অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ার বিরোধী দলীয় নেতা অ্যালেক্সেই নাভালনির মরদেহ তাঁর মায়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। নাভালনির মুখপাত্র কিরা ইয়ারমিশ আজ শনিবার এক্স প্ল্যাটফর্মে এক পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, এর আগে নাভালনির মা লুদমিলা নাভালনায়া ছেলের মরদেহ দেখতে চাইলে তাঁকে গোপনে সমাধিস্থ করার শর্ত দেওয়া হয়। অন্যথায় তাঁকে কারাগারেই যেখানে মৃত্যু হয়েছে সেখানে সমাধিস্থ করা হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়।
আজ এক্স হ্যান্ডলে পোস্টে কিরা ইয়ারমিশ শুভাকাঙ্ক্ষীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, শেষকৃত্য এখনও সম্পন্ন হয়নি।
তিনি বলেন, ‘আমরা জানি না, পরিবার যেভাবে চায় এবং আলেক্সির যা প্রাপ্য সেভাবে শেষকৃত্য পরিচালিত হওয়ার ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ কোনো হস্তক্ষেপ করবে কি না।’
এর আগে আজ সকালে নাভালনির স্ত্রী ইউলিয়া রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে তাঁর প্রয়াত স্বামীর মৃতদেহ ‘জিম্মি’ করার অভিযোগ এনে শর্ত ছাড়াই হস্তান্তর দাবি করেন। স্বামীর মৃত্যুর পেছনে রুশ প্রেসিডেন্টের হাত রয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ক্রেমলিন এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং এই মৃত্যুতে পশ্চিমা প্রতিক্রিয়াকে ‘উন্মাদনামূলক’ বলে অভিহিত করেছে।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি সাইবেরিয়ান প্রত্যন্ত অঞ্চল ইয়ামালো–নেনেতের আর্কটিক পেনাল কলোনিতে বন্দী অবস্থায় পুতিন সমালোচক ও বিরোধী দলের নেতা নাভালনির মৃত্যু হয়। তাঁর মৃত্যুর সংবাদ পেয়েই নাভালনির মা এবং আইনজীবী যান সেখানে। কিন্তু নাভালনির মরদেহের কাছে তাঁদের যেতে দেওয়া হয়নি। এরপরই অভিযোগ ওঠে, নাভালনিকে কীভাবে মারা হয়েছে তা যেন প্রকাশ্যে আসতে না পারে, তা ঠেকাতেই তাঁর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল কারা কর্তৃপক্ষ।
গতকাল শুক্রবার এক ভিডিও বার্তায় নাভালনির মা বলেন, নাভালনিকে যে মর্গে রাখা হয়েছে সেখানে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে ছেলের মৃত্যু সনদেও তিনি স্বাক্ষর করেছেন। সেই মৃত্যু সনদে নাভালনির স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছিল বলে উল্লেখ ছিল। তবে নাভালনির স্ত্রী দাবি করেছিলেন যে, তার স্বামীকে হত্যা করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ।
লুদমিলা নাভালনায়া বলেন, আইন অনুযায়ী নাভালনির মরদেহ তার কাছে হস্তান্তর করার কথা। কিন্তু রুশ কর্তৃপক্ষ তা না করে তাঁকে ব্ল্যাকমেল করেছে। মরদেহ দেখতে দেওয়ার সুযোগ দিলেও দাফনের জন্য কয়েকটি শর্ত বেঁধে দিয়েছে। কোথায়, কখন, কীভাবে দাফন করা হয়েছে সেটাও বলে দিয়েছে রুশ কর্তৃপক্ষ।
রাশিয়ার বিরোধী দলীয় নেতা অ্যালেক্সেই নাভালনির মরদেহ তাঁর মায়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। নাভালনির মুখপাত্র কিরা ইয়ারমিশ আজ শনিবার এক্স প্ল্যাটফর্মে এক পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, এর আগে নাভালনির মা লুদমিলা নাভালনায়া ছেলের মরদেহ দেখতে চাইলে তাঁকে গোপনে সমাধিস্থ করার শর্ত দেওয়া হয়। অন্যথায় তাঁকে কারাগারেই যেখানে মৃত্যু হয়েছে সেখানে সমাধিস্থ করা হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়।
আজ এক্স হ্যান্ডলে পোস্টে কিরা ইয়ারমিশ শুভাকাঙ্ক্ষীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, শেষকৃত্য এখনও সম্পন্ন হয়নি।
