অনলাইন ডেস্ক
লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ১০০টি আসন পূর্ণ হলো না। ৯৯-এ থেমে গেল। তবুও এক দশকের মধ্যে এটিই কংগ্রেসের সবচেয়ে বেশি আসনে জয়। যেখানে ২০১৪ সালে মাত্র ৪৪টি এবং ২০১৯ সালে ৫২টি আসনে জয় পায় দলটি। শেষবার দলটি ২০০৯ সালে তিন ডিজিটের স্কোর করেছে। ২০৬টি আসন জিতে মনমোহন সিংয়ের নেতৃত্বে সরকার গঠন করে কংগ্রেস। ইউনাইটেড প্রগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স (এনডিএ) সেবার দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় বসে।
মঙ্গলবার (৪ জুন) রাত আড়াইটা পর্যন্ত প্রাপ্ত ৫৪১ টি আসনের ফলাফলে কংগ্রেস ৯৯টি আসনে জিতেছে। এর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আসনটি হলো উত্তর প্রদেশের আমেথি। এটি ছিল বিজেপির ঘাঁটি। ২০১৯ সালের নির্বাচনে বিজেপির স্মৃতি ইরানির কাছে রাহুল গান্ধী হেরেছিলেন এ আসনে। বর্তমানে আরও ৮টি আসনে কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে।
কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট প্রতিষ্ঠিত হয় ২০২৩ সালের জুনে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং তাঁর বিজেপি নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্সকে (এনডিএ) ঠেকাতে গঠিত হয় এই জোট। ইন্ডিয়া জোট এখন পর্যন্ত মোট ২৩১টি আসনে জিতেছে। যদিও ২৯৫টি আসনে প্রথমে এগিয়ে থাকার দাবি করা হয়েছিল।
আজ ভোট গণনা শুরু হওয়ার পর এনডিএ ২৯২টি আসনে এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত পেয়েছে ২৯৪টি। গণনা শুরু হওয়ার পর (পোস্টাল ব্যালট দিয়ে শুরু) ক্ষমতাসীন জোটটি দ্রুত ২৭২টি আসনের অর্ধেকেই এগিয়ে ছিল।
রাত আড়াইটা পর্যন্ত প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী, বিজেপি একাই জিতেছে ২৪০টি আসনে। অবশ্য দলের লক্ষ্য ছিল ৩৭০ আসন।
এ ছাড়া সমাজবাদী পার্টি ৩৭টি জিতেছে। আর সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস জিতেছে ২৯ টিতে।
এখনো যে ২টি আসনে ফল ঘোষণা বাকি, সে দুটিতে এগিয়ে আছে তামিলনাডুতে এমকে স্ট্যালিনের ডিএমকে এবং মহারাষ্ট্রের এনসিপি (এসপি)।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণের জন্য প্রস্তুত। কিন্তু বিজেপির ৪০০ সিটের লক্ষ্য ছোঁয়ার আশা পূরণ হচ্ছে না—এটি স্পষ্ট। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট সে পথে বাধা হয়ে রইল।
২০১৪ সালে কী ঘটেছে?
২০১৪ সালে কংগ্রেস রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ‘মোদি তরঙ্গ’–এর চ্যালেঞ্জে মুখে পড়েছিল। বড় পরাজয় হজম করতে হয়েছে এই লোকসভা নির্বাচনে। ১৬২টি আসন হারায় দলটি। ভোটের অংশ প্রায় ৯ দশমিক ৩ শতাংশের কমে যায়।
২০১৪ সালের নির্বাচনে হিন্দি হার্টল্যান্ডের উত্থান দেখা যায়। হিন্দিভাষী রাজ্যগুলোকে নিয়ে এই ‘হিন্দি বেল্ট’ পশ্চিমে গুজরাট এবং রাজস্থান থেকে পূর্বে বিহার এবং ঝাড়খণ্ড এবং নিচে মধ্যপ্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত।
এনডিএ জোট ১০ বছর আগে লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে ৩৩৬ টিতে জয় পায়। বিশেষ করে এই হিন্দি বেল্টে বিজেপি নিরঙ্কুশ জয় পায়। আর বিজেপি মোট আসন পায় ২৮২ টি।
এনডিএ জোট উত্তর প্রদেশে ৭৩ টি, মহারাষ্ট্রে ৪১ টি, বিহারে ৩১টি এবং মধ্যপ্রদেশে ২৭টি আসন জিতেছে। এটি গুজরাটের ২৬ টি, রাজস্থানের ২৫টি, দিল্লির সাতটি, হিমাচল প্রদেশের চারটি এবং উত্তরাখণ্ডের পাঁচটি আসন জিতেছে এবং ঝাড়খণ্ডের ১৪ টির মধ্যে ১২ টি, ছত্তিশগড়ের ১১ টির মধ্যে ১০টি এবং হরিয়ানার ১০টি আসনের মধ্যে সাতটিতে জিতেছিল।
কংগ্রেস উত্তর প্রদেশে মাত্র দুটি আসন জিতে—দলের শক্ত ঘাঁটি আমেথি এবং রায়বেরেলি। দলটি বাকি বেল্ট জুড়ে মাত্র ছয়টি আসন পায়। ইউপিএ শরিকেরা আরও ছয়টি আসন এনে দেয়।
২০১৯ সালে কী হয়েছিল?
বিজেপির পাঁচ বছরে আরও এগিয়ে যায়। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে এককভাবে ৩০৩টি এবং শরিকদের সঙ্গে যৌথভাবে ৩৫৩টি আসন জিতে বিজেপি।
আবারও হিন্দি বেল্টে কংগ্রেস আশাহত হয়। বিজেপি উত্তর প্রদেশে ৭৪, বিহারে ৩৯ এবং মধ্যপ্রদেশে ২৮টি আসনে জিতেছিল। এ ছাড়া গুজরাট, রাজস্থান, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ এবং দিল্লিতেও জয় কিছু পায়। এই রাজ্যগুলো থেকে ৭৭টি আসন পায় তারা। ছত্তিশগড়ের নয়টি এবং ঝাড়খণ্ডের ১১টি যোগ করে। বিজেপি এই অঞ্চল থেকে মোট ২৩৮টি আসনে জিতেছিল।
কংগ্রেস এবার রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। আবারও খারাপভাবে পরাজিত হয়। ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার সঙ্গে জোট করে একা মাত্র ছয়টি আসন এবং জোটবদ্ধভাবে সাতটি আসন জিতেছে।
রাহুল গান্ধী উত্তর প্রদেশের আমেথি থেকে শোচনীয় পরাজয় বরণ করেন। কংগ্রেস নেতা টানা চতুর্থ জয় পাওয়ার আশা করেছিলেন। কিন্তু বিজেপির স্মৃতি ইরানির কাছে খারাপভাবে হেরে যান।
রাহুল গান্ধীর পরাজয়ের পর কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন। গান্ধী পরিবারের অনুগতদের আপত্তি সত্ত্বেও তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করবেন না বলে অনড় ছিলেন।
লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ১০০টি আসন পূর্ণ হলো না। ৯৯-এ থেমে গেল। তবুও এক দশকের মধ্যে এটিই কংগ্রেসের সবচেয়ে বেশি আসনে জয়। যেখানে ২০১৪ সালে মাত্র ৪৪টি এবং ২০১৯ সালে ৫২টি আসনে জয় পায় দলটি। শেষবার দলটি ২০০৯ সালে তিন ডিজিটের স্কোর করেছে। ২০৬টি আসন জিতে মনমোহন সিংয়ের নেতৃত্বে সরকার গঠন করে কংগ্রেস। ইউনাইটেড প্রগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স (এনডিএ) সেবার দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় বসে।
মঙ্গলবার (৪ জুন) রাত আড়াইটা পর্যন্ত প্রাপ্ত ৫৪১ টি আসনের ফলাফলে কংগ্রেস ৯৯টি আসনে জিতেছে। এর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আসনটি হলো উত্তর প্রদেশের আমেথি। এটি ছিল বিজেপির ঘাঁটি। ২০১৯ সালের নির্বাচনে বিজেপির স্মৃতি ইরানির কাছে রাহুল গান্ধী হেরেছিলেন এ আসনে। বর্তমানে আরও ৮টি আসনে কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে।
কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট প্রতিষ্ঠিত হয় ২০২৩ সালের জুনে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং তাঁর বিজেপি নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্সকে (এনডিএ) ঠেকাতে গঠিত হয় এই জোট। ইন্ডিয়া জোট এখন পর্যন্ত মোট ২৩১টি আসনে জিতেছে। যদিও ২৯৫টি আসনে প্রথমে এগিয়ে থাকার দাবি করা হয়েছিল।
আজ ভোট গণনা শুরু হওয়ার পর এনডিএ ২৯২টি আসনে এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত পেয়েছে ২৯৪টি। গণনা শুরু হওয়ার পর (পোস্টাল ব্যালট দিয়ে শুরু) ক্ষমতাসীন জোটটি দ্রুত ২৭২টি আসনের অর্ধেকেই এগিয়ে ছিল।
রাত আড়াইটা পর্যন্ত প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী, বিজেপি একাই জিতেছে ২৪০টি আসনে। অবশ্য দলের লক্ষ্য ছিল ৩৭০ আসন।
এ ছাড়া সমাজবাদী পার্টি ৩৭টি জিতেছে। আর সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস জিতেছে ২৯ টিতে।
এখনো যে ২টি আসনে ফল ঘোষণা বাকি, সে দুটিতে এগিয়ে আছে তামিলনাডুতে এমকে স্ট্যালিনের ডিএমকে এবং মহারাষ্ট্রের এনসিপি (এসপি)।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণের জন্য প্রস্তুত। কিন্তু বিজেপির ৪০০ সিটের লক্ষ্য ছোঁয়ার আশা পূরণ হচ্ছে না—এটি স্পষ্ট। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট সে পথে বাধা হয়ে রইল।
২০১৪ সালে কী ঘটেছে?
২০১৪ সালে কংগ্রেস রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ‘মোদি তরঙ্গ’–এর চ্যালেঞ্জে মুখে পড়েছিল। বড় পরাজয় হজম করতে হয়েছে এই লোকসভা নির্বাচনে। ১৬২টি আসন হারায় দলটি। ভোটের অংশ প্রায় ৯ দশমিক ৩ শতাংশের কমে যায়।
২০১৪ সালের নির্বাচনে হিন্দি হার্টল্যান্ডের উত্থান দেখা যায়। হিন্দিভাষী রাজ্যগুলোকে নিয়ে এই ‘হিন্দি বেল্ট’ পশ্চিমে গুজরাট এবং রাজস্থান থেকে পূর্বে বিহার এবং ঝাড়খণ্ড এবং নিচে মধ্যপ্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত।
এনডিএ জোট ১০ বছর আগে লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে ৩৩৬ টিতে জয় পায়। বিশেষ করে এই হিন্দি বেল্টে বিজেপি নিরঙ্কুশ জয় পায়। আর বিজেপি মোট আসন পায় ২৮২ টি।
এনডিএ জোট উত্তর প্রদেশে ৭৩ টি, মহারাষ্ট্রে ৪১ টি, বিহারে ৩১টি এবং মধ্যপ্রদেশে ২৭টি আসন জিতেছে। এটি গুজরাটের ২৬ টি, রাজস্থানের ২৫টি, দিল্লির সাতটি, হিমাচল প্রদেশের চারটি এবং উত্তরাখণ্ডের পাঁচটি আসন জিতেছে এবং ঝাড়খণ্ডের ১৪ টির মধ্যে ১২ টি, ছত্তিশগড়ের ১১ টির মধ্যে ১০টি এবং হরিয়ানার ১০টি আসনের মধ্যে সাতটিতে জিতেছিল।
কংগ্রেস উত্তর প্রদেশে মাত্র দুটি আসন জিতে—দলের শক্ত ঘাঁটি আমেথি এবং রায়বেরেলি। দলটি বাকি বেল্ট জুড়ে মাত্র ছয়টি আসন পায়। ইউপিএ শরিকেরা আরও ছয়টি আসন এনে দেয়।
২০১৯ সালে কী হয়েছিল?
বিজেপির পাঁচ বছরে আরও এগিয়ে যায়। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে এককভাবে ৩০৩টি এবং শরিকদের সঙ্গে যৌথভাবে ৩৫৩টি আসন জিতে বিজেপি।
আবারও হিন্দি বেল্টে কংগ্রেস আশাহত হয়। বিজেপি উত্তর প্রদেশে ৭৪, বিহারে ৩৯ এবং মধ্যপ্রদেশে ২৮টি আসনে জিতেছিল। এ ছাড়া গুজরাট, রাজস্থান, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ এবং দিল্লিতেও জয় কিছু পায়। এই রাজ্যগুলো থেকে ৭৭টি আসন পায় তারা। ছত্তিশগড়ের নয়টি এবং ঝাড়খণ্ডের ১১টি যোগ করে। বিজেপি এই অঞ্চল থেকে মোট ২৩৮টি আসনে জিতেছিল।
কংগ্রেস এবার রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। আবারও খারাপভাবে পরাজিত হয়। ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার সঙ্গে জোট করে একা মাত্র ছয়টি আসন এবং জোটবদ্ধভাবে সাতটি আসন জিতেছে।
রাহুল গান্ধী উত্তর প্রদেশের আমেথি থেকে শোচনীয় পরাজয় বরণ করেন। কংগ্রেস নেতা টানা চতুর্থ জয় পাওয়ার আশা করেছিলেন। কিন্তু বিজেপির স্মৃতি ইরানির কাছে খারাপভাবে হেরে যান।
রাহুল গান্ধীর পরাজয়ের পর কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন। গান্ধী পরিবারের অনুগতদের আপত্তি সত্ত্বেও তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করবেন না বলে অনড় ছিলেন।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি দাবি করেছেন, ইমরান খানের সরকার পতনের পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা ছিল। কারাবন্দী ইমরান খানের স্ত্রী এক বিরল ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভিডিওতে আগামী ২৪ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিক্ষোভ মিছিলে ইমরান খানের দল পাকিস
৮ ঘণ্টা আগেপোল্যান্ডে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ‘পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ানোর’ কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি বলেছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এখন রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ, রাশিয়া প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় এই ঘাঁটিতে হামলা চা
৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নিজের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গেটজ। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদন থেকে
৮ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে