অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: কয়েক দশকের মধ্যে চীনে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে ধীর গতি দেখা যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার চীন সরকারের পক্ষ থেকে প্রকাশিত পরিসংখ্যানে এ চিত্র উঠে এসেছে।
আদমশুমারির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১০ বছর চীনে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ। এই হার ২০০০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ছিল শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ।
ব্রিটিশ সংবাদমাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালে আদমশুমারিটি করা হয়। প্রায় ৭০ লাখ কর্মী বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করেন।
চীনে প্রতি দশ বছর পরপর আদমশুমারি করা হয়। জনসংখ্যার বিস্ফোরণ ঠেকাতে ১৯৭৯ সালে এক সন্তান নীতি চালু করেছিল চীন। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়ায় ২০১৬ সালে চীন সরকার এক সন্তান নীতি থেকে সরে আসে। অনধিক দুই সন্তান নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। তবে ওই সিদ্ধান্ত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারে তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি। দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা ১৪১ কোটি।
আদমশুমারির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, চীনে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি তরুণ ও কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা কমেছে। দেখা গেছে, ১৫ থেকে ৫৯ বছর বয়সী লোকের সংখ্যা ৭ শতাংশ কমে গেছে। আর ষাটোর্ধ্বদের সংখ্যা ৫ শতাংশ বেড়েছে।
এছাড়া সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীনে তরুণদের মধ্যে, বিশেষ করে মেয়েদের মধ্যে বিয়ের প্রতি চরম অনীহা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জন্মহারে এর প্রভাব পড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
চীনে ২০২০ সালে ১ কোটি ২০ লাখ শিশু জন্ম নেয়। এর আগের বছর এ সংখ্যা ছিল ১ কোটি সাড়ে ৪৬ লাখ। ১৯৪৯ সালের পর সেটিই ছিল সর্বনিম্ন হার। এখন দেশটির প্রতিটি পরিবারে গড় জনসংখ্যা ২ দশমিক ৬২ জন। ১০ বছর আগে এ সংখ্যা ছিল ৩ দশমিক ১০ জন।
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, করোনা মহামারির কারণে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা এবং হাসপাতালে সন্তান জন্ম দেওয়া নিয়ে বিদ্যমান আতঙ্কের কারণে দম্পতিদের মধ্যে সন্তান নেওয়ার আগ্রহে ভাটা পড়েছে বলে মনে করছেন চীনা কর্মকর্তারা।
ঢাকা: কয়েক দশকের মধ্যে চীনে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে ধীর গতি দেখা যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার চীন সরকারের পক্ষ থেকে প্রকাশিত পরিসংখ্যানে এ চিত্র উঠে এসেছে।
আদমশুমারির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১০ বছর চীনে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ। এই হার ২০০০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ছিল শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ।
ব্রিটিশ সংবাদমাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালে আদমশুমারিটি করা হয়। প্রায় ৭০ লাখ কর্মী বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করেন।
চীনে প্রতি দশ বছর পরপর আদমশুমারি করা হয়। জনসংখ্যার বিস্ফোরণ ঠেকাতে ১৯৭৯ সালে এক সন্তান নীতি চালু করেছিল চীন। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়ায় ২০১৬ সালে চীন সরকার এক সন্তান নীতি থেকে সরে আসে। অনধিক দুই সন্তান নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। তবে ওই সিদ্ধান্ত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারে তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি। দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা ১৪১ কোটি।
আদমশুমারির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, চীনে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি তরুণ ও কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা কমেছে। দেখা গেছে, ১৫ থেকে ৫৯ বছর বয়সী লোকের সংখ্যা ৭ শতাংশ কমে গেছে। আর ষাটোর্ধ্বদের সংখ্যা ৫ শতাংশ বেড়েছে।
এছাড়া সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীনে তরুণদের মধ্যে, বিশেষ করে মেয়েদের মধ্যে বিয়ের প্রতি চরম অনীহা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জন্মহারে এর প্রভাব পড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
চীনে ২০২০ সালে ১ কোটি ২০ লাখ শিশু জন্ম নেয়। এর আগের বছর এ সংখ্যা ছিল ১ কোটি সাড়ে ৪৬ লাখ। ১৯৪৯ সালের পর সেটিই ছিল সর্বনিম্ন হার। এখন দেশটির প্রতিটি পরিবারে গড় জনসংখ্যা ২ দশমিক ৬২ জন। ১০ বছর আগে এ সংখ্যা ছিল ৩ দশমিক ১০ জন।
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, করোনা মহামারির কারণে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা এবং হাসপাতালে সন্তান জন্ম দেওয়া নিয়ে বিদ্যমান আতঙ্কের কারণে দম্পতিদের মধ্যে সন্তান নেওয়ার আগ্রহে ভাটা পড়েছে বলে মনে করছেন চীনা কর্মকর্তারা।
ঝাড়খণ্ডের মাদ্রাসাগুলিতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। আজ রোববার রাজ্যের বোকারোতে নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
৫ মিনিট আগেইসরায়েলি বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ মিডিয়া প্রধান মোহাম্মদ আফিফ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বৈরুতের কেন্দ্রস্থলে রাস আল-নাবা এলাকায় আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির একটি ভবনে হামলা হয়। আরব সোশ্যালিস্ট বাথ পার্টির মহাসচিব আলি হিজাজি আল মায়াদিনকে নিশ্চিত করেছেন, হামলার সময় আফিফ ওই ভবনে ছিলেন।
১৪ মিনিট আগেআশঙ্কা করা হয়, অচিরেই পৃথিবীতে ষষ্ঠ মহা বিলুপ্তির কাল আসবে। তবে বিখ্যাত প্রাইমাটোলজিস্ট এবং সংরক্ষণবাদী জেন গুডঅল সতর্ক করেছেন, সেই মহা বিলুপ্তির কাল ভবিষ্যতে ঘটবে এমন নয়, বরং এটি ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেএবার ছিল মিস ইউনিভার্সের ৭৩ তম আয়োজন। মেক্সিকো সিটিতে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতার সর্বশেষ ধাপে স্থান করে নিয়েছিলেন নাইজেরিয়া, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, ভেনেজুয়েলা ও ডেনমার্কের প্রতিযোগীরা। তবে শেষ পর্যন্ত ডেনমার্কই পুরস্কারটি জিতে নিয়ে ইতিহাস গড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে