অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেন-রাশিয়া দ্বন্দ্ব সমাধানে ইউক্রেনের পক্ষে বেশ কয়েকটি পশ্চিমা দেশ রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা করছে বলে স্বীকার করেছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি। যদিও রাশিয়ার সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনায় বসতে ব্যক্তিগতভাবে বারবারই অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছেন তিনি।
গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে জেলেনস্কিকে রাশিয়ার সঙ্গে সম্ভাব্য শান্তি আলোচনা নিয়ে কথা বলার জন্য পশ্চিমা নেতারা কিয়েভের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন—এমন খবরের বিষয়ে মন্তব্য করতে বলা হয়।
জবাবে জেলেনস্কি বলেন, তিনি এ বিষয়ে নানা মত ও প্রস্তাব শুনেছেন। তবে রাশিয়ার সঙ্গে তাঁর কোনো যোগাযোগ নেই। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সব শীর্ষস্থানীয় নেতা এবং নীতিনির্ধারকই মস্কোর সঙ্গে আপসে তাঁর আপত্তির কথা জানেন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জোর দিয়ে বলেন, তাঁকে শত্রুদেশের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য পশ্চিম থেকে কোনো ধরনের চাপ দেওয়া হয়নি। তবে তিনি স্বীকার করেন, ‘আমি নিশ্চিত, কয়েকটি দেশের গোয়েন্দা সংস্থা বা নেতাদের উপদেষ্টা রাশিয়ার সঙ্গে আলাপ করছেন। হয়তো তাঁরা সবকিছু কীভাবে সামলানো যায়, সে বিষয়ে ভাবছেন।’
তবে জেলেনস্কির মতে, ইউক্রেনের ভূখণ্ড থেকে রাশিয়ার সৈন্য সরিয়ে নেওয়া না পর্যন্ত কোনো সংলাপ সম্ভব নয়। এ ছাড়া তিনি রাশিয়ার বিরুদ্ধে কথিত যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছেন। মস্কো বরাবরই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আসছে।
ইউক্রেনের সঙ্গে সমঝোতায় আসতে ক্রেমলিন সব সময় অনাপত্তি জানিয়ে এলেও জেলেনস্কি রাশিয়ার বর্তমান সরকারের সঙ্গে সব ধরনের আপসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে একটি আইনে স্বাক্ষর করেছেন। জেলেনস্কির আগে ইউক্রেনের চার সরকারই রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক রাখার পক্ষে ছিলেন।
গত শনিবার এনবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিমা নেতারা কিয়েভের সঙ্গে ‘গভীর আলোচনা’ করছেন। তাঁরা বোঝার চেষ্টা করছেন, এ বিরোধ মেটানোর জন্য কিয়েভ কতটুকু ছাড় দিতে প্রস্তুত।
ইউক্রেন-রাশিয়া দ্বন্দ্ব সমাধানে ইউক্রেনের পক্ষে বেশ কয়েকটি পশ্চিমা দেশ রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা করছে বলে স্বীকার করেছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি। যদিও রাশিয়ার সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনায় বসতে ব্যক্তিগতভাবে বারবারই অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছেন তিনি।
গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে জেলেনস্কিকে রাশিয়ার সঙ্গে সম্ভাব্য শান্তি আলোচনা নিয়ে কথা বলার জন্য পশ্চিমা নেতারা কিয়েভের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন—এমন খবরের বিষয়ে মন্তব্য করতে বলা হয়।
জবাবে জেলেনস্কি বলেন, তিনি এ বিষয়ে নানা মত ও প্রস্তাব শুনেছেন। তবে রাশিয়ার সঙ্গে তাঁর কোনো যোগাযোগ নেই। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সব শীর্ষস্থানীয় নেতা এবং নীতিনির্ধারকই মস্কোর সঙ্গে আপসে তাঁর আপত্তির কথা জানেন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জোর দিয়ে বলেন, তাঁকে শত্রুদেশের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য পশ্চিম থেকে কোনো ধরনের চাপ দেওয়া হয়নি। তবে তিনি স্বীকার করেন, ‘আমি নিশ্চিত, কয়েকটি দেশের গোয়েন্দা সংস্থা বা নেতাদের উপদেষ্টা রাশিয়ার সঙ্গে আলাপ করছেন। হয়তো তাঁরা সবকিছু কীভাবে সামলানো যায়, সে বিষয়ে ভাবছেন।’
তবে জেলেনস্কির মতে, ইউক্রেনের ভূখণ্ড থেকে রাশিয়ার সৈন্য সরিয়ে নেওয়া না পর্যন্ত কোনো সংলাপ সম্ভব নয়। এ ছাড়া তিনি রাশিয়ার বিরুদ্ধে কথিত যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছেন। মস্কো বরাবরই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে আসছে।
ইউক্রেনের সঙ্গে সমঝোতায় আসতে ক্রেমলিন সব সময় অনাপত্তি জানিয়ে এলেও জেলেনস্কি রাশিয়ার বর্তমান সরকারের সঙ্গে সব ধরনের আপসের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে একটি আইনে স্বাক্ষর করেছেন। জেলেনস্কির আগে ইউক্রেনের চার সরকারই রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক রাখার পক্ষে ছিলেন।
গত শনিবার এনবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিমা নেতারা কিয়েভের সঙ্গে ‘গভীর আলোচনা’ করছেন। তাঁরা বোঝার চেষ্টা করছেন, এ বিরোধ মেটানোর জন্য কিয়েভ কতটুকু ছাড় দিতে প্রস্তুত।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৬ ঘণ্টা আগে