অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার চলমান যুদ্ধ নিয়ে প্রথমবারের মতো প্রতিক্রিয়া জানাল উত্তর কোরিয়া। পিয়ংইয়ং মনে করে, ইউক্রেনের সংকটের মূল কারণ যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল শনিবার উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এমনটি বলা হয়।
গত বৃহস্পতিবার ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এরই মধ্যে এর জবাবে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে পশ্চিমা দেশগুলো। হামলার পর থেকে কয়েক দিন এই হামলা নিয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি উত্তর কোরিয়া।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, ইউক্রেন সংকটের মূল কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উচ্ছৃঙ্খলতা ও স্বেচ্ছাচারিতার মধ্যে নিহিত।
উত্তর কোরিয়ার বিবৃতিতে গবেষণা সংস্থা নর্থ সোসাইটি ফর ইন্টারন্যাশনাল পলিটিকস স্টাডির বিশ্লেষক রি জি সংয়ের একটি বক্তব্য তুলে ধরা হয়। সেখানে বলা হয়, রাশিয়ার বৈধ দাবিকে উপেক্ষা করে সামরিক আধিপত্য বজায় রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিচারিতার কথা উল্লেখ করে রি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র শান্তি ও স্থিতিশীলতার নামে অন্যান্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে। কিন্তু একটি দেশ যখন তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আত্মরক্ষামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করে, তখন যুক্তরাষ্ট্র এর নিন্দা করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ রাজত্ব করার দিন আর নেই।
উত্তর কোরিয়ার এওয়া নারী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ পার্ক ওয়ান-গন বলেন, শেষ কথা হলো, সব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কারণে হচ্ছে। কারণ আপনার ক্ষমতা না থাকলে আপনি কষ্ট পাবেন।
রাশিয়ার কয়েকটি আন্তর্জাতিক বন্ধুর মধ্যে একটি উত্তর কোরিয়া।
আরও পড়ুন:
ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার চলমান যুদ্ধ নিয়ে প্রথমবারের মতো প্রতিক্রিয়া জানাল উত্তর কোরিয়া। পিয়ংইয়ং মনে করে, ইউক্রেনের সংকটের মূল কারণ যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল শনিবার উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এমনটি বলা হয়।
গত বৃহস্পতিবার ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এরই মধ্যে এর জবাবে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে পশ্চিমা দেশগুলো। হামলার পর থেকে কয়েক দিন এই হামলা নিয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি উত্তর কোরিয়া।
উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, ইউক্রেন সংকটের মূল কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উচ্ছৃঙ্খলতা ও স্বেচ্ছাচারিতার মধ্যে নিহিত।
উত্তর কোরিয়ার বিবৃতিতে গবেষণা সংস্থা নর্থ সোসাইটি ফর ইন্টারন্যাশনাল পলিটিকস স্টাডির বিশ্লেষক রি জি সংয়ের একটি বক্তব্য তুলে ধরা হয়। সেখানে বলা হয়, রাশিয়ার বৈধ দাবিকে উপেক্ষা করে সামরিক আধিপত্য বজায় রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিচারিতার কথা উল্লেখ করে রি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র শান্তি ও স্থিতিশীলতার নামে অন্যান্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে। কিন্তু একটি দেশ যখন তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আত্মরক্ষামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করে, তখন যুক্তরাষ্ট্র এর নিন্দা করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ রাজত্ব করার দিন আর নেই।
উত্তর কোরিয়ার এওয়া নারী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ পার্ক ওয়ান-গন বলেন, শেষ কথা হলো, সব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কারণে হচ্ছে। কারণ আপনার ক্ষমতা না থাকলে আপনি কষ্ট পাবেন।
রাশিয়ার কয়েকটি আন্তর্জাতিক বন্ধুর মধ্যে একটি উত্তর কোরিয়া।
আরও পড়ুন:
যুদ্ধবিরতির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে ইসরায়েল ও লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ। মধ্যপ্রাচ্যের একটি সূত্র গতকাল রোববার মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনকে এই বিষয়টি জানিয়েছে। তবে, যুদ্ধবিরতির আশা থাকলেও লেবাননে ইসরায়েলি
১ ঘণ্টা আগেইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে কেবল গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারিই যথেষ্ট নয়। তাঁর বিরুদ্ধে মৃত্যুর পরোয়ানা জারি করা উচিত। গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী জনগণের চুরি যাওয়া ম্যান্ডেট পুনরুদ্ধার ও দেশটির সংবিধানের ২৬ তম সংশোধনী বাতিলে সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের ‘চূড়ান্ত ডাক’ দিয়েছিলেন। তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে হাজার হাজার সমর্থক দেশটির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাজধানী ইসলামাবাদ অভিমুখে রওনা হন গতকাল রোববার। তবে তারা সেদিন...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের আশ্রয় শিবিরগুলো থেকে রোহিঙ্গা সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ৩ থেকে ৫ হাজার যোদ্ধা সংগ্রহের ব্যাপকতার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ ছাড়া, আরাকান আর্মির সঙ্গে রোহিঙ্গাদের ব্যর্থ আলোচনা, জান্তার পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা যোদ্ধাদের অর্থ এবং নাগরিকত্বের প্রস্তাব এবং বিদ্রোহীদের সঙ্গে কিছু বাংলাদেশি কর্মকর্তার...
৫ ঘণ্টা আগে