অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ গাজার শহর খান ইউনিস ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। গাজায় তিন মাস ধরে চলমান যুদ্ধে প্রথমবার একদিনে ২৪ সেনা হারাল ইসরায়েল।
মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি বাহিনী (আইডিএফ) বলেছে, গতকাল থেকে ইসরায়েলি সেনারা একটি বিস্তৃত অভিযান চালাচ্ছে। এ অভিযানে তাঁরা খান ইউনিসকে ঘিরে ফেলে এবং ওই অঞ্চলে অভিযান জোরদার করে। শহরটিকে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র বাহিনী হামাসের দুর্গ বলে উল্লেখ করেছে ইসরায়েল।
গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহরে হামলার বিষয়ে তারা বলে, স্থল বাহিনী হামাস যোদ্ধাদের সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধ করেছে, বিমান হামলা চালিয়েছে এবং বেশ কয়েকজন যোদ্ধাকে হত্যা করেছে।
এর আগে মঙ্গলবার আইডিএফের মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি বলেন, ইসরায়েলি সেনারা দুটি ভবনে বিস্ফোরক বসানোর সময় হামাস যোদ্ধারা রকেটচালিত একটি গ্রেনেড দিয়ে নিকটবর্তী একটি ট্যাংকে আঘাত হানে। ফলে আশপাশে থাকা বিস্ফোরকে আগুন ধরে যায় এবং সেনারা সেখান থেকে সরে যাওয়ার আগেই ভবন দুটি তাদের ওপর ধসে পড়ে।
হ্যাগারি নিহতের সংখ্যা ২৪ জানালেও বিস্তারিত কিছু জানাননি।
গাজার দক্ষিণাঞ্চল থেকে আল জাজিরার সাংবাদিক হানি মাহমুদ বলেন, ‘ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান এ শহরের মানবিক বিপর্যয় কেবল বাড়াবেই। এমনিতে খাবার, পানি ও ওষুধ সরবরাহের ঘাটতিতে ধুঁকছে গাজা।’
মাহমুদ বলেন, ‘যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে ফিলিস্তিনিদের সরে যেতে বলার পর থেকে এই খান ইউনিসকেই গাজার সবচেয়ে নিরাপদ অঞ্চল বলে ধারণা করে হয়েছিল। এখানে লাখো ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছিলেন। কিন্তু এখন এই খান ইউনিসই মানুষের ভোগান্তি ও ধ্বংসের স্থান হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
সোমবার ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় খান ইউনিসে অন্তত ৬৫ জন নিহত হয়।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় হামাস। এতে প্রায় ১ হাজার ১৩৯ জন নিহত হয়, জিম্মি করে ২৫৩ জনকে। এর জেরে ওই দিনই হামলা শুরু করে ইসরায়েল। গতকাল পর্যন্ত এই যুদ্ধে ২৫ হাজার ২৯৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এরপর গত নভেম্বরে মানবিক কারণ দেখিয়ে শর্ত সাপেক্ষে যুদ্ধবিরতি হয়। সে সময় দুই পক্ষের মধ্যে বেশ কয়েক দফায় বন্দিবিনিময় হয়। ওই সময় ১০০ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। বাকিরা এখনো তাদের জিম্মায় রয়ে গেছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, খান ইউনিসের আংশিক কার্যকর হাসপাতালগুলোর মধ্যে নাসের হাসপাতাল এবং আল আমল সিটি হাসপাতাল ইসরায়েলি বোমা হামলায় ‘চরম ঝুঁকিতে’ রয়েছে। মঙ্গলবার টেলিগ্রাম চ্যানেলে মন্ত্রণালয় বলে, নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সের ভবনগুলো বোমার শার্পনেল রয়েছে, যা রোগী, কর্মী এবং বাস্তুচ্যুত মানুষের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলেছে।
দক্ষিণ গাজার শহর খান ইউনিস ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। গাজায় তিন মাস ধরে চলমান যুদ্ধে প্রথমবার একদিনে ২৪ সেনা হারাল ইসরায়েল।
মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি বাহিনী (আইডিএফ) বলেছে, গতকাল থেকে ইসরায়েলি সেনারা একটি বিস্তৃত অভিযান চালাচ্ছে। এ অভিযানে তাঁরা খান ইউনিসকে ঘিরে ফেলে এবং ওই অঞ্চলে অভিযান জোরদার করে। শহরটিকে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র বাহিনী হামাসের দুর্গ বলে উল্লেখ করেছে ইসরায়েল।
গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহরে হামলার বিষয়ে তারা বলে, স্থল বাহিনী হামাস যোদ্ধাদের সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধ করেছে, বিমান হামলা চালিয়েছে এবং বেশ কয়েকজন যোদ্ধাকে হত্যা করেছে।
এর আগে মঙ্গলবার আইডিএফের মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি বলেন, ইসরায়েলি সেনারা দুটি ভবনে বিস্ফোরক বসানোর সময় হামাস যোদ্ধারা রকেটচালিত একটি গ্রেনেড দিয়ে নিকটবর্তী একটি ট্যাংকে আঘাত হানে। ফলে আশপাশে থাকা বিস্ফোরকে আগুন ধরে যায় এবং সেনারা সেখান থেকে সরে যাওয়ার আগেই ভবন দুটি তাদের ওপর ধসে পড়ে।
হ্যাগারি নিহতের সংখ্যা ২৪ জানালেও বিস্তারিত কিছু জানাননি।
গাজার দক্ষিণাঞ্চল থেকে আল জাজিরার সাংবাদিক হানি মাহমুদ বলেন, ‘ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান এ শহরের মানবিক বিপর্যয় কেবল বাড়াবেই। এমনিতে খাবার, পানি ও ওষুধ সরবরাহের ঘাটতিতে ধুঁকছে গাজা।’
মাহমুদ বলেন, ‘যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে ফিলিস্তিনিদের সরে যেতে বলার পর থেকে এই খান ইউনিসকেই গাজার সবচেয়ে নিরাপদ অঞ্চল বলে ধারণা করে হয়েছিল। এখানে লাখো ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছিলেন। কিন্তু এখন এই খান ইউনিসই মানুষের ভোগান্তি ও ধ্বংসের স্থান হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
সোমবার ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় খান ইউনিসে অন্তত ৬৫ জন নিহত হয়।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় হামাস। এতে প্রায় ১ হাজার ১৩৯ জন নিহত হয়, জিম্মি করে ২৫৩ জনকে। এর জেরে ওই দিনই হামলা শুরু করে ইসরায়েল। গতকাল পর্যন্ত এই যুদ্ধে ২৫ হাজার ২৯৫ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এরপর গত নভেম্বরে মানবিক কারণ দেখিয়ে শর্ত সাপেক্ষে যুদ্ধবিরতি হয়। সে সময় দুই পক্ষের মধ্যে বেশ কয়েক দফায় বন্দিবিনিময় হয়। ওই সময় ১০০ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। বাকিরা এখনো তাদের জিম্মায় রয়ে গেছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, খান ইউনিসের আংশিক কার্যকর হাসপাতালগুলোর মধ্যে নাসের হাসপাতাল এবং আল আমল সিটি হাসপাতাল ইসরায়েলি বোমা হামলায় ‘চরম ঝুঁকিতে’ রয়েছে। মঙ্গলবার টেলিগ্রাম চ্যানেলে মন্ত্রণালয় বলে, নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সের ভবনগুলো বোমার শার্পনেল রয়েছে, যা রোগী, কর্মী এবং বাস্তুচ্যুত মানুষের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলেছে।
পুলিশের স্থাপন করা ব্যারিকেড ভেঙে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে ঢুকে পড়েছে ইমরান খানের সমর্থকেরা। তারা ঢুকে পড়ার পরপরই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়ে গেছে। পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে তাঁর সমর্থকেরা আজ মঙ্গলবার
১ ঘণ্টা আগেগুরুত্বপূর্ণ কারণ ছিল—মুসলিম ভোটের বিভাজন। যার ফলে, রাজ্য বিধানসভার মুসলিম অধ্যুষিত ৩৮টি আসনের একটি বড় অংশকেই শাসক জোটকে পকেটে পুরতে সহায়তা করেছে
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ফেডারেল রাজধানী ইসলামাবাদে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি দেখামাত্র গুলি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সমর্থকেরা রাজধানীতে পৌঁছে বিক্ষোভ করতে পারে
৪ ঘণ্টা আগেদুর্বৃত্তরা শ্রীনগর হাইওয়েতে একটি গাড়ি রেঞ্জারস সদস্যদের ওপর উঠিয়ে দিলে চার সদস্য নিহত হন এবং আরও পাঁচ রেঞ্জারস ও দুই পুলিশ কর্মকর্তা আহত হন। তবে একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, এ হামলায় এখন পর্যন্ত ৪ রেঞ্জারস এবং দুই পুলিশ কর্মকর্তার প্রাণ গেছে। এ ছাড়া ১০০-এর বেশি পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে