অনলাইন ডেস্ক
উন্নত ড্রোনের মাধ্যমে বিশাল ও শক্তিশালী রুশ বাহিনীকে টক্কর দিতে পারবে বলে আশা করছে ইউক্রেন। গতকাল সোমবার টেলিগ্রাম বার্তায় ইউক্রেনের প্রধান কমান্ডার ওলেকসান্দার সিরস্কি চালকবিহীন ড্রোনকে ইউক্রেনের ‘আশার আলো’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
উপ–প্রধান কমান্ডার ভাদিম সুখরেভস্কির সঙ্গে বৈঠক শেষে সিরস্কি বলেন, ‘আমি চালকহীন ড্রোন ব্যবহার বাড়ানোকে গুরুত্ব দিচ্ছি। আমরা সংখ্যাগতভাবে শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে গুণগত ব্যবস্থার মাধ্যমে টক্কর দেওয়ার উপায় খুঁজছি।’ সম্প্রতি দুই পক্ষ থেকেই ড্রোনের ব্যবহার বেড়েছে। রণক্ষেত্রে লড়াই করার পরিবর্তে দেশগুলো একে অপরের সামরিক, জ্বালানি ও পরিবহন কাঠামোতে হামলা চালাচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, যুদ্ধক্ষেত্রে অস্ত্র ও সৈন্যের সংকটে ভুগতে থাকা ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর ওপর ক্রমে চাপ বাড়িয়ে চলছে মস্কো। এর সঙ্গে একের পর এক অর্জনও করে চলছে দেশটি।
এদিকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়ে গত রোববার আরও ছয় বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন।
ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে মস্কো বাহিনী সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে উল্লেখ করে তিনি এই সামরিক অভিযান চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
সামরিক বাহিনীর পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি গত ফেব্রুয়ারিতে ড্রোনের জন্য নিবেদিত ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর একটি পৃথক শাখা তৈরির নির্দেশ দেন। সুখরেভস্কিকে চালকবিহীন এ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং সৈন্যদের এগুলো ব্যবহারের দায়িত্বে রাখা হয়েছে।
সামরিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, আর্টিলারি শেল এবং অন্যান্য অস্ত্র সংকটের কারণে ড্রোনগুলো সম্ভবত ইউক্রেনকে প্রযুক্তিগত দিক থেকে মস্কোকে টক্কর দিতে সাহায্য করতে পারে। তবে রাশিয়ার ড্রোন শিল্পও দ্রুত বিকশিত হচ্ছে।
ইউক্রেনের ড্রোনগুলো আকারে ক্রমে ছোট হয়ে আসছে, আরও প্রাণঘাতী হয়ে উঠছে এবং আরও বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারছে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ড্রোন ব্যবহার করে রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। এতে প্রথম প্রান্তিকে তেল শোধনের ৭ শতাংশ ক্ষমতা হারিয়েছে রাশিয়া।
ক্রিমিয়ায় রাশিয়ার কৃষ্ণসাগরীয় নৌবহরে আকাশ ও সামুদ্রিক ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি হামলা সফলও হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়ে ভবিষ্যতে হামলা থেকে নৌবহরকে রক্ষা করার প্রতিজ্ঞা করেছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রায় দুই বছরেরও বেশি সময় আগে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার অভিযান শুরু করে রাশিয়া। তখন থেকে উভয় পক্ষের হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে এবং লাখ লাখ ইউক্রেনীয় বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
উন্নত ড্রোনের মাধ্যমে বিশাল ও শক্তিশালী রুশ বাহিনীকে টক্কর দিতে পারবে বলে আশা করছে ইউক্রেন। গতকাল সোমবার টেলিগ্রাম বার্তায় ইউক্রেনের প্রধান কমান্ডার ওলেকসান্দার সিরস্কি চালকবিহীন ড্রোনকে ইউক্রেনের ‘আশার আলো’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
উপ–প্রধান কমান্ডার ভাদিম সুখরেভস্কির সঙ্গে বৈঠক শেষে সিরস্কি বলেন, ‘আমি চালকহীন ড্রোন ব্যবহার বাড়ানোকে গুরুত্ব দিচ্ছি। আমরা সংখ্যাগতভাবে শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে গুণগত ব্যবস্থার মাধ্যমে টক্কর দেওয়ার উপায় খুঁজছি।’ সম্প্রতি দুই পক্ষ থেকেই ড্রোনের ব্যবহার বেড়েছে। রণক্ষেত্রে লড়াই করার পরিবর্তে দেশগুলো একে অপরের সামরিক, জ্বালানি ও পরিবহন কাঠামোতে হামলা চালাচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, যুদ্ধক্ষেত্রে অস্ত্র ও সৈন্যের সংকটে ভুগতে থাকা ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর ওপর ক্রমে চাপ বাড়িয়ে চলছে মস্কো। এর সঙ্গে একের পর এক অর্জনও করে চলছে দেশটি।
এদিকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়ে গত রোববার আরও ছয় বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন।
ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে মস্কো বাহিনী সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে উল্লেখ করে তিনি এই সামরিক অভিযান চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
সামরিক বাহিনীর পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি গত ফেব্রুয়ারিতে ড্রোনের জন্য নিবেদিত ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর একটি পৃথক শাখা তৈরির নির্দেশ দেন। সুখরেভস্কিকে চালকবিহীন এ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং সৈন্যদের এগুলো ব্যবহারের দায়িত্বে রাখা হয়েছে।
সামরিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, আর্টিলারি শেল এবং অন্যান্য অস্ত্র সংকটের কারণে ড্রোনগুলো সম্ভবত ইউক্রেনকে প্রযুক্তিগত দিক থেকে মস্কোকে টক্কর দিতে সাহায্য করতে পারে। তবে রাশিয়ার ড্রোন শিল্পও দ্রুত বিকশিত হচ্ছে।
ইউক্রেনের ড্রোনগুলো আকারে ক্রমে ছোট হয়ে আসছে, আরও প্রাণঘাতী হয়ে উঠছে এবং আরও বেশি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারছে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ড্রোন ব্যবহার করে রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। এতে প্রথম প্রান্তিকে তেল শোধনের ৭ শতাংশ ক্ষমতা হারিয়েছে রাশিয়া।
ক্রিমিয়ায় রাশিয়ার কৃষ্ণসাগরীয় নৌবহরে আকাশ ও সামুদ্রিক ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি হামলা সফলও হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়ে ভবিষ্যতে হামলা থেকে নৌবহরকে রক্ষা করার প্রতিজ্ঞা করেছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রায় দুই বছরেরও বেশি সময় আগে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার অভিযান শুরু করে রাশিয়া। তখন থেকে উভয় পক্ষের হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে এবং লাখ লাখ ইউক্রেনীয় বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৯ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৯ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
১০ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
১০ ঘণ্টা আগে