তিনি বলেন, ‘আমরা জানি না, পরিবার যেভাবে চায় এবং আলেক্সির যা প্রাপ্য সেভাবে শেষকৃত্য পরিচালিত হওয়ার ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ কোনো হস্তক্ষেপ করবে কি না।’
এর আগে আজ সকালে নাভালনির স্ত্রী ইউলিয়া রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে তাঁর প্রয়াত স্বামীর মৃতদেহ ‘জিম্মি’ করার অভিযোগ এনে শর্ত ছাড়াই হস্তান্তর দাবি করেন। স্বামীর মৃত্যুর পেছনে রুশ প্রেসিডেন্টের হাত রয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ক্রেমলিন এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং এই মৃত্যুতে পশ্চিমা প্রতিক্রিয়াকে ‘উন্মাদনামূলক’ বলে অভিহিত করেছে।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি সাইবেরিয়ান প্রত্যন্ত অঞ্চল ইয়ামালো–নেনেতের আর্কটিক পেনাল কলোনিতে বন্দী অবস্থায় পুতিন সমালোচক ও বিরোধী দলের নেতা নাভালনির মৃত্যু হয়। তাঁর মৃত্যুর সংবাদ পেয়েই নাভালনির মা এবং আইনজীবী যান সেখানে। কিন্তু নাভালনির মরদেহের কাছে তাঁদের যেতে দেওয়া হয়নি। এরপরই অভিযোগ ওঠে, নাভালনিকে কীভাবে মারা হয়েছে তা যেন প্রকাশ্যে আসতে না পারে, তা ঠেকাতেই তাঁর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল কারা কর্তৃপক্ষ।
গতকাল শুক্রবার এক ভিডিও বার্তায় নাভালনির মা বলেন, নাভালনিকে যে মর্গে রাখা হয়েছে সেখানে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে ছেলের মৃত্যু সনদেও তিনি স্বাক্ষর করেছেন। সেই মৃত্যু সনদে নাভালনির স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছিল বলে উল্লেখ ছিল। তবে নাভালনির স্ত্রী দাবি করেছিলেন যে, তার স্বামীকে হত্যা করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ।
লুদমিলা নাভালনায়া বলেন, আইন অনুযায়ী নাভালনির মরদেহ তার কাছে হস্তান্তর করার কথা। কিন্তু রুশ কর্তৃপক্ষ তা না করে তাঁকে ব্ল্যাকমেল করেছে। মরদেহ দেখতে দেওয়ার সুযোগ দিলেও দাফনের জন্য কয়েকটি শর্ত বেঁধে দিয়েছে। কোথায়, কখন, কীভাবে দাফন করা হয়েছে সেটাও বলে দিয়েছে রুশ কর্তৃপক্ষ।
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার লক্ষ্যে কাতারে কয়েকটি দেশের মধ্যস্থতায় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ইসরায়েলি মন্ত্রিসভাও চুক্তির অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু তবুও গাজায় ইসরায়েলি হামলা থামেনি। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন ২৩ জন। আর এতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে প্রায়...
৫ মিনিট আগেদীর্ঘ ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা আগ্রাসন অবশেষে শেষ হতে যাচ্ছে। ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ হবে আজ স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে আটটায় অর্থাৎ বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে ১২টায়। কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, গাজায় যুদ্ধবিরতি আজ রোববার স্থানীয় সময় সকাল
২২ মিনিট আগেযুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, মুক্তির অন্তত ২৪ ঘণ্টা আগে হামাসকে জিম্মিদের নামের তালিকা সরবরাহ করতে হবে। তবে এখনো হামাস এই তালিকা প্রকাশ করেনি। রোববার (১৯ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা পর্যন্ত জিম্মিদের মুক্তির সময়সীমা...
৮ ঘণ্টা আগেএকজন বন্দুকধারী সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশ করে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বিচারক নিহত হন। এ সময় আদালতের একজন নিরাপত্তা কর্মী আহত হন। বন্দুকধারী পালানোর সময় আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে মিজান।
৮ ঘণ্টা আগে