কলকাতা সংবাদদাতা
ভারতের ১৮ তম লোকসভা নির্বাচন শুরু হয়েছে গত ১৯ এপ্রিল। এবারের নির্বাচন সাত দফায় অনুষ্ঠিত হবে। এখনো তিন দফার নির্বাচন বাকি রয়েছে; যা শেষ হবে আগামী ১লা জুন। এরপর ৪ঠা জুন জানা যাবে শেষ পর্যন্ত দিল্লির মসনদে কারা ক্ষমতায় আসীন হবেন।
গত ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের মতো এবারও ভোট হচ্ছে সাত দফায়। আগামী ৪ঠা জুন ফল ঘোষণার মধ্য দিয়েই পরিষ্কার হয়ে যাবে আগামী পাঁচ বছর ভারতবর্ষের চাবিকাঠি কাদের হাতে থাকবে। ইতিমধ্যেই দেশের সব রাজনৈতিক দলগুলির দর-কষাকষি থেকে শুরু করে জয়ের হুংকার সত্যি হয় কি না সবটা জানতে আমাদের ৪ঠা জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে।
এরই মধ্যে বড় ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রদীপ গুপ্তা। তাঁর মতে, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের ধরনের থেকে এবারের লোকসভা নির্বাচনের ধরনে সেভাবে বড় কোনো হেরফেরের ইঙ্গিত মিলছে না।
তাঁর কথায়, এই মুহূর্তে দেশে কি সেভাবে বড় কোনো পরিবর্তন চোখে পড়ছে না। এবারের নির্বাচন প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে প্রদীপ গুপ্তা বলেন, ‘আমিও আসলে এটাই বলতে চাইছি।’ তবে সংখ্যার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানান তিনি।
গত ২০১৯ সালে বিজেপি ৩০৩ আসন ও এনডিএ ৩৫৩ আসন জিতেছিল। গত ১৩ই মে চতুর্থ দফার ভোট শেষে সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রদীপ গুপ্তা বলেন, ‘চলতি লোকসভা নির্বাচনে সেভাবে কোনো অদলবদলের আভাস দেখতে পাচ্ছি না।’
তাঁর মতে, নির্বাচনের মাঝপথে পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। প্রদীপ গুপ্তার কথায়, ‘একটি দ্বিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ভোটার মোটামুটি স্থির থাকে। ২০ থেকে ৩০ শতাংশ ভোটার যাদের আমরা ফ্লোটার বলে থাকি, তাঁরাই আসলে সিদ্ধান্ত নেয়। বেশির ভাগ সময় বিজয়ী এবং পরাজিতের মধ্যে ব্যবধান ১০ থেকে ২০ শতাংশের ভোটের মধ্যে থাকে। ফ্লোটার ভোটাররা সব সময় সেখানে উপস্থিত থাকে। তাঁরা সাধারণত নির্বাচন শুরু হওয়ার এক মাস আগে কাকে ভোট দেবে সেই বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করে।’
অন্যদিকে ভোট কুশলী যোগেন্দ্র যাদবও উপস্থিত ছিলেন সংশ্লিষ্ট অনুষ্ঠানের প্যানেলে। তাঁর মতে, নির্বাচনের খেলা এবার ঘুরে গিয়েছে। চলতি লোকসভা নির্বাচনে ২৭২ আসনের গণ্ডি পেরোতেও বেশ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে এনডিএকে। কোনো কোনো রাজ্যে বিজেপির আসন হারাবার সম্ভাবনা রয়েছে? এ প্রশ্নের উত্তরে যোগেন্দ্র যাদব বলেন, ‘পূর্ব রাজস্থান, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ এবং বিহারে কিছু আসন হারাতে পারে গেরুয়া শিবির। উত্তর প্রদেশ এবং বিহারে ক্ষতি উল্লেখযোগ্য হতে পারে দলের।’
গত ২০১৯ সালে বিজেপি রাজস্থান ২৫টি আসন, হরিয়ানা ১০টি এবং বিহার ৪০টি আসনের মধ্যে ৩৯ জয় করেছে। অন্যদিকে উত্তর প্রদেশে ৮০টি লোকসভা আসনের মধ্যে ৬২টি আসনে জয় পেয়েছিল গেরুয়া শিবির।
ভারতের ১৮ তম লোকসভা নির্বাচন শুরু হয়েছে গত ১৯ এপ্রিল। এবারের নির্বাচন সাত দফায় অনুষ্ঠিত হবে। এখনো তিন দফার নির্বাচন বাকি রয়েছে; যা শেষ হবে আগামী ১লা জুন। এরপর ৪ঠা জুন জানা যাবে শেষ পর্যন্ত দিল্লির মসনদে কারা ক্ষমতায় আসীন হবেন।
গত ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের মতো এবারও ভোট হচ্ছে সাত দফায়। আগামী ৪ঠা জুন ফল ঘোষণার মধ্য দিয়েই পরিষ্কার হয়ে যাবে আগামী পাঁচ বছর ভারতবর্ষের চাবিকাঠি কাদের হাতে থাকবে। ইতিমধ্যেই দেশের সব রাজনৈতিক দলগুলির দর-কষাকষি থেকে শুরু করে জয়ের হুংকার সত্যি হয় কি না সবটা জানতে আমাদের ৪ঠা জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে।
এরই মধ্যে বড় ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রদীপ গুপ্তা। তাঁর মতে, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের ধরনের থেকে এবারের লোকসভা নির্বাচনের ধরনে সেভাবে বড় কোনো হেরফেরের ইঙ্গিত মিলছে না।
তাঁর কথায়, এই মুহূর্তে দেশে কি সেভাবে বড় কোনো পরিবর্তন চোখে পড়ছে না। এবারের নির্বাচন প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে প্রদীপ গুপ্তা বলেন, ‘আমিও আসলে এটাই বলতে চাইছি।’ তবে সংখ্যার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানান তিনি।
গত ২০১৯ সালে বিজেপি ৩০৩ আসন ও এনডিএ ৩৫৩ আসন জিতেছিল। গত ১৩ই মে চতুর্থ দফার ভোট শেষে সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রদীপ গুপ্তা বলেন, ‘চলতি লোকসভা নির্বাচনে সেভাবে কোনো অদলবদলের আভাস দেখতে পাচ্ছি না।’
তাঁর মতে, নির্বাচনের মাঝপথে পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। প্রদীপ গুপ্তার কথায়, ‘একটি দ্বিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ভোটার মোটামুটি স্থির থাকে। ২০ থেকে ৩০ শতাংশ ভোটার যাদের আমরা ফ্লোটার বলে থাকি, তাঁরাই আসলে সিদ্ধান্ত নেয়। বেশির ভাগ সময় বিজয়ী এবং পরাজিতের মধ্যে ব্যবধান ১০ থেকে ২০ শতাংশের ভোটের মধ্যে থাকে। ফ্লোটার ভোটাররা সব সময় সেখানে উপস্থিত থাকে। তাঁরা সাধারণত নির্বাচন শুরু হওয়ার এক মাস আগে কাকে ভোট দেবে সেই বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু করে।’
অন্যদিকে ভোট কুশলী যোগেন্দ্র যাদবও উপস্থিত ছিলেন সংশ্লিষ্ট অনুষ্ঠানের প্যানেলে। তাঁর মতে, নির্বাচনের খেলা এবার ঘুরে গিয়েছে। চলতি লোকসভা নির্বাচনে ২৭২ আসনের গণ্ডি পেরোতেও বেশ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে এনডিএকে। কোনো কোনো রাজ্যে বিজেপির আসন হারাবার সম্ভাবনা রয়েছে? এ প্রশ্নের উত্তরে যোগেন্দ্র যাদব বলেন, ‘পূর্ব রাজস্থান, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ এবং বিহারে কিছু আসন হারাতে পারে গেরুয়া শিবির। উত্তর প্রদেশ এবং বিহারে ক্ষতি উল্লেখযোগ্য হতে পারে দলের।’
গত ২০১৯ সালে বিজেপি রাজস্থান ২৫টি আসন, হরিয়ানা ১০টি এবং বিহার ৪০টি আসনের মধ্যে ৩৯ জয় করেছে। অন্যদিকে উত্তর প্রদেশে ৮০টি লোকসভা আসনের মধ্যে ৬২টি আসনে জয় পেয়েছিল গেরুয়া শিবির।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে নতুন হাইপারসনিক ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে যাবে। অর্থাৎ, রাশিয়া ইউক্রেনে এই ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়ে যাবে।
২ ঘণ্টা আগেএকজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
১১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
১২ ঘণ্টা আগে