অনলাইন ডেস্ক
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) জাতীয় সভাপতি ও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা বলেছেন, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি ক্ষমতায় এলে প্রত্যেক বাংলাদেশিকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করা হবে। এমনকি, যেসব বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী স্থানীয় নারীদের বিয়ে করেছেন, তাঁদের ও তাঁদের সন্তানদের আদিবাসী অধিকার দেওয়া হবে না বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার ঝাড়খণ্ডের পালামৌতে আয়োজিত এক জনসভায় জেপি নাড্ডা এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় এলে প্রত্যেক বাংলাদেশিকে রাজ্য থেকে বের করে দেওয়া হবে এবং স্থানীয় নারীদের বিয়ে করে অনুপ্রবেশকারীরা যে সন্তান জন্ম দিয়েছে, তাদের আদিবাসী অধিকার দেওয়া হবে না।
এ সময় জেপি নাড্ডা ঝাড়খণ্ডে ক্ষমতাসীন জনমুক্তি মোর্চা ও কংগ্রেসের জোট সরকারকে রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের জন্য দায়ী করেন এবং বিজেপি অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে বলে ঘোষণা করেন।
বিজেপি সভাপতি বলেছেন, ‘প্রত্যেক বাংলাদেশিকে ঝাড়খণ্ড থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করা হবে এবং তারা যেভাবে আমাদের আদিবাসী বোনদের বিয়ে করে আদিবাসী জমির অধিকার পেতে চায়, তাদের সেই অধিকার তো দেওয়া হবেই না, তাদের সন্তানদেরও আদিবাসী অধিকার দেওয়া হবে না।’
এ সময় নাড্ডা জেএমএম-কংগ্রেস জোট সরকারকে ‘প্রতারণাকারী’, ‘মিথ্যাবাদী’ ও ‘চোরদের সরকার’ হিসেবে অভিহিত করেন। নাড্ডা ঝাড়খণ্ডে ক্ষমতাসীন জেএমএম-কংগ্রেস সরকারের সমালোচনা করে অভিযোগ করেন, বেকার ভাতা, সরকারি চাকরি এবং নারীর অগ্রগতির জন্য আর্থিক সাহায্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে এই সরকার।
নাড্ডা বলেন, ‘তারা (জেএমএম-কংগ্রেস) বলেছিল, তারা বেকার ভাতা দেবে, সরকারি চাকরি দেবে এবং নারীর উন্নতির জন্য আর্থিক সাহায্য করবে। কিছু হয়েছে? এটি প্রতারণামূলক সরকার; এটি মিথ্যাবাদীদের সরকার; এটি চোরদের সমর্থনকারী সরকার।’
এর আগে, কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা অমিত শাহও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী ইস্যুতে ঝাড়খণ্ডের সরকারের ব্যাপক সমালোচনা করেন। তিনি ঝাড়খণ্ডের জেএমএম-কংগ্রেস সরকারকে দেশের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার বলে অভিযুক্ত করেন। তিনি জনগণের প্রতি এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানোর আহ্বান জানান।
এক জনসভায় অমিত শাহ বলেন, ‘কংগ্রেস-জেএমএম সরকার দেশের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত। এই সরকারের পরিবর্তন প্রয়োজন। যদি আপনি এই দুর্নীতি বন্ধ করতে চান, তবে ঝাড়খণ্ড জনমুক্তি মোর্চা এবং কংগ্রেস সরকারকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করুন। যারা আপনাদের টাকা চুরি করেছে, তাদের ছাড়া হবে না।’
উল্লেখ্য, ঝাড়খণ্ডের ৮১ আসনের বিধানসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ দুই দফায় আগামী ১৩ ও ২০ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে এবং ভোট গণনা হবে ২৩ নভেম্বর। এর আগে, ২০১৯ সালের বিধানসভা নির্বাচনে জেএমএম ৩০টি আসন, বিজেপি ২৫টি এবং কংগ্রেস ১৬টি আসনে বিজয়ী হয়।
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) জাতীয় সভাপতি ও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা বলেছেন, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি ক্ষমতায় এলে প্রত্যেক বাংলাদেশিকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করা হবে। এমনকি, যেসব বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী স্থানীয় নারীদের বিয়ে করেছেন, তাঁদের ও তাঁদের সন্তানদের আদিবাসী অধিকার দেওয়া হবে না বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার ঝাড়খণ্ডের পালামৌতে আয়োজিত এক জনসভায় জেপি নাড্ডা এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় এলে প্রত্যেক বাংলাদেশিকে রাজ্য থেকে বের করে দেওয়া হবে এবং স্থানীয় নারীদের বিয়ে করে অনুপ্রবেশকারীরা যে সন্তান জন্ম দিয়েছে, তাদের আদিবাসী অধিকার দেওয়া হবে না।
