তরুণ চক্রবর্তী
কলকাতা: ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফের বিধানসভা ভোটে লড়বেন। পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামের বদলে এবার তিনি ফিরে আসছেন নিজের আসন ভবানীপুরে। নেত্রীকে বিধানসভায় পাঠাতে ভবানীপুরের বিধায়ক, রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব আজ শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার স্পিকারের কাছে পদত্যাগ পেশ করেন। তিনি পদত্যাগ করায় ভবানীপুর আসনটি খালি হলো। এর আগে জাতীয় সংসদের সদস্যপদ ছেড়ে প্রাদেশিক আইনসভায় থাকতে রাজি না হওয়ায় বিজেপির দুই নির্বাচিত বিধায়কও পদত্যাগপত্র দেন। এছাড়া মারা গিয়েছেন তৃণমূলের এক বিজয়ী প্রার্থী।
ভোটপর্ব চলাকালে মুর্শিদাবাদের ২ ভোট প্রার্থী করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান। ফলে পশ্চিমবঙ্গের ২৯৪টি আসনের মধ্যে ৬টি আসনে উপনির্বাচন হবে। তবে এই নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনও ঘোষিত হয়নি।
২০১১ ও ২০১৬ সালে ভবানীপুর কেন্দ্র থেকেই জয়ী হয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । কিন্তু সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে কলকাতা থেকে বেশ খানিকটা দূরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রাম আসনটিতে দাঁড়াবার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। গত ২ মে ভোট গণনার ফল প্রকাশিত হলে দেখায় যায় দলবদলে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যাওয়ার শুভেন্দু অধিকারীর কাছে মমতা পরাজিত হন। তবে দল জয় পাওয়ায় ফের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিতে অসুবিধা হয়নি তাঁর।
ভোটে হেরেও মুখ্যমন্ত্রী হন তিনি। আর তাঁকে হারিয়ে রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতার মর্যাদা আদায় করেন শুভেন্দু। তাই এ নিয়ে নেট দুনিয়ায় শুরু হয় ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ। বিজেপির অনেকেই মমতার মুখ্যমন্ত্রী হওয়াটাকে অনৈতিক বলে কটাক্ষ করেন। তৃণমূল অবশ্য পাল্টা দাবি করে, মমতাকে সামনে রেখেই প্রতিটি কেন্দ্রে লড়েছেন তাঁরা। সেই লড়াইয়েই বিরাট সাফল্য এসেছে। তাই সর্বসম্মতিক্রমে তাঁরা দলনেত্রী মমতাকেই নির্বাচিত করেন বিধানসভার নেত্রী।
সংবিধান বিশেষজ্ঞদের মতে, ভোটে জেতা-হারার সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীত্বের কোনো সম্পর্ক নেই। তবে শপথের ৬ মাসের মধ্যেই বিধায়ক হিসাবে শপথ নিতে হবে মমতাকে। এ কারণে দরকার উপনির্বাচন। তারই ব্যবস্থা করলেন মন্ত্রী শোভনদেব।
এর আগে শোভন রাসবিহারী আসন থেকে প্রতিনিধিত্ব করতেন। এবারই প্রথম ভবানীপুরে দাঁড়িয়েছিলেন। শোভন জানান, দলের সিদ্ধান্ত মেনে দলনেত্রীর জন্য স্বেচ্ছায় পদত্যাগপত্র দিয়েছেন তিনি। এখন শোভনকেও বিধানসভায় জিতে আসতে হবে মন্ত্রিত্ব রক্ষার জন্য। শোভন ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্রও বিধানসভার সদস্য নন। তাঁকেও উপনির্বাচনে জিততে হবে। শোনা যাচ্ছে খড়দহ কেন্দ্রে নির্বাচিত তৃণমূল প্রার্থী কাজল সিনহার আসনটি খালি হওয়ায় সেখানে প্রার্থী হতে পারেন শোভন। অমিত মিত্র অসুস্থ। তাই তিনি এখনই ভোটে দাঁড়াতে চাইছেন না।
এদিকে, বিজেপির দুই সাংসদ নিশীথ অধিকারী ও জগন্নাথ সরকার সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা ভোটে জয়ী হন। কিন্তু তাঁরা জাতীয় সংসদের সদস্যপদ ছেড়ে প্রাদেশিক আইনসভায় থাকতে রাজি না হওয়ায় পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। তাই একাধিক আসন থেকেই বিধায়ক হওয়ার সুযোগ রয়েছে তাঁদের সামনে। এছাড়াও পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভার পাশাপাশি বিধান পরিষদ গঠনেরও চেষ্টা চলছে। সে ক্ষেত্রে সরাসরি নির্বাচন ছাড়াও বিধায়ক হতে পারেন তাঁরা।
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য রাজনীতিতে শোভনের পদত্যাগপত্র ছাড়াও আজ বড় চমক ছিল কলকাতা হাইকোর্টে রায়। মমতা মন্ত্রিসভার সদস্য সুব্রত মুখার্জি ও ফিরহাদ হাকিম, বিধায়ক মদন মিত্র ও সাবেক মেয়র শোভন চ্যাটার্জির জামিন সংক্রান্ত মামলায় এদিন একমত হতে পারেননি বিচারপতিরা। তাই ঘুষকাণ্ডে গ্রেপ্তার চার হেভিওয়েট নেতার এদিনও জামিন হয়নি। তবে হাইকোর্ট জানিয়েছেন, গৃহবন্দী থেকে ভার্চুয়ালই তাঁরা সমস্ত কাজ করতে পারবেন। ফিরহাদ বর্তমানে কলকাতার পুরপ্রশাসনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র। তাই তাঁকে বাড়িতে বসেই কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বাকিরা অবশ্য শারীরিক কারণে হাসপাতাল থেকে এখনই ছাড়া পাচ্ছেননা। আইনি লড়াইয়ের দীর্ঘসূত্রিতার কারণে ক্ষুব্ধ তৃণমূল। তবে এদিনের গৃহবন্দীর নির্দেশের ফলে তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষের দাবি, 'বিজেপি যে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই তাঁদের নেতাদের গ্রেপ্তার করেছে সেটা প্রমাণিত। তদন্তের শেষে চার্জশিট পেশের সময় অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের কোনো অর্থ নেই, মহামান্য আদালতও সেটি বুঝেছেন।' কোভিড পরিস্থিতিতে জনপ্রতিনিধিদের আটক রাখার ফলে কলকাতার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে এদিন মন্তব্য করেন নারদকাণ্ডে গ্রেপ্তার হওয়াদের আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিকে, ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের দাপট চলছে। গোটা দেশেই বেড়ে চলেছে দৈনিক মৃত্যুর হার। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে নিজের লোকসভা আসন ভারানসির ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে কোভিডে প্রিয়জনেদের হারিয়ে অনেকটা আবেগতাড়িত হয়ে ওঠেন। তাঁর চোখ কান্নায় ছলছল করে ওঠে। পরে অবশ্য নিজেকে সামলে নেন। পশ্চিমবঙ্গের করোনা পরিস্থিতিও এখনো বেলাগাম। দৈনিক মৃত্যু ২০০ ছুঁই-ছুঁই। হাসপাতালের পাশাপাশি শ্মশানেও ভিড় বাড়ছে। বাড়ছে আতঙ্কও। পরিস্থিতির অবনতির জন্য মমতা-সহ বিরোধীরা মোদি সরকারকেই দায়ী করছেন।
কলকাতা: ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফের বিধানসভা ভোটে লড়বেন। পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামের বদলে এবার তিনি ফিরে আসছেন নিজের আসন ভবানীপুরে। নেত্রীকে বিধানসভায় পাঠাতে ভবানীপুরের বিধায়ক, রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব আজ শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার স্পিকারের কাছে পদত্যাগ পেশ করেন। তিনি পদত্যাগ করায় ভবানীপুর আসনটি খালি হলো। এর আগে জাতীয় সংসদের সদস্যপদ ছেড়ে প্রাদেশিক আইনসভায় থাকতে রাজি না হওয়ায় বিজেপির দুই নির্বাচিত বিধায়কও পদত্যাগপত্র দেন। এছাড়া মারা গিয়েছেন তৃণমূলের এক বিজয়ী প্রার্থী।
ভোটপর্ব চলাকালে মুর্শিদাবাদের ২ ভোট প্রার্থী করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান। ফলে পশ্চিমবঙ্গের ২৯৪টি আসনের মধ্যে ৬টি আসনে উপনির্বাচন হবে। তবে এই নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনও ঘোষিত হয়নি।
২০১১ ও ২০১৬ সালে ভবানীপুর কেন্দ্র থেকেই জয়ী হয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । কিন্তু সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে কলকাতা থেকে বেশ খানিকটা দূরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রাম আসনটিতে দাঁড়াবার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। গত ২ মে ভোট গণনার ফল প্রকাশিত হলে দেখায় যায় দলবদলে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যাওয়ার শুভেন্দু অধিকারীর কাছে মমতা পরাজিত হন। তবে দল জয় পাওয়ায় ফের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিতে অসুবিধা হয়নি তাঁর।
ভোটে হেরেও মুখ্যমন্ত্রী হন তিনি। আর তাঁকে হারিয়ে রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতার মর্যাদা আদায় করেন শুভেন্দু। তাই এ নিয়ে নেট দুনিয়ায় শুরু হয় ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ। বিজেপির অনেকেই মমতার মুখ্যমন্ত্রী হওয়াটাকে অনৈতিক বলে কটাক্ষ করেন। তৃণমূল অবশ্য পাল্টা দাবি করে, মমতাকে সামনে রেখেই প্রতিটি কেন্দ্রে লড়েছেন তাঁরা। সেই লড়াইয়েই বিরাট সাফল্য এসেছে। তাই সর্বসম্মতিক্রমে তাঁরা দলনেত্রী মমতাকেই নির্বাচিত করেন বিধানসভার নেত্রী।
সংবিধান বিশেষজ্ঞদের মতে, ভোটে জেতা-হারার সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীত্বের কোনো সম্পর্ক নেই। তবে শপথের ৬ মাসের মধ্যেই বিধায়ক হিসাবে শপথ নিতে হবে মমতাকে। এ কারণে দরকার উপনির্বাচন। তারই ব্যবস্থা করলেন মন্ত্রী শোভনদেব।
এর আগে শোভন রাসবিহারী আসন থেকে প্রতিনিধিত্ব করতেন। এবারই প্রথম ভবানীপুরে দাঁড়িয়েছিলেন। শোভন জানান, দলের সিদ্ধান্ত মেনে দলনেত্রীর জন্য স্বেচ্ছায় পদত্যাগপত্র দিয়েছেন তিনি। এখন শোভনকেও বিধানসভায় জিতে আসতে হবে মন্ত্রিত্ব রক্ষার জন্য। শোভন ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্রও বিধানসভার সদস্য নন। তাঁকেও উপনির্বাচনে জিততে হবে। শোনা যাচ্ছে খড়দহ কেন্দ্রে নির্বাচিত তৃণমূল প্রার্থী কাজল সিনহার আসনটি খালি হওয়ায় সেখানে প্রার্থী হতে পারেন শোভন। অমিত মিত্র অসুস্থ। তাই তিনি এখনই ভোটে দাঁড়াতে চাইছেন না।
এদিকে, বিজেপির দুই সাংসদ নিশীথ অধিকারী ও জগন্নাথ সরকার সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা ভোটে জয়ী হন। কিন্তু তাঁরা জাতীয় সংসদের সদস্যপদ ছেড়ে প্রাদেশিক আইনসভায় থাকতে রাজি না হওয়ায় পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। তাই একাধিক আসন থেকেই বিধায়ক হওয়ার সুযোগ রয়েছে তাঁদের সামনে। এছাড়াও পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভার পাশাপাশি বিধান পরিষদ গঠনেরও চেষ্টা চলছে। সে ক্ষেত্রে সরাসরি নির্বাচন ছাড়াও বিধায়ক হতে পারেন তাঁরা।
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য রাজনীতিতে শোভনের পদত্যাগপত্র ছাড়াও আজ বড় চমক ছিল কলকাতা হাইকোর্টে রায়। মমতা মন্ত্রিসভার সদস্য সুব্রত মুখার্জি ও ফিরহাদ হাকিম, বিধায়ক মদন মিত্র ও সাবেক মেয়র শোভন চ্যাটার্জির জামিন সংক্রান্ত মামলায় এদিন একমত হতে পারেননি বিচারপতিরা। তাই ঘুষকাণ্ডে গ্রেপ্তার চার হেভিওয়েট নেতার এদিনও জামিন হয়নি। তবে হাইকোর্ট জানিয়েছেন, গৃহবন্দী থেকে ভার্চুয়ালই তাঁরা সমস্ত কাজ করতে পারবেন। ফিরহাদ বর্তমানে কলকাতার পুরপ্রশাসনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র। তাই তাঁকে বাড়িতে বসেই কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বাকিরা অবশ্য শারীরিক কারণে হাসপাতাল থেকে এখনই ছাড়া পাচ্ছেননা। আইনি লড়াইয়ের দীর্ঘসূত্রিতার কারণে ক্ষুব্ধ তৃণমূল। তবে এদিনের গৃহবন্দীর নির্দেশের ফলে তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষের দাবি, 'বিজেপি যে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই তাঁদের নেতাদের গ্রেপ্তার করেছে সেটা প্রমাণিত। তদন্তের শেষে চার্জশিট পেশের সময় অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের কোনো অর্থ নেই, মহামান্য আদালতও সেটি বুঝেছেন।' কোভিড পরিস্থিতিতে জনপ্রতিনিধিদের আটক রাখার ফলে কলকাতার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে এদিন মন্তব্য করেন নারদকাণ্ডে গ্রেপ্তার হওয়াদের আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিকে, ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের দাপট চলছে। গোটা দেশেই বেড়ে চলেছে দৈনিক মৃত্যুর হার। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে নিজের লোকসভা আসন ভারানসির ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে কোভিডে প্রিয়জনেদের হারিয়ে অনেকটা আবেগতাড়িত হয়ে ওঠেন। তাঁর চোখ কান্নায় ছলছল করে ওঠে। পরে অবশ্য নিজেকে সামলে নেন। পশ্চিমবঙ্গের করোনা পরিস্থিতিও এখনো বেলাগাম। দৈনিক মৃত্যু ২০০ ছুঁই-ছুঁই। হাসপাতালের পাশাপাশি শ্মশানেও ভিড় বাড়ছে। বাড়ছে আতঙ্কও। পরিস্থিতির অবনতির জন্য মমতা-সহ বিরোধীরা মোদি সরকারকেই দায়ী করছেন।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৩ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৪ ঘণ্টা আগে