আজকের পত্রিকা ডেস্ক
নাইন-ইলেভেনের ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা আফগানিস্তান দিয়ে ‘সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিক যুদ্ধ (জিডব্লিউওটি)’ শুরু করেছিল। কিন্তু তালেবান হটিয়ে সেখানে ২০ বছর অবস্থান করে অবশেষে পরাজিত হয়ে গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে কাবুল ছেড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সোমবার রাতে মার্কিন সামরিক বাহিনীর বিমান সি-১৭ সর্বশেষ সেনাদের নিয়ে কাবুল ছাড়ার পর বিশ্বশক্তির বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক বিজয় ঘোষণা করেছে তালেবান।
গতকাল মঙ্গলবার কাবুল বিমানবন্দরে তালেবানের প্রধান মুখপাত্র জাবিয়ুল্লাহ মুজাহিদ বলেন, ‘আজ আমাদের জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন, একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত।’ এর আগে মার্কিন সেনারা ছেড়ে যাওয়ার পর কাবুল বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণ নেয় তালেবান। বিমানবন্দরে ঢুকে ফাঁকা গুলি ছুড়ে বিজয় উল্লাস করে।
কিন্তু ২ লাখ ৪০ হাজার সাধারণ আফগানের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত এ বিজয় কতটা টেকসই হবে? কারণ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক শক্তির নজরে থাকা আফগানিস্তানে সফল সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করাটাই তালেবানের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। এ জন্য অন্য বিষয়ের মধ্যে জাতিগঠন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্যকার দূরত্ব কমিয়ে আনতে না পারা আফগানিস্তানে মার্কিন জোটের পরাজয়ের অন্যতম কারণ বলে মনে করেন অনেক বিশ্লেষক। নতুন তালেবান এ বিষয়টি সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে না পারলে মার্কিন জোটের মতো তাদেরও ব্যর্থ হওয়ার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে।
তালেবানরা প্রধানত পশতুন। ১৯৯৬-২০০১ তালেবানের মন্ত্রিসভায় প্রায় সব মন্ত্রীই ছিলেন এ জনগোষ্ঠীর। অথচ সেখানে পশতুনের বাইরে তাজিক, উজবেক, হাজেরা, তুর্কমেন, বেলুচ ও নুরিস্তানিতসহ আরও অনেক জাতিগোষ্ঠী রয়েছে, যারা স্থানীয় পর্যায়ে অত্যন্ত শক্তিশালী।
বৈশ্বিক চাপে এবারের মন্ত্রিসভায় সমাজের বিভিন্ন অংশের প্রতিনিধিত্ব থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। কিন্তু তালেবানের পক্ষে সমাজের বিভিন্ন পক্ষের অংশগ্রহণ থাকার কথা বারবার বলা হলেও এ বিষয়ে এখনো সুনির্দিষ্ট কোনো ঘোষণা আসেনি।
তবে নতুন মন্ত্রিসভায় উজবেক ও তাজিকসহ আরও কিছু জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি থাকবে বলে জানিয়েছে তালেবান। কিন্তু অনেকের ধারণা, পশতুনের বাইরে এসব জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরাও তালেবান নেতা। এমনটি হলে ঠিক প্রত্যাশিত অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার পাওয়া যাবে না। ফলে আগের সমস্যা জিইয়েই থাকবে।
তা ছাড়া, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির ভঙ্গুর অর্থ, স্বাস্থ্য খাতেও তালেবানকে দ্রুত সফলতা দেখাতে হবে তবে যে সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে দেশটি যুক্তরাষ্ট্রের রোষানলে পড়েছিল, তা এখন নতুন পর্যায়ে পৌঁছেছে। তাই ইসলামিক স্টেট খোরাসানের (আইএসকে) মতো হাইব্রিড সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলায় ব্যর্থ হলে সুদ-আসলে মাশুল গুনতে হবে তালেবানকে।
নাইন-ইলেভেনের ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা আফগানিস্তান দিয়ে ‘সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বৈশ্বিক যুদ্ধ (জিডব্লিউওটি)’ শুরু করেছিল। কিন্তু তালেবান হটিয়ে সেখানে ২০ বছর অবস্থান করে অবশেষে পরাজিত হয়ে গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে কাবুল ছেড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সোমবার রাতে মার্কিন সামরিক বাহিনীর বিমান সি-১৭ সর্বশেষ সেনাদের নিয়ে কাবুল ছাড়ার পর বিশ্বশক্তির বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক বিজয় ঘোষণা করেছে তালেবান।
গতকাল মঙ্গলবার কাবুল বিমানবন্দরে তালেবানের প্রধান মুখপাত্র জাবিয়ুল্লাহ মুজাহিদ বলেন, ‘আজ আমাদের জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন, একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত।’ এর আগে মার্কিন সেনারা ছেড়ে যাওয়ার পর কাবুল বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণ নেয় তালেবান। বিমানবন্দরে ঢুকে ফাঁকা গুলি ছুড়ে বিজয় উল্লাস করে।
কিন্তু ২ লাখ ৪০ হাজার সাধারণ আফগানের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত এ বিজয় কতটা টেকসই হবে? কারণ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক শক্তির নজরে থাকা আফগানিস্তানে সফল সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করাটাই তালেবানের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। এ জন্য অন্য বিষয়ের মধ্যে জাতিগঠন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মধ্যকার দূরত্ব কমিয়ে আনতে না পারা আফগানিস্তানে মার্কিন জোটের পরাজয়ের অন্যতম কারণ বলে মনে করেন অনেক বিশ্লেষক। নতুন তালেবান এ বিষয়টি সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে না পারলে মার্কিন জোটের মতো তাদেরও ব্যর্থ হওয়ার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে।
তালেবানরা প্রধানত পশতুন। ১৯৯৬-২০০১ তালেবানের মন্ত্রিসভায় প্রায় সব মন্ত্রীই ছিলেন এ জনগোষ্ঠীর। অথচ সেখানে পশতুনের বাইরে তাজিক, উজবেক, হাজেরা, তুর্কমেন, বেলুচ ও নুরিস্তানিতসহ আরও অনেক জাতিগোষ্ঠী রয়েছে, যারা স্থানীয় পর্যায়ে অত্যন্ত শক্তিশালী।
বৈশ্বিক চাপে এবারের মন্ত্রিসভায় সমাজের বিভিন্ন অংশের প্রতিনিধিত্ব থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। কিন্তু তালেবানের পক্ষে সমাজের বিভিন্ন পক্ষের অংশগ্রহণ থাকার কথা বারবার বলা হলেও এ বিষয়ে এখনো সুনির্দিষ্ট কোনো ঘোষণা আসেনি।
তবে নতুন মন্ত্রিসভায় উজবেক ও তাজিকসহ আরও কিছু জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি থাকবে বলে জানিয়েছে তালেবান। কিন্তু অনেকের ধারণা, পশতুনের বাইরে এসব জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরাও তালেবান নেতা। এমনটি হলে ঠিক প্রত্যাশিত অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার পাওয়া যাবে না। ফলে আগের সমস্যা জিইয়েই থাকবে।
তা ছাড়া, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির ভঙ্গুর অর্থ, স্বাস্থ্য খাতেও তালেবানকে দ্রুত সফলতা দেখাতে হবে তবে যে সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে দেশটি যুক্তরাষ্ট্রের রোষানলে পড়েছিল, তা এখন নতুন পর্যায়ে পৌঁছেছে। তাই ইসলামিক স্টেট খোরাসানের (আইএসকে) মতো হাইব্রিড সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলায় ব্যর্থ হলে সুদ-আসলে মাশুল গুনতে হবে তালেবানকে।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
২ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৩ ঘণ্টা আগে