অনলাইন ডেস্ক
অর্থনৈতিক সংকটে জর্জরিত শ্রীলঙ্কা ক্ষমতাসীন শাসকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেছিল মূলত তরুণেরাই। তাদের আন্দোলনের মুখে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে দেশ ছেড়ে পালালেও পরে নতুন সরকারের সামরিক অভিযানে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় আন্দোলনকারীরা। প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের সামনে স্থাপন করা ক্যাম্প থেকে তুলে নেওয়া হবে কিনা তা নিয়েই মূলত এই বিভাজন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় মাস খানেক আগে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের সামনে একটি ক্যাম্প স্থাপন করে আন্দোলন পরিচালনা করা হচ্ছিল। কলম্বোর গল ফেঁসে অবস্থিত ওই ক্যাম্পে দেশটির সশস্ত্র বাহিনী অভিযান চালিয়ে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তারপর থেকেই ক্যাম্পে ফেরা এবং না ফেরা নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন আন্দোলনকারী নেতৃবৃন্দ।
আন্দোলনকারীদের কাছে গোতাগোগামা ক্যাম্প নামে পরিচিত ওই ক্যাম্পটি গল ফেস গ্রিন নামেও পরিচিত। আন্দোলন শুরুর পর থেকে গল ফেস গ্রিন আন্দোলনকারীদের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছিল। শুরুতে কয়েক হাজার লোক আন্দোলনকারীদের সঙ্গে থাকলেও গোতাবায়া পালানোর পর উৎসাহে ভাটা পড়তে থাকে। গোতাবায়ার পর রনিল বিক্রমাসিংহে দেশটির নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। কিন্তু আন্দোলনকারী তাঁর পদত্যাগ এবং পুরো সরকারের পরিবর্তন দাবি করে।
পরে নতুন প্রেসিডেন্ট হয়ে এসেই সেনাবাহিনীকে আন্দোলনকারীদের গল ফেস থেকে অপসারণের নির্দেশ দেন রনিল। তারই ধারাবাহিকতায় এক অভিযানের মাধ্যমে ১০ দিন আগে আন্দোলনকারীদের হটিয়ে দেয় সেনাবাহিনী। এর পর, দেশটির বেশ কয়েকজন মন্ত্রী গল ফেস থেকে আন্দোলনকারীদের অপসারণ দাবি করেছেন।
গত সপ্তাহেই দেশটির পার্লামেন্টে ভাষণ দেওয়ার সময় নগর উন্নয়ন মন্ত্রী প্রসন্ন রানাতুঙ্গা বলেছেন, ‘গল ফেস থেকে আন্দোলনকারীদের অন্য কোথাও স্থানান্তর করা প্রয়োজন। গল ফেস, একটি অর্থনৈতিক এলাকা।’
মন্ত্রীর বক্তব্যের জেরে আন্দোলনকারীদের একজন সাবির মোহাম্মদ আল–জাজিরাকে বলেন, সরকারের ক্রমাগত গ্রেপ্তার আন্দোলনের নেতাদের ভয়ভীতি দেখানোর কারণে এখান থেকে সরে যেতে হয়েছে। তিনি বলেন, ‘তবে যারা সত্যিই পরিবর্তন চান, তাদের অনেকেই সরকারের নির্যাতনের পরও এখানে রয়ে গেছে।’
অর্থনৈতিক সংকটে জর্জরিত শ্রীলঙ্কা ক্ষমতাসীন শাসকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেছিল মূলত তরুণেরাই। তাদের আন্দোলনের মুখে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে দেশ ছেড়ে পালালেও পরে নতুন সরকারের সামরিক অভিযানে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় আন্দোলনকারীরা। প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের সামনে স্থাপন করা ক্যাম্প থেকে তুলে নেওয়া হবে কিনা তা নিয়েই মূলত এই বিভাজন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় মাস খানেক আগে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের সামনে একটি ক্যাম্প স্থাপন করে আন্দোলন পরিচালনা করা হচ্ছিল। কলম্বোর গল ফেঁসে অবস্থিত ওই ক্যাম্পে দেশটির সশস্ত্র বাহিনী অভিযান চালিয়ে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। তারপর থেকেই ক্যাম্পে ফেরা এবং না ফেরা নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন আন্দোলনকারী নেতৃবৃন্দ।
