অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের লন্ডনে এবার অন্তত ১ লাখ ৬৭ হাজার মানুষ গৃহহীন অবস্থায় বড়দিন কাটাবেন। যুক্তরাজ্যের আশ্রয়ণ সংস্থা শেল্টারের তথ্য অনুসারে, এই আশ্রয়হীনদের ৮২ হাজারই শিশু।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, লন্ডনে প্রতিবছর ১১ শতাংশ হারে আশ্রয়হীনতা বাড়ছে বলে শেল্টারের নতুন তথ্যে উঠে এসেছে।
সামাজিক আশ্রয়ণ প্রকল্পে বরাদ্দ ও অনুদান ক্রমাগত কমে যাওয়ার কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে উল্লেখ করেন দাতব্য সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী পলি নিটে।
সরকার বলছে, আশ্রয়হীনতা মোকাবিলায় সরকার ২৫৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার ব্য়য় করছে।
শেল্টার বলছে, সরকারিভাবে আশ্রয়হীনতার সংখ্যা ও ফ্রিডম অব ইনফরমেশনের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, লন্ডনে প্রতি ৫৩ জনে একজন গৃহহীন। প্রতিবেদন অনুসারে, গত এক বছরে ফুটপাতে বা রাস্তায় ঘুমানো মানুষের সংখ্যা ৩৪ শতাংশ বেড়েছে। এমনকি ১ লাখ ৬৫ হাজারেরও বেশি মানুষ অস্থায়ী আশ্রয়ে থাকছে।
দাতব্য সংস্থাটি বলছে, লন্ডনের নিউহ্যামে সবচেয়ে বেশি আশ্রয়হীন মানুষ রয়েছে। সেখানে প্রায় ১৭ হাজার ২০০ মানুষই গৃহহীন। এরপরই রয়েছে ওয়েস্ট মিনিস্টার। সেখানে প্রায় ৮ হাজার ও হ্যাকনিতে ৭ হাজার ৯০০ মানুষ গৃহহীন।
শেল্টার প্রধান নিটে বলেন, ‘বড়দিনে কেউই আশ্রয়হীন থাকতে চায় না। তবে এ বছর লন্ডনের ১ লাখ ৬৭ হাজার মানুষই এ সময়টা কাটাবে কোনো ছোট হোস্টেল রুমে বা তীব্র ঠান্ডায় কারও দরজার সামনে। জরুরি আশ্রয় ব্যবস্থার বিষয়টি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।’ তিনি সরকারকে এ জরুরি পরিস্থিতি বিবেচনায় নেওয়ার আহ্বান জানান।
এ বিশ্লেষণটি ‘রেকর্ড করা আশ্রয়হীনতার সবচেয়ে বিস্তৃত বিবরণ’ বলে উল্লেখ করেছে শেল্টার। তবে, প্রকৃত গৃহহীনের সংখ্যা এর চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
নিউহ্যাম সিটি কাউন্সিল বলছে, তারা বর্তমান আবাসন সংকটে গৃহহীনদের সহায়তার জন্য কাজ করছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা একটি ‘ব্যাপকভিত্তিক গৃহহীন সাড়াদান কর্মসূচি’ চালু করেছে।
যুক্তরাজ্যের লন্ডনে এবার অন্তত ১ লাখ ৬৭ হাজার মানুষ গৃহহীন অবস্থায় বড়দিন কাটাবেন। যুক্তরাজ্যের আশ্রয়ণ সংস্থা শেল্টারের তথ্য অনুসারে, এই আশ্রয়হীনদের ৮২ হাজারই শিশু।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, লন্ডনে প্রতিবছর ১১ শতাংশ হারে আশ্রয়হীনতা বাড়ছে বলে শেল্টারের নতুন তথ্যে উঠে এসেছে।
সামাজিক আশ্রয়ণ প্রকল্পে বরাদ্দ ও অনুদান ক্রমাগত কমে যাওয়ার কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে উল্লেখ করেন দাতব্য সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী পলি নিটে।
সরকার বলছে, আশ্রয়হীনতা মোকাবিলায় সরকার ২৫৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার ব্য়য় করছে।
শেল্টার বলছে, সরকারিভাবে আশ্রয়হীনতার সংখ্যা ও ফ্রিডম অব ইনফরমেশনের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, লন্ডনে প্রতি ৫৩ জনে একজন গৃহহীন। প্রতিবেদন অনুসারে, গত এক বছরে ফুটপাতে বা রাস্তায় ঘুমানো মানুষের সংখ্যা ৩৪ শতাংশ বেড়েছে। এমনকি ১ লাখ ৬৫ হাজারেরও বেশি মানুষ অস্থায়ী আশ্রয়ে থাকছে।
দাতব্য সংস্থাটি বলছে, লন্ডনের নিউহ্যামে সবচেয়ে বেশি আশ্রয়হীন মানুষ রয়েছে। সেখানে প্রায় ১৭ হাজার ২০০ মানুষই গৃহহীন। এরপরই রয়েছে ওয়েস্ট মিনিস্টার। সেখানে প্রায় ৮ হাজার ও হ্যাকনিতে ৭ হাজার ৯০০ মানুষ গৃহহীন।
শেল্টার প্রধান নিটে বলেন, ‘বড়দিনে কেউই আশ্রয়হীন থাকতে চায় না। তবে এ বছর লন্ডনের ১ লাখ ৬৭ হাজার মানুষই এ সময়টা কাটাবে কোনো ছোট হোস্টেল রুমে বা তীব্র ঠান্ডায় কারও দরজার সামনে। জরুরি আশ্রয় ব্যবস্থার বিষয়টি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।’ তিনি সরকারকে এ জরুরি পরিস্থিতি বিবেচনায় নেওয়ার আহ্বান জানান।
এ বিশ্লেষণটি ‘রেকর্ড করা আশ্রয়হীনতার সবচেয়ে বিস্তৃত বিবরণ’ বলে উল্লেখ করেছে শেল্টার। তবে, প্রকৃত গৃহহীনের সংখ্যা এর চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
নিউহ্যাম সিটি কাউন্সিল বলছে, তারা বর্তমান আবাসন সংকটে গৃহহীনদের সহায়তার জন্য কাজ করছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা একটি ‘ব্যাপকভিত্তিক গৃহহীন সাড়াদান কর্মসূচি’ চালু করেছে।
লেবাননের প্রধানমন্ত্রী নাজিব মিকাতি বলেছেন, আগামী ৫ নভেম্বরের আগেই ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ যুদ্ধবিরতি হতে পারে। গতকাল বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিশেষ দূত আমোস হচস্টেইন টেলিফোনে আলাপকালে তাঁকে এই ইঙ্গিত দিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন মিকাতি
১৭ মিনিট আগেবাংলাদেশ-ত্রিপুরা সীমান্তে জরাজীর্ণ কাঁটাতারের বেড়ার ফায়দা তুলতে পারে স্বার্থান্বেষী মহল। এমন আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন ত্রিপুরার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও লোকসভা সদস্য বিপ্লব কুমার দেব। তাঁর মতে, বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলার ‘অস্থির’ পরিস্থিতির কারণে এই বিষয়টি থেকে ফায়দা লুটতে পারে স্বার্থান্বেষী মহল
১ ঘণ্টা আগেকুয়েতে ঘরের ভেতরে চোখ ও হাত বেঁধে এক পুরুষকে লাঞ্ছিত ও নির্যাতনের অভিযোগে বাংলাদেশি এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে শেষ মুহূর্তে ট্রাম্পকে পেছনে ফেলে এগিয়ে গেছেন কমলা হ্যারিস। গত মঙ্গলবার রয়টার্স-ইপসোস প্রকাশিত জরিপে দেখা গেছে, ৪৪ শতাংশ কমলা হ্যারিস এবং ৪৩ শতাংশ ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি সমর্থনের কথা জানিয়েছেন। বাকি ১৩ শতাংশ লিবার্টেরিয়ান পার্টি, গ্রিন পার্টিসহ অন্যদের
২ ঘণ্টা আগে