অনলাইন ডেস্ক
ট্রাম্প প্রশাসনের সমালোচনা করায় ওয়াশিংটনে দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূত ইব্রাহিম রাসুলকে যুক্তরাষ্ট্রে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল রোববার নিজ দেশে ফিরলে কেপটাউন বিমানবন্দরে তাঁকে বীরের সংবর্ধনা দিয়েছে দেশের মানুষ।
গতকাল রাসুল ও তাঁর স্ত্রী রোসিডা বিমানবন্দরে অবতরণ করলে তাঁদের ঘিরে ধরেন বিপুলসংখ্যক ভক্ত-অনুরাগী-শুভাকাঙ্ক্ষী। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশকে এগিয়ে আসতে হয়। এ সময় সমর্থকদের উদ্দেশে রাসুল বলেন, ‘অবাঞ্ছিত ঘোষণা (পারসোনা নন গ্রাটা) করা হয় অপমান করার জন্য। কিন্তু যখন এমন উষ্ণ অভ্যর্থনা পেলাম, তখন একে মর্যাদার নিদর্শন হিসেবে গ্রহণ করছি। আমাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে দেশে ফিরতে হয়েছে, কিন্তু আমার কোনো খেদ নেই।’
তিনি আরও বলেন, যদিও ট্রাম্প দক্ষিণ আফ্রিকা প্রশাসনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নিয়েছেন এবং দেশটিকে ‘আমেরিকা-বিরোধী’ আখ্যায়িত করেছেন, তবুও দক্ষিণ আফ্রিকার উচিত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করা।
গত মাসে ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশ জারি করে দক্ষিণ আফ্রিকায় সব ধরনের মার্কিন অর্থায়ন বন্ধ করে দেন। তিনি অভিযোগ করেন, দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইরানকে সমর্থন করছে এবং দেশে শ্বেতাঙ্গ–বিরোধী নীতি অনুসরণ করছে।
এর আগে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত—আইসিজেতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ তোলে দক্ষিণ আফ্রিকা। পরবর্তীতে এই মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দেয় ১০ টিরও বেশি দেশ।
রাসুল নাগরিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা ফেরত এসেছি তার মানে এই না যে, আমরা আমেরিকা-বিরোধী। আমরা আপনাদের যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যেতে আহ্বান জানাতে আসিনি।’
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স হ্যান্ডলে এক পোস্টে রাসুলকে ‘বর্ণবাদী উসকানিদাতা রাজনীতিবিদ’ বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পকে ঘৃণা করেন রাসুল।
রুবিওর পোস্টে ব্রেইটবার্ট নিউজের একটি প্রতিবেদনের লিংক ছিল, যেখানে রাসুলের এক ওয়েবিনারের বক্তব্যের উল্লেখ করা হয়েছিল। সেই আলোচনায় রাসুল বৈচিত্র্য ও সাম্যনীতি এবং অভিবাসন নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের অবস্থানের সমালোচনা করেন। যুক্তরাষ্ট্রে শ্বেতাঙ্গরা শিগগিরই সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে—এমন সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেন তিনি।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প প্রশাসন রাসুলকে যুক্তরাষ্ট্রে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ বা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে। এরপরই ওই ওয়েবিনারে কথা বলেন তিনি।
ট্রাম্প প্রশাসনের সমালোচনা করায় ওয়াশিংটনে দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূত ইব্রাহিম রাসুলকে যুক্তরাষ্ট্রে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল রোববার নিজ দেশে ফিরলে কেপটাউন বিমানবন্দরে তাঁকে বীরের সংবর্ধনা দিয়েছে দেশের মানুষ।
গতকাল রাসুল ও তাঁর স্ত্রী রোসিডা বিমানবন্দরে অবতরণ করলে তাঁদের ঘিরে ধরেন বিপুলসংখ্যক ভক্ত-অনুরাগী-শুভাকাঙ্ক্ষী। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশকে এগিয়ে আসতে হয়। এ সময় সমর্থকদের উদ্দেশে রাসুল বলেন, ‘অবাঞ্ছিত ঘোষণা (পারসোনা নন গ্রাটা) করা হয় অপমান করার জন্য। কিন্তু যখন এমন উষ্ণ অভ্যর্থনা পেলাম, তখন একে মর্যাদার নিদর্শন হিসেবে গ্রহণ করছি। আমাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে দেশে ফিরতে হয়েছে, কিন্তু আমার কোনো খেদ নেই।’
