অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের সময় রণক্ষেত্র থেকে পালিয়েছে ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর লাখের অধিক সেনা। এমনটাই জানিয়েছেন ইউক্রেনের আইনপ্রণেতা আনা স্কোরোখদ। গতকাল মঙ্গলবার ইউক্রেনের গণমাধ্যম নভিনি লাইভ টিভির সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির খবরে বলা হয়েছে, আনা স্কোরোখদ বলেছেন, সেনাবাহিনীতে ক্রমাগত অব্যবস্থাপনা ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের দুর্বল সিদ্ধান্তের কারণে সেনাসদস্যদের নৈতিক মনোবল হারিয়ে গেছে। আর এ কারণেই তাঁরা সেনাবাহিনী ত্যাগ করছেন। ইউক্রেনের এই আইনপ্রণেতা বলেন, ‘আমি আপনাদের প্রকৃত সংখ্যা বলতে চাই না। তবে জেনে রাখুন, লাখের অধিক সেনা হয় পালিয়ে গেছে, নয়তো বিনা ছুটিতে অনুপস্থিত রয়েছে।’
আনা স্কোরোখদ বলেন, তিনি সৈন্য ও তাদের পরিবারের কাছ থেকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আচরণ নিয়ে ব্যাপক অভিযোগ পাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘মানুষ প্রশ্ন তুলছে, যার উত্তর আমি দিতে পারছি না।’ তিনি আরও জানান, এক মাস আগে এক সেনা স্বাভাবিক জীবনে সামান্য এক মেরামতকর্মী ছিলেন। সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার পরপরই তাঁকে ট্রেঞ্চে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
স্কোরোখদ বলেছেন, ‘ওই সেনা আমাকের আরও বলেছেন, “ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রণক্ষেত্রে সব সময়ই সামনের সারি থেকে দূরে থাকেন। কেন? তিনি প্রশ্ন তোলেন, কেবল ১০ থেকে ১৫ শতাংশ সেনাই কেন সরাসরি যুদ্ধে অংশ নেবে? বাকিদের কাজ তাহলে কী? ”
ইউক্রেনের পলাতক সেনাসদস্যদের যে সংখ্যা স্কোরোখদ অনুমান করেছেন, তা দেশটির সামরিক আইনজীবী রোমান লিখাচেভের হিসাবের সঙ্গে মিলে যায়। লিখাচেভ গত সপ্তাহে গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ‘নিশ্চিতভাবে ১ লাখের বেশি সৈন্য রণক্ষেত্রে তাদের অবস্থান ছেড়ে চলে গেছেন। কিছু ক্ষেত্রে একসঙ্গে ২০-৩০ জন সৈন্য পলায়ন করেছেন। তবে সঠিক সংখ্যা শুধু সেনাবাহিনীই জানে।’
এদিকে, জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের আচরণের কারণে সাধারণ সেনারা যুদ্ধ করার মনোবল হারাচ্ছেন বলে উল্লেখ করেছেন অনেকে। তারা বলছেন, যোদ্ধারা পর্যাপ্ত রোটেশন ও বিশ্রামের অভাবে যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ ও ইচ্ছা হারাচ্ছেন। এ ছাড়া, সামরিক বাহিনী প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের প্রকাশ্যে ধরে নিয়ে গিয়ে জোর করে যুদ্ধে নামাচ্ছে বলেও অভিযোগ আছে।
রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের সময় রণক্ষেত্র থেকে পালিয়েছে ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর লাখের অধিক সেনা। এমনটাই জানিয়েছেন ইউক্রেনের আইনপ্রণেতা আনা স্কোরোখদ। গতকাল মঙ্গলবার ইউক্রেনের গণমাধ্যম নভিনি লাইভ টিভির সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির খবরে বলা হয়েছে, আনা স্কোরোখদ বলেছেন, সেনাবাহিনীতে ক্রমাগত অব্যবস্থাপনা ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের দুর্বল সিদ্ধান্তের কারণে সেনাসদস্যদের নৈতিক মনোবল হারিয়ে গেছে। আর এ কারণেই তাঁরা সেনাবাহিনী ত্যাগ করছেন। ইউক্রেনের এই আইনপ্রণেতা বলেন, ‘আমি আপনাদের প্রকৃত সংখ্যা বলতে চাই না। তবে জেনে রাখুন, লাখের অধিক সেনা হয় পালিয়ে গেছে, নয়তো বিনা ছুটিতে অনুপস্থিত রয়েছে।’
আনা স্কোরোখদ বলেন, তিনি সৈন্য ও তাদের পরিবারের কাছ থেকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আচরণ নিয়ে ব্যাপক অভিযোগ পাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘মানুষ প্রশ্ন তুলছে, যার উত্তর আমি দিতে পারছি না।’ তিনি আরও জানান, এক মাস আগে এক সেনা স্বাভাবিক জীবনে সামান্য এক মেরামতকর্মী ছিলেন। সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার পরপরই তাঁকে ট্রেঞ্চে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।
স্কোরোখদ বলেছেন, ‘ওই সেনা আমাকের আরও বলেছেন, “ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রণক্ষেত্রে সব সময়ই সামনের সারি থেকে দূরে থাকেন। কেন? তিনি প্রশ্ন তোলেন, কেবল ১০ থেকে ১৫ শতাংশ সেনাই কেন সরাসরি যুদ্ধে অংশ নেবে? বাকিদের কাজ তাহলে কী? ”
ইউক্রেনের পলাতক সেনাসদস্যদের যে সংখ্যা স্কোরোখদ অনুমান করেছেন, তা দেশটির সামরিক আইনজীবী রোমান লিখাচেভের হিসাবের সঙ্গে মিলে যায়। লিখাচেভ গত সপ্তাহে গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ‘নিশ্চিতভাবে ১ লাখের বেশি সৈন্য রণক্ষেত্রে তাদের অবস্থান ছেড়ে চলে গেছেন। কিছু ক্ষেত্রে একসঙ্গে ২০-৩০ জন সৈন্য পলায়ন করেছেন। তবে সঠিক সংখ্যা শুধু সেনাবাহিনীই জানে।’
এদিকে, জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের আচরণের কারণে সাধারণ সেনারা যুদ্ধ করার মনোবল হারাচ্ছেন বলে উল্লেখ করেছেন অনেকে। তারা বলছেন, যোদ্ধারা পর্যাপ্ত রোটেশন ও বিশ্রামের অভাবে যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়ার সুযোগ ও ইচ্ছা হারাচ্ছেন। এ ছাড়া, সামরিক বাহিনী প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের প্রকাশ্যে ধরে নিয়ে গিয়ে জোর করে যুদ্ধে নামাচ্ছে বলেও অভিযোগ আছে।
কানাডা সরকারের কর্মকর্তারা অভিযোগ করেছেন, অমিত শাহ কানাডায় শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের লক্ষ্য করে সহিংসতা ও ভয় দেখানোর ষড়যন্ত্রের পেছনে রয়েছেন। এ সংক্রান্ত প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট।
১ ঘণ্টা আগেসর্বনিম্ন মজুরির পরিমাণ বাড়িয়েছে ব্রিটিশ সরকার। আগামী বছরের এপ্রিল থেকে এই নতুন সর্বনিম্ন মজুরি কার্যকর হবে। ব্রিটিশ অর্থমন্ত্রী বা চ্যান্সেলর অব এক্সচেকার র্যাচেল রিভস আজ বুধবার এই ঘোষণা দিয়েছেন। ব্রিটিশ সরকারের ওয়েবসাইট থেকে এই তথ্য জানা
১ ঘণ্টা আগেএকটি মানব পাচার চক্র ভেঙে দিয়েছে ইন্দোনেশিয়ার পুলিশ। দেশটির দক্ষিণ আচেহকে কেন্দ্র করে পরিচালিত হতো এই মানবপাচার চক্রটি। এরা অবৈধভাবে রোহিঙ্গা শরণার্থী ও আচেহের বাসিন্দাদের প্রতিবেশী দেশগুলো, বিশেষ করে মালয়েশিয়ায় পাচার করছিল। এই চক্রটির বিস্তৃতি আছে বাংলাদেশেও
২ ঘণ্টা আগেগত সেপ্টেম্বর মাসে পাকিস্তানের ১৪৫ জন নাগরিককে দীর্ঘ মেয়াদে বসবাসের জন্য ভিসা দিয়েছে ভারত। সাধারণত এসব দীর্ঘমেয়াদি ভিসার মেয়াদ হয় পাঁচ বছর। ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে দ্য হিন্দুকে এই তথ্য জানিয়েছেন
২ ঘণ্টা আগে