অনলাইন ডেস্ক
ব্রিটেনে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি ও ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমগুলো অসংখ্য প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এর ধারাবাহিকতায় প্রশ্ন উঠেছে, টিউলিপ সিদ্দিক কীভাবে এখনো তাঁর পদে রয়ে গেছেন এবং কেন তাঁকে বরখাস্ত করা হয়নি।
দুর্নীতিবিরোধী ট্রেজারি মন্ত্রী হিসেবে টিউলিপ সিদ্দিক এখন পর্যন্ত বেশ কিছু বিতর্কে জড়িয়েছেন। ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিকের খালা ও বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের আমলে প্রায় আট বছর গুম করে রাখা হয়েছিল একজনকে। তাঁর অভিযোগ, ব্রিটিশ সাংবাদিকেরা তাঁর বিষয়ে টিউলিপকে প্রশ্ন করার পর ঢাকায় পুলিশ তাঁর বাড়িতে অভিযান চালায়।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের আরেক তদন্তে প্রতিবেদনে উঠে আসে যে, ২০০০-এর দশকের শুরুর দিকে টিউলিপ সিদ্দিককে দুই কক্ষবিশিষ্ট ফ্ল্যাট দেওয়া হয়। এই ফ্ল্যাট তাঁকে দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগসংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি। এ ছাড়া, বাংলাদেশের রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগও আছে তাঁর বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগ ওঠার পর টিউলিপ নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর নীতিমালাবিষয়ক উপদেষ্টার কাছে বিষয়টি তুলে দেন তদন্তের জন্য।
তবে এত অভিযোগের পরও টিউলিপকে কেন বরখাস্ত করা হয়নি বা তিনি কেন পদত্যাগ করেননি—এর একটি কারণ হলো প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা। টিউলিপ লেবার পার্টির নরম বাম বা মধ্যপন্থী অংশের নেতা। টিউলিপ ২০১৫ সালে জেরেমি করবিনকে দলীয় প্রধান নির্বাচিত করার জন্য নিজের জায়গা ছেড়ে দিয়েছিলেন। এর বাইরেও টিউলিপ সিদ্দিক লন্ডনের লেবার পার্টির রাজনীতিতে ক্ষমতাধর একজন ব্যক্তি। হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেটের এমপি হিসেবে তিনি কেয়ার স্টারমারের প্রতিবেশী। লেবার পার্টি যখন নতুন নেতৃত্ব বাছাই করছিল, তখন শুরুতে স্টারমারকে সমর্থন দেন টিউলিপ।
প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার হয়তো প্রয়োজনবোধে তাঁর মিত্রদের সরিয়ে দিতে বা পদাবনতি দিতে দ্বিধা করেন না, কিন্তু সুযোগ পেলে তিনি তাঁদের রক্ষা করেন এবং মন্ত্রিসভায় রাখেন। এর পাশাপাশি লেবার পার্টির এক কর্মকর্তা বলেছেন, আওয়ামী লীগকে লেবার পার্টি ‘সিস্টার পার্টি’ বলে মনে করে। আওয়ামী লীগের নেতারা যুক্তরাজ্যে লেবার পার্টির জন্য প্রচারণাও চালিয়েছেন।
তৃতীয় কারণ হলো, এখন পর্যন্ত বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টি এ বিষয়ে স্টারমারের ওপর চাপ তৈরি করতে পারেনি। কেমি ব্যাডেনক গত শনিবার রাতে কেয়ার স্টারমারের কাছে টিউলিপকে বরখাস্ত করার আহ্বান জানালেও তিনি বা ছায়া ট্রেজারি মন্ত্রিসভা এ বিষয়ে যথেষ্ট দ্রুত পদক্ষেপ নেননি। তবে এখন বিরোধী দল বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া শুরু করেছে। এর মানে হতে পারে, ট্রেজারি মন্ত্রী হিসেবে টিউলিপ সিদ্দিকের দিন হয়তো শেষের দিকে।
ব্রিটেনে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি ও ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমগুলো অসংখ্য প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এর ধারাবাহিকতায় প্রশ্ন উঠেছে, টিউলিপ সিদ্দিক কীভাবে এখনো তাঁর পদে রয়ে গেছেন এবং কেন তাঁকে বরখাস্ত করা হয়নি।