তিনি আরও বলেন, যদিও ট্রাম্প দক্ষিণ আফ্রিকা প্রশাসনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নিয়েছেন এবং দেশটিকে ‘আমেরিকা-বিরোধী’ আখ্যায়িত করেছেন, তবুও দক্ষিণ আফ্রিকার উচিত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করা।
গত মাসে ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশ জারি করে দক্ষিণ আফ্রিকায় সব ধরনের মার্কিন অর্থায়ন বন্ধ করে দেন। তিনি অভিযোগ করেন, দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইরানকে সমর্থন করছে এবং দেশে শ্বেতাঙ্গ–বিরোধী নীতি অনুসরণ করছে।
এর আগে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত—আইসিজেতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ তোলে দক্ষিণ আফ্রিকা। পরবর্তীতে এই মামলায় দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে যোগ দেয় ১০ টিরও বেশি দেশ।
রাসুল নাগরিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা ফেরত এসেছি তার মানে এই না যে, আমরা আমেরিকা-বিরোধী। আমরা আপনাদের যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যেতে আহ্বান জানাতে আসিনি।’
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স হ্যান্ডলে এক পোস্টে রাসুলকে ‘বর্ণবাদী উসকানিদাতা রাজনীতিবিদ’ বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পকে ঘৃণা করেন রাসুল।
রুবিওর পোস্টে ব্রেইটবার্ট নিউজের একটি প্রতিবেদনের লিংক ছিল, যেখানে রাসুলের এক ওয়েবিনারের বক্তব্যের উল্লেখ করা হয়েছিল। সেই আলোচনায় রাসুল বৈচিত্র্য ও সাম্যনীতি এবং অভিবাসন নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের অবস্থানের সমালোচনা করেন। যুক্তরাষ্ট্রে শ্বেতাঙ্গরা শিগগিরই সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে—এমন সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেন তিনি।
গত সপ্তাহে ট্রাম্প প্রশাসন রাসুলকে যুক্তরাষ্ট্রে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ বা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে। এরপরই ওই ওয়েবিনারে কথা বলেন তিনি।
বিশ্বব্যাপী যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ ও নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় সামরিক হুমকি চীন। বিশেষ করে তাইওয়ানের ওপর বেইজিংয়ের ‘জবরদস্তিমূলক চাপ’ এবং ‘মার্কিন লক্ষ্যবস্তুগুলোর বিরুদ্ধে বিস্তৃত সাইবার অভিযানের’ মতো বিষয়গুলো উদ্বেগজনক। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তার ক্ষেত্রে চীনের ক্রমবর্ধমান হু
৬ ঘণ্টা আগেইয়েমেনে হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানের সময়সূচি ও বিস্তারিত তথ্য ব্যক্তিগত বার্তায় পাঠিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ। আজ বুধবার মার্কিন ম্যাগাজিন দ্য আটলান্টিকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৫ মার্চ হুতিদের বিরুদ্ধে চালানো মার্কিন বিমান হামলা শুরুর সময়...
৮ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারে বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থীশিবিরের অন্তরালে রোহিঙ্গাদের প্রতিরোধ আন্দোলনের গুঞ্জন ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। হাজার হাজার তরুণ এখন অস্ত্র হাতে তুলে নিচ্ছে, ফিরে যাচ্ছে মিয়ানমারে। শ্বেতা শর্মা দ্য ইনডিপেনডেন্ট-এর প্রতিবেদনে তুলে ধরেছেন তাঁদের সংগ্রামের কাহিনি।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের সুপ্রিম কোর্ট ১১ বছরের এক শিশুর প্রতি যৌন নিপীড়নকে ধর্ষণের চেষ্টা হিসেবে অস্বীকার করা এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেছেন। বিচারকদের মতে, রায়ে সংবেদনশীলতার অভাব ছিল এবং এটি সমাজে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
৯ ঘণ্টা আগে