেসে পাস হয়েছিল।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইগল সেন্টারের ন্যাশনাল বার্ড ইনিশিয়েটিভের সহসভাপতি জ্যাক ডেভিস বলেছেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে না হলেও প্রায় ২৫০ বছর ধরে আমরা বল্ড ইগলকে জাতীয় পাখি বলেছি। এখন এই সম্মানটি আনুষ্ঠানিকভাবেই দেওয়া হলো। এর চেয়ে উপযুক্ত পাখি আর কেউ হতে পারে না।’
এদিকে জানা গেছে, বল্ড ইগলকে জাতীয় পাখি হিসেবে মনোনীত করার বিষয়ে আমেরিকায় সব সময় একমত ছিল না সবাই।
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন এই পাখিকে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য অযোগ্য মনে করেছিলেন এবং এটিকে খারাপ চরিত্রের পাখি বলে অভিহিত করেছিলেন। যদিও সেই সময়ের কংগ্রেস সদস্যদের সবাই তাঁর সঙ্গে একমত ছিলেন না।
যুক্তরাষ্ট্রের ভেটেরান অ্যাফেয়ার্স বিভাগের মতে, বল্ড ইগল সহ অন্যান্য ইগলকে বহু প্রজন্ম ধরে শক্তি, সাহস, স্বাধীনতা ও অমরত্বের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। আর ইগলের বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে বল্ড ইগলই শুধুমাত্র উত্তর আমেরিকার আদিবাসী।
ইগলকে জাতীয় পাখি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার এই আইনটি পাস করানোর ক্ষেত্রে মিনেসোটা রাজ্যের আইনপ্রণেতারা মূল ভূমিকা পালন করেছেন। মিনেসোটা যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহত্তম বল্ড ইগল জনসংখ্যার আবাসস্থল।
১৯৪০ সালের জাতীয় প্রতীক আইন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে বল্ড ইগল সুরক্ষিত। দেশটিতে এই পাখি শিকার এবং বিক্রি করা অবৈধ।
বিবিসি জানিয়েছে, এক সময় বিলুপ্তির মুখে থাকলেও এই প্রজাতির ইগলের সংখ্যা ২০০৯ সাল থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
বল্ড ইগল সম্পর্কিত আইন ছাড়াও বাইডেন ক্রিসমাস ইভে আরও ৫০টি আইন স্বাক্ষর করেন। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সহিংসতা ও মৃত্যুর বিরুদ্ধে একটি ফেডারেল ‘হিংসা বিরোধী আইন’ অন্তর্ভুক্ত ছিল।
‘বল্ড ইগল’ এখন আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় পাখি। স্থানীয় সময় বুধবার ক্রিসমাস ইভে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি আইনে স্বাক্ষর করে সাদা মাথা ও হলুদ ঠোঁটযুক্ত শিকারি এই পাখিকে জাতীয় সম্মান দিয়েছেন।
বুধবার বিবিসি জানিয়েছে, বছরের পর বছর ধরে এই পাখিটি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় প্রতীক হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৭৮২ সাল থেকে এটি যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি নথিপত্রে বহুল ব্যবহৃত ‘গ্রেট সিলেও’ স্থান পেয়েছে।
তবে বুধবার ক্রিসমাসের সন্ধ্যায় বাইডেনের স্বাক্ষরের আগ পর্যন্ত এই পাখিকে জাতীয় পাখি হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি যুক্তরাষ্ট্রে। জাতীয় পাখি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাবটি গত সপ্তাহেই মার্কিন কংগ্রেসে পাস হয়েছিল।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইগল সেন্টারের ন্যাশনাল বার্ড ইনিশিয়েটিভের সহসভাপতি জ্যাক ডেভিস বলেছেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে না হলেও প্রায় ২৫০ বছর ধরে আমরা বল্ড ইগলকে জাতীয় পাখি বলেছি। এখন এই সম্মানটি আনুষ্ঠানিকভাবেই দেওয়া হলো। এর চেয়ে উপযুক্ত পাখি আর কেউ হতে পারে না।’
এদিকে জানা গেছে, বল্ড ইগলকে জাতীয় পাখি হিসেবে মনোনীত করার বিষয়ে আমেরিকায় সব সময় একমত ছিল না সবাই।
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন এই পাখিকে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য অযোগ্য মনে করেছিলেন এবং এটিকে খারাপ চরিত্রের পাখি বলে অভিহিত করেছিলেন। যদিও সেই সময়ের কংগ্রেস সদস্যদের সবাই তাঁর সঙ্গে একমত ছিলেন না।
যুক্তরাষ্ট্রের ভেটেরান অ্যাফেয়ার্স বিভাগের মতে, বল্ড ইগল সহ অন্যান্য ইগলকে বহু প্রজন্ম ধরে শক্তি, সাহস, স্বাধীনতা ও অমরত্বের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। আর ইগলের বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে বল্ড ইগলই শুধুমাত্র উত্তর আমেরিকার আদিবাসী।
ইগলকে জাতীয় পাখি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার এই আইনটি পাস করানোর ক্ষেত্রে মিনেসোটা রাজ্যের আইনপ্রণেতারা মূল ভূমিকা পালন করেছেন। মিনেসোটা যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহত্তম বল্ড ইগল জনসংখ্যার আবাসস্থল।
১৯৪০ সালের জাতীয় প্রতীক আইন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে বল্ড ইগল সুরক্ষিত। দেশটিতে এই পাখি শিকার এবং বিক্রি করা অবৈধ।
বিবিসি জানিয়েছে, এক সময় বিলুপ্তির মুখে থাকলেও এই প্রজাতির ইগলের সংখ্যা ২০০৯ সাল থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
বল্ড ইগল সম্পর্কিত আইন ছাড়াও বাইডেন ক্রিসমাস ইভে আরও ৫০টি আইন স্বাক্ষর করেন। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সহিংসতা ও মৃত্যুর বিরুদ্ধে একটি ফেডারেল ‘হিংসা বিরোধী আইন’ অন্তর্ভুক্ত ছিল।
সিরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের স্ত্রী আসমা আল-আসাদ লিউকেমিয়ায় (রক্ত ক্যানসার) আক্রান্ত হয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি টেলিগ্রাফ। চিকিৎসকরা তার বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ৫০ শতাংশ বলে জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেবিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৩৭ জন বন্দীর শাস্তি কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু তাঁর এই সিদ্ধান্তের পর তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আমেরিকার নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিউ ইয়র্ক পোস্টের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল বুধবার সামাজিক...
২ ঘণ্টা আগে২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে ভয়ংকরতম সেই দিন, যেদিন ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর সুনামির ঢেউ আন্দামান ও নিকোবরের হাট বে দ্বীপ গ্রাস করেছিল। এই দ্বীপেই ছিল নমিতা রায়ের বাড়ি। তাঁর বয়স তখন ২৬ বছর।
২ ঘণ্টা আগেচীন ভারতের এবং বাংলাদেশের উদ্বেগ উপেক্ষা করে তিব্বতে বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে। এই প্রকল্পটি তিব্বত, ভারত এবং বাংলাদেশের নদী প্রবাহে বিপজ্জনক প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে অরুণাচল প্রদেশ, আসাম এবং বাংলাদেশের ভাটি অঞ্চলে।
৩ ঘণ্টা আগে