অনলাইন ডেস্ক
আফগানিস্তানের বাগরাম বিমানঘাঁটি থেকে সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হয়েছে। আফগানিস্তানের সামরিক শক্তির কেন্দ্রে পরিণত হওয়া এই বিমানঘাঁটি থেকে আজ শুক্রবার এই সেনাদের প্রত্যাহার করা হয়। এর মধ্য দিয়ে অবশ্য আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার শেষ হয়েছে বলা যাবে না; তবে এটি যে শেষের পথে, তা অনায়াসেই বলা যায়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ৯/১১–এর হামলার পর আফগানিস্তানের এই বিমানঘাঁটিতে মার্কিন সেনা উপস্থিতি শুরু হয়েছিল আজ থেকে দুই দশক আগে। সেনা মোতায়েনের মধ্য দিয়ে আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সহজ হয়। একই সঙ্গে মার্কিন সেনাদের উপস্থিতি বাগরাম বিমানঘাঁটি ও এর আশপাশের অবকাঠামোই বদলে দেয়। আগে যে বিমানঘাঁটির রানওয়েতে এমনকি বৈদ্যুতিক বাতিই ছিল না, ছিল বিধ্বস্ত, সেই বিমানঘাঁটি ও এর আশপাশ এখন চকচকে। রয়েছে দোকানপাট, জিমনেসিয়ামসহ নানা অবকাঠামো। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ, বারাক ওবামা ও ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজ নিজ মেয়াদের সময় এই বাগরাম বিমানঘাঁটি পরিদর্শন করেছেন। সে সময় তাঁদের সবাই জয় ও আফগানিস্তানের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দেন।
আফগানিস্তান যদিও সেই উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দেখা এখনো পায়নি; আগের মতো না হলেও এখনো সেখান থেকে বোমা বিস্ফোরণের খবর আসে। গোটা বিশ্ব সেই খবর শুনে আগের মতো উচাটনও হয় না।
এ বিষয়ে আফগানিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রুহুল্লাহ আহমাদজাই সিএনএনকে বলেন, আজ শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে বাগরাম বিমানঘাঁটি আফগান সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এটি অনেক বড় ঘটনা। আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার যে শুধু মুখের কথা নয়, তা এই ঘাঁটি থেকে সর্বশেষ মার্কিন সেনাটি সরিয়ে নেওয়ার মধ্য দিয়ে এখন প্রমাণিত হলো। এই ঘাঁটি লক্ষ্য করে বহু হামলা চালিয়েছে তালেবানরা। মার্কিন ও যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত আফগান সরকারি বাহিনীর শক্তির কেন্দ্র ছিল এই ঘাঁটি। ফলে এই ঘাঁটি থেকে নিজেদের সরিয়ে নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অনেক বড় একটি সিদ্ধান্ত। এত বড় একটি ঘটনা অবশ্য কোনো ধরনের উদ্যাপন বা অনুষ্ঠান ছাড়াই হলো।
এটিকে তালেবানরা অবশ্য বিজয় হিসেবে দেখছেন। তাদের এক মুখপাত্র এ ঘটনাকে ‘ইতিবাচক পদক্ষেপ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। এ সম্পর্কিত বিবৃতিতে তালেবান মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মোজাহিদ বলেন, ‘আফগানিস্তানে সংঘাত অব্যাহত থাকার মূল কারণ বিদেশি বাহিনীর উপস্থিতি। বিদেশি বাহিনী চলে গেলে আফগানরা নিজেদের ভবিষ্যৎ নিজেরাই ঠিক করতে পারবে। আমরা তখন নিরাপত্তা ও শান্তির পথে এগোতে পারব।’
আফগানিস্তানের বাগরাম বিমানঘাঁটি থেকে সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হয়েছে। আফগানিস্তানের সামরিক শক্তির কেন্দ্রে পরিণত হওয়া এই বিমানঘাঁটি থেকে আজ শুক্রবার এই সেনাদের প্রত্যাহার করা হয়। এর মধ্য দিয়ে অবশ্য আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার শেষ হয়েছে বলা যাবে না; তবে এটি যে শেষের পথে, তা অনায়াসেই বলা যায়।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ৯/১১–এর হামলার পর আফগানিস্তানের এই বিমানঘাঁটিতে মার্কিন সেনা উপস্থিতি শুরু হয়েছিল আজ থেকে দুই দশক আগে। সেনা মোতায়েনের মধ্য দিয়ে আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সহজ হয়। একই সঙ্গে মার্কিন সেনাদের উপস্থিতি বাগরাম বিমানঘাঁটি ও এর আশপাশের অবকাঠামোই বদলে দেয়। আগে যে বিমানঘাঁটির রানওয়েতে এমনকি বৈদ্যুতিক বাতিই ছিল না, ছিল বিধ্বস্ত, সেই বিমানঘাঁটি ও এর আশপাশ এখন চকচকে। রয়েছে দোকানপাট, জিমনেসিয়ামসহ নানা অবকাঠামো। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ, বারাক ওবামা ও ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজ নিজ মেয়াদের সময় এই বাগরাম বিমানঘাঁটি পরিদর্শন করেছেন। সে সময় তাঁদের সবাই জয় ও আফগানিস্তানের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দেন।
আফগানিস্তান যদিও সেই উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দেখা এখনো পায়নি; আগের মতো না হলেও এখনো সেখান থেকে বোমা বিস্ফোরণের খবর আসে। গোটা বিশ্ব সেই খবর শুনে আগের মতো উচাটনও হয় না।
এ বিষয়ে আফগানিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রুহুল্লাহ আহমাদজাই সিএনএনকে বলেন, আজ শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে বাগরাম বিমানঘাঁটি আফগান সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এটি অনেক বড় ঘটনা। আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার যে শুধু মুখের কথা নয়, তা এই ঘাঁটি থেকে সর্বশেষ মার্কিন সেনাটি সরিয়ে নেওয়ার মধ্য দিয়ে এখন প্রমাণিত হলো। এই ঘাঁটি লক্ষ্য করে বহু হামলা চালিয়েছে তালেবানরা। মার্কিন ও যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত আফগান সরকারি বাহিনীর শক্তির কেন্দ্র ছিল এই ঘাঁটি। ফলে এই ঘাঁটি থেকে নিজেদের সরিয়ে নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অনেক বড় একটি সিদ্ধান্ত। এত বড় একটি ঘটনা অবশ্য কোনো ধরনের উদ্যাপন বা অনুষ্ঠান ছাড়াই হলো।
এটিকে তালেবানরা অবশ্য বিজয় হিসেবে দেখছেন। তাদের এক মুখপাত্র এ ঘটনাকে ‘ইতিবাচক পদক্ষেপ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। এ সম্পর্কিত বিবৃতিতে তালেবান মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মোজাহিদ বলেন, ‘আফগানিস্তানে সংঘাত অব্যাহত থাকার মূল কারণ বিদেশি বাহিনীর উপস্থিতি। বিদেশি বাহিনী চলে গেলে আফগানরা নিজেদের ভবিষ্যৎ নিজেরাই ঠিক করতে পারবে। আমরা তখন নিরাপত্তা ও শান্তির পথে এগোতে পারব।’
পাকিস্তানের বেলুচিস্তানের বোলান জেলায় ৩০ ঘণ্টা অভিযান শেষে জিম্মি হওয়া ট্রেন উদ্ধার করা হয়েছে। পাকিস্তান সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা যাত্রীদের উদ্ধার করেছে। এই অভিযানে নিহত হয়েছে অন্তত ৩০ বিদ্রোহী। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন ও জিও নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৫ মিনিট আগেপ্রায় এক দশক আগে বাজারে এলেও ‘পোকেমন গো’ এখনো বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি আয় করা মোবাইল গেমগুলোর মধ্যে রয়েছে। প্রতি মাসে প্রায় ৩ কোটি খেলোয়াড় এই গেমটি খেলেন। এই গেমে খেলোয়াড়দের বাস্তব জগতে হাঁটতে হয় এবং ‘অগমেন্টেড রিয়্যালিটি’ (এআর) প্রযুক্তির মাধ্যমে তাঁদের ফোনের স্ক্রিনে পোকেমন চরিত্রগুলো দেখা যায়।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দুটি বই লিখেছেন মার্কিন বিনিয়োগকারী ও লেখক রবার্ট কিয়োসাকি। এবার তিনি সতর্ক করেছেন, বর্তমান মার্কিন শেয়ারবাজারের অস্থিরতা ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ধসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে, যা ১৯২৯ সালের মহামন্দাকেও ছাড়িয়ে যাবে।
১০ ঘণ্টা আগেভারত আমেরিকান মদে ১৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট। শুধু মদ নয়, আমেরিকান বিভিন্ন কৃষিপণ্যের ওপরও ভারত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে বলে অভিযোগ করেন লেভিট। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
১১ ঘণ্টা আগে