আগামী ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মার্কিন নির্বাচন। পঞ্জিকা অনুযায়ী, সেই দিনটি হচ্ছে নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এটাই নিয়ম যে চার বছর পরপর যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তা অবশ্যই নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে। মার্কিন সংবিধানেই এই নিয়মটির কথা উল্লেখ আছে।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা গেছে, নভেম্বরের প্রথম মঙ্গলবার ভোট প্রদানের এই নিয়মটি যুক্তরাষ্ট্রে ১৮০ বছর ধরে চলে আসছে। এর আগে এই নির্বাচন মার্কিন অঙ্গরাজ্যগুলোতে আলাদা আলাদা তারিখে অনুষ্ঠিত হতো। তবে ১৮৪৫ সালে প্রথমবারের মতো সারা দেশের নির্বাচন একই দিনে যেন হয়, সেই বিষয়ে একটি আইন পাস করা হয়। নির্বাচনের জন্য বছরের নির্দিষ্ট একটি দিন বেছে নেওয়ার সঙ্গে একটি ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। মূলত সামাজিক নিয়ম এবং ব্যবহারিক বিবেচনার ওপর ভিত্তি করে এই দিনটি নির্ধারণ করা হয়েছিল।
‘ওভারসিজ ভোট ফাউন্ডেশন’ নামে একটি সংস্থা জানিয়েছে, নির্দিষ্ট একটি দিনে ভোট গ্রহণের বিষয়ে যখন মার্কিন ফেডারেল আইন পাস হয়েছিল, সেই সময়টিতে বেশির ভাগ আমেরিকান ছিলেন কৃষক। একটি কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির দেশ হওয়ায় নভেম্বরের শুরুর দিকে ভোট গ্রহণ ছিল একটি সুবিধাজনক সময়। কারণ, তত দিনে সারা দেশে ফসল তোলা শেষ হয়ে যায়, আর আবহাওয়াও থাকে তুলনামূলকভাবে ভালো।
এ ক্ষেত্রে মঙ্গলবারই কেন বেছে নেওয়া হলো—এই প্রশ্নটি অনেকের মনেই আসে। এ বিষয়ে জানা যায়, দিন নির্ধারণের সেই যুগে আমেরিকার কৃষক কিংবা গ্রামীণ জনগণ ভোটকেন্দ্রগুলো থেকে অনেক দূর-দূরান্তে বাস করতেন। তাই ভোটকেন্দ্রে পৌঁছানোর জন্য তাঁদের ভ্রমণের বিষয়টিকে মাথায় রেখেছিলেন আইনপ্রণেতারা। বেশির ভাগ আমেরিকান রোববারে গির্জায় যান বলে, সাপ্তাহিক ছুটির এই দিনটিতে ভোট গ্রহণের চিন্তা বাতিল করা হয়েছিল।
এদিকে, সেই আমলের মার্কিন কৃষকদের জন্য বুধবার ছিল বাজারের দিন। তাই সবদিক বিবেচনা করে ভোটের দিনটি মঙ্গলবার নির্ধারণ করা হয়েছিল, যেন ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে পৌঁছানোর জন্য সোমবার দিনটি ভ্রমণে ব্যয় করতে পারেন।
জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয় একটি ভিডিওতে বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছে, ১৮০০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রেও কোনো গাড়ি ছিল না। তাই এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় যাতায়াত করতে সাধারণ মানুষের অনেক সময় লেগে যেত। ভোটকেন্দ্র পৌঁছানোর জন্য তাই পুরো একটি দিন বরাদ্দ করা হয়েছিল।
মার্কিন কৃষকদের জন্য বসন্ত ছিল ফসল রোপণের ঋতু এবং গ্রীষ্মকালটি তাঁরা ব্যয় করতেন মাঠের কাজে। শরতে নির্বাচন দিলে তা ফসল কাটায় ব্যাঘাত ঘটাত। এ অবস্থায় ফসল কাটার মৌসুম শেষ হওয়ার পর তীব্র শীত চলে আসার আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের একটি বাধ্যবাধকতা ছিল মার্কিন কর্তৃপক্ষের। এ হিসাবে নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবারই ছিল দেশটির নির্বাচন অনুষ্ঠানের সেরা সময়।
আগামী ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মার্কিন নির্বাচন। পঞ্জিকা অনুযায়ী, সেই দিনটি হচ্ছে নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এটাই নিয়ম যে চার বছর পরপর যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তা অবশ্যই নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে। মার্কিন সংবিধানেই এই নিয়মটির কথা উল্লেখ আছে।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা গেছে, নভেম্বরের প্রথম মঙ্গলবার ভোট প্রদানের এই নিয়মটি যুক্তরাষ্ট্রে ১৮০ বছর ধরে চলে আসছে। এর আগে এই নির্বাচন মার্কিন অঙ্গরাজ্যগুলোতে আলাদা আলাদা তারিখে অনুষ্ঠিত হতো। তবে ১৮৪৫ সালে প্রথমবারের মতো সারা দেশের নির্বাচন একই দিনে যেন হয়, সেই বিষয়ে একটি আইন পাস করা হয়। নির্বাচনের জন্য বছরের নির্দিষ্ট একটি দিন বেছে নেওয়ার সঙ্গে একটি ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। মূলত সামাজিক নিয়ম এবং ব্যবহারিক বিবেচনার ওপর ভিত্তি করে এই দিনটি নির্ধারণ করা হয়েছিল।
