অনলাইন ডেস্ক
ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে ‘মাদার অব ইন্ডিয়া’ বা ‘ভারতের মা’ বলে অভিহিত করেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুরেশ গোপী। শুধু তা–ই নয়, কংগ্রেস নেতা প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী কে করুণাকরণকে বলেছেন ‘সাহসী প্রশাসক’। এ ছাড়া বিজেপি নেতা কর্ণুয়াকরন এবং মার্ক্সবাদী প্রবীণ নেতা ই কে নয়নারকে বলেছেন তাঁর ‘রাজনৈতিক গুরু’!
গত বুধবার মন্ত্রী সুরেশ গোপী কেরালা রাজ্যের ত্রিশূর শহরের পুনকুনমে অবস্থিত করুণাকরণের স্মৃতিসৌধ ‘মুরালি মন্দিরম’ পরিদর্শনের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন। সুরেশ কেরালা রাজ্য থেকে বিজেপির টিকিটে লোকসভা আসনে জিতেছেন। তাঁকে পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দিয়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার।
মজার বিষয় হলো, করুণাকরণের ছেলে এবং কংগ্রেস নেতা কে মুরালিধরনকে পরাজিত করেই লোকসভা ভোটে জিতেছেন সুরেশ গোপী। তিনি ত্রিশূর লোকসভা আসনে বিজেপির টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। গত ২৬ এপ্রিলের ভোটে কে মুরালিধরন তৃতীয় স্থানে ছিলেন।
তবে কংগ্রেস নেতা করুণাকরণ স্মৃতিসৌধে এই সফরকে রাজনৈতিক রং না দেওয়ার জন্য সংবাদকর্মীদের অনুরোধ করেছেন এই বিজেপি নেতা। তিনি বলেন, করুণাকরণ তাঁর ‘গুরু’। গুরুর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এখানে এসেছেন।
সুরেশ গোপী বলেন, মার্ক্সবাদী নেতা নয়নার এবং তাঁর স্ত্রী সারদা শিক্ষকের মতো করুণাকরণ এবং তাঁর স্ত্রী কল্যাণিকুট্টি আম্মার সঙ্গেও তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। তিনি কান্নুরে নয়নার বাড়িতে গিয়েছিলেন। ১২ জুন তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সম্পর্ক ঝালাই করে নিয়েছেন।
সুরেশ গোপী বলেন, ইন্দিরা গান্ধীকে তিনি ‘ভারতথিন্তে মাথাভু’ (ভারতের মা) হিসেবে দেখেন। করুণাকরণ তাঁর চোখে ‘রাজ্যের কংগ্রেস দলের পিতা’ ছিলেন।
সতর্কতা হিসেবে তিনি এর ব্যাখ্যায় বলেন, করুণাকরণকে কেরালায় কংগ্রেসের ‘পিতা’ হিসেবে বর্ণনা করা মানে দক্ষিণের এই রাজ্যের প্রাচীনতম দল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা বা সহপ্রতিষ্ঠাতাদের প্রতি অসম্মান করা নয়।
অভিনেতা থেকে রাজনীতিবিদ বনে যাওয়া কংগ্রেসের এ প্রবীণ নেতার (করুণাকরণ) প্রশাসনিক দক্ষতার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন সুরেশ গোপী। তাঁকে তাঁর প্রজন্মের একজন ‘সাহসী প্রশাসক’ হিসেবে অভিহিত করেন তিনি।
সুরেশ বলেন, ২০১৯ সালেও মুরালি মন্দিরে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল তাঁর। কিন্তু কন্যা পদ্মজা ভেনুগোপাল রাজনৈতিক কারণে তাঁকে নিরুৎসাহিত করেছিলেন বলে যাওয়া হয়নি। কন্যাও সম্প্রতি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন।
পরে সুরেশ গোপী শহরের বিখ্যাত লর্ড মাতা চার্চে গিয়ে প্রার্থনা করেন।
সুরেশ অভিযোগ করেন, তিনি এবং তাঁর পরিবার মেয়ের বিয়ের সময় সেন্ট মেরির মূর্তির কাছে সোনার মুকুট নৈবেদ্য দেওয়ার ঘটনাকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছিল। তারা অভিযোগ করেছিল, মুকুটটি সোনার ছিল না, বরং তামার তৈরি ছিল!
বহুদিন পর কেরালায় খাতা খুলেছে বিজেপি। সেটিও ঘটল কেরালার জনপ্রিয় অভিনেতা সুরেশ গোপীর হাত ধরে। বাম শাসিত এ রাজ্যে বিজেপি কখনো গুরুত্বই পায়নি। এবার কংগ্রেসও অবশ্য এ রাজ্যে বেশ কয়েকটি আসন পেয়েছে।
ত্রিশূর লোকসভা আসনে ত্রিমুখী লড়াই হয়েছিল। কংগ্রেস, বিজেপি এবং সিপিআইয়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থী ছিলেন এ আসনে। শেষ পর্যন্ত এই আসন দিয়েই দীর্ঘদিনের খরা কাটাল বিজেপি।
ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে ‘মাদার অব ইন্ডিয়া’ বা ‘ভারতের মা’ বলে অভিহিত করেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুরেশ গোপী। শুধু তা–ই নয়, কংগ্রেস নেতা প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী কে করুণাকরণকে বলেছেন ‘সাহসী প্রশাসক’। এ ছাড়া বিজেপি নেতা কর্ণুয়াকরন এবং মার্ক্সবাদী প্রবীণ নেতা ই কে নয়নারকে বলেছেন তাঁর ‘রাজনৈতিক গুরু’!
গত বুধবার মন্ত্রী সুরেশ গোপী কেরালা রাজ্যের ত্রিশূর শহরের পুনকুনমে অবস্থিত করুণাকরণের স্মৃতিসৌধ ‘মুরালি মন্দিরম’ পরিদর্শনের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন। সুরেশ কেরালা রাজ্য থেকে বিজেপির টিকিটে লোকসভা আসনে জিতেছেন। তাঁকে পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দিয়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার।
মজার বিষয় হলো, করুণাকরণের ছেলে এবং কংগ্রেস নেতা কে মুরালিধরনকে পরাজিত করেই লোকসভা ভোটে জিতেছেন সুরেশ গোপী। তিনি ত্রিশূর লোকসভা আসনে বিজেপির টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। গত ২৬ এপ্রিলের ভোটে কে মুরালিধরন তৃতীয় স্থানে ছিলেন।
তবে কংগ্রেস নেতা করুণাকরণ স্মৃতিসৌধে এই সফরকে রাজনৈতিক রং না দেওয়ার জন্য সংবাদকর্মীদের অনুরোধ করেছেন এই বিজেপি নেতা। তিনি বলেন, করুণাকরণ তাঁর ‘গুরু’। গুরুর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এখানে এসেছেন।
সুরেশ গোপী বলেন, মার্ক্সবাদী নেতা নয়নার এবং তাঁর স্ত্রী সারদা শিক্ষকের মতো করুণাকরণ এবং তাঁর স্ত্রী কল্যাণিকুট্টি আম্মার সঙ্গেও তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। তিনি কান্নুরে নয়নার বাড়িতে গিয়েছিলেন। ১২ জুন তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সম্পর্ক ঝালাই করে নিয়েছেন।
সুরেশ গোপী বলেন, ইন্দিরা গান্ধীকে তিনি ‘ভারতথিন্তে মাথাভু’ (ভারতের মা) হিসেবে দেখেন। করুণাকরণ তাঁর চোখে ‘রাজ্যের কংগ্রেস দলের পিতা’ ছিলেন।
সতর্কতা হিসেবে তিনি এর ব্যাখ্যায় বলেন, করুণাকরণকে কেরালায় কংগ্রেসের ‘পিতা’ হিসেবে বর্ণনা করা মানে দক্ষিণের এই রাজ্যের প্রাচীনতম দল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা বা সহপ্রতিষ্ঠাতাদের প্রতি অসম্মান করা নয়।
অভিনেতা থেকে রাজনীতিবিদ বনে যাওয়া কংগ্রেসের এ প্রবীণ নেতার (করুণাকরণ) প্রশাসনিক দক্ষতার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন সুরেশ গোপী। তাঁকে তাঁর প্রজন্মের একজন ‘সাহসী প্রশাসক’ হিসেবে অভিহিত করেন তিনি।
সুরেশ বলেন, ২০১৯ সালেও মুরালি মন্দিরে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল তাঁর। কিন্তু কন্যা পদ্মজা ভেনুগোপাল রাজনৈতিক কারণে তাঁকে নিরুৎসাহিত করেছিলেন বলে যাওয়া হয়নি। কন্যাও সম্প্রতি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন।
পরে সুরেশ গোপী শহরের বিখ্যাত লর্ড মাতা চার্চে গিয়ে প্রার্থনা করেন।
সুরেশ অভিযোগ করেন, তিনি এবং তাঁর পরিবার মেয়ের বিয়ের সময় সেন্ট মেরির মূর্তির কাছে সোনার মুকুট নৈবেদ্য দেওয়ার ঘটনাকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছিল। তারা অভিযোগ করেছিল, মুকুটটি সোনার ছিল না, বরং তামার তৈরি ছিল!
বহুদিন পর কেরালায় খাতা খুলেছে বিজেপি। সেটিও ঘটল কেরালার জনপ্রিয় অভিনেতা সুরেশ গোপীর হাত ধরে। বাম শাসিত এ রাজ্যে বিজেপি কখনো গুরুত্বই পায়নি। এবার কংগ্রেসও অবশ্য এ রাজ্যে বেশ কয়েকটি আসন পেয়েছে।
ত্রিশূর লোকসভা আসনে ত্রিমুখী লড়াই হয়েছিল। কংগ্রেস, বিজেপি এবং সিপিআইয়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থী ছিলেন এ আসনে। শেষ পর্যন্ত এই আসন দিয়েই দীর্ঘদিনের খরা কাটাল বিজেপি।
ইউক্রেন যুদ্ধ রাশিয়া নতুন রণকৌশল গ্রহণ করেছে। এখন থেকে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলার ক্ষেত্রে নতুনত্ব আনবে। কেবল সামরিক অবকাঠামো বা স্থাপনায় নয়, রাশিয়া এখন থেকে ইউক্রেনের কৌশলগত সব ধরনের স্থাপনায়ই হামলা চালাবে।
১ ঘণ্টা আগেগুলির শব্দ শুনে রেড্ডির বন্ধুরা, যারা অন্য একটি ঘরে ছিলেন, ছুটে তাঁর ঘরে আসেন এবং তাঁকে রক্তে ভেজা অবস্থায় পান। বন্ধুরা দ্রুত কাছাকাছি একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সংবাদমাধ্যমগুলোতে খবর প্রকাশিত হয়েছিল, দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ক্ষমতাচ্যুতির পেছনে সৌদি আরবের হাত ছিল বলে দাবি করেছেন তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবি। সংবাদমাধ্যমগুলো বুশরা বিবির একটি ভিডিও বক্তব্যের বরাত দিয়ে এই খবর দিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেভারতের মিজোরাম রাজ্য সরকার দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন স্থান থেকে আশ্রয় নেওয়া সব শরণার্থীকে একটি স্থানে স্থানান্তরিত করার পরিকল্পনা করছে। পাশাপাশি তাদের সবাইকে একত্র করারও উদ্যোগ নিয়েছে। এর ফলে, ২ হাজারের বেশি বাংলাদেশিও এই কেন্দ্রে আশ্রয় পাবেন বলে জানিয়েছেন মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রীর রাজনৈতিক পরামর্শদা
১ ঘণ্টা আগে