এ সময় জেপি নাড্ডা ঝাড়খণ্ডে ক্ষমতাসীন জনমুক্তি মোর্চা ও কংগ্রেসের জোট সরকারকে রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের জন্য দায়ী করেন এবং বিজেপি অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে বলে ঘোষণা করেন।
বিজেপি সভাপতি বলেছেন, ‘প্রত্যেক বাংলাদেশিকে ঝাড়খণ্ড থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করা হবে এবং তারা যেভাবে আমাদের আদিবাসী বোনদের বিয়ে করে আদিবাসী জমির অধিকার পেতে চায়, তাদের সেই অধিকার তো দেওয়া হবেই না, তাদের সন্তানদেরও আদিবাসী অধিকার দেওয়া হবে না।’
এ সময় নাড্ডা জেএমএম-কংগ্রেস জোট সরকারকে ‘প্রতারণাকারী’, ‘মিথ্যাবাদী’ ও ‘চোরদের সরকার’ হিসেবে অভিহিত করেন। নাড্ডা ঝাড়খণ্ডে ক্ষমতাসীন জেএমএম-কংগ্রেস সরকারের সমালোচনা করে অভিযোগ করেন, বেকার ভাতা, সরকারি চাকরি এবং নারীর অগ্রগতির জন্য আর্থিক সাহায্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে এই সরকার।
নাড্ডা বলেন, ‘তারা (জেএমএম-কংগ্রেস) বলেছিল, তারা বেকার ভাতা দেবে, সরকারি চাকরি দেবে এবং নারীর উন্নতির জন্য আর্থিক সাহায্য করবে। কিছু হয়েছে? এটি প্রতারণামূলক সরকার; এটি মিথ্যাবাদীদের সরকার; এটি চোরদের সমর্থনকারী সরকার।’
এর আগে, কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা অমিত শাহও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী ইস্যুতে ঝাড়খণ্ডের সরকারের ব্যাপক সমালোচনা করেন। তিনি ঝাড়খণ্ডের জেএমএম-কংগ্রেস সরকারকে দেশের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার বলে অভিযুক্ত করেন। তিনি জনগণের প্রতি এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরানোর আহ্বান জানান।
এক জনসভায় অমিত শাহ বলেন, ‘কংগ্রেস-জেএমএম সরকার দেশের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত। এই সরকারের পরিবর্তন প্রয়োজন। যদি আপনি এই দুর্নীতি বন্ধ করতে চান, তবে ঝাড়খণ্ড জনমুক্তি মোর্চা এবং কংগ্রেস সরকারকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করুন। যারা আপনাদের টাকা চুরি করেছে, তাদের ছাড়া হবে না।’
উল্লেখ্য, ঝাড়খণ্ডের ৮১ আসনের বিধানসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ দুই দফায় আগামী ১৩ ও ২০ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে এবং ভোট গণনা হবে ২৩ নভেম্বর। এর আগে, ২০১৯ সালের বিধানসভা নির্বাচনে জেএমএম ৩০টি আসন, বিজেপি ২৫টি এবং কংগ্রেস ১৬টি আসনে বিজয়ী হয়।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি দাবি করেছেন, ইমরান খানের সরকার পতনের পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা ছিল। কারাবন্দী ইমরান খানের স্ত্রী এক বিরল ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভিডিওতে আগামী ২৪ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিক্ষোভ মিছিলে ইমরান খানের দল পাকিস
২৯ মিনিট আগেপোল্যান্ডে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ‘পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ানোর’ কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি বলেছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এখন রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ, রাশিয়া প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় এই ঘাঁটিতে হামলা চা
৩১ মিনিট আগেমার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নিজের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গেটজ। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদন থেকে
৩৪ মিনিট আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে
৪১ মিনিট আগে