অনলাইন ডেস্ক
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ আজ সোমবার রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে যাচ্ছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, একটি ঝুঁকিপূর্ণ কূটনৈতিক পদক্ষেপের অংশ হিসেবে তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাচ্ছেন। ইমানুয়েল মাখোঁ ইউক্রেন-রাশিয়া উত্তেজনা প্রশমনের জন্য পুতিনের কাছে প্রতিশ্রুতি আশা করেন। তিনি ধারণা করছেন, পশ্চিমা নেতারা ক্রেমলিন আক্রমণের পরিকল্পনা করছে।
পূর্ব ইউরোপের উত্তেজনা কমাতে গত সপ্তাহে পশ্চিমা মিত্র, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং ইউক্রেনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন ইমানুয়েল মাখোঁ। তিনি ইউক্রেন সংকটের একটি রাজনৈতিক সমাধান চান। এই উদ্দেশ্যে তিনি বিশ্ব নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ফোনালাপের পাশাপাশি সরাসরি সাক্ষাৎ করছেন। আগামীকাল মঙ্গলবার কিয়েভ সফরের কথা রয়েছে মাখোঁর।
এদিকে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল রোববার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ।
ইউক্রেন সীমান্তে প্রায় এক লাখ সেনা মোতায়েন করে রেখেছে রাশিয়া। আশঙ্কা করা হচ্ছে, যেকোনো সময় রুশ সেনারা ইউক্রেন আক্রমণ করতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির অভিযোগ, যেকোনো দিন ইউক্রেনে হামলা চালানোর নির্দেশ দিতে পারেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
এদিকে মাখোঁর দুজন ঘনিষ্ঠ সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, ফরাসি প্রেসিডেন্টের মস্কো সফরের একটি অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে, কয়েক মাসের জন্য পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখা। অন্তত ইউরোপে ‘সুপার এপ্রিল’ নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত পরিস্থিতি ঠিক রাখতে হবে। এই সময়টুকু হাঙ্গেরি, স্লোভেনিয়া ও ফ্রান্সের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
২০১৭ সালে ক্ষমতায় আরোহণের পর মাখোঁ ভার্সাই প্রাসাদে পুতিনকে লালগালিচা সংবর্ধনা দিয়েছিলেন। এর দুই বছর পর মাখোঁ ও পুতিন ফরাসি প্রেসিডেন্টের গ্রীষ্মকালীন বাসভবনে দেখা করেছিলেন।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ আজ সোমবার রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে যাচ্ছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, একটি ঝুঁকিপূর্ণ কূটনৈতিক পদক্ষেপের অংশ হিসেবে তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাচ্ছেন। ইমানুয়েল মাখোঁ ইউক্রেন-রাশিয়া উত্তেজনা প্রশমনের জন্য পুতিনের কাছে প্রতিশ্রুতি আশা করেন। তিনি ধারণা করছেন, পশ্চিমা নেতারা ক্রেমলিন আক্রমণের পরিকল্পনা করছে।
পূর্ব ইউরোপের উত্তেজনা কমাতে গত সপ্তাহে পশ্চিমা মিত্র, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং ইউক্রেনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন ইমানুয়েল মাখোঁ। তিনি ইউক্রেন সংকটের একটি রাজনৈতিক সমাধান চান। এই উদ্দেশ্যে তিনি বিশ্ব নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ফোনালাপের পাশাপাশি সরাসরি সাক্ষাৎ করছেন। আগামীকাল মঙ্গলবার কিয়েভ সফরের কথা রয়েছে মাখোঁর।
এদিকে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল রোববার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ।
ইউক্রেন সীমান্তে প্রায় এক লাখ সেনা মোতায়েন করে রেখেছে রাশিয়া। আশঙ্কা করা হচ্ছে, যেকোনো সময় রুশ সেনারা ইউক্রেন আক্রমণ করতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির অভিযোগ, যেকোনো দিন ইউক্রেনে হামলা চালানোর নির্দেশ দিতে পারেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
এদিকে মাখোঁর দুজন ঘনিষ্ঠ সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, ফরাসি প্রেসিডেন্টের মস্কো সফরের একটি অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে, কয়েক মাসের জন্য পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখা। অন্তত ইউরোপে ‘সুপার এপ্রিল’ নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত পরিস্থিতি ঠিক রাখতে হবে। এই সময়টুকু হাঙ্গেরি, স্লোভেনিয়া ও ফ্রান্সের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
২০১৭ সালে ক্ষমতায় আরোহণের পর মাখোঁ ভার্সাই প্রাসাদে পুতিনকে লালগালিচা সংবর্ধনা দিয়েছিলেন। এর দুই বছর পর মাখোঁ ও পুতিন ফরাসি প্রেসিডেন্টের গ্রীষ্মকালীন বাসভবনে দেখা করেছিলেন।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৩ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৫ ঘণ্টা আগে