‘ওভারসিজ ভোট ফাউন্ডেশন’ নামে একটি সংস্থা জানিয়েছে, নির্দিষ্ট একটি দিনে ভোট গ্রহণের বিষয়ে যখন মার্কিন ফেডারেল আইন পাস হয়েছিল, সেই সময়টিতে বেশির ভাগ আমেরিকান ছিলেন কৃষক। একটি কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির দেশ হওয়ায় নভেম্বরের শুরুর দিকে ভোট গ্রহণ ছিল একটি সুবিধাজনক সময়। কারণ, তত দিনে সারা দেশে ফসল তোলা শেষ হয়ে যায়, আর আবহাওয়াও থাকে তুলনামূলকভাবে ভালো।
এ ক্ষেত্রে মঙ্গলবারই কেন বেছে নেওয়া হলো—এই প্রশ্নটি অনেকের মনেই আসে। এ বিষয়ে জানা যায়, দিন নির্ধারণের সেই যুগে আমেরিকার কৃষক কিংবা গ্রামীণ জনগণ ভোটকেন্দ্রগুলো থেকে অনেক দূর-দূরান্তে বাস করতেন। তাই ভোটকেন্দ্রে পৌঁছানোর জন্য তাঁদের ভ্রমণের বিষয়টিকে মাথায় রেখেছিলেন আইনপ্রণেতারা। বেশির ভাগ আমেরিকান রোববারে গির্জায় যান বলে, সাপ্তাহিক ছুটির এই দিনটিতে ভোট গ্রহণের চিন্তা বাতিল করা হয়েছিল।
এদিকে, সেই আমলের মার্কিন কৃষকদের জন্য বুধবার ছিল বাজারের দিন। তাই সবদিক বিবেচনা করে ভোটের দিনটি মঙ্গলবার নির্ধারণ করা হয়েছিল, যেন ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে পৌঁছানোর জন্য সোমবার দিনটি ভ্রমণে ব্যয় করতে পারেন।
জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয় একটি ভিডিওতে বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছে, ১৮০০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রেও কোনো গাড়ি ছিল না। তাই এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় যাতায়াত করতে সাধারণ মানুষের অনেক সময় লেগে যেত। ভোটকেন্দ্র পৌঁছানোর জন্য তাই পুরো একটি দিন বরাদ্দ করা হয়েছিল।
মার্কিন কৃষকদের জন্য বসন্ত ছিল ফসল রোপণের ঋতু এবং গ্রীষ্মকালটি তাঁরা ব্যয় করতেন মাঠের কাজে। শরতে নির্বাচন দিলে তা ফসল কাটায় ব্যাঘাত ঘটাত। এ অবস্থায় ফসল কাটার মৌসুম শেষ হওয়ার পর তীব্র শীত চলে আসার আগেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের একটি বাধ্যবাধকতা ছিল মার্কিন কর্তৃপক্ষের। এ হিসাবে নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবারই ছিল দেশটির নির্বাচন অনুষ্ঠানের সেরা সময়।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ ভারতের জন্য টার্নিং পয়েন্ট হয়ে ওঠে। অস্ত্র রপ্তানি বাড়ানোর দায়িত্বে কর্মরত এক ভারতীয় কর্মকর্তা বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো তাদের অস্ত্রভান্ডার ইউক্রেনে পাঠিয়েছে। রাশিয়ার কারখানাগুলো শুধু তাদের যুদ্ধের জন্যই অস্ত্র তৈরি করছে। ফলে যেসব দেশ ওয়াশিংটন...
৫ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি এক ভিডিওতে ভারতের দীর্ঘ পথের ট্রেনযাত্রাকে ‘মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার’ মতো অভিজ্ঞতা বলে বর্ণনা করেছেন ফরাসি ইউটিউবার ভিক্টর ব্লাহো। তিনি বিদেশি পর্যটকদের পরামর্শ দিয়েছেন, পর্যাপ্ত প্রস্তুতি বা ভালো বাজেট না থাকলে ভারতের দীর্ঘ দূরত্বের ট্রেনভ্রমণ এড়িয়ে চলা উচিত।
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত শুল্ক নীতির কারণে চলতি বছরই বিশ্বজুড়ে পণ্যবাণিজ্য হ্রাস পাবে। এ ছাড়াও পারস্পরিক শুল্ক আরোপ ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ বিভিন্ন গভীর নেতিবাচক ঝুঁকি রয়েছে, যা বিশ্ব বাণিজ্যে আরও বড় ধরনের পতন ডেকে আনতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমানে ছোট ওষুধ (পিল বা ক্যাপসুল) বাজারে আসার ৯ বছর পর মেডিকেয়ার মূল্য আলোচনার জন্য যোগ্য হয়। ট্রাম্প প্রশাসন এটিকে ১৩ বছর করতে চায়, যা বায়োটেক ওষুধের সমতুল্য। তবে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করেছিল, বর্তমান নিয়ম নতুন ওষুধ উদ্ভাবনকে বাধাগ্রস্ত করে। আগে এই বিষয় নিয়ে তারা আলোচনা করতে
৮ ঘণ্টা আগে