অনলাইন ডেস্ক
এখনই গাজায় বড় ধরনের অভিযান চালানোর বিপক্ষে প্রায় অর্ধেক ইসরায়েলি। দেশটির সংবাদমাধ্যম মারিভের চালানো এক জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। জরিপ অনুসারে, ইসরায়েলের ৪৯ শতাংশ নাগরিক চান না গাজায় এখনই কোনো ধরনে বড় অভিযান চালানো হোক। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এখনো অনেকে হামাসের কাছে বন্দী আছে।
ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। হামাসকে নির্মূলের প্রতিজ্ঞাও ব্যক্ত করেছে দেশটি। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান ও স্থল, এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। সেই থেকে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী অনবরত অবরুদ্ধ গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব হামলায় নিহতদের প্রায় শতভাগই বেসামরিক নাগরিক। তাদের মধ্যে আবার অধিকাংশই নারী ও শিশু।
এ অবস্থায় ইসরায়েলিদের ওপর চালানো জরিপের ভিত্তিতে মারিভ পত্রিকা জানিয়েছে, মাত্র ২৯ শতাংশ ইসরায়েলি চান এখনই হামাসের বিরুদ্ধে স্থল অভিযান বা অন্য কোনো বড় অভিযান চালু হোক। বিপরীতে ৪৯ শতাংশ মনে করেন, এখনই অভিযান শুরু না করে আরও অপেক্ষা করা উচিত। ২২ শতাংশ ভোটার এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত জানাননি। জরিপটি ৫২২ জন প্রাপ্তবয়স্ক ইসরায়েলির ওপর চালানো হয়। মারিভ জানিয়েছে, এই জরিপে ভুলের আশঙ্কা মাত্র ৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
এর আগে, গত ১০ অক্টোবর একই ইস্যুতে জরিপ চালায় মারিভ। তখন অন্তত ৬৫ শতাংশ ভোটদাতা বলেছিলেন, শিগগিরই গাজায় বড় আকারের স্থল অভিযান শুরু করা উচিত। মারিভ বলছে, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ইসরায়েলি জনমানসে এই বিষয়ে মত পরিবর্তিত হয়েছে।
এদিকে, বিগত ২১ দিন ধরে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৪১৫। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজ জানিয়েছে, গণহত্যার উদ্দেশ্য চালিত ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুসারে—গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৪১৫। আহত হয়েছে আরও অন্তত ২০ হাজার ৫০০ জন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ৭ হাজার ৩০৫ জনই গাজা উপত্যকার। হাজায় আহত হয়েছে ১৮ হাজার ৫৬৭ জন। বিপরীতে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি অভিযানে বিগত ২১ দিনে নিহত হয়েছে ১১০ জন। আহত হয়েছে আরও অন্তত ১ হাজার ৯৫০ জন। নিহতদের মধ্যে ৩ হাজারেরও বেশি শিশু। নিহতদের ৭০ শতাংশই নারী, শিশু ও বয়স্ক।
এখনই গাজায় বড় ধরনের অভিযান চালানোর বিপক্ষে প্রায় অর্ধেক ইসরায়েলি। দেশটির সংবাদমাধ্যম মারিভের চালানো এক জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। জরিপ অনুসারে, ইসরায়েলের ৪৯ শতাংশ নাগরিক চান না গাজায় এখনই কোনো ধরনে বড় অভিযান চালানো হোক। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এখনো অনেকে হামাসের কাছে বন্দী আছে।
ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। হামাসকে নির্মূলের প্রতিজ্ঞাও ব্যক্ত করেছে দেশটি। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান ও স্থল, এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। সেই থেকে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী অনবরত অবরুদ্ধ গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব হামলায় নিহতদের প্রায় শতভাগই বেসামরিক নাগরিক। তাদের মধ্যে আবার অধিকাংশই নারী ও শিশু।
এ অবস্থায় ইসরায়েলিদের ওপর চালানো জরিপের ভিত্তিতে মারিভ পত্রিকা জানিয়েছে, মাত্র ২৯ শতাংশ ইসরায়েলি চান এখনই হামাসের বিরুদ্ধে স্থল অভিযান বা অন্য কোনো বড় অভিযান চালু হোক। বিপরীতে ৪৯ শতাংশ মনে করেন, এখনই অভিযান শুরু না করে আরও অপেক্ষা করা উচিত। ২২ শতাংশ ভোটার এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত জানাননি। জরিপটি ৫২২ জন প্রাপ্তবয়স্ক ইসরায়েলির ওপর চালানো হয়। মারিভ জানিয়েছে, এই জরিপে ভুলের আশঙ্কা মাত্র ৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
এর আগে, গত ১০ অক্টোবর একই ইস্যুতে জরিপ চালায় মারিভ। তখন অন্তত ৬৫ শতাংশ ভোটদাতা বলেছিলেন, শিগগিরই গাজায় বড় আকারের স্থল অভিযান শুরু করা উচিত। মারিভ বলছে, খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ইসরায়েলি জনমানসে এই বিষয়ে মত পরিবর্তিত হয়েছে।
এদিকে, বিগত ২১ দিন ধরে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৪১৫। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজ জানিয়েছে, গণহত্যার উদ্দেশ্য চালিত ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুসারে—গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৪১৫। আহত হয়েছে আরও অন্তত ২০ হাজার ৫০০ জন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ৭ হাজার ৩০৫ জনই গাজা উপত্যকার। হাজায় আহত হয়েছে ১৮ হাজার ৫৬৭ জন। বিপরীতে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি অভিযানে বিগত ২১ দিনে নিহত হয়েছে ১১০ জন। আহত হয়েছে আরও অন্তত ১ হাজার ৯৫০ জন। নিহতদের মধ্যে ৩ হাজারেরও বেশি শিশু। নিহতদের ৭০ শতাংশই নারী, শিশু ও বয়স্ক।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
২ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৩ ঘণ্টা আগে