অনলাইন ডেস্ক
মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে অষ্টমবারের মতো শপথ নিয়ে রেকর্ড গড়েছেন নিতীশ কুমার। তিনি গতকাল বুধবার ভারতের বিহার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন। একই সঙ্গে উপমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন রাষ্ট্রীয় জনতা দলের নেতা তেজস্বী যাদব। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে রাজ্যটির রাজভবনে তাঁদের শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল ফাগু চৌহান।
এনডিটিভি জানিয়েছে, নিতীশের জনতা দল ইউনাইটেডের (জেডিইউ) সঙ্গে নানা ইস্যুতে বিজেপির দূরত্ব তৈরি হতে থাকলে জোট থেকে বের হয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন নিতীশ। এরই ধারাবাহিকতায় গত মঙ্গলবার বিহারের গভর্নরের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। এরই মধ্যে জনতা দল ইউনাইটেড, রাষ্ট্রীয় জনতা দলসহ সাতটি দল মিলে গঠন করেছে ‘মহাগাঠবন্ধন’ বা মহাজোট। এই মহাজোটের সমর্থন নিয়ে নতুন করে সরকার গড়তে চলেছেন নিতীশ কুমার।
রাজ্য গভর্নরের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার আগে নিতীশ কুমার তাঁর দলীয় বিধায়কদের সঙ্গে একদফা বৈঠক করেন। পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার পর সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে নিতীশ কুমার বলেন, ‘আমি পদত্যাগ করেছি এবং আমার দলীয় বিধায়কেরা এ বিষয়ে অবগত।’
তবে পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই নিতীশ কুমারকে আবারও রাজ্য গভর্নরের কার্যালয়ে দেখা যায়। তাঁর সঙ্গে ছিলেন সদ্য ভেঙে যাওয়া বিধানসভার বিরোধীদলীয় নেতা ও রাষ্ট্রীয় জনতা দলের নেতা তেজস্বী এবং তাঁর ভাই তেজ প্রতাপকেও।
শপথগ্রহণের পর নিতীশ বলেন, ‘আমি ২০২০ সালের ফলালের পরে আর মুখ্যমন্ত্রী হতে চাইনি। কিন্তু আমাকে চাপের মধ্যে রাখা হয়েছিল।’
এদিকে বিজেপি অভিযোগ করে বলেছে, নিতীশ জনগণকে হতাশ করেছেন এবং তাদের ম্যান্ডেটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার পাটনায় দলটি বিক্ষোভ করার ঘোষণা দিয়েছে। এরপর তারা জেলাগুলোতেও বিক্ষোভ ছড়িয়ে দেবে বলে জানিয়েছে। রাজ্য বিজেপির প্রধান ড. সঞ্জয় জয়সওয়াল বলেছেন, ‘বিহারের মানুষ নিতীশ কুমারকে কখনোই ক্ষমা করবে না।’
মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে অষ্টমবারের মতো শপথ নিয়ে রেকর্ড গড়েছেন নিতীশ কুমার। তিনি গতকাল বুধবার ভারতের বিহার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন। একই সঙ্গে উপমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন রাষ্ট্রীয় জনতা দলের নেতা তেজস্বী যাদব। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে রাজ্যটির রাজভবনে তাঁদের শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল ফাগু চৌহান।
এনডিটিভি জানিয়েছে, নিতীশের জনতা দল ইউনাইটেডের (জেডিইউ) সঙ্গে নানা ইস্যুতে বিজেপির দূরত্ব তৈরি হতে থাকলে জোট থেকে বের হয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন নিতীশ। এরই ধারাবাহিকতায় গত মঙ্গলবার বিহারের গভর্নরের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। এরই মধ্যে জনতা দল ইউনাইটেড, রাষ্ট্রীয় জনতা দলসহ সাতটি দল মিলে গঠন করেছে ‘মহাগাঠবন্ধন’ বা মহাজোট। এই মহাজোটের সমর্থন নিয়ে নতুন করে সরকার গড়তে চলেছেন নিতীশ কুমার।
রাজ্য গভর্নরের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার আগে নিতীশ কুমার তাঁর দলীয় বিধায়কদের সঙ্গে একদফা বৈঠক করেন। পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার পর সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে নিতীশ কুমার বলেন, ‘আমি পদত্যাগ করেছি এবং আমার দলীয় বিধায়কেরা এ বিষয়ে অবগত।’
তবে পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই নিতীশ কুমারকে আবারও রাজ্য গভর্নরের কার্যালয়ে দেখা যায়। তাঁর সঙ্গে ছিলেন সদ্য ভেঙে যাওয়া বিধানসভার বিরোধীদলীয় নেতা ও রাষ্ট্রীয় জনতা দলের নেতা তেজস্বী এবং তাঁর ভাই তেজ প্রতাপকেও।
শপথগ্রহণের পর নিতীশ বলেন, ‘আমি ২০২০ সালের ফলালের পরে আর মুখ্যমন্ত্রী হতে চাইনি। কিন্তু আমাকে চাপের মধ্যে রাখা হয়েছিল।’
এদিকে বিজেপি অভিযোগ করে বলেছে, নিতীশ জনগণকে হতাশ করেছেন এবং তাদের ম্যান্ডেটের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার পাটনায় দলটি বিক্ষোভ করার ঘোষণা দিয়েছে। এরপর তারা জেলাগুলোতেও বিক্ষোভ ছড়িয়ে দেবে বলে জানিয়েছে। রাজ্য বিজেপির প্রধান ড. সঞ্জয় জয়সওয়াল বলেছেন, ‘বিহারের মানুষ নিতীশ কুমারকে কখনোই ক্ষমা করবে না।’
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৮ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
৯ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
১০ ঘণ্টা আগে