অনলাইন ডেস্ক
ফ্রান্সে ফিলিস্তিনপন্থী সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে দেশটির সরকার। পাশাপাশি যেসব বিদেশি নাগরিক ফ্রান্সের মাটিতে ফিলিস্তিনের পক্ষে মিছিল বা সভা-সমাবেশ করবে তাদের ‘ব্যবস্থাগতভাবে’ নিজ দেশেও পাঠিয়ে দেওয়া হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ফ্রান্স সরকারের এই সিদ্ধান্ত এমন এক সময়ে এল, যখন হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ইউরোপের দেশগুলোতে ইহুদিবিদ্বেষ নতুন করে মাথাচাড়া দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছে। তবে ফরাসি সরকার ফিলিস্তিনপন্থী সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলেও দেশটির প্রেসিডেন্ট জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন।
ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেরাল্ড ডার্মানিন ফরাসি সরকারের পক্ষ থেকে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। তিনি বলেছেন, যারা এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করবে তাদের জনশৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হবে। পাশাপাশি যেসব বিদেশি এই আইন ভঙ্গ করবে তাদের ‘ব্যবস্থাগতভাবে’ নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
এদিকে, ফ্রান্স সরকার এই নিষেধাজ্ঞা জারির পরও ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ মিছিল সংঘটিত হয়েছে। প্রায় ৩০০০ মানুষ সেই মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন। পুলিশ মিছিল ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ব্যবহার করেছে। পরে পুলিশ মিছিল থেকে অন্তত ১০ জনকে গ্রেপ্তারও করেছে।
অপরদিকে, ইউরোপের আরেক দেশ জার্মানিও একই ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। দেশটির পুলিশ বার্লিনে ফিলিস্তিনপন্থী যেকোনো ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে। এ ছাড়া বার্লিনের পথেঘাটে যারা ইসরায়েলিদের মৃত্যুকে ছোট করে দেখবে এবং তা উদ্যাপন করবে, হামাসকে মহিমান্বিত করবে এবং ইসরায়েলের পতাকা পোড়াবে তাদের ফৌজদারি অপরাধে বিচারের মুখোমুখি করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার জার্মান পার্লামেন্টে এমন ঘোষণা দেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস। হামাসকে সমর্থন দেওয়ায় সামিদুন নামে একটি ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা হবে বলেও তিনি জানান।
ওলাফ শোলজ বলেন, ‘এই মুহূর্তে একটি পক্ষই নিতে পারে জার্মানি, আর তা হলো ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নেওয়া। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় চালানো গণহত্যার পর নিজেদের ইতিহাস অনুসারেই আমাদের চিরস্থায়ী দায়িত্ব হচ্ছে, ইসরায়েল রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য দাঁড়ানো।’
শোলজ উল্লেখ করেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ইসরায়েলের সমর্থনে হাজার হাজার জার্মান বিক্ষোভ করেছে। কিন্তু এর মধ্যেও কয়েকটি ঘটনা যে হামাসের প্রতি সমর্থনকে নির্দেশ করে। চ্যান্সেলর বলেন, ‘আরও কিছু মানুষ ছিল। গত সপ্তাহে জার্মানির রাস্তায় কিছু লজ্জাজনক ছবি আমি দেখেছি।’
ফ্রান্সে ফিলিস্তিনপন্থী সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে দেশটির সরকার। পাশাপাশি যেসব বিদেশি নাগরিক ফ্রান্সের মাটিতে ফিলিস্তিনের পক্ষে মিছিল বা সভা-সমাবেশ করবে তাদের ‘ব্যবস্থাগতভাবে’ নিজ দেশেও পাঠিয়ে দেওয়া হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ফ্রান্স সরকারের এই সিদ্ধান্ত এমন এক সময়ে এল, যখন হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ইউরোপের দেশগুলোতে ইহুদিবিদ্বেষ নতুন করে মাথাচাড়া দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছে। তবে ফরাসি সরকার ফিলিস্তিনপন্থী সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করলেও দেশটির প্রেসিডেন্ট জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন।
ফ্রান্সের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেরাল্ড ডার্মানিন ফরাসি সরকারের পক্ষ থেকে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। তিনি বলেছেন, যারা এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করবে তাদের জনশৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হবে। পাশাপাশি যেসব বিদেশি এই আইন ভঙ্গ করবে তাদের ‘ব্যবস্থাগতভাবে’ নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
এদিকে, ফ্রান্স সরকার এই নিষেধাজ্ঞা জারির পরও ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ মিছিল সংঘটিত হয়েছে। প্রায় ৩০০০ মানুষ সেই মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন। পুলিশ মিছিল ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ব্যবহার করেছে। পরে পুলিশ মিছিল থেকে অন্তত ১০ জনকে গ্রেপ্তারও করেছে।
অপরদিকে, ইউরোপের আরেক দেশ জার্মানিও একই ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। দেশটির পুলিশ বার্লিনে ফিলিস্তিনপন্থী যেকোনো ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে। এ ছাড়া বার্লিনের পথেঘাটে যারা ইসরায়েলিদের মৃত্যুকে ছোট করে দেখবে এবং তা উদ্যাপন করবে, হামাসকে মহিমান্বিত করবে এবং ইসরায়েলের পতাকা পোড়াবে তাদের ফৌজদারি অপরাধে বিচারের মুখোমুখি করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার জার্মান পার্লামেন্টে এমন ঘোষণা দেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস। হামাসকে সমর্থন দেওয়ায় সামিদুন নামে একটি ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা হবে বলেও তিনি জানান।
ওলাফ শোলজ বলেন, ‘এই মুহূর্তে একটি পক্ষই নিতে পারে জার্মানি, আর তা হলো ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নেওয়া। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় চালানো গণহত্যার পর নিজেদের ইতিহাস অনুসারেই আমাদের চিরস্থায়ী দায়িত্ব হচ্ছে, ইসরায়েল রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য দাঁড়ানো।’
শোলজ উল্লেখ করেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ইসরায়েলের সমর্থনে হাজার হাজার জার্মান বিক্ষোভ করেছে। কিন্তু এর মধ্যেও কয়েকটি ঘটনা যে হামাসের প্রতি সমর্থনকে নির্দেশ করে। চ্যান্সেলর বলেন, ‘আরও কিছু মানুষ ছিল। গত সপ্তাহে জার্মানির রাস্তায় কিছু লজ্জাজনক ছবি আমি দেখেছি।’
ভারতের আলোচিত গান্ধী পরিবারের অন্যতম উত্তরাধিকার প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র। এই প্রথম তিনি কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন। এর জীবনের প্রথম নির্বাচনেই বাজিমাত করতে যাচ্ছেন তিনি। ভাই রাহুল গান্ধীর ছেড়ে দেওয়া ওয়ানাদ আসনে এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ৯০ হাজার ভোটে এগিয়ে আছেন প্রিয়াঙ্কা
৩১ মিনিট আগেইউক্রেন যুদ্ধ রাশিয়া নতুন রণকৌশল গ্রহণ করেছে। এখন থেকে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলার ক্ষেত্রে নতুনত্ব আনবে। কেবল সামরিক অবকাঠামো বা স্থাপনায় নয়, রাশিয়া এখন থেকে ইউক্রেনের কৌশলগত সব ধরনের স্থাপনায়ই হামলা চালাবে।
২ ঘণ্টা আগেগুলির শব্দ শুনে রেড্ডির বন্ধুরা, যারা অন্য একটি ঘরে ছিলেন, ছুটে তাঁর ঘরে আসেন এবং তাঁকে রক্তে ভেজা অবস্থায় পান। বন্ধুরা দ্রুত কাছাকাছি একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সংবাদমাধ্যমগুলোতে খবর প্রকাশিত হয়েছিল, দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ক্ষমতাচ্যুতির পেছনে সৌদি আরবের হাত ছিল বলে দাবি করেছেন তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবি। সংবাদমাধ্যমগুলো বুশরা বিবির একটি ভিডিও বক্তব্যের বরাত দিয়ে এই খবর দিয়েছিল।
২ ঘণ্টা আগে