অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে আর একীভূত হতে চায় না উত্তর কোরিয়া। এমনটাই জানিয়েছেন উত্তরের প্রেসিডেন্ট কিম জং উন। পাশাপাশি তিনি অঙ্গীকার করেছেন, নতুন বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে কক্ষপথে আরও ৩টি সামরিক গোয়েন্দা স্যাটেলাইট পাঠাবে তাঁর দেশ। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ জানিয়েছে কিম জং উন বলেছেন, আন্তকোরীয় সম্পর্ক এখন দুই শত্রুভাবাপন্ন দেশ ও যুদ্ধরত দুই বিদ্রোহীর মধ্যকার একটি সম্পর্ক হয়ে উঠেছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের জন্য বাস্তবতা স্বীকার করার ও দক্ষিণের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক কেমন হবে স্পষ্ট করার সময় এসেছে।’
এ সময় উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রয়োজনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দিয়ে বলেন, ‘ওয়াশিংটন ও সিউল যদি পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে সামরিক সংঘর্ষের চেষ্টা করে তবে প্রয়োজনে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের মতো গুরুতর পদক্ষেপ নিতে দ্বিধা করবে না (উত্তর কোরিয়া)।’
দুই কোরিয়ার পুনরেকত্রীকরণের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে, এটি একটি ভুল পথ। আমাদের আর এমন লোকজনের সঙ্গে লেনদেন করা উচিত নয়, যারা আমাদের তাদের প্রধান শত্রু হিসেবে ঘোষণা করেছে এবং যারা কেবল আমাদের সরকারের পতন ঘটিয়ে শোষণের মাধ্যমে পুনরেকত্রীকরণের সুযোগ খুঁজতে চায়।’
এদিকে, উত্তর কোরিয়া চলতি বছরে আরও তিনটি সামরিক গোয়েন্দা স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করতে পারে। এমনটাই জানা গেছে গত রোববার প্রকাশিত কেসিএনএ-এর প্রতিবেদন থেকে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘২০২৩ সালে প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ ও পরিচালনার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে মহাকাশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিকাশকে জোরালোভাবে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ২০২৪ সালে তিনটি অতিরিক্ত নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ ঘোষণা করা হয়েছে।’
এর আগে, গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রের নীতি যুদ্ধকে অনিবার্য করে তুলেছে বলে মন্তব্য করেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং-উন। এরই ধারাবাহিকতায় নতুন বছরে তিনটি গুপ্তচর উপগ্রহ, সামরিক ড্রোন এবং পারমাণবিক অস্ত্রের ভান্ডার বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া।
দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে আর একীভূত হতে চায় না উত্তর কোরিয়া। এমনটাই জানিয়েছেন উত্তরের প্রেসিডেন্ট কিম জং উন। পাশাপাশি তিনি অঙ্গীকার করেছেন, নতুন বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে কক্ষপথে আরও ৩টি সামরিক গোয়েন্দা স্যাটেলাইট পাঠাবে তাঁর দেশ। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ জানিয়েছে কিম জং উন বলেছেন, আন্তকোরীয় সম্পর্ক এখন দুই শত্রুভাবাপন্ন দেশ ও যুদ্ধরত দুই বিদ্রোহীর মধ্যকার একটি সম্পর্ক হয়ে উঠেছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের জন্য বাস্তবতা স্বীকার করার ও দক্ষিণের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক কেমন হবে স্পষ্ট করার সময় এসেছে।’
এ সময় উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রয়োজনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দিয়ে বলেন, ‘ওয়াশিংটন ও সিউল যদি পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে সামরিক সংঘর্ষের চেষ্টা করে তবে প্রয়োজনে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের মতো গুরুতর পদক্ষেপ নিতে দ্বিধা করবে না (উত্তর কোরিয়া)।’
দুই কোরিয়ার পুনরেকত্রীকরণের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি যে, এটি একটি ভুল পথ। আমাদের আর এমন লোকজনের সঙ্গে লেনদেন করা উচিত নয়, যারা আমাদের তাদের প্রধান শত্রু হিসেবে ঘোষণা করেছে এবং যারা কেবল আমাদের সরকারের পতন ঘটিয়ে শোষণের মাধ্যমে পুনরেকত্রীকরণের সুযোগ খুঁজতে চায়।’
এদিকে, উত্তর কোরিয়া চলতি বছরে আরও তিনটি সামরিক গোয়েন্দা স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করতে পারে। এমনটাই জানা গেছে গত রোববার প্রকাশিত কেসিএনএ-এর প্রতিবেদন থেকে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘২০২৩ সালে প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ ও পরিচালনার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে মহাকাশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিকাশকে জোরালোভাবে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ২০২৪ সালে তিনটি অতিরিক্ত নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ ঘোষণা করা হয়েছে।’
এর আগে, গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রের নীতি যুদ্ধকে অনিবার্য করে তুলেছে বলে মন্তব্য করেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং-উন। এরই ধারাবাহিকতায় নতুন বছরে তিনটি গুপ্তচর উপগ্রহ, সামরিক ড্রোন এবং পারমাণবিক অস্ত্রের ভান্ডার বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ন্যাটোর প্রধান বৈশ্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। গতকাল শুক্রবার ফ্লোরিডার পাম বিচে বৈঠক করেন ট্রাম্প ও ন্যাটোর সেক্রেটারি জেনারেল মার্ক রুটে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটি রুটের সঙ্গে ট্রাম্পের প্রথম সাক্ষাৎ।
৩ ঘণ্টা আগেআরজি কর-কাণ্ডে পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতার বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের কোনো প্রভাব পড়েনি রাজ্যটির ছয় বিধানসভার উপনির্বাচনে। ছয় আসনেই ভূমিধস জয় পেয়েছে মমতার তৃণমূল।
৪ ঘণ্টা আগেমধ্যপ্রাচ্যে চলমান সংঘাতের কারণে ইসরায়েল, লেবানন, সিরিয়া ও ইরানের আকাশসীমা দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনায় পাইলটদের জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে বলে সতর্ক করেছে ফ্লাইট অপারেশনস গ্রুপ। সংস্থাটি বলেছে, মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে যাত্রীবাহী বিমান চলাচল এখন আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় নিরাপদ। তবে আন্তর্জাতিক...
৫ ঘণ্টা আগেলেবাননের উদীয়মান নারী ফুটবলার সেলিন হায়দার। কয়েকদিন আগেই জাতীয় নারী ফুটবল দলে ডাক পেয়েছিলেন তিনি। তার স্বপ্ন ছিল আসন্ন ওয়েস্ট এশিয়া চ্যাম্পিয়নশিপে লেবাননের জার্সি গায়ে মাঠে নামার। কিন্তু সেই স্বপ্ন এখন অনেক দূরে। ইসরায়েলি বোমাবর্ষণের শিকার হয়ে এখন কোমায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন সেলিন।
৫ ঘণ্টা আগে