অনলাইন ডেস্ক
ভারতের সবচেয়ে পুরোনো রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের দলত্যাগী নেতা নিজের পদত্যাগের কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। কংগ্রেসে বিরুদ্ধবাদী বলে পরিচিত জি–২৩ নামে পরিচিত একদল জ্যেষ্ঠ নেতার কাছে নিজের দলত্যাগের ব্যাখ্যা করেছেন। স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার তিনি আনন্দ শর্মা, পৃথ্বীরাজ চৌহান এবং ভূপিন্দর হুদাসহ অন্যদের কাছে নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পৃথ্বীরাজ চৌহান জানিয়েছেন—জি–২৩-এর নেতারা গুলাম নবী আজাদের দিল্লির বাসভবনে গিয়ে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে তাঁরা শুরুতেই জানতে চান, কেন তিনি দলত্যাগ করেছেন। বিশেষ করে সোনিয়া গান্ধী দলের সাংগঠনিক নির্বাচন ঘোষণার পরও তিনি কেন তাঁদের সঙ্গে কোনো ধরনের পরামর্শ না করেই দলত্যাগ করেছেন।
পৃথ্বীরাজ চৌহান আরও জানিয়েছেন, জবাবে গুলাম নবী আজাদ উল্লেখ করেছেন, কংগ্রেসের ভেতরের ‘প্রাসাদ রাজনীতির’ কারণে দলে তাঁর পক্ষে টিকে থাকা অসম্ভব হয়ে উঠেছিল। তবে চৌহান দলীয় সাংগঠনিক নির্বাচন এবং প্রেসিডেন্ট পদে গান্ধী পরিবারের কেউ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘এই নির্বাচন অবাধ ও মুক্ত হতে হবে।’
এর আগে, গত শুক্রবার কংগ্রেস ত্যাগের ঘোষণা দেন গুলাম নবী আজাদ। সে সময় তিনি মাত্র পাঁচ শব্দের পদত্যাগপত্র পাঠান সোনিয়ার কাছে। সেসময় গুলাম নবী আজাদ রাহুল গান্ধীকে ‘শিশুতোষ’ এবং ‘অপরিপক্ব’ বলেও কটাক্ষ করেন। গুলাম নবী আজাদ কংগ্রেসের নির্বাচনী ব্যর্থতা এবং কংগ্রেসের নির্জীব হয়ে পড়ার পেছনে রাহুলকেই দায়ী করেন।
গুলাম নবী আজাদের পদত্যাগের বিষয়ে হতাশা প্রকাশ করে আনন্দ শর্মা বলেন, ‘এই বিষয়টি গুরুতর এবং এই ঘটনা সব কংগ্রেস নেতাকর্মীর মনে আঘাত করেছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে এই বিষয়ের জন্য বিস্মিত। পুরো বিষয়টি মিটিয়ে ফেলা যেত।’ আনন্দ শর্মা আরও বলেন, এই বিষয়টি দলের ভেতরে আত্মসমালোচনার জন্ম দিত বলে আমার ধারণা ছিল। তবে দুর্ভাগ্যবশত তা হয়নি।
কংগ্রেসের এই ভিন্নমতাবলম্বী অংশটির অন্য সদস্যরা হলেন—শশী থারুর, মনীশ তিওয়ারী, মুকুল ওয়াসনিক। তাঁরা অনেক আগে থেকেই দলের আমূল সংস্কার দাবি করে আসছেন। এর আগে কংগ্রেসের আরেক প্রবীণ নেতা কপিল সিবাল কংগ্রেসের নেতৃত্ব নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে গত মে মাসে দল ছাড়েন।
এদিকে গুলাম নবী আজাদ জানিয়েছেন, তিনি জম্মু–কাশ্মীরে রাজনৈতিক দল গঠন করবেন। তাঁর এই ঘোষণার পরপরই জম্মু–কাশ্মীর কংগ্রেসেও ফাটল তৈরির আশঙ্কা তৈরি করেছে। একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, কংগ্রেসের জ্যেষ্ঠ ৬৪ জন নেতা গুলাম নবী আজাদকে সমর্থনে প্রস্তুত। তাঁদের মধ্যে জম্মু–কাশ্মীরের সাবেক উপমুখ্যমন্ত্রী তারা চাঁদও রয়েছেন। তিনি গুলাম নবী আজাদের সমর্থনে আজ কংগ্রেস থেকে পদত্যাগও করেছেন।
ভারতের সবচেয়ে পুরোনো রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের দলত্যাগী নেতা নিজের পদত্যাগের কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। কংগ্রেসে বিরুদ্ধবাদী বলে পরিচিত জি–২৩ নামে পরিচিত একদল জ্যেষ্ঠ নেতার কাছে নিজের দলত্যাগের ব্যাখ্যা করেছেন। স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার তিনি আনন্দ শর্মা, পৃথ্বীরাজ চৌহান এবং ভূপিন্দর হুদাসহ অন্যদের কাছে নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পৃথ্বীরাজ চৌহান জানিয়েছেন—জি–২৩-এর নেতারা গুলাম নবী আজাদের দিল্লির বাসভবনে গিয়ে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে তাঁরা শুরুতেই জানতে চান, কেন তিনি দলত্যাগ করেছেন। বিশেষ করে সোনিয়া গান্ধী দলের সাংগঠনিক নির্বাচন ঘোষণার পরও তিনি কেন তাঁদের সঙ্গে কোনো ধরনের পরামর্শ না করেই দলত্যাগ করেছেন।
পৃথ্বীরাজ চৌহান আরও জানিয়েছেন, জবাবে গুলাম নবী আজাদ উল্লেখ করেছেন, কংগ্রেসের ভেতরের ‘প্রাসাদ রাজনীতির’ কারণে দলে তাঁর পক্ষে টিকে থাকা অসম্ভব হয়ে উঠেছিল। তবে চৌহান দলীয় সাংগঠনিক নির্বাচন এবং প্রেসিডেন্ট পদে গান্ধী পরিবারের কেউ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘এই নির্বাচন অবাধ ও মুক্ত হতে হবে।’
এর আগে, গত শুক্রবার কংগ্রেস ত্যাগের ঘোষণা দেন গুলাম নবী আজাদ। সে সময় তিনি মাত্র পাঁচ শব্দের পদত্যাগপত্র পাঠান সোনিয়ার কাছে। সেসময় গুলাম নবী আজাদ রাহুল গান্ধীকে ‘শিশুতোষ’ এবং ‘অপরিপক্ব’ বলেও কটাক্ষ করেন। গুলাম নবী আজাদ কংগ্রেসের নির্বাচনী ব্যর্থতা এবং কংগ্রেসের নির্জীব হয়ে পড়ার পেছনে রাহুলকেই দায়ী করেন।
গুলাম নবী আজাদের পদত্যাগের বিষয়ে হতাশা প্রকাশ করে আনন্দ শর্মা বলেন, ‘এই বিষয়টি গুরুতর এবং এই ঘটনা সব কংগ্রেস নেতাকর্মীর মনে আঘাত করেছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে এই বিষয়ের জন্য বিস্মিত। পুরো বিষয়টি মিটিয়ে ফেলা যেত।’ আনন্দ শর্মা আরও বলেন, এই বিষয়টি দলের ভেতরে আত্মসমালোচনার জন্ম দিত বলে আমার ধারণা ছিল। তবে দুর্ভাগ্যবশত তা হয়নি।
কংগ্রেসের এই ভিন্নমতাবলম্বী অংশটির অন্য সদস্যরা হলেন—শশী থারুর, মনীশ তিওয়ারী, মুকুল ওয়াসনিক। তাঁরা অনেক আগে থেকেই দলের আমূল সংস্কার দাবি করে আসছেন। এর আগে কংগ্রেসের আরেক প্রবীণ নেতা কপিল সিবাল কংগ্রেসের নেতৃত্ব নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে গত মে মাসে দল ছাড়েন।
এদিকে গুলাম নবী আজাদ জানিয়েছেন, তিনি জম্মু–কাশ্মীরে রাজনৈতিক দল গঠন করবেন। তাঁর এই ঘোষণার পরপরই জম্মু–কাশ্মীর কংগ্রেসেও ফাটল তৈরির আশঙ্কা তৈরি করেছে। একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, কংগ্রেসের জ্যেষ্ঠ ৬৪ জন নেতা গুলাম নবী আজাদকে সমর্থনে প্রস্তুত। তাঁদের মধ্যে জম্মু–কাশ্মীরের সাবেক উপমুখ্যমন্ত্রী তারা চাঁদও রয়েছেন। তিনি গুলাম নবী আজাদের সমর্থনে আজ কংগ্রেস থেকে পদত্যাগও করেছেন।
নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ট্রানজিশন টিম এক ডজনেরও বেশি উচ্চপদস্থ কূটনীতিককে পদ থেকে সরে দাঁড়াতে বলেছেন। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
৩ ঘণ্টা আগেভুল বা মিথ্যা তথ্য দেওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের বেশ কুখ্যাতি আছে। যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর অভিষেক ভাষণেও ভুল তথ্য দিলেন তিনি!
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বাংলাদেশ সময় সোমবার (২০ জানুয়ারি) রাত ১১টায় ক্যাপিটল হিলে শপথ নেন তিনি। এরপর শুরু হয় তাঁর অভিষেক ভাষণ।
৫ ঘণ্টা আগেশপথ গ্রহণের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে সোমবার অভিষিক্ত হলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শপথের আগে নিজের মেয়াদের শেষ কয়েক ঘণ্টায় একটি নজিরবিহীন পদক্ষেপ নিয়েছেন বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
৫ ঘণ্টা আগে