অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নারী শামীমা বেগমের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব ফিরে পাওয়ার আপিলের রায় দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার ব্রিটেনের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগের রায়ে শামীমা হেরে গেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রায়ে যুক্তরাজ্য সরকারের আগের সিদ্ধান্ত বহাল থাকায় শামীমা আর কখনো দেশটিতে ফিরতে পারবেন না। তিনি বর্তমানে সিরিয়ার একটি সশস্ত্রবাহিনী শিবিরে বাস করছেন।
আপিল বিভাগের রায়ে যুক্তরাজ্যের প্রধান বিচারপতি বলেছেন, ‘শামীমা বেগমের মামলার সিদ্ধান্ত বড়ই ‘কঠোর’। এটিকে বলা যেতে পারে শামীমা নিজের দুর্ভাগ্য নিজেই ডেকে এনেছেন। তবে এই দুটি বিষয়ে আদালতের একমত বা দ্বিমত হওয়ার কিছু নেই। আমরা শুধু দেখেছি তাঁর নাগরিকত্ব বাতিল করাটা আইনের লঙ্ঘন কি না। যেহেতু এখানে আইনের লঙ্ঘন হয়নি তাই আদালত আপিল খারিজ করে দিল।’
এর আগে, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক শামীমা বেগম ২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে যখন যুক্তরাজ্য ছাড়েন। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৫ বছর। সিরিয়ায় যাওয়ার পর তিনি ইসলামিক স্টেটের ডাচ সদস্য ইয়াগো রিয়েডিকে বিয়ে করেন। সেখানে তাঁর তিনটি সন্তান হয়, যাদের সবাই মারা যায়। এরপর তাঁর স্বামী রিয়েডিও এক কুর্দি বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন বলে জানা যায়।
সেই ঘটনাপ্রবাহের পর শামীমা যুক্তরাজ্যে ফিরতে চান কিন্তু ২০১৯ সালে যুক্তরাজ্যর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করেন। ওই সময় যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুক্তি দিয়েছিল, শামীমার মামলার ‘মূল কারণ’ ছিল জাতীয় নিরাপত্তা। এই সিদ্ধান্ত বাতিলের জন্য ২০২৩ সালে ২৪ বছর বয়সী শামীমার আইনজীবীরা আপিল বিভাগে একটি আবেদন করেছিলেন।
এদিকে আপিল খারিজের পর শামীমার আইনজীবি ড্যানিয়েল ফার্নার বলেছেন, যুক্তরাজ্য সরকার বনাম শামীমার লড়াইয়ের শেষ এখানেই না। শামীমার ন্যায়বিচার পাওয়া এবং যুক্তরাজ্যে নিরাপদে ফেরার আগ পর্যন্ত আইনি লড়াই অব্যাহত থাকবে।’
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নারী শামীমা বেগমের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব ফিরে পাওয়ার আপিলের রায় দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার ব্রিটেনের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগের রায়ে শামীমা হেরে গেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রায়ে যুক্তরাজ্য সরকারের আগের সিদ্ধান্ত বহাল থাকায় শামীমা আর কখনো দেশটিতে ফিরতে পারবেন না। তিনি বর্তমানে সিরিয়ার একটি সশস্ত্রবাহিনী শিবিরে বাস করছেন।
আপিল বিভাগের রায়ে যুক্তরাজ্যের প্রধান বিচারপতি বলেছেন, ‘শামীমা বেগমের মামলার সিদ্ধান্ত বড়ই ‘কঠোর’। এটিকে বলা যেতে পারে শামীমা নিজের দুর্ভাগ্য নিজেই ডেকে এনেছেন। তবে এই দুটি বিষয়ে আদালতের একমত বা দ্বিমত হওয়ার কিছু নেই। আমরা শুধু দেখেছি তাঁর নাগরিকত্ব বাতিল করাটা আইনের লঙ্ঘন কি না। যেহেতু এখানে আইনের লঙ্ঘন হয়নি তাই আদালত আপিল খারিজ করে দিল।’
এর আগে, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক শামীমা বেগম ২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে যখন যুক্তরাজ্য ছাড়েন। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৫ বছর। সিরিয়ায় যাওয়ার পর তিনি ইসলামিক স্টেটের ডাচ সদস্য ইয়াগো রিয়েডিকে বিয়ে করেন। সেখানে তাঁর তিনটি সন্তান হয়, যাদের সবাই মারা যায়। এরপর তাঁর স্বামী রিয়েডিও এক কুর্দি বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন বলে জানা যায়।
সেই ঘটনাপ্রবাহের পর শামীমা যুক্তরাজ্যে ফিরতে চান কিন্তু ২০১৯ সালে যুক্তরাজ্যর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করেন। ওই সময় যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুক্তি দিয়েছিল, শামীমার মামলার ‘মূল কারণ’ ছিল জাতীয় নিরাপত্তা। এই সিদ্ধান্ত বাতিলের জন্য ২০২৩ সালে ২৪ বছর বয়সী শামীমার আইনজীবীরা আপিল বিভাগে একটি আবেদন করেছিলেন।
এদিকে আপিল খারিজের পর শামীমার আইনজীবি ড্যানিয়েল ফার্নার বলেছেন, যুক্তরাজ্য সরকার বনাম শামীমার লড়াইয়ের শেষ এখানেই না। শামীমার ন্যায়বিচার পাওয়া এবং যুক্তরাজ্যে নিরাপদে ফেরার আগ পর্যন্ত আইনি লড়াই অব্যাহত থাকবে।’
অস্ট্রেলিয়ায় হ্যারিসন ‘সোনালি বাহুর অধিকারী মানুষ’ হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। তাঁর রক্তে বিরল একটি অ্যান্টিবডি (অ্যান্টি-ডি) ছিল। এই অ্যান্টিবডি এমন ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হতো, যা গর্ভবতী মায়েদের শরীরে প্রয়োগ করা হয়। মূলত যেসব মায়ের রক্ত অনাগত শিশুর রক্তের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ তাঁদের শরীরেই এই ওষুধটি দেওয়া
২ ঘণ্টা আগেএখন পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত প্রতারিত নারীর তথ্য পেয়েছে দ্য গার্ডিয়ান। যদিও প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। ভুক্তভোগীদের বয়ান ও স্বাধীনভাবে তদন্তের পর এই ইস্যু নিয়ে গত বৃহস্পতিবার থেকে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের সিরিজ ‘স্পাই কপস’ প্রচার শুরু করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যমটি। আর এরপরই এ নিয়ে শুরু হয়
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ‘নাৎসি’ আখ্যা দিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেছেন, ইহুদি জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছেন জেলেনস্কি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণমাধ্যম ক্রাসনায়া জভেজদাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব বলেন লাভরভ। জেলেনস্কি রুশ সংস্কৃতিকে সম্মান করেন না বলে
২ ঘণ্টা আগেগাজা ইস্যুতে আবারও জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আরব দেশগুলো। আগামীকাল মঙ্গলবার কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে বৈঠক। আলোচনা হবে, যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের হুমকি, মার্কিন প্রেসিডেন্টের গাজা দখল সংক্রান্ত হুমকিসহ ফিলিস্তিনের সার্বিক ইস্যু নিয়েই।
২ ঘণ্টা আগে