অনলাইন ডেস্ক
ইরানের রাজধানী তেহরানে এক সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়ার জানাজায় মানুষের ঢল নেমেছে। গত বৃহস্পতিবার তেহরান বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত তাঁর জানাজায় অংশ নেন লাখ লাখ মানুষ। এতে ইমামতি করেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। জানাজা শেষে তাঁর মরদেহ বহনকারী কফিন তেহরানের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে মরদেহ পাঠানো হয় কাতারে। দোহা বিমানবন্দরের টারমাকে কফিন গ্রহণ করেন হামাসের শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার দোহায় অবস্থিত কাতারের বৃহত্তম মসজিদ ইমাম মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহাবে ইসমাইল হানিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন হামাসের পলিট ব্যুরোর সদস্য খালিল আল হাইয়া। খালিদ মেশালসহ হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতাদের পাশাপাশি হাজার হাজার মানুষ এতে অংশ নেন। ছিলেন নিহতের পরিবারের সদস্যরাও।
সেখানে সমবেত জনতার উদ্দেশে গাজায় হামাসের উপপ্রধান খালিল আল হাইয়া বলেন, গাজায় গত ১০ মাসে শিশুসহ হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। তাদের কারও জীবনই কম মূল্যবান নয়। ইসমাইল হানিয়ার রক্ত বৃথা যাবে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, এই রক্তের সিঁড়ি বেয়েই ফিলিস্তিনের বিজয় আসবে। হামাস ছাড়াও ফিলিস্তিনের বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা কাতারের জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জানাজায় অংশ নেন। এ উপলক্ষে সেখানে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে কাতারি কর্তৃপক্ষ।
কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল সানি, সাবেক আমির হামাদ বিন খলিফা আল সানি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মুহাম্মাদ বিন আব্দুর রহমান আল সানি, ইরানের ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ রেজা আরেফ, কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান ও ফিলিস্তিনের ইসলামি জিহাদ আন্দোলনের মহাসচিব জিয়াদ আন নাখালার মতো নেতারা দোহায় অনুষ্ঠিত জানাজায় অংশ নেন। জানাজা শেষে দোহার উত্তরে লুসাইল কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
তুরস্ক, লেবানন, ইয়েমেন, পাকিস্তান, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও গতকাল তাঁর গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ এগুলোতে অংশ নেন। নিহত হামাস নেতার সম্মানে এক দিনের শোক ঘোষণা করেছে তুরস্ক ও পাকিস্তান। তিন দিনের শোক ঘোষণা করেছে ইরান।
পাকিস্তানে ইসমাইল হানিয়ার গায়েবানা জানাজায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফও অংশ নেন। রাজধানী ইসলামাবাদ ছাড়াও পাকিস্তানের বিভিন্ন শহরে হামাস নেতার গায়েবানা জানাজার আয়োজন করা হয়। এগুলোতে লোকজনের উপচেপড়া ভিড় ছিল লক্ষণীয়।
হামাসের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে ইসরায়েলি দখলদারত্ব থেকে মুসলিমদের তৃতীয় পবিত্র মসজিদ আল আকসা উদ্ধার করা। গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর ইসমাইল হানিয়ার জন্য মুসল্লিদের কাছে দোয়া চান আল-আকসার ইমাম শেখ একরিমা সাবরি। তিনি বলেন, ‘জেরুজালেমের বাসিন্দারা শহীদকে ক্ষমা করার জন্য দোয়া করছেন। আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করছি, ইসমাইল হানিয়াকে যেন তিনি জান্নাত দান করেন।’
এদিকে ইসমাইল হানিয়ার জন্য দোয়া করায় আল আকসার ইমামের বিরুদ্ধে ‘উসকানি প্রদানের’ অভিযোগে তদন্ত শুরুর কথা জানিয়েছে ইসরায়েলি পুলিশ।
ইরানের রাজধানী তেহরানে এক সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়ার জানাজায় মানুষের ঢল নেমেছে। গত বৃহস্পতিবার তেহরান বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত তাঁর জানাজায় অংশ নেন লাখ লাখ মানুষ। এতে ইমামতি করেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। জানাজা শেষে তাঁর মরদেহ বহনকারী কফিন তেহরানের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে মরদেহ পাঠানো হয় কাতারে। দোহা বিমানবন্দরের টারমাকে কফিন গ্রহণ করেন হামাসের শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার দোহায় অবস্থিত কাতারের বৃহত্তম মসজিদ ইমাম মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহাবে ইসমাইল হানিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন হামাসের পলিট ব্যুরোর সদস্য খালিল আল হাইয়া। খালিদ মেশালসহ হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতাদের পাশাপাশি হাজার হাজার মানুষ এতে অংশ নেন। ছিলেন নিহতের পরিবারের সদস্যরাও।
সেখানে সমবেত জনতার উদ্দেশে গাজায় হামাসের উপপ্রধান খালিল আল হাইয়া বলেন, গাজায় গত ১০ মাসে শিশুসহ হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। তাদের কারও জীবনই কম মূল্যবান নয়। ইসমাইল হানিয়ার রক্ত বৃথা যাবে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, এই রক্তের সিঁড়ি বেয়েই ফিলিস্তিনের বিজয় আসবে। হামাস ছাড়াও ফিলিস্তিনের বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা কাতারের জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জানাজায় অংশ নেন। এ উপলক্ষে সেখানে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে কাতারি কর্তৃপক্ষ।
কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল সানি, সাবেক আমির হামাদ বিন খলিফা আল সানি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মুহাম্মাদ বিন আব্দুর রহমান আল সানি, ইরানের ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ রেজা আরেফ, কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান ও ফিলিস্তিনের ইসলামি জিহাদ আন্দোলনের মহাসচিব জিয়াদ আন নাখালার মতো নেতারা দোহায় অনুষ্ঠিত জানাজায় অংশ নেন। জানাজা শেষে দোহার উত্তরে লুসাইল কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
তুরস্ক, লেবানন, ইয়েমেন, পাকিস্তান, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও গতকাল তাঁর গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ এগুলোতে অংশ নেন। নিহত হামাস নেতার সম্মানে এক দিনের শোক ঘোষণা করেছে তুরস্ক ও পাকিস্তান। তিন দিনের শোক ঘোষণা করেছে ইরান।
পাকিস্তানে ইসমাইল হানিয়ার গায়েবানা জানাজায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফও অংশ নেন। রাজধানী ইসলামাবাদ ছাড়াও পাকিস্তানের বিভিন্ন শহরে হামাস নেতার গায়েবানা জানাজার আয়োজন করা হয়। এগুলোতে লোকজনের উপচেপড়া ভিড় ছিল লক্ষণীয়।
হামাসের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে ইসরায়েলি দখলদারত্ব থেকে মুসলিমদের তৃতীয় পবিত্র মসজিদ আল আকসা উদ্ধার করা। গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর ইসমাইল হানিয়ার জন্য মুসল্লিদের কাছে দোয়া চান আল-আকসার ইমাম শেখ একরিমা সাবরি। তিনি বলেন, ‘জেরুজালেমের বাসিন্দারা শহীদকে ক্ষমা করার জন্য দোয়া করছেন। আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করছি, ইসমাইল হানিয়াকে যেন তিনি জান্নাত দান করেন।’
এদিকে ইসমাইল হানিয়ার জন্য দোয়া করায় আল আকসার ইমামের বিরুদ্ধে ‘উসকানি প্রদানের’ অভিযোগে তদন্ত শুরুর কথা জানিয়েছে ইসরায়েলি পুলিশ।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবিকে আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দেওয়া সাজার রায় চ্যালেঞ্জ করার ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। দলটির অভিযোগ, এই রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তবে সরকার বলছে, এই সাজা ইমরান খানের প্রাপ্য ছিল।
৩ ঘণ্টা আগেআগামী ১০ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি অ্যারো ইন্ডিয়া ২০২৫–এর ১৫ তম প্রদর্শনী বেঙ্গালুরুর ইয়েলাহাঙ্কা বিমানঘাঁটি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে বেঙ্গালুরুর ইয়েলাহাঙ্কা বিমানঘাঁটির ১৩ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে মাংস বিক্রি ও পরিবেশনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে২০১৭ সালে প্রথম মেয়াদে নির্বাচিত হয়ে, প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েই ‘ওবামা কেয়ার’ বাতিলে নির্বাহী আদেশ জারি করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার দ্বিতীয় মেয়াদে ফিরে এসে, প্রথম দিনেই নির্বাহী আদেশে একাধিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের কথা বলেছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেগাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি আলোচনা শুরুর পর প্রথমবারের মতো প্রতিক্রিয়া জানালেন লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ প্রধান নাঈম কাশেম। আজ শনিবার ফিলিস্তিনিদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, এই চুক্তি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অটল প্রতিরোধ গড়ে তোলার প্রমাণ। টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে