অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ার মধ্যস্থতায় মস্কোয় একই টেবিলে বসেছে ফিলিস্তিনি বিভিন্ন স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী। গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত বৈঠকে হামাস, ফাতাহসহ সব পক্ষই ইসরায়েলকে মোকাবিলায় একটি ‘ঐক্যবদ্ধ কর্মপন্থা’ গ্রহণের বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাশিয়ার মধ্যস্থতায় মস্কোয় অনুষ্ঠিত বৈঠকে অংশ নেয় হামাস, ফাতাহ, ইসলামিক জিহাদসহ ফিলিস্তিনি অন্যান্য স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী। বৈঠকে গাজায় চলমান যুদ্ধ ও যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে করণীয় সম্পর্কে আলোচনা হয়। এই বৈঠক এমন এক সময় অনুষ্ঠিত হলো, যার মাত্র কয়েক দিন আগেই ফাতাহের নেতৃত্বে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সরকার পদত্যাগ করেছে।
বিদায়ী সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শাতায়েহ পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ার পাশাপাশি আন্তঃফিলিস্তিনি ঐকমত্যের আহ্বান জানান। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সরকারের পদত্যাগ, মস্কোয় বিভিন্ন গোষ্ঠীর বৈঠক ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে একটি টেকনোক্র্যাট সরকার গঠনের পথ প্রশস্ত করতে পারে। যে সরকার যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে পশ্চিম তীর ও গাজার শাসনভার নিয়ন্ত্রণ করবে।
গতকাল শুক্রবার জারি করা এক বিবৃতিতে মস্কোয় বিভিন্ন ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করা দলগুলো বলেছে, তারা প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) ব্যানারে ‘খুব শিগগির’ একটি সংলাপে অংশ নেবে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবারের ‘গঠনমূলক’ আলোচনায় গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহার ও ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের প্রয়োজনীয়তাসহ বিভিন্ন বিষয়ে চুক্তি হয়েছে।
প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন বা পিএলও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ফিলিস্তিনি অঞ্চল এবং প্রবাসীদের প্রতিনিধি হিসেবে স্বীকৃত। বিপরীতে পশ্চিমা বিশ্ব হামাস ও ইসলামিক জিহাদকে ‘সন্ত্রাসী’ গোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করে। তবে বিগত কয়েক বছর হামাসকে পিএলওতে একীভূত করার আলোচনা করা হলেও তা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে।
বিগত কয়েক বছর ধরে মস্কো হামাস ও ফাতাহসহ ইসরায়েলবিরোধী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করেছে। গাজায় ইসরায়েলি পদক্ষেপের মস্কোর সমালোচনা ও ইসরায়েলের তরফ থেকে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টি প্রত্যাখ্যানের পর দুই দেশের সম্পর্ক উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
রাশিয়ার মধ্যস্থতায় মস্কোয় একই টেবিলে বসেছে ফিলিস্তিনি বিভিন্ন স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী। গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত বৈঠকে হামাস, ফাতাহসহ সব পক্ষই ইসরায়েলকে মোকাবিলায় একটি ‘ঐক্যবদ্ধ কর্মপন্থা’ গ্রহণের বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাশিয়ার মধ্যস্থতায় মস্কোয় অনুষ্ঠিত বৈঠকে অংশ নেয় হামাস, ফাতাহ, ইসলামিক জিহাদসহ ফিলিস্তিনি অন্যান্য স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী। বৈঠকে গাজায় চলমান যুদ্ধ ও যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে করণীয় সম্পর্কে আলোচনা হয়। এই বৈঠক এমন এক সময় অনুষ্ঠিত হলো, যার মাত্র কয়েক দিন আগেই ফাতাহের নেতৃত্বে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সরকার পদত্যাগ করেছে।
বিদায়ী সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শাতায়েহ পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ার পাশাপাশি আন্তঃফিলিস্তিনি ঐকমত্যের আহ্বান জানান। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সরকারের পদত্যাগ, মস্কোয় বিভিন্ন গোষ্ঠীর বৈঠক ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে একটি টেকনোক্র্যাট সরকার গঠনের পথ প্রশস্ত করতে পারে। যে সরকার যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে পশ্চিম তীর ও গাজার শাসনভার নিয়ন্ত্রণ করবে।
গতকাল শুক্রবার জারি করা এক বিবৃতিতে মস্কোয় বিভিন্ন ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করা দলগুলো বলেছে, তারা প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) ব্যানারে ‘খুব শিগগির’ একটি সংলাপে অংশ নেবে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবারের ‘গঠনমূলক’ আলোচনায় গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহার ও ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের প্রয়োজনীয়তাসহ বিভিন্ন বিষয়ে চুক্তি হয়েছে।
প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন বা পিএলও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ফিলিস্তিনি অঞ্চল এবং প্রবাসীদের প্রতিনিধি হিসেবে স্বীকৃত। বিপরীতে পশ্চিমা বিশ্ব হামাস ও ইসলামিক জিহাদকে ‘সন্ত্রাসী’ গোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করে। তবে বিগত কয়েক বছর হামাসকে পিএলওতে একীভূত করার আলোচনা করা হলেও তা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে।
বিগত কয়েক বছর ধরে মস্কো হামাস ও ফাতাহসহ ইসরায়েলবিরোধী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করেছে। গাজায় ইসরায়েলি পদক্ষেপের মস্কোর সমালোচনা ও ইসরায়েলের তরফ থেকে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টি প্রত্যাখ্যানের পর দুই দেশের সম্পর্ক উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
যুদ্ধবিরতির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে ইসরায়েল ও লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ। মধ্যপ্রাচ্যের একটি সূত্র গতকাল রোববার মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনকে এই বিষয়টি জানিয়েছে। তবে, যুদ্ধবিরতির আশা থাকলেও লেবাননে ইসরায়েলি
১ ঘণ্টা আগেইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে কেবল গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারিই যথেষ্ট নয়। তাঁর বিরুদ্ধে মৃত্যুর পরোয়ানা জারি করা উচিত। গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী জনগণের চুরি যাওয়া ম্যান্ডেট পুনরুদ্ধার ও দেশটির সংবিধানের ২৬ তম সংশোধনী বাতিলে সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের ‘চূড়ান্ত ডাক’ দিয়েছিলেন। তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে হাজার হাজার সমর্থক দেশটির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাজধানী ইসলামাবাদ অভিমুখে রওনা হন গতকাল রোববার। তবে তারা সেদিন...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের আশ্রয় শিবিরগুলো থেকে রোহিঙ্গা সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ৩ থেকে ৫ হাজার যোদ্ধা সংগ্রহের ব্যাপকতার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ ছাড়া, আরাকান আর্মির সঙ্গে রোহিঙ্গাদের ব্যর্থ আলোচনা, জান্তার পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা যোদ্ধাদের অর্থ এবং নাগরিকত্বের প্রস্তাব এবং বিদ্রোহীদের সঙ্গে কিছু বাংলাদেশি কর্মকর্তার...
৪ ঘণ্টা আগে