অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনকে এই সময়ের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। বাংলাদেশের সময় আজ রাত সাড়ে ৯টার দিকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে এমন বক্তব্য দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন আমাদের সময়ের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা।’
তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, যুক্তরাজ্য ইউক্রেনের পাশে থাকবে এবং বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত বলেও মন্তব্য করেন স্টারমার। তিনি গত রাতে ঘোষিত ইউক্রেনের সঙ্গে ১.৬ বিলিয়ন পাউন্ডের চুক্তির কথাও উল্লেখ করেন। তিনি জানান, এই অর্থ ইউক্রেন বেলফাস্টে তৈরি হওয়া ক্ষেপণাস্ত্র কেনার জন্য ব্যবহার করবে। এর ফলে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হবে এবং যুক্তরাজ্যের কর্মসংস্থান বাড়বে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের মধ্যে পক্ষ নেওয়া বাস্তবসম্মত নয় বলেও মত দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘গত সপ্তাহের ঘটনাগুলো দেখিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের মধ্যে পক্ষ নেওয়া মোটেই যুক্তিসংগত নয়।’
ওভাল অফিসে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির মধ্যকার বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এই ঘটনায় সংসদের কোনো সদস্যই সন্তুষ্ট নন।’ এ সময় স্টারমার এটাও স্পষ্ট করে দেন যে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করা প্রয়োজন—নিরাপত্তা, প্রযুক্তি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য।
তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র সব সময় আমাদের অপরিহার্য অংশীদার থাকবে এবং আমরা কখনোই আটলান্টিকের দুই পাশের মধ্যে পক্ষ নেব না।’
স্টারমার বলেন, ‘এই সপ্তাহের ঘটনাগুলো দেখিয়েছে, শান্তি প্রতিষ্ঠায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ ইউক্রেনে স্থায়ী শান্তি নিশ্চিত করতে যুক্তরাজ্য তার দায়িত্ব পালন করবে।
ইউক্রেনকে এই সময়ের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। বাংলাদেশের সময় আজ রাত সাড়ে ৯টার দিকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে এমন বক্তব্য দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন আমাদের সময়ের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা।’
তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, যুক্তরাজ্য ইউক্রেনের পাশে থাকবে এবং বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত বলেও মন্তব্য করেন স্টারমার। তিনি গত রাতে ঘোষিত ইউক্রেনের সঙ্গে ১.৬ বিলিয়ন পাউন্ডের চুক্তির কথাও উল্লেখ করেন। তিনি জানান, এই অর্থ ইউক্রেন বেলফাস্টে তৈরি হওয়া ক্ষেপণাস্ত্র কেনার জন্য ব্যবহার করবে। এর ফলে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হবে এবং যুক্তরাজ্যের কর্মসংস্থান বাড়বে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের মধ্যে পক্ষ নেওয়া বাস্তবসম্মত নয় বলেও মত দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘গত সপ্তাহের ঘটনাগুলো দেখিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের মধ্যে পক্ষ নেওয়া মোটেই যুক্তিসংগত নয়।’
ওভাল অফিসে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির মধ্যকার বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এই ঘটনায় সংসদের কোনো সদস্যই সন্তুষ্ট নন।’ এ সময় স্টারমার এটাও স্পষ্ট করে দেন যে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করা প্রয়োজন—নিরাপত্তা, প্রযুক্তি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য।
তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র সব সময় আমাদের অপরিহার্য অংশীদার থাকবে এবং আমরা কখনোই আটলান্টিকের দুই পাশের মধ্যে পক্ষ নেব না।’
স্টারমার বলেন, ‘এই সপ্তাহের ঘটনাগুলো দেখিয়েছে, শান্তি প্রতিষ্ঠায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ ইউক্রেনে স্থায়ী শান্তি নিশ্চিত করতে যুক্তরাজ্য তার দায়িত্ব পালন করবে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক এক নতুন মোড় নিয়েছে। একসময় এই সম্পর্ক বেশ শীতল ছিল। আফ্রিকায় রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান প্রভাব মোকাবিলায় এই সফরটি ইউক্রেনের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি।
৩১ মিনিট আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আরও কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত। বুধবার একাধিক কঠোর পদক্ষেপ ঘোষণার পর আজ বৃহস্পতিবার আরও বড় পদক্ষেপ নিয়েছে নয়াদিল্লি। এবার পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য ইস্যু করা সব ধরনের ভিসা বাতিল ও নতুন ভিসা পরিষেবা
১ ঘণ্টা আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলায় জড়িত সন্দেহে তিন ব্যক্তির নাম প্রকাশ করেছে। এই হামলায় ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছিলেন। পুলিশ সন্দেহভাজনদের মধ্যে দুজনকে পাকিস্তানি নাগরিক হিসেবে শনাক্ত করেছে। এ ছাড়া তাঁদের গ্রেপ্তারে সহায়তা করলে বা ধরিয়ে দিতে পারলে ২০ লাখ রুপি পুরস্কার ঘোষ
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজার ৯০ শতাংশ বাড়িই হয় ধ্বংস হয়েছে, নয়তো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মূলত, গাজায় দেড় বছরের বেশি সময় ধরে চলা ইসরায়েলের নির্বিচার হামলার কারণেই, এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। জাতিসংঘের মানবিক সমন্বয় দপ্তর-ওসিএইচএ এর তথ্যের বরাত দিয়ে এ কথা জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা আইওএম।
৩ ঘণ্টা আগে