অনলাইন ডেস্ক
সর্বাধিক বিক্রীত বইয়ের লেখক ও জনপ্রিয় ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট ড. জর্ডান বি পিটারসন। সোশ্যাল মিডিয়াতে রীতিমতো সেলিব্রিটি বিশেষজ্ঞ বুদ্ধিজীবী তিনি। গতকাল শনিবার ইসরায়েলে হামাসের নজিরবিহীন হামলার কিছুক্ষণ পরই এ নিয়ে এক্স প্ল্যাটফর্মে (টুইটার) সরব হয়েছেন পিটারসন।
এক্সে দেওয়া স্ট্যাটাসে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে ট্যাগ করে জর্ডান পিটারসন বলেছেন, ‘ওদের জেলে পাঠান নেতানিয়াহু। যথেষ্ট হয়েছে।’
শুধু তাই নয়, প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন আরব–ইসরায়েল সমস্যা সমাধানে ডোনাল্ড ট্রাম্পের উদ্যোগের পক্ষে দাঁড়িয়ে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের তীব্র সমালোচনাও করেছেন পিটারসন। তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ট্যাগ করে লিখেছেন, ‘বাস্তবতা হলো, বাইডেন যদি তাদের অযৌক্তিকভাবে একঘরে করে না রাখতেন তাহলে সৌদি আরব ঠিকই আব্রাহাম অ্যাকর্ডে স্বাক্ষর করত। তাহলে এখন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের উসকানির ঠেকাতে নামত সৌদি আরব। (প্রেসিডেন্ট বাইডেন) এই দায় আপনার।’
এই যুদ্ধের জন্য বারবার ইরানকেই দায়ী করছেন জর্ডান পিটারসন। আর ইরানের এই ঔদ্ধত্যের পেছনে বাইডেনের দায় আছে বলেও অভিযোগ করছেন তিনি।
ফিলিস্তিনিদের স্বাধীনতার পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়াতে সরব সমাজতান্ত্রিক ভাবধারার মানুষদেরও একহাত নিচ্ছেন জর্ডান পিটারসন। সমাজতান্ত্রিকদের একটি এক্স হ্যান্ডলে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে স্ট্যাটাস দেওয়ায় তাদের তীব্র সমালোচনা করেছেন তিনি। স্ট্যাটাসটি শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘তোমরা খুনি, অ্যান্টি সেমিটিক (ইহুদি বিদ্বেষী) ইঁদুর!’
উল্লেখ্য, নারীর সমান অধিকার, সমকামিতা ও এলজিবিটিকিউ অধিকার, ধার্মিকতা ইত্যাদি বিষয়ে রক্ষণশীল অবস্থানের কারণে বিশেষ করে ধার্মিকদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় জর্ডান পিটারসন। রক্ষণশীল মুসলিমদের মধ্যেও তাঁর অনেক ভক্ত রয়েছে। তবে হামাস ও ইসরায়েল সংঘাত ইস্যুতে তাঁর এই স্ট্যাটাসগুলোর কারণে অনেকে এক্স প্ল্যাটফর্মে পিটারসনকে আনফলো করছেন।
সর্বাধিক বিক্রীত বইয়ের লেখক ও জনপ্রিয় ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট ড. জর্ডান বি পিটারসন। সোশ্যাল মিডিয়াতে রীতিমতো সেলিব্রিটি বিশেষজ্ঞ বুদ্ধিজীবী তিনি। গতকাল শনিবার ইসরায়েলে হামাসের নজিরবিহীন হামলার কিছুক্ষণ পরই এ নিয়ে এক্স প্ল্যাটফর্মে (টুইটার) সরব হয়েছেন পিটারসন।
এক্সে দেওয়া স্ট্যাটাসে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে ট্যাগ করে জর্ডান পিটারসন বলেছেন, ‘ওদের জেলে পাঠান নেতানিয়াহু। যথেষ্ট হয়েছে।’
শুধু তাই নয়, প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন আরব–ইসরায়েল সমস্যা সমাধানে ডোনাল্ড ট্রাম্পের উদ্যোগের পক্ষে দাঁড়িয়ে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের তীব্র সমালোচনাও করেছেন পিটারসন। তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ট্যাগ করে লিখেছেন, ‘বাস্তবতা হলো, বাইডেন যদি তাদের অযৌক্তিকভাবে একঘরে করে না রাখতেন তাহলে সৌদি আরব ঠিকই আব্রাহাম অ্যাকর্ডে স্বাক্ষর করত। তাহলে এখন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের উসকানির ঠেকাতে নামত সৌদি আরব। (প্রেসিডেন্ট বাইডেন) এই দায় আপনার।’
এই যুদ্ধের জন্য বারবার ইরানকেই দায়ী করছেন জর্ডান পিটারসন। আর ইরানের এই ঔদ্ধত্যের পেছনে বাইডেনের দায় আছে বলেও অভিযোগ করছেন তিনি।
ফিলিস্তিনিদের স্বাধীনতার পক্ষে সোশ্যাল মিডিয়াতে সরব সমাজতান্ত্রিক ভাবধারার মানুষদেরও একহাত নিচ্ছেন জর্ডান পিটারসন। সমাজতান্ত্রিকদের একটি এক্স হ্যান্ডলে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে স্ট্যাটাস দেওয়ায় তাদের তীব্র সমালোচনা করেছেন তিনি। স্ট্যাটাসটি শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘তোমরা খুনি, অ্যান্টি সেমিটিক (ইহুদি বিদ্বেষী) ইঁদুর!’
উল্লেখ্য, নারীর সমান অধিকার, সমকামিতা ও এলজিবিটিকিউ অধিকার, ধার্মিকতা ইত্যাদি বিষয়ে রক্ষণশীল অবস্থানের কারণে বিশেষ করে ধার্মিকদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় জর্ডান পিটারসন। রক্ষণশীল মুসলিমদের মধ্যেও তাঁর অনেক ভক্ত রয়েছে। তবে হামাস ও ইসরায়েল সংঘাত ইস্যুতে তাঁর এই স্ট্যাটাসগুলোর কারণে অনেকে এক্স প্ল্যাটফর্মে পিটারসনকে আনফলো করছেন।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৬ ঘণ্টা আগে