আন্দোলনকারীদের কাছে গোতাগোগামা ক্যাম্প নামে পরিচিত ওই ক্যাম্পটি গল ফেস গ্রিন নামেও পরিচিত। আন্দোলন শুরুর পর থেকে গল ফেস গ্রিন আন্দোলনকারীদের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছিল। শুরুতে কয়েক হাজার লোক আন্দোলনকারীদের সঙ্গে থাকলেও গোতাবায়া পালানোর পর উৎসাহে ভাটা পড়তে থাকে। গোতাবায়ার পর রনিল বিক্রমাসিংহে দেশটির নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। কিন্তু আন্দোলনকারী তাঁর পদত্যাগ এবং পুরো সরকারের পরিবর্তন দাবি করে।
পরে নতুন প্রেসিডেন্ট হয়ে এসেই সেনাবাহিনীকে আন্দোলনকারীদের গল ফেস থেকে অপসারণের নির্দেশ দেন রনিল। তারই ধারাবাহিকতায় এক অভিযানের মাধ্যমে ১০ দিন আগে আন্দোলনকারীদের হটিয়ে দেয় সেনাবাহিনী। এর পর, দেশটির বেশ কয়েকজন মন্ত্রী গল ফেস থেকে আন্দোলনকারীদের অপসারণ দাবি করেছেন।
গত সপ্তাহেই দেশটির পার্লামেন্টে ভাষণ দেওয়ার সময় নগর উন্নয়ন মন্ত্রী প্রসন্ন রানাতুঙ্গা বলেছেন, ‘গল ফেস থেকে আন্দোলনকারীদের অন্য কোথাও স্থানান্তর করা প্রয়োজন। গল ফেস, একটি অর্থনৈতিক এলাকা।’
মন্ত্রীর বক্তব্যের জেরে আন্দোলনকারীদের একজন সাবির মোহাম্মদ আল–জাজিরাকে বলেন, সরকারের ক্রমাগত গ্রেপ্তার আন্দোলনের নেতাদের ভয়ভীতি দেখানোর কারণে এখান থেকে সরে যেতে হয়েছে। তিনি বলেন, ‘তবে যারা সত্যিই পরিবর্তন চান, তাদের অনেকেই সরকারের নির্যাতনের পরও এখানে রয়ে গেছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের বাসিন্দা রায়ান বর্গওয়ার্ট। সম্প্রতি এই কায়াকার নিজের ডুবে যাওয়ার নাটক সাজিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে সিএনএন জানিয়েছে, রায়ান বর্তমানে পূর্ব ইউরোপের কোথাও জীবিত আছেন।
৯ মিনিট আগেগাজায় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে আইসিসি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। ছয়টি মহাদেশের ১২৪টি দেশে তাঁরা আটক হতে পারেন।
৩৬ মিনিট আগেকলকাতার মেট্রোরেলে এক নারী যাত্রীকে বাংলা বাদ দিয়ে হিন্দিতে কথা বলতে জোরাজুরি করেছেন আরেক নারী। এই ঘটনার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিওতে হিন্দিতে কথা বলতে না পারা নারীকে ‘বাংলাদেশি’ বলেও তাচ্ছিল্য করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিশেষ করে তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ভারতীয় পরিবারগুলোর সন্তান দেখাশোনার কাজ বেছে নিচ্ছেন। প্রতি ঘণ্টা ১৩ থেকে ১৮ ডলার পান তাঁরা। তবে এই সম্মানী এলাকা ও প্রয়োজনের ওপর নির্ভর করে। অনেক পরিবার বেবি সিটারদের থাকা–খাওয়ার ব্যবস্থাও করে দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে