অনলাইন ডেস্ক
ইন্দোনেশিয়ার পার্লামেন্টে যৌন সহিংসতা মোকাবিলায় একটি দীর্ঘ প্রতীক্ষিত বিল পাস হয়েছে। দীর্ঘ ছয় বছর ধরে আলোচনার পর বেশির ভাগ আইনপ্রণেতার সমর্থনে সংসদের পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে আজ মঙ্গলবার বিলটি পাস হয়। দেশটির কয়েকটি রক্ষণশীল গোষ্ঠীর বিরোধিতার কারণে বিলটি পাস হতে দেরি হচ্ছিল। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
পার্লামেন্টের স্পিকার পুয়ান মহারানি বলেন, ‘আমরা আশা করি এই আইনের প্রয়োগ যৌন সহিংসতা বিষয়ক মামলাগুলোর সমাধান করবে।’
বিলটি পাস হওয়ার পর কেউ কেউ আপত্তি জানালেও বেশির ভাগ মানুষ স্বাগত জানিয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার সরকার বলেছে, এই বিলে কয়েকটি যৌন অপরাধ সংযুক্ত করা হয়েছে এবং ধর্ষণ সংক্রান্ত একটি নির্দিষ্ট ধারা বাদ দেওয়া হয়েছে। বাদ দেওয়া ধারাটি অন্য আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
জেন্তেরা স্কুল অব ল-এর একজন আইন বিশেষজ্ঞ আসফিনাওয়াতি বলেছেন, ‘এটি অবশ্যই এক ধাপ অগ্রগতি। যদিও পাস হওয়া বিলে ধর্ষণের সংজ্ঞাগুলো এখনো স্পষ্ট নয়।’
সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ায় যৌন সহিংসতার অভিযোগ বেড়েছে। কিন্তু আইনি জটিলতার কারণে যৌন অপরাধগুলোর বিচার করা কঠিন হয়ে পড়েছিল। বর্তমান বিল পাসের মাধ্যমে বিচার প্রক্রিয়া সহজ হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
আইনের চূড়ান্ত খসড়ায় বিয়ে ও বিয়েবহির্ভূত উভয় ক্ষেত্রে শারীরিক নির্যাতনের অপরাধের জন্য ১২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড, যৌন নির্যাতনের জন্য ১৫ বছর, জোর পূর্বক বিয়ে ও বাল্যবিবাহের জন্য ৯ বছর এবং অসম্মতিমূলক যৌন সম্পর্কের জন্য ৪ বছরের কারাদণ্ড অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
আইনের খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, আদালত অবশ্যই দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য করবেন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের কাউন্সেলিং করানোর জন্য কর্তৃপক্ষকে বাধ্য করবে।
এর আগের বিলের খসড়ায় বলা হয়েছিল, আইনটি গর্ভপাত বিষয়েও নির্দেশনা দেবে এবং ধর্ষণের সংজ্ঞাকে স্পষ্ট করবে। নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা সংক্রান্ত জাতীয় কমিশন এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা প্রায় এক দশক আগে এই আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করেছিল। এর চার বছর পর বিলটি জমা দেওয়া হয়েছিল।
গত জানুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডো ইন্দোনেশিয়ার সরকারকে আইনটি দ্রুত পাস করতে বলেছিলেন, যাতে যৌন সহিংসত বিষয়ক মামলা গ্রহণ এবং দোষীদের বিচার করা সহজ হয়।
ইসলামিস্ট প্রসপারাস জাস্টিস পার্টি (পিকেএস) সংসদে এই বিলের ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছিল। এ ছাড়া দলটি বলেছিল, বিবাহবহির্ভূত যৌনতা নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
ইন্দোনেশিয়ার পার্লামেন্টে যৌন সহিংসতা মোকাবিলায় একটি দীর্ঘ প্রতীক্ষিত বিল পাস হয়েছে। দীর্ঘ ছয় বছর ধরে আলোচনার পর বেশির ভাগ আইনপ্রণেতার সমর্থনে সংসদের পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে আজ মঙ্গলবার বিলটি পাস হয়। দেশটির কয়েকটি রক্ষণশীল গোষ্ঠীর বিরোধিতার কারণে বিলটি পাস হতে দেরি হচ্ছিল। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
পার্লামেন্টের স্পিকার পুয়ান মহারানি বলেন, ‘আমরা আশা করি এই আইনের প্রয়োগ যৌন সহিংসতা বিষয়ক মামলাগুলোর সমাধান করবে।’
বিলটি পাস হওয়ার পর কেউ কেউ আপত্তি জানালেও বেশির ভাগ মানুষ স্বাগত জানিয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার সরকার বলেছে, এই বিলে কয়েকটি যৌন অপরাধ সংযুক্ত করা হয়েছে এবং ধর্ষণ সংক্রান্ত একটি নির্দিষ্ট ধারা বাদ দেওয়া হয়েছে। বাদ দেওয়া ধারাটি অন্য আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
জেন্তেরা স্কুল অব ল-এর একজন আইন বিশেষজ্ঞ আসফিনাওয়াতি বলেছেন, ‘এটি অবশ্যই এক ধাপ অগ্রগতি। যদিও পাস হওয়া বিলে ধর্ষণের সংজ্ঞাগুলো এখনো স্পষ্ট নয়।’
সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ায় যৌন সহিংসতার অভিযোগ বেড়েছে। কিন্তু আইনি জটিলতার কারণে যৌন অপরাধগুলোর বিচার করা কঠিন হয়ে পড়েছিল। বর্তমান বিল পাসের মাধ্যমে বিচার প্রক্রিয়া সহজ হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
আইনের চূড়ান্ত খসড়ায় বিয়ে ও বিয়েবহির্ভূত উভয় ক্ষেত্রে শারীরিক নির্যাতনের অপরাধের জন্য ১২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড, যৌন নির্যাতনের জন্য ১৫ বছর, জোর পূর্বক বিয়ে ও বাল্যবিবাহের জন্য ৯ বছর এবং অসম্মতিমূলক যৌন সম্পর্কের জন্য ৪ বছরের কারাদণ্ড অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
আইনের খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, আদালত অবশ্যই দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য করবেন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের কাউন্সেলিং করানোর জন্য কর্তৃপক্ষকে বাধ্য করবে।
এর আগের বিলের খসড়ায় বলা হয়েছিল, আইনটি গর্ভপাত বিষয়েও নির্দেশনা দেবে এবং ধর্ষণের সংজ্ঞাকে স্পষ্ট করবে। নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা সংক্রান্ত জাতীয় কমিশন এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা প্রায় এক দশক আগে এই আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করেছিল। এর চার বছর পর বিলটি জমা দেওয়া হয়েছিল।
গত জানুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডো ইন্দোনেশিয়ার সরকারকে আইনটি দ্রুত পাস করতে বলেছিলেন, যাতে যৌন সহিংসত বিষয়ক মামলা গ্রহণ এবং দোষীদের বিচার করা সহজ হয়।
ইসলামিস্ট প্রসপারাস জাস্টিস পার্টি (পিকেএস) সংসদে এই বিলের ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছিল। এ ছাড়া দলটি বলেছিল, বিবাহবহির্ভূত যৌনতা নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে নতুন হাইপারসনিক ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে যাবে। অর্থাৎ, রাশিয়া ইউক্রেনে এই ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়ে যাবে।
৫ মিনিট আগেএকজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
১০ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
১০ ঘণ্টা আগে