অনলাইন ডেস্ক
বেশ বড় ধরনের সাইবার হামলার শিকার হয়েছে ইউক্রেন। দেশটির বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ওয়েবসাইট লক্ষ্য করে এ হামলা চালানো হয়েছে। হামলা ঠেকাতে দেশটির বেশ কয়েকটি সরকারি ওয়েবসাইট বন্ধও রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান সংকটের মধ্যেই এই হামলা হলো। বার্তা সংস্থা এএফপির একটি প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র এএফপিকে জানিয়েছেন, ব্যাপক সাইবার হামলার কারণে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থার ওয়েবসাইট সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে গেছে।
এর আগের সাইবার হামলায় রাশিয়াকে দায়ী করলেও এবারের ঘটনায় এখনো নিশ্চুপ ইউক্রেন। মূলত ইউক্রেনের মন্ত্রিপরিষদ ও জরুরি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটগুলো এই সাইবার হামলার মূল লক্ষ্য ছিল।
দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ওয়েবসাইটগুলো পুনরুদ্ধারে বিশেষজ্ঞ আইটি দল কাজ করে যাচ্ছে। কে বা কারা এই হামলা করেছে সে বিষয়ে এখনই কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না। এই হামলার জোর তদন্ত শুরু করেছে ইউক্রেন সাইবার পুলিশ।
হামলার পর ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ইউক্রেনীয়, রাশিয়ান ও পোলিশ ভাষায় একটি বার্তা প্রদর্শন করা হয়েছিল, যেখানে ইউক্রেনের দুটি অতি জাতীয়তাবাদী সংগঠনের নাম উল্লেখ করে বলা হয়েছে, ‘ইউক্রেনীয়দের ভয় পাওয়া উচিত। কারণ তোমাদের জন্য আরও খারাপ সময় অপেক্ষা করছে। তোমাদের সব ব্যক্তিগত তথ্য মুছে ফেলা হয়েছে, যা পুনরুদ্ধার করা অসম্ভব। এ ছাড়া গোপন তথ্যগুলো ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।’
ইউক্রেনে এই সাইবার হামলা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় । এর আগেও ইউক্রেনে সাইবার হামলার কোনো দায় নেয়নি রাশিয়া।
বেশ বড় ধরনের সাইবার হামলার শিকার হয়েছে ইউক্রেন। দেশটির বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ওয়েবসাইট লক্ষ্য করে এ হামলা চালানো হয়েছে। হামলা ঠেকাতে দেশটির বেশ কয়েকটি সরকারি ওয়েবসাইট বন্ধও রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান সংকটের মধ্যেই এই হামলা হলো। বার্তা সংস্থা এএফপির একটি প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র এএফপিকে জানিয়েছেন, ব্যাপক সাইবার হামলার কারণে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থার ওয়েবসাইট সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে গেছে।
এর আগের সাইবার হামলায় রাশিয়াকে দায়ী করলেও এবারের ঘটনায় এখনো নিশ্চুপ ইউক্রেন। মূলত ইউক্রেনের মন্ত্রিপরিষদ ও জরুরি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটগুলো এই সাইবার হামলার মূল লক্ষ্য ছিল।
দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ওয়েবসাইটগুলো পুনরুদ্ধারে বিশেষজ্ঞ আইটি দল কাজ করে যাচ্ছে। কে বা কারা এই হামলা করেছে সে বিষয়ে এখনই কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না। এই হামলার জোর তদন্ত শুরু করেছে ইউক্রেন সাইবার পুলিশ।
হামলার পর ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ইউক্রেনীয়, রাশিয়ান ও পোলিশ ভাষায় একটি বার্তা প্রদর্শন করা হয়েছিল, যেখানে ইউক্রেনের দুটি অতি জাতীয়তাবাদী সংগঠনের নাম উল্লেখ করে বলা হয়েছে, ‘ইউক্রেনীয়দের ভয় পাওয়া উচিত। কারণ তোমাদের জন্য আরও খারাপ সময় অপেক্ষা করছে। তোমাদের সব ব্যক্তিগত তথ্য মুছে ফেলা হয়েছে, যা পুনরুদ্ধার করা অসম্ভব। এ ছাড়া গোপন তথ্যগুলো ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।’
ইউক্রেনে এই সাইবার হামলা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় । এর আগেও ইউক্রেনে সাইবার হামলার কোনো দায় নেয়নি রাশিয়া।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় বসবাস করা ৯৩ বছর বয়সী এক ব্যক্তি তাঁর ৬০ বছর বয়সী স্ত্রীকে অন্তত দুবার হত্যার চেষ্টা করার অভিযোগ স্বীকার করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, স্ত্রীকে একা ছেড়ে যেতে চাননি বলেই ওই হত্যাচেষ্টা চালান বৃদ্ধ স্বামী।
৭ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মার্কিন নির্বাচন। পঞ্জিকা অনুযায়ী, সেই দিনটি হচ্ছে নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এটাই নিয়ম যে চার বছর পরপর যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তা অবশ্যই নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে।
৯ ঘণ্টা আগেস্পেনের ভ্যালেন্সিয়া অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় কমপক্ষে ৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে আজ বুধবার রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেভারতে আইনি জটিলতার মুখে পড়েছে উইকিপিডিয়া। দেশটির বৃহত্তম সংবাদ সংস্থা এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল (এএনআই) সংস্থাটির বিরুদ্ধে ২ কোটি রুপির (প্রায় ২ লাখ ৩৭ হাজার ৮৭৪ মার্কিন ডলার) মানহানি মামলা করেছে। উইকিপিডিয়ার পরিচালনা প্রতিষ্ঠান উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেছে এএনআই।
৯ ঘণ্টা আগে