দুর্নীতিবিরোধী ট্রেজারি মন্ত্রী হিসেবে টিউলিপ সিদ্দিক এখন পর্যন্ত বেশ কিছু বিতর্কে জড়িয়েছেন। ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিকের খালা ও বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের আমলে প্রায় আট বছর গুম করে রাখা হয়েছিল একজনকে। তাঁর অভিযোগ, ব্রিটিশ সাংবাদিকেরা তাঁর বিষয়ে টিউলিপকে প্রশ্ন করার পর ঢাকায় পুলিশ তাঁর বাড়িতে অভিযান চালায়।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের আরেক তদন্তে প্রতিবেদনে উঠে আসে যে, ২০০০-এর দশকের শুরুর দিকে টিউলিপ সিদ্দিককে দুই কক্ষবিশিষ্ট ফ্ল্যাট দেওয়া হয়। এই ফ্ল্যাট তাঁকে দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগসংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি। এ ছাড়া, বাংলাদেশের রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগও আছে তাঁর বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগ ওঠার পর টিউলিপ নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর নীতিমালাবিষয়ক উপদেষ্টার কাছে বিষয়টি তুলে দেন তদন্তের জন্য।
তবে এত অভিযোগের পরও টিউলিপকে কেন বরখাস্ত করা হয়নি বা তিনি কেন পদত্যাগ করেননি—এর একটি কারণ হলো প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা। টিউলিপ লেবার পার্টির নরম বাম বা মধ্যপন্থী অংশের নেতা। টিউলিপ ২০১৫ সালে জেরেমি করবিনকে দলীয় প্রধান নির্বাচিত করার জন্য নিজের জায়গা ছেড়ে দিয়েছিলেন। এর বাইরেও টিউলিপ সিদ্দিক লন্ডনের লেবার পার্টির রাজনীতিতে ক্ষমতাধর একজন ব্যক্তি। হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেটের এমপি হিসেবে তিনি কেয়ার স্টারমারের প্রতিবেশী। লেবার পার্টি যখন নতুন নেতৃত্ব বাছাই করছিল, তখন শুরুতে স্টারমারকে সমর্থন দেন টিউলিপ।
প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার হয়তো প্রয়োজনবোধে তাঁর মিত্রদের সরিয়ে দিতে বা পদাবনতি দিতে দ্বিধা করেন না, কিন্তু সুযোগ পেলে তিনি তাঁদের রক্ষা করেন এবং মন্ত্রিসভায় রাখেন। এর পাশাপাশি লেবার পার্টির এক কর্মকর্তা বলেছেন, আওয়ামী লীগকে লেবার পার্টি ‘সিস্টার পার্টি’ বলে মনে করে। আওয়ামী লীগের নেতারা যুক্তরাজ্যে লেবার পার্টির জন্য প্রচারণাও চালিয়েছেন।
তৃতীয় কারণ হলো, এখন পর্যন্ত বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টি এ বিষয়ে স্টারমারের ওপর চাপ তৈরি করতে পারেনি। কেমি ব্যাডেনক গত শনিবার রাতে কেয়ার স্টারমারের কাছে টিউলিপকে বরখাস্ত করার আহ্বান জানালেও তিনি বা ছায়া ট্রেজারি মন্ত্রিসভা এ বিষয়ে যথেষ্ট দ্রুত পদক্ষেপ নেননি। তবে এখন বিরোধী দল বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া শুরু করেছে। এর মানে হতে পারে, ট্রেজারি মন্ত্রী হিসেবে টিউলিপ সিদ্দিকের দিন হয়তো শেষের দিকে।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের নথিতে স্বাক্ষরের একটি ছবি ভারতীয়দের কাছে আলাদাভাবে গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় অর্ধশতাব্দী ধরে ভারতীয়রা ‘সবচেয়ে বড় সামরিক বিজয়ের’ প্রতীক হিসেবে দেখিয়েছে এই ছবি। তবে গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর ছবিটি সেনাপ্রধানের কার্যালয় থেকে সরিয়ে ন
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর পরিবারের সঙ্গে সম্পৃক্ততার ‘সম্ভাব্য ঝুঁকি’ সম্পর্কে সচেতন ছিলেন না, এটি ‘দুঃখজনক’। টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগ ইস্যুতে এক চিঠিতে এমন মন্তব্য করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর নীতিবিষয়ক উপদেষ্টা লরি ম্যাগনাস। তিনিই টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ওঠার
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন সিনেটের শুনানিতে কঠিন সময় পার করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পদে মনোনীত পিট হেগসেথ। শুনানিতে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন ও অতীতের বিভিন্ন মন্তব্য নিয়ে কঠোর প্রশ্ন করা হয়। তবে নতুন করে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দাবি করা হচ্ছে, হেগসেথ তাঁর সন্তানদের নাম বলার সময় এক সন্তানের নাম ভুলে গিয়েছিল
৪ ঘণ্টা আগেটিউলিপ সিদ্দিক ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করায় প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারকে ‘দুর্বল নেতা’ বলে আখ্যা দিয়েছেন বিরোধীদলীয় নেতা কেমি বাডেনক। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে