অনলাইন ডেস্ক
নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী উড়োজাহাজ প্রায়ই অকেজো হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্নকে একাধিকবার মাঝপথে বিমান পরিবর্তন করতে হয়েছিল। এবার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ঝুঁকি এড়াতে মূল বিমানের পাশাপাশি বিমানবাহিনীর একটি জেট সঙ্গে করে চীন সফরে গেছেন। এ নিয়ে অবশ্য দেশেই সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে তাঁকে।
গতকাল রোববার নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ক্রিস হিপকিন্স চীন সফর শুরু করেছেন। এই সফরে তাঁকে বহনকারী উড়োজাহাজটিকে ফিলিপাইনের ম্যানিলা পর্যন্ত সঙ্গে দেয় বিমানবাহিনীর একটি বিমান।
প্রধানমন্ত্রী হিপকিন্সকে বহন করে রয়্যাল নিউজিল্যান্ড এয়ার ফোর্সের বোয়িং ৭৫৭। আজ সোমবার সকালে বেইজিং পৌঁছান তিনি। চীন নিউজিল্যান্ডের বৃহত্তম রপ্তানি বাজার। বাণিজ্য সম্প্রসারণের আশায় বিভিন্ন আর্থিক ও বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী হিপকিন্স। দীর্ঘ এক সপ্তাহের এ সফরে তাঁর চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।
এদিকে নিউজিল্যান্ডের ওয়েলিংটনে আজ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, দ্বিতীয় ৭৫৭ বিমানটি ফিলিপাইনের ম্যানিলা পর্যন্ত প্রথমটির সঙ্গে ছিল। মূলত প্রথম বিমানটি যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে অকেজো হয়ে যদি যায় সেই আশঙ্কা থেকে ব্যাকআপ হিসেবে এটি নেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখপাত্র বলেন, ভ্রমণের গুরুত্ব এবং দীর্ঘ দূরত্ব—এসব বিষয় বিবেচনায় একটি ব্যাকআপ বিমান আমাদের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদারের সঙ্গে মিশনের সাফল্য নিশ্চিত করার জন্য সঠিক সিদ্ধান্তই ছিল।
মুখপাত্র আরও বলেন, ‘৭৫৭ বিমানের বয়স প্রায় ৩০ বছর। এগুলোর অর্থনৈতিক আয়ু শেষের দিকে। ২০২৮ এবং ২০৩০ সালের মধ্যে এসব বিমান প্রতিস্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে।’
এই পরিস্থিতিতে নতুন বিমান প্রতিস্থাপনের সময় আরও এগিয়ে আনার কথা বিবেচনার দাবি উঠছে। এ ছাড়া এ ধরনের উড়োজাহাজে করে ভ্রমণে নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ জানিয়েছেন অনেকে।
বিরোধী দলগুলো বলছে, প্রধানমন্ত্রীর সফরে অতিরিক্ত একটি বিমান নেওয়ার যে প্রয়োজন হলো, এতে অতিরিক্ত জ্বালানি পুড়ল এবং কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ হলো—এটি দেশের গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাসে প্রণীত আইনের ব্যত্যয় এবং পরিবেশগত প্রতিশ্রুতি বিবেচনায় আমাদের জন্য বিব্রতকর। সেই সঙ্গে প্রতিরক্ষা বাহিনীর দুর্বল অবস্থার চিত্রও এতে প্রকাশ পায়।
প্রধান বিরোধী দল ন্যাশনাল পার্টির নেতা ক্রিস্টোফার লুক্সন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যদি আমাদের জলবায়ু জরুরি থেকে থাকে, তবে ৩০ বছর বয়সী দুটি ৭৫৭ বিমান নেওয়ার পেছনে খুব একটা যুক্তি থাকে না।’
উদারনৈতিকবাদী এসিটি পার্টির নেতা ডেভিড সেমুর বলেন, একটি বাড়তি বিমান যে পরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন করেছে তার পরিমাণ নিউজিল্যান্ডের এপার ওপার ৬০৬ বার যাতায়াতের বেশি একটি ফোর্ড রেঞ্জার চালানোর সমান।
তিনি বলেন, ‘কিছু লোক বিদেশ ভ্রমণের সময় সঙ্গে একটি অতিরিক্ত ফোন চার্জার নিতে পারে। একটি হারিয়ে যাতে পারে বা ভেঙে যেতে পারে সেই আশঙ্কা থেকে এটি করা যায়। ক্রিস হিপকিন্সকে কেন সঙ্গে অতিরিক্ত একটি বোয়িং বিমান নিতে হবে? নিউজিল্যান্ডের পুরোনো বিমান বহর জাতীয় অস্বস্তির কারণ হয়ে উঠছে!’
এসিটি পার্টি নিউজিল্যান্ডের প্রতিরক্ষা ব্যয় জিডিপির ২ শতাংশে নামিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছে। তারা বলেছে, ২০২৮ সালের আগেই তারা দুটি ৭৫৭ বিমান বাদ দিয়ে নতুন বিমান কেনার জন্য অর্থায়ন করবে। সরকারের তথ্য অনুযায়ীই, ২০১৭ সাল থেকে এই দুটি বিমান রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় হয়েছে ৬ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার।
নিউজিল্যান্ডের বিমানবাহিনীর বহু পুরোনো বহরে যান্ত্রিক সমস্যার কারণে রাজনীতিবিদদের মাঝপথে আটকা পড়ার রেকর্ড কম নয়।
গত বছর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন অ্যান্টার্কটিকায় আটকা পড়েছিলেন। তাঁকে বহনকারী বিমানবাহিনীর সি–১৩০ বিমানটি ফিরতি যাত্রার জন্য অনুপযুক্ত হয়ে পড়লে তিনি বিপাকে পড়েন। পরে একটি ইতালীয় বিমানে তাঁকে নিউজিল্যান্ডে নেওয়া হয়।
আরডার্ন যখন ২০২২ সালের শুরুর দিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে দেখা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন, তখনো তাঁকে বহনকারী বোয়িং বিমান ওয়াশিংটনে অকেজো হয়ে পড়ে। পরে তাঁকে একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে ফিরতে হয়েছিল।
গত বছর বিমান অকেজো হয়ে পড়ার আরেকটি ঘটনায় প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিনি হেনারে এবং ৩০ সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল সোলোমন দ্বীপপুঞ্জে আটকা পড়ে।
এ ছাড়া ২০১৬ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জন কি অস্ট্রেলিয়ার শহর টাউনসভিলে আটকা পড়েছিলেন। সারা রাত সেখানে অবস্থান করতে হয়েছিল তাঁকে। ভারতে একটি বাণিজ্য প্রতিনিধি দল নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁকে বহনকারী ৭৫৭ বিমানটি অকেজো হয়ে পড়ে। পরে নিউজিল্যান্ডের বিমানবাহিনী তাঁদের জন্য আরেকটি বিমান পাঠায়। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর দলকে ভারত সফর একদিন কমিয়ে আনতে হয়েছিল।
এবার আপৎকালীন বিকল্প হিসেবে বিমানবাহিনীর আরেকটি ৭৫৭ বিমান নেওয়ার পেছনে যুক্তি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী হিপকিন্সের মুখপাত্র বলেছেন, বিমনাবাহিনীর জেট ব্যবহার করলে বাণিজ্যিক চার্টার্ড বিমানের চেয়ে খরচ কম হয়। পাশাপাশি অন্যান্য সুবিধা যেমন—নিরাপত্তা নিশ্চয়তা, সময় সাশ্রয় এবং হোটেলে থাকার মতো অতিরিক্ত খরচ কমানো যায়।
নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী উড়োজাহাজ প্রায়ই অকেজো হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্নকে একাধিকবার মাঝপথে বিমান পরিবর্তন করতে হয়েছিল। এবার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ঝুঁকি এড়াতে মূল বিমানের পাশাপাশি বিমানবাহিনীর একটি জেট সঙ্গে করে চীন সফরে গেছেন। এ নিয়ে অবশ্য দেশেই সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে তাঁকে।
গতকাল রোববার নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ক্রিস হিপকিন্স চীন সফর শুরু করেছেন। এই সফরে তাঁকে বহনকারী উড়োজাহাজটিকে ফিলিপাইনের ম্যানিলা পর্যন্ত সঙ্গে দেয় বিমানবাহিনীর একটি বিমান।
প্রধানমন্ত্রী হিপকিন্সকে বহন করে রয়্যাল নিউজিল্যান্ড এয়ার ফোর্সের বোয়িং ৭৫৭। আজ সোমবার সকালে বেইজিং পৌঁছান তিনি। চীন নিউজিল্যান্ডের বৃহত্তম রপ্তানি বাজার। বাণিজ্য সম্প্রসারণের আশায় বিভিন্ন আর্থিক ও বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী হিপকিন্স। দীর্ঘ এক সপ্তাহের এ সফরে তাঁর চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।
এদিকে নিউজিল্যান্ডের ওয়েলিংটনে আজ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, দ্বিতীয় ৭৫৭ বিমানটি ফিলিপাইনের ম্যানিলা পর্যন্ত প্রথমটির সঙ্গে ছিল। মূলত প্রথম বিমানটি যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে অকেজো হয়ে যদি যায় সেই আশঙ্কা থেকে ব্যাকআপ হিসেবে এটি নেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখপাত্র বলেন, ভ্রমণের গুরুত্ব এবং দীর্ঘ দূরত্ব—এসব বিষয় বিবেচনায় একটি ব্যাকআপ বিমান আমাদের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদারের সঙ্গে মিশনের সাফল্য নিশ্চিত করার জন্য সঠিক সিদ্ধান্তই ছিল।
মুখপাত্র আরও বলেন, ‘৭৫৭ বিমানের বয়স প্রায় ৩০ বছর। এগুলোর অর্থনৈতিক আয়ু শেষের দিকে। ২০২৮ এবং ২০৩০ সালের মধ্যে এসব বিমান প্রতিস্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে।’
এই পরিস্থিতিতে নতুন বিমান প্রতিস্থাপনের সময় আরও এগিয়ে আনার কথা বিবেচনার দাবি উঠছে। এ ছাড়া এ ধরনের উড়োজাহাজে করে ভ্রমণে নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ জানিয়েছেন অনেকে।
বিরোধী দলগুলো বলছে, প্রধানমন্ত্রীর সফরে অতিরিক্ত একটি বিমান নেওয়ার যে প্রয়োজন হলো, এতে অতিরিক্ত জ্বালানি পুড়ল এবং কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ হলো—এটি দেশের গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাসে প্রণীত আইনের ব্যত্যয় এবং পরিবেশগত প্রতিশ্রুতি বিবেচনায় আমাদের জন্য বিব্রতকর। সেই সঙ্গে প্রতিরক্ষা বাহিনীর দুর্বল অবস্থার চিত্রও এতে প্রকাশ পায়।
প্রধান বিরোধী দল ন্যাশনাল পার্টির নেতা ক্রিস্টোফার লুক্সন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যদি আমাদের জলবায়ু জরুরি থেকে থাকে, তবে ৩০ বছর বয়সী দুটি ৭৫৭ বিমান নেওয়ার পেছনে খুব একটা যুক্তি থাকে না।’
উদারনৈতিকবাদী এসিটি পার্টির নেতা ডেভিড সেমুর বলেন, একটি বাড়তি বিমান যে পরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন করেছে তার পরিমাণ নিউজিল্যান্ডের এপার ওপার ৬০৬ বার যাতায়াতের বেশি একটি ফোর্ড রেঞ্জার চালানোর সমান।
তিনি বলেন, ‘কিছু লোক বিদেশ ভ্রমণের সময় সঙ্গে একটি অতিরিক্ত ফোন চার্জার নিতে পারে। একটি হারিয়ে যাতে পারে বা ভেঙে যেতে পারে সেই আশঙ্কা থেকে এটি করা যায়। ক্রিস হিপকিন্সকে কেন সঙ্গে অতিরিক্ত একটি বোয়িং বিমান নিতে হবে? নিউজিল্যান্ডের পুরোনো বিমান বহর জাতীয় অস্বস্তির কারণ হয়ে উঠছে!’
এসিটি পার্টি নিউজিল্যান্ডের প্রতিরক্ষা ব্যয় জিডিপির ২ শতাংশে নামিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছে। তারা বলেছে, ২০২৮ সালের আগেই তারা দুটি ৭৫৭ বিমান বাদ দিয়ে নতুন বিমান কেনার জন্য অর্থায়ন করবে। সরকারের তথ্য অনুযায়ীই, ২০১৭ সাল থেকে এই দুটি বিমান রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় হয়েছে ৬ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার।
নিউজিল্যান্ডের বিমানবাহিনীর বহু পুরোনো বহরে যান্ত্রিক সমস্যার কারণে রাজনীতিবিদদের মাঝপথে আটকা পড়ার রেকর্ড কম নয়।
গত বছর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন অ্যান্টার্কটিকায় আটকা পড়েছিলেন। তাঁকে বহনকারী বিমানবাহিনীর সি–১৩০ বিমানটি ফিরতি যাত্রার জন্য অনুপযুক্ত হয়ে পড়লে তিনি বিপাকে পড়েন। পরে একটি ইতালীয় বিমানে তাঁকে নিউজিল্যান্ডে নেওয়া হয়।
আরডার্ন যখন ২০২২ সালের শুরুর দিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে দেখা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন, তখনো তাঁকে বহনকারী বোয়িং বিমান ওয়াশিংটনে অকেজো হয়ে পড়ে। পরে তাঁকে একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে ফিরতে হয়েছিল।
গত বছর বিমান অকেজো হয়ে পড়ার আরেকটি ঘটনায় প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিনি হেনারে এবং ৩০ সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল সোলোমন দ্বীপপুঞ্জে আটকা পড়ে।
এ ছাড়া ২০১৬ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জন কি অস্ট্রেলিয়ার শহর টাউনসভিলে আটকা পড়েছিলেন। সারা রাত সেখানে অবস্থান করতে হয়েছিল তাঁকে। ভারতে একটি বাণিজ্য প্রতিনিধি দল নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁকে বহনকারী ৭৫৭ বিমানটি অকেজো হয়ে পড়ে। পরে নিউজিল্যান্ডের বিমানবাহিনী তাঁদের জন্য আরেকটি বিমান পাঠায়। ওই সময় প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর দলকে ভারত সফর একদিন কমিয়ে আনতে হয়েছিল।
এবার আপৎকালীন বিকল্প হিসেবে বিমানবাহিনীর আরেকটি ৭৫৭ বিমান নেওয়ার পেছনে যুক্তি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী হিপকিন্সের মুখপাত্র বলেছেন, বিমনাবাহিনীর জেট ব্যবহার করলে বাণিজ্যিক চার্টার্ড বিমানের চেয়ে খরচ কম হয়। পাশাপাশি অন্যান্য সুবিধা যেমন—নিরাপত্তা নিশ্চয়তা, সময় সাশ্রয় এবং হোটেলে থাকার মতো অতিরিক্ত খরচ কমানো যায়।
ভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৭ মিনিট আগেমানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারের ইঙ্গিত দিয়েছে যুক্তরাজ্য। গতকাল নেতানিয়াহু ও তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)।
১৩ মিনিট আগেআয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস বলেছেন, গাজায় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) পরোয়ানা জারি করায় বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আয়ারল্যান্ডে এলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি প
২ ঘণ্টা আগেনিজের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে (আইসিসি) ‘মানবতার শত্রু’ বলে অবহিত করেছেন নেতানিয়াহু। হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত, মানবতাকে রক্ষা করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু আজ সেটি মানবতার শত্রুতে পরিণত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে