অনলাইন ডেস্ক
বিভিন্ন দেশের সুউচ্চ ভবন এবং বিভিন্ন স্থাপনার চূড়ায় আরোহণ এবং কলাকৌশল দেখিয়ে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি পেয়েছিলেন রেমি লুসিডি। কিন্তু ফরাসি এই ডেয়ার ডেভিলকে চিরতরে থেমে যেতে হলো হংকংয়ে।
সোমবার খালিজ টাইমেসর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হংকংয়ের ৭২১ ফুট উঁচু ট্রেগুন্টার টাওয়ার কমপ্লেক্সের ৬৮ তলা থেকে পড়ে মারা গেছেন রেমি। গত বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) এই দুর্ঘটনা ঘটে এবং ঘটনাস্থলেই মারা যান রেমি।
খবরে বলা হয়েছে, দুবাইয়ের নামকরা ভবনগুলো সহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের উঁচু উঁচু স্থাপনাগুলোতে আরোহণ করে নিজের কার্যকলাপের ভিডিও ধারণ করতেন রেমি। তাঁর ইনস্টাগ্রাম পেজে এ ধরনের রুদ্ধশ্বাস কিছু ভিডিও দেখা যায়।
হংকংয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, গত ২৭ জুলাই সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে রেমি লুসিডিকে দেখা যায়, ট্রেগুন্টার টাওয়ার কমপ্লেক্সের ৬৮ তলায় অবস্থিত একটি প্যান্থ-হাউসের (ছাদ-বাড়ি) জানালায় টোকা দিচ্ছেন। পরে ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা পুলিশকে খবর দেন এবং জানান, ডেয়ার ডেভিল সম্ভবত কোনো ফাঁদে আটকে গেছেন।
ওই সূত্রটি আরও জানায়, ভবনটির ৬৮ তলা থেকে পড়ে মারা যাওয়ার আগে রেমি সম্ভবত ওই ফ্ল্যাটের বাসিন্দাদের সহযোগিতা চাইছিলেন।
হংকংয়ের কর্মকর্তারা জানান, ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৬টার দিকে ওই ভবনটিতে পৌঁছান রেমি লুসিডি। নিরাপত্তারক্ষীদের তিনি জানান, ভবনের ৪০ তলায় অবস্থান করা এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা করবেন তিনি। এ অবস্থায় বন্ধু হিসেবে যার নাম বলেছিলেন রেমি—সেই ব্যক্তির সঙ্গে নিরাপত্তারক্ষীরা টেলিফোনে যোগাযোগ করে সত্যতা জানতে চান। তবে সেই ব্যক্তি দাবি করেন, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না এবং রেমিকেও চিনেন না। কিন্তু ততক্ষণে নিরাপত্তারক্ষীদের ফাঁকি দিয়ে ভবনের এলিভেটরে চেপে বসেন রেমি।
মৃত্যুর আগে সর্বশেষ ইনস্টাগ্রাম পোস্টটি গত ২৪ জুলাই দিয়েছিলেন রেমি। অন্য আরেকটি ভবনের চূড়া থেকে আপলোড করা সেই ছবিটির ক্যাপশনে রেমি লিখেছিলেন—হংকং।
নিরাপত্তা সংক্রান্ত সিসি ফুটেজে দেখা গেছে, মৃত্যুর দিন ট্রেগুন্টার টাওয়ারের ৪৮ তলা পর্যন্ত এলিভেটরে করেই উঠেছিলেন রেমি। পরে ছাদে ওঠার জন্য তিনি সিঁড়ি বেয়ে ছুটতে থাকেন। নিরাপত্তারক্ষীরা জানান, তাঁরা রেমিকে থামাতে চাইলেও পরে তাঁকে হারিয়ে ফেলেন।
বিভিন্ন দেশের সুউচ্চ ভবন এবং বিভিন্ন স্থাপনার চূড়ায় আরোহণ এবং কলাকৌশল দেখিয়ে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি পেয়েছিলেন রেমি লুসিডি। কিন্তু ফরাসি এই ডেয়ার ডেভিলকে চিরতরে থেমে যেতে হলো হংকংয়ে।
সোমবার খালিজ টাইমেসর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হংকংয়ের ৭২১ ফুট উঁচু ট্রেগুন্টার টাওয়ার কমপ্লেক্সের ৬৮ তলা থেকে পড়ে মারা গেছেন রেমি। গত বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) এই দুর্ঘটনা ঘটে এবং ঘটনাস্থলেই মারা যান রেমি।
খবরে বলা হয়েছে, দুবাইয়ের নামকরা ভবনগুলো সহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের উঁচু উঁচু স্থাপনাগুলোতে আরোহণ করে নিজের কার্যকলাপের ভিডিও ধারণ করতেন রেমি। তাঁর ইনস্টাগ্রাম পেজে এ ধরনের রুদ্ধশ্বাস কিছু ভিডিও দেখা যায়।
হংকংয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, গত ২৭ জুলাই সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে রেমি লুসিডিকে দেখা যায়, ট্রেগুন্টার টাওয়ার কমপ্লেক্সের ৬৮ তলায় অবস্থিত একটি প্যান্থ-হাউসের (ছাদ-বাড়ি) জানালায় টোকা দিচ্ছেন। পরে ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা পুলিশকে খবর দেন এবং জানান, ডেয়ার ডেভিল সম্ভবত কোনো ফাঁদে আটকে গেছেন।
ওই সূত্রটি আরও জানায়, ভবনটির ৬৮ তলা থেকে পড়ে মারা যাওয়ার আগে রেমি সম্ভবত ওই ফ্ল্যাটের বাসিন্দাদের সহযোগিতা চাইছিলেন।
হংকংয়ের কর্মকর্তারা জানান, ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৬টার দিকে ওই ভবনটিতে পৌঁছান রেমি লুসিডি। নিরাপত্তারক্ষীদের তিনি জানান, ভবনের ৪০ তলায় অবস্থান করা এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা করবেন তিনি। এ অবস্থায় বন্ধু হিসেবে যার নাম বলেছিলেন রেমি—সেই ব্যক্তির সঙ্গে নিরাপত্তারক্ষীরা টেলিফোনে যোগাযোগ করে সত্যতা জানতে চান। তবে সেই ব্যক্তি দাবি করেন, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না এবং রেমিকেও চিনেন না। কিন্তু ততক্ষণে নিরাপত্তারক্ষীদের ফাঁকি দিয়ে ভবনের এলিভেটরে চেপে বসেন রেমি।
মৃত্যুর আগে সর্বশেষ ইনস্টাগ্রাম পোস্টটি গত ২৪ জুলাই দিয়েছিলেন রেমি। অন্য আরেকটি ভবনের চূড়া থেকে আপলোড করা সেই ছবিটির ক্যাপশনে রেমি লিখেছিলেন—হংকং।
নিরাপত্তা সংক্রান্ত সিসি ফুটেজে দেখা গেছে, মৃত্যুর দিন ট্রেগুন্টার টাওয়ারের ৪৮ তলা পর্যন্ত এলিভেটরে করেই উঠেছিলেন রেমি। পরে ছাদে ওঠার জন্য তিনি সিঁড়ি বেয়ে ছুটতে থাকেন। নিরাপত্তারক্ষীরা জানান, তাঁরা রেমিকে থামাতে চাইলেও পরে তাঁকে হারিয়ে ফেলেন।
আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস বলেছেন, গাজায় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) পরোয়ানা জারি করায় বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আয়ারল্যান্ডে এলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি প
১ ঘণ্টা আগেনিজের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে (আইসিসি) ‘মানবতার শত্রু’ বলে অবহিত করেছেন নেতানিয়াহু। হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত, মানবতাকে রক্ষা করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু আজ সেটি মানবতার শত্রুতে পরিণত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেলাওসের পর্যটন শহর ভাং ভিয়েং-এ সন্দেহজনক মিথানল বিষক্রিয়ায় আরও একজন অস্ট্রেলীয় তরুণীর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বিষাক্ত অ্যালকোহল সেবনে সেখানে ছয় বিদেশি পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেদখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে নিন্দা জানিয়েছেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট জাভিয়ার মিলেই।
৩ ঘণ্টা আগে