অনলাইন ডেস্ক
উনিশ শতকের পর প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় শহরের মর্যাদা হারাল সিডনি। এবার তার স্থান দখল করে নিল মেলবোর্ন। ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে যে শিরোপা ধরে রেখেছিল সিডনি, তা হারাতে হলো তাকে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মেলবোর্নের জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় মেলটন এলাকাকে মেলবোর্নের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। এতে শহরটির সীমানা বেড়ে গিয়ে সিডনিকে ছাড়িয়ে গেছে।
শহরের জনসংখ্যা গণনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকে অস্ট্রেলিয়ান ব্যুরো অফ স্ট্যাটিসটিকস। এসবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পদ্ধতি হচ্ছে, ১০ হাজারের বেশি জনসংখ্যা নিয়ে শহুরে এলাকার শ্রেণিবিভাগ করা।
২০২১ সালের আদমশুমারির পর অস্ট্রেলিয়ার ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকস শহরের ভৌগোলিক সীমানা পুনর্নির্ধারণ করে। তখন মেলবোর্নের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তের সঙ্গে মেলটন জেলাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর ফলে ২০২১ সালের ২১ জুনে মেলবোর্নের জনসংখ্যা ৪৮ লাখ ৭৫ হাজারে গিয়ে দাঁড়ায়, যা সিডনির চেয়ে ১৮ হাজার ৭০০ জন বেশি।
অস্ট্রেলিয়ার ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকসের জনসংখ্যাবিদ অ্যান্ড্রু হাউ স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সিডনি মর্নিং হেরাল্ডকে বলেছেন, ২০২১ সালের আদমশুমারি পর্যন্ত সিডনিতে মেলবোর্নের চেয়ে বেশি জনসংখ্যা ছিল। কিন্তু মেলটনকে মেলবোর্নের সঙ্গে একীভূত করার ফলে মেলবোর্নের জনসংখ্যা সিডনিকে ছাড়িয়ে গেছে।
ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকস তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে, ২০২১ সালের জুনের আগে পর্যন্ত সিডনিই অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় শহর ছিল।
গ্রেটার সিডনি, যেটি ৬৫৮টি ছোট শহর নিয়ে গঠিত, সেটি এখনো গ্রেটার মেলবোর্নের চেয়ে বড়। তবে অস্ট্রেলিয়া সরকার ধারণা করছে, ২০৩১ থেকে ২০৩২ সালের মধ্যে গ্রেটার মেলবোর্ন গ্রেটার সিডনিকে ছাড়িয়ে যাবে।
সিডনি মর্নিং হেরাল্ড জানিয়েছে, ১৯০২ সালে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় ও জনবহুল শহরের মর্যাদা লাভ করেছিল সিডনি। ১০০ বছরেরও বেশি সময় পর সম্প্রতি সিডনি সেই মর্যাদা হারাল।
উনিশ শতকের পর প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় শহরের মর্যাদা হারাল সিডনি। এবার তার স্থান দখল করে নিল মেলবোর্ন। ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে যে শিরোপা ধরে রেখেছিল সিডনি, তা হারাতে হলো তাকে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মেলবোর্নের জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় মেলটন এলাকাকে মেলবোর্নের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। এতে শহরটির সীমানা বেড়ে গিয়ে সিডনিকে ছাড়িয়ে গেছে।
শহরের জনসংখ্যা গণনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকে অস্ট্রেলিয়ান ব্যুরো অফ স্ট্যাটিসটিকস। এসবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পদ্ধতি হচ্ছে, ১০ হাজারের বেশি জনসংখ্যা নিয়ে শহুরে এলাকার শ্রেণিবিভাগ করা।
২০২১ সালের আদমশুমারির পর অস্ট্রেলিয়ার ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকস শহরের ভৌগোলিক সীমানা পুনর্নির্ধারণ করে। তখন মেলবোর্নের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তের সঙ্গে মেলটন জেলাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর ফলে ২০২১ সালের ২১ জুনে মেলবোর্নের জনসংখ্যা ৪৮ লাখ ৭৫ হাজারে গিয়ে দাঁড়ায়, যা সিডনির চেয়ে ১৮ হাজার ৭০০ জন বেশি।
অস্ট্রেলিয়ার ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকসের জনসংখ্যাবিদ অ্যান্ড্রু হাউ স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সিডনি মর্নিং হেরাল্ডকে বলেছেন, ২০২১ সালের আদমশুমারি পর্যন্ত সিডনিতে মেলবোর্নের চেয়ে বেশি জনসংখ্যা ছিল। কিন্তু মেলটনকে মেলবোর্নের সঙ্গে একীভূত করার ফলে মেলবোর্নের জনসংখ্যা সিডনিকে ছাড়িয়ে গেছে।
ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকস তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে, ২০২১ সালের জুনের আগে পর্যন্ত সিডনিই অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় শহর ছিল।
গ্রেটার সিডনি, যেটি ৬৫৮টি ছোট শহর নিয়ে গঠিত, সেটি এখনো গ্রেটার মেলবোর্নের চেয়ে বড়। তবে অস্ট্রেলিয়া সরকার ধারণা করছে, ২০৩১ থেকে ২০৩২ সালের মধ্যে গ্রেটার মেলবোর্ন গ্রেটার সিডনিকে ছাড়িয়ে যাবে।
সিডনি মর্নিং হেরাল্ড জানিয়েছে, ১৯০২ সালে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় ও জনবহুল শহরের মর্যাদা লাভ করেছিল সিডনি। ১০০ বছরেরও বেশি সময় পর সম্প্রতি সিডনি সেই মর্যাদা হারাল।
আশঙ্কা করা হয়, অচিরেই পৃথিবীতে ষষ্ঠ মহা বিলুপ্তির কাল আসবে। তবে বিখ্যাত প্রাইমাটোলজিস্ট এবং সংরক্ষণবাদী জেন গুডঅল সতর্ক করেছেন, সেই মহা বিলুপ্তির কাল ভবিষ্যতে ঘটবে এমন নয়, বরং এটি ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
২১ মিনিট আগেএবার ছিল মিস ইউনিভার্সের ৭৩ তম আয়োজন। মেক্সিকো সিটিতে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতার সর্বশেষ ধাপে স্থান করে নিয়েছিলেন নাইজেরিয়া, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, ভেনেজুয়েলা ও ডেনমার্কের প্রতিযোগীরা। তবে শেষ পর্যন্ত ডেনমার্কই পুরস্কারটি জিতে নিয়ে ইতিহাস গড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে জাতীয়, ধর্মীয় ও গোষ্ঠী প্রতীক ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম সৌদি গ্যাজেটের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে। ৯০ দিনের মধ্যে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর না করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেঅবসরে যাওয়ার প্রায় দুই দশক পর আবারও রিংয়ে ফিরে পুরো পৃথিবীকে তাক লাগালেন বর্তমানে ৫৮ বছর বয়সী সাবেক বিশ্বসেরা বক্সার মাইক টাইসন। শুধু তাই নয়, সর্বশেষ লড়াইয়ে তিনি ২৭ বছর বয়সী তরতাজা বক্সার জ্যাক পলকে চ্যালেঞ্জ জানান।
৩ ঘণ্টা আগে