অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনে রুশ লক্ষ্যবস্তুতে যেকোনো মার্কিন হামলা স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা করবে। এমনটাই দাবি করেছেন রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও দেশটির নিরাপত্তা পরিষদের বর্তমান ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ। পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোদোস্লাভ সিকোরস্কির মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এই অবস্থান ব্যক্ত করেছেন মেদভেদেভ। গত রোববার রাশিয়ার সাবেক এই প্রেসিডেন্ট এই অবস্থান ব্যক্ত করেন।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোদোস্লাভ সিকোরস্কি দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে যে, রাশিয়া যদি ইউক্রেনে কোনো ধরনের পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করে, তবে ওয়াশিংটনও একই ধরনের অস্ত্র ইউক্রেনে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবহার করবে। পোলিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের জবাবেই মেদভেদেভ এই অবস্থান ব্যক্ত করেন।
এক্সে শেয়ার করা টুইটে মেদভেদেভ বলেন, ‘সিকোরস্কি স্পষ্টতই তাঁর প্রভুদের (পশ্চিমা বিশ্ব) ভয় দেখানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’ তবে তাঁর মতে, ওয়াশিংটন পোলিশদের চেয়ে বেশি সতর্ক তাই তাঁরা এখন পর্যন্ত জনসমক্ষে এ ধরনের হুমকি দেয়নি। তিনি বলেন, ‘মার্কিনিরা আমাদের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা মানে একটি বিশ্বযুদ্ধ শুরু করা। পোল্যান্ডের মতো একটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বিষয়টি বোঝা উচিত।’
টুইটে রুশ প্রেসিডেন্ট গত মাসে পোলিশ প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেজ দুদার মন্তব্যও উদ্ধৃত করেন। দুদা বলেছিলেন, ন্যাটোর সিস্টেমের অধীনে সদস্যভুক্ত কোনো দেশের পারমাণবিক অস্ত্র অন্য দেশে পাঠানোর সুযোগ থাকলে তাঁর দেশ মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র রাখতে ইচ্ছুক। এ বিষয়ে মেদভেদেভ সতর্ক করে বলেন, ‘পারমাণবিক সংঘর্ষ হলে ওয়ারশ সেটির আঘাত থেকে বাদ পড়বে না। তাঁরা অবশ্যই তেজস্ক্রিয়তার আঁচ পাবে। প্রশ্ন হলো, পোলিশ নেতৃত্ব সত্যিই এটি চায় কি না।’
এদিকে, হাঙ্গেরির ডানপন্থী প্রেসিডেন্ট ভিক্তর অরবান বলেছেন, ইউরোপকে যুদ্ধে ঠেলে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে ব্রাসেলস (ন্যাটোর সদর দপ্তর) ও ওয়াশিংটনে। তিনি ব্রাসেলসে ন্যাটোর প্রস্তুতি প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর আগের প্রস্তুতির সঙ্গেও তুলনা করেন।
হাঙ্গেরির ডানপন্থী প্রেসিডেন্ট ভিক্তর অরবান বলেছেন, ইউরোপকে যুদ্ধে ঠেলে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে ব্রাসেলস (ন্যাটোর সদর দপ্তর) ও ওয়াশিংটনে। গতকাল শুক্রবার হাঙ্গেরির স্থানীয় গণমাধ্যম কোসুথ রেডিওকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। তিনি এ সময় ব্রাসেলসে ন্যাটোর প্রস্তুতি প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর আগের প্রস্তুতির সঙ্গেও তুলনা করেন।
অরবান বলেন, ‘আজ ব্রাসেলস ও ওয়াশিংটনে যা কিছু ঘটছে, বিশেষ করে ওয়াশিংটনের চেয়ে ব্রাসেলসে বেশি ঘটছে, তা মূলত একধরনের সম্ভাব্য সামরিক সংঘাতের পূর্বপ্রস্তুতি। আপনি যদি সহজ ভাষায় এটিকে বলতে চান তাহলে আপনি বলতে পারেন, ইউরোপকে যুদ্ধে ঠেলে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।’
এ সময় হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী সতর্ক করে বলেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ডের প্রত্যক্ষ ফলাফল হবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর সঙ্গে রাশিয়ার সরাসরি সংঘাত। আর এই সংঘাতে পারমাণবিক অস্ত্রও ব্যবহৃত হতে পারে এবং এর ফলাফল হবে খুবই ভয়াবহ। এ সময় অরবান প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘কেউ আমাকে বলুন কেন এই সংঘাতকে দূরে ঠেলে দেওয়ার পরিবর্তে আমরা এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে বেছে নিচ্ছি?’
ইউক্রেনে রুশ লক্ষ্যবস্তুতে যেকোনো মার্কিন হামলা স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা করবে। এমনটাই দাবি করেছেন রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও দেশটির নিরাপত্তা পরিষদের বর্তমান ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ। পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোদোস্লাভ সিকোরস্কির মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এই অবস্থান ব্যক্ত করেছেন মেদভেদেভ। গত রোববার রাশিয়ার সাবেক এই প্রেসিডেন্ট এই অবস্থান ব্যক্ত করেন।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোদোস্লাভ সিকোরস্কি দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে যে, রাশিয়া যদি ইউক্রেনে কোনো ধরনের পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করে, তবে ওয়াশিংটনও একই ধরনের অস্ত্র ইউক্রেনে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবহার করবে। পোলিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের জবাবেই মেদভেদেভ এই অবস্থান ব্যক্ত করেন।
এক্সে শেয়ার করা টুইটে মেদভেদেভ বলেন, ‘সিকোরস্কি স্পষ্টতই তাঁর প্রভুদের (পশ্চিমা বিশ্ব) ভয় দেখানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’ তবে তাঁর মতে, ওয়াশিংটন পোলিশদের চেয়ে বেশি সতর্ক তাই তাঁরা এখন পর্যন্ত জনসমক্ষে এ ধরনের হুমকি দেয়নি। তিনি বলেন, ‘মার্কিনিরা আমাদের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা মানে একটি বিশ্বযুদ্ধ শুরু করা। পোল্যান্ডের মতো একটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বিষয়টি বোঝা উচিত।’
টুইটে রুশ প্রেসিডেন্ট গত মাসে পোলিশ প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেজ দুদার মন্তব্যও উদ্ধৃত করেন। দুদা বলেছিলেন, ন্যাটোর সিস্টেমের অধীনে সদস্যভুক্ত কোনো দেশের পারমাণবিক অস্ত্র অন্য দেশে পাঠানোর সুযোগ থাকলে তাঁর দেশ মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র রাখতে ইচ্ছুক। এ বিষয়ে মেদভেদেভ সতর্ক করে বলেন, ‘পারমাণবিক সংঘর্ষ হলে ওয়ারশ সেটির আঘাত থেকে বাদ পড়বে না। তাঁরা অবশ্যই তেজস্ক্রিয়তার আঁচ পাবে। প্রশ্ন হলো, পোলিশ নেতৃত্ব সত্যিই এটি চায় কি না।’
এদিকে, হাঙ্গেরির ডানপন্থী প্রেসিডেন্ট ভিক্তর অরবান বলেছেন, ইউরোপকে যুদ্ধে ঠেলে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে ব্রাসেলস (ন্যাটোর সদর দপ্তর) ও ওয়াশিংটনে। তিনি ব্রাসেলসে ন্যাটোর প্রস্তুতি প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর আগের প্রস্তুতির সঙ্গেও তুলনা করেন।
হাঙ্গেরির ডানপন্থী প্রেসিডেন্ট ভিক্তর অরবান বলেছেন, ইউরোপকে যুদ্ধে ঠেলে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে ব্রাসেলস (ন্যাটোর সদর দপ্তর) ও ওয়াশিংটনে। গতকাল শুক্রবার হাঙ্গেরির স্থানীয় গণমাধ্যম কোসুথ রেডিওকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। তিনি এ সময় ব্রাসেলসে ন্যাটোর প্রস্তুতি প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর আগের প্রস্তুতির সঙ্গেও তুলনা করেন।
অরবান বলেন, ‘আজ ব্রাসেলস ও ওয়াশিংটনে যা কিছু ঘটছে, বিশেষ করে ওয়াশিংটনের চেয়ে ব্রাসেলসে বেশি ঘটছে, তা মূলত একধরনের সম্ভাব্য সামরিক সংঘাতের পূর্বপ্রস্তুতি। আপনি যদি সহজ ভাষায় এটিকে বলতে চান তাহলে আপনি বলতে পারেন, ইউরোপকে যুদ্ধে ঠেলে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।’
এ সময় হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী সতর্ক করে বলেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ডের প্রত্যক্ষ ফলাফল হবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর সঙ্গে রাশিয়ার সরাসরি সংঘাত। আর এই সংঘাতে পারমাণবিক অস্ত্রও ব্যবহৃত হতে পারে এবং এর ফলাফল হবে খুবই ভয়াবহ। এ সময় অরবান প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘কেউ আমাকে বলুন কেন এই সংঘাতকে দূরে ঠেলে দেওয়ার পরিবর্তে আমরা এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে বেছে নিচ্ছি?’
নয় বছর বয়সী মেয়ের স্কুলের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলায় বাবা-মাকে ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। ম্যাক্সি অ্যালেন ও রোজালিন্ড লেভাইন নামের ওই দম্পতিকে লন্ডনের উত্তরে হার্টফোর্ডশায়ারের ৬ পুলিশ কর্মকর্তা তাদের ৩ বছর বয়সী ছোট মেয়ের সামনে থেকে ধরে নিয়ে যায় এবং আট ঘণ্টা ধরে একটি সেলে আটকে
২ ঘণ্টা আগেগত শুক্রবার ভয়াবহ ভূমিকম্পের সময় ব্যাংককের উঁচু ভবনগুলো বিপজ্জনকভাবে দুলতে দেখা গেছে, এমনকি ছাদের সুইমিং পুল থেকে পানি ছিটকে পড়তে দেখা গেছে। তবে চাটুহাক জেলার অডিটর–জেনারেলের অফিসের নির্মাণাধীন সদর দপ্তরটিই একমাত্র বহুতল ভবন যা ধসে পড়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, কেন শুধু এই ভবনটিই ধসে পড়ল? বাকিগুলো কেন অক্ষত?
৫ ঘণ্টা আগেব্রিটিশদের হতাশ করে ইউরোপের জনপ্রিয় লটারি প্রতিযোগিতা ‘ইউরোমিলিয়নস’ জিতে নিয়েছেন এক অস্ট্রিয়ান। ব্রিটিশ টিকিটধারীদের হতাশ হওয়ার কারণ হলো, এবারে যিনি এই জ্যাকপট জিতেছেন, তার পরিমাণ এখন পর্যন্ত সর্বকালের সবচেয়ে বেশি, ২৭ কোটি ডলারেও বেশি।
৫ ঘণ্টা আগেঅবিলম্বে গাজা যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে নতুন এক যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে রাজি হয়েছে হামাস। গতকাল শনিবার ঈদু ফিতর উপলক্ষে দেওয়া এক ভাষণে গাজায় হামাসের প্রধান খলিল আল-হাইয়া এ কথা জানান। একই সঙ্গে তিনি জোর দিয়ে বলেন, হামাস অস্ত্র ছাড়বে